৭৮৬টি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণে প্রস্তুত খুলনা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, খুলনা, বার্তা২৪.কম
ভোট গ্রহণে প্রস্তুত খুলনা / ছবি: বার্তা২৪

ভোট গ্রহণে প্রস্তুত খুলনা / ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

রাত পোহালেই একাদশ সংসদ নির্বাচন। সারা দেশের নেয় খুলনার ছয়টি আসনেও ইতোমধ্যে ভোট গ্রহণের জন্য ৭৮৬টি কেন্দ্রের ৩ হাজার ৮৫৭টি কক্ষ প্রস্তুত করেছে প্রশাসন।

শনিবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টায় খুলনা জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে খুলনা-২ আসনে ভোটগ্রহণের জন্য ইভিএম সরঞ্জাম এবং সার্কিট হাউজ থেকে খুলনা-৩ আসনের নির্বাচনী সরঞ্জাম ভোট কেন্দ্রগুলোতে পাঠানো হয়। এরপর পর্যায়ক্রমে খুলনা-১, ৪, ৫ ও ৬ আসনের ব্যালট পেপারসহ নির্বাচনী সরঞ্জাম সংশ্লিষ্ট ৯টি উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে ভোট কেন্দ্রগুলোতে পাঠানো হয়।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা কঠোর নিরাপত্তা বেষ্টনীতে ব্যালট পেপার ভর্তি বস্তাগুলো প্রতিটি উপজেলায় নিয়ে যায়।

খুলনা জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক হেলাল হোসেন বার্তা২৪কে বলেন, ‘অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য আমরা প্রস্তুত। নির্বাচনে নিরাপত্তার সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে খুলনার ছয়টি সংসদীয় আসনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ৪৩ জন বিজ্ঞ ম্যাজিস্ট্রেট, ২০ প্লাটুন বিজিবি, ৯ প্লাটুন সেনাবাহিনী ও ১০ প্লাটুন কোস্টগার্ড মোতায়েন করা হয়েছে।’

খুলনা জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা কার্যালয়ের তথ্য মতে, খুলনার ছয়টি নির্বাচনী আসনে ভোট গ্রহণের লক্ষ্যে ৭৮৬টি কেন্দ্রের ৩ হাজার ৮৫৭টি কক্ষে ৭৮৬ জন প্রিজাইডিং অফিসার, ৩ হাজার ৭৮৯ জন সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ও ৭ হাজার ৫৭৮ জন পোলিং অফিসার দায়িত্ব পালন করবেন।

খুলনা-১ আসনের ১০৭টি ভোট কেন্দ্রের ৫৩৩টি ভোট কক্ষে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এ আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ২ লাখ ৫৯ হাজার ৪২০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ২৯ হাজার ৪৯৮ জন এবং মহিলা ভোটার ১ লাখ ২৯ হাজার ৯২২ জন।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Dec/29/1546067022114.jpg

খুলনা-২ আসনে ১৫৭টি ভোট কেন্দ্রের ৭২০টি ভোট কক্ষে ইভিএম মেশিনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এ কেন্দ্রগুলোতে সেনাবাহিনীর তিনজন করে সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন। এ আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ২ লাখ ৯৪ হাজার ১১৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৪৬ হাজার ৭৪৫ জন এবং মহিলা ভোটার ১ লাখ ৪৭ হাজার ৩৭১ জন।

খুলনা-৩ আসনের ১১৭টি ভোট কেন্দ্রের ৪৮৫টি ভোট কক্ষে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এ আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ২ লাখ ২৬ হাজার ২৬৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ১৫ হাজার ৯১৬ জন এবং মহিলা ভোটার ১ লাখ ১০ হাজার ৩৫২ জন।

খুলনা-৪ আসনের ১৩১টি ভোট কেন্দ্রের ৬৪৬টি ভোট কক্ষে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এ আসনে ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ১০ হাজার ৪৭৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৫৫ হাজার ১৫৬ জন এবং মহিলা ভোটার ১ লাখ ৫৫ হাজার ৩২০ জন।

খুলনা-৫ আসনে ১৩৩টি ভোট কেন্দ্রের ৬৯৯টি ভোট কক্ষে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এ আসনে ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ৪৪ হাজার ৪৭০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৭১ হাজার ৩১০ জন এবং মহিলা ভোটার ১ লাখ ৭৩ হাজার ১৬০ জন।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Dec/29/1546067040400.jpg

খুলনা-৬ আসনের ১৪১টি ভোট কেন্দ্রের ৭৭৪টি ভোট কক্ষে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এ আসনে ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ৬৬ হাজার ২৩৯ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৮৪ হাজার ৩২৫ জন এবং মহিলা ভোটার ১ লাখ ৮১ হাজার ৯১৪ জন।

খুলনায় এবার মোট ভোটার সংখ্যা ১৮ লাখ ৯৮৯ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৯ লাখ ২ হাজার ৯৫০ জন এবং মহিলা ভোটার ৮ লাখ ৯৮ হাজার ৩৯ জন।

উল্লেখ্য, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যানবাহন চলাচলের ওপর বিধিনিষেধ আরোপিত হওয়ায় সকাল থেকেই খুলনা মহানগরীর প্রধান সড়কগুলো প্রায় ফাঁকাই দেখা যায়। তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা ছিল চোখে পড়ার মতো।

   

ভোটের তিন বছর পর কাউন্সিলর হচ্ছেন আলী আহাম্মদ



উপজেলা করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গৌরীপুর (ময়মনসিংহ)
ভোটের তিন বছর পর কাউন্সিলর হচ্ছেন আলী আহাম্মদ

ভোটের তিন বছর পর কাউন্সিলর হচ্ছেন আলী আহাম্মদ

  • Font increase
  • Font Decrease

ভোট গ্রহণের তিন বছর পর আদালতের রায়ে ময়মনসিংহের গৌরীপুর পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে জয় পেয়েছেন এসএম আলী আহাম্মদ।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) নির্বাচন কমিশনের উপসচিব মো. মিজানুর রহমান এই বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ ও দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনারকে চিঠি দিয়েছেন।

এর আগে মঙ্গলবার এই সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে নির্বাচন কমিশন।

জানা গেছে, ২০২১ সালের ৩০ জানুয়ারি গৌরীপুর পৌরসভার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ওই নির্বাচনে পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ড থেকে কাউন্সিলর পদে ডালিম প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন এসএম আলী আহাম্মদ। ভোটগ্রহণ শেষে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী উটপাখি প্রতীকের মোহাম্মদ আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়াকে বিজয়ী ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন।

এদিকে ফলাফল প্রত্যাখান করে আইনের আশ্রয় নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হন আলী আহাম্মদ। দীর্ঘ আইনি লড়াই শেষে আদালত পুনরায় ভোট গণনার নির্দেশ দেওয়ার পর দেখা যায় ডালিম প্রতীক ৬০৪ ভোট ও উটপাখি প্রতীক ৫৩৯ ভোট পেয়েছে। গত বছর ২৯ অক্টোবর নিম্ন আদালত আগের ঘোষিত ফলাফল বাতিল করে ডালিম প্রতীকের প্রার্থী আলী আহাম্মদকে বিজয়ী ঘোষণা করেন।

এরপর নিম্ন আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করেন উটপাখি প্রতীকের প্রার্থী মোহাম্মদ আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া। আপিলের পর উচ্চ আদালত গত ২৫ জানুয়ারি নিম্ন আদালতের রায়ের ওপর ৮ সপ্তাহ স্থগিতাদেশ দেন।

এরপর আবারও আইনি লড়াই শুরু হয়। গত ৩ মার্চ উচ্চ আদালত ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনাল আপিলের চূড়ান্ত রায় ঘোষণা করে নিম্ন আদালতের রায় বহাল রাখেন।

এস এম আলী আহাম্মদ বলেন, ‘ভোটারদের প্রতি আমার আস্থা ছিল। পাশাপাশি আমি সবসময় আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলাম। আমার সাথে যে অন্যায় হয়েছিল, তার জন্য ন্যায় বিচার পেতে আইনের দ্বারস্থ হয়েছি। আইনি লড়াইয়ে ন্যায় বিচার পেয়ে জয়ী হয়েছি’।

অপরদিকে মোহাম্মদ আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমি এই বিষয়টি নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাচ্ছি না’।

এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে গৌরীপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. শাকিল আহমেদ বলেন, ‘ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনার স্যার এ বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নেবেন।’

;

গাজীপুরে উপজেলা নির্বাচন উপলক্ষে মতবিনিময় সভা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাজীপুর
গাজীপুরে উপজেলা নির্বাচন উপলক্ষে মতবিনিময় সভা

গাজীপুরে উপজেলা নির্বাচন উপলক্ষে মতবিনিময় সভা

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ সাধারণ নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু করতে গাজীপুরে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) বিকেলে গাজীপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ভাওয়াল সম্মেলন কক্ষে এ সভার আয়োজন করা হয়।

মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর। এতে সভাপতিত্ব করেন- জেলা প্রশাসক আবুল ফাতে মোহাম্মদ সফিকুল ইসলাম।

এসময় আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও সুশৃঙ্খলভাবে করার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে নির্দেশনা প্রদানসহ নানা দিক নির্দেশনা দেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।

এর আগে নির্বাচন কমিশনারকে গাজীপুর সার্কিট হাউজে ফুলেল অভ্যর্থনা জানান জেলা প্রশাসক। পরে পুলিশের একটি দল তাকে গার্ড অফ অনার প্রদান করেন।

সভায় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকবৃন্দ, উপজেলা নির্বাহী অফিসারগণ, রিটার্নিং অফিসার, সহকারী রিটার্নিং অফিসার, নির্বাচন সংশ্লিষ্ট অন্যান্য ব্যক্তিবর্গ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যবৃন্দ।

;

উপজেলা নির্বাচন: আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা ২৩ এপ্রিল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য আগামী মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা ডেকেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) নির্বাচন পরিচালনা শাখার উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্টদের এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠিয়েছেন।

এতে উল্লেখ করা হয়েছে, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ সাধারণ নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে অনুষ্ঠানের নিমিত্তে সংশ্লিষ্টদের উপস্থিতিতে এক সভা আগামী ২৩ এপ্রিল বেলা সকাল ১১টায় নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত হবে।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠেয় সভায় নির্বাচন কমিশনারগণ, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিব ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কর্মকর্তাগণ উপস্থিত থাকবেন।

চিঠিতে সভায় যথাসময়ে উপস্থিত থাকার জন্য নির্দেশিত হয়ে অনুরোধ জানানো হয়েছে।

আতিয়ার রহমান সভার চিঠি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের (সমন্বয় ও সংস্কার) সচিব, স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব, মহাপুলিশ পরিদর্শক, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ/র‍্যাব/কোস্টগার্ড/আনসার ও ভিডিপি/ডিজিএফআই/এনএসআই, মহাপরিচালক ও অতিরিক্ত মহাপুলিশ পরিদর্শককে (এসবি) পাঠিয়েছেন।

চার ধাপে অনুষ্ঠেয় ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ইতিমধ্যে তিন ধাপের তফসিল দিয়েছে ইসি।

প্রথম ধাপের তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিল ও বাছাইয়ের সময় শেষ। বৈধ প্রার্থী এক হাজার ৭৮৬ জন, রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১৮ থেকে ২০ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি ২১ এপ্রিল, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২২ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ ২৩ এপ্রিল, আর ১৫২ উপজেলায় ভোটগ্রহণ হবে ৮ মে।

এই ধাপের নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের নিয়োগ করা হয়েছে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে দায়ের করা আপিল আবেদন নিষ্পত্তি করবেন আপিল কর্তৃপক্ষ হিসেবে জেলা প্রশাসক।

দ্বিতীয় ধাপের তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিল ২১ এপ্রিল শেষ সময়, মনোনয়নপত্র বাছাই ২৩ এপ্রিল, আপিল গ্রহণ ২৪-২৬ এপ্রিল, আপিল নিষ্পত্তি ২৭ থেকে ২৯ এপ্রিল। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ৩০ এপ্রিল, প্রতীক বরাদ্দ প্রতীক বরাদ্দ ২ মে। আর ১৬১ উপজেলায় ভোটগ্রহণ হবে ২১ মে।

এই ধাপের নির্বাচনে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকদের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ভোটারের সংখ্যা ৫ লাখের বেশি যেখানে সেখানে একাধিক সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োজিত থাকবেন।

তৃতীয় ধাপের তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়ন ফরম জমার শেষ তারিখ ২ মে, মনোনয়ন যাচাই-বাছাই ৫ মে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ৬ থেকে ৮মে।

আপিল নিষ্পত্তি ৯ থেকে ১১ মে। প্রার্থীতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১২ই মে। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ ১৩ই মে এবং ভোট ২৯শে মে। এই ধাপে ১১২ উপজেলায় ভোট হবে।

এই ধাপে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে অতিরিক্ত জেলা ও অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা এবং অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে৷

আগামী ৫ জুন চতুর্থ ধাপের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে।

;

১৫০ উপজেলায় বৈধ প্রার্থী ১৭৮৬



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
১৫০ উপজেলায় বৈধ প্রার্থী ১৭৮৬

১৫০ উপজেলায় বৈধ প্রার্থী ১৭৮৬

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপের রিটার্নিং কর্মকর্তা যাচাই বাছাই শেষে মোট বৈধ প্রার্থী দাঁড়াল এক হাজর ৭৮৬ জন।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) মাঠ পর্যায় থেকে পাঠানো তথ্য একীভূত করার পর এ তথ্য জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ।

তিনি জানান, প্রথম ধাপে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইসচেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন এক হাজার ৮৯০ জন। এদের মধ্যে বাছাইয়ে বাতিল হয়েছে ১০৪ জনের মনোনয়নপত্র। আর বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা এক হাজার ৭৮৬ জন।

নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১৮ থেকে ২০ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি ২১ এপ্রিল, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২২ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ ২৩ এপ্রিল আর ১৫০ উপজেলায় ভোটগ্রহণ হবে ৮ মে।

;