মোশাররফ-নওফেল সহ চট্টগ্রামে সব নৌকা



আবদুস সাত্তার, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট,চট্টগ্রাম, বার্তা২৪
চট্টগ্রামের ১৬টি আসনে বিজয়ী প্রার্থীরা/ ছবি: বার্তা২৪.কম

চট্টগ্রামের ১৬টি আসনে বিজয়ী প্রার্থীরা/ ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন ও আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মহিবুল হাসান নওফেল সহ চট্টগ্রামের ১৬টি আসনে সব নৌকার প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন।

চট্টগ্রাম-১ (মিরসরাই) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ইঞ্জিনিয়র মোশাররফ হোসেন দুই লাখ ৬৬ হাজার ৬৬৬ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী নুরুল আমিন পেয়েছেন তিন হাজার ৯৯১ ভোট।

চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনে তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান মহাজোট মনোনীত ছৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারীর নৌকা প্রতীক বিজয়ী হয়েছেন। তিনি দুই লাখ ৩৮ হাজার ভোট পেয়েছেন।

তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী আজিম উল্লাহ বাহার (ধানের শীষ) পেয়েছেন ৪৯ হাজার ভোট।

চট্টগ্রাম-৩ (সন্দ্বীপ) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মাহফুজুর রহমান এক লাখ ৬২ হাজার ৩৫৩ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী মোস্তাফা কামাল পাশা পেয়েছেন তিন হাজার ১২২ ভোট।

চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড) আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী দিদারুল আলম দুই লাখ ৬৯ হাজার ৮৮৯ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আসলাম চৌধুরী পেয়েছেন ২৯ হাজার ৪০৭ ভোট।

চট্টগ্রাম- ৫ (হাটহাজারী) আসনে মহাজোটের প্রার্থী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ দুই লাখ ৭৭ হাজার ৯০৯ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনা. (অব:) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম পেয়েছেন ৪৪ হাজার ৩৮১ ভোট।

চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী।

সূত্র জানায়, কেন্দ্রওয়ারি ফলাফলের মধ্যে ৮৪টি কেন্দ্রের মধ্যে নৌকা প্রতীকে তিনি পেয়েছেন দুই লাখ ৩১ হাজার ৪৪২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির জসিম সিকদার পেয়েছেন দুই হাজার ৩০৭ ভোট।

চট্টগ্রাম-৭ (রাঙ্গুনিয়া) আসনে আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক ড. হাসান মাহমুদ বিজয়ী হয়েছেন। মোট ৯৬টি কেন্দ্রে তিনি পেয়েছেন দুই লাখ ১৭ হাজার ১৫৫ ভোট।

তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এলডিপির মো. নুরুল আলম পেয়েছেন ছয় হাজার ৬৫ ভোট।

 

 

চট্টগ্রাম-৮ (চাঁন্দগাও-বোয়ালখালী) মহাজোটের মঈন উদ্দিন খান বাদল জয়ী হয়েছেন। তিনি জাসদের একাংশের সভাপতি।

তিনি পেয়েছেন দুই লাখ ৭২ হাজার ৮৩৮ ভোট। তাঁর নিকটতম বিএনপির আবু সুফিয়ান পেয়েছেন ৫৯ হাজার ১৩৫ ভোট।

চট্টগ্রাম-৯ (কোতোয়ালী) আসনে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মহিবুল হাসান নওফেল বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন দুই লাখ ২৩ হাজার ৬১৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ডা. শাহাদাত হোসেন পেয়েছেন ১৭ হাজার ৬৪২ ভোট।

চট্টগ্রাম-৯ আসনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ হয়েছে। মোট ভোটার ছিলেন তিন লাখ ৯০ হাজার ১৩১ জন।

চট্টগ্রাম-১০ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী নৌকা প্রতীকে ডা. আফসারুল আমিন জয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন দুই লাখ ৮৭ হাজার ৪৭ ভোট।

এ আসনে বিএনপির প্রার্থী আবদুল্লাহ আল নোমান পেয়েছেন ৪১ হাজার ৩৯০ ভোট।

চট্টগ্রাম-১১ পতেঙ্গা-বন্দর আসনে আওয়ামী লীগ নেতা এম এ লতিফ বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন দুই লাখ ৮৩ হাজার ১৬৯ ভোট।

তার নিকটবর্তী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী পেয়েছেন ৫২ হাজার ৮৯৮ ভোট।

চট্টগ্রাম-১২ (পটিয়া) আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী শামসুল হক চৌধুরী এক লাখ ৮৩ হাজার ১৭৯ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এনামুল হক পেয়েছেন ৪৪ হাজার ৫৯৮ ভোট।

চট্টগ্রাম-১৩ (আনোয়ারা-কর্ণফুলী) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন।

তিনি পেয়েছেন দুই লাখ ৪৩ হাজার ৪১৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী ফ্রন্টের প্রার্থী এমএ মতিন মোমবাতি প্রতীকে তিন হাজার ৭৯৪ ভোট এবং ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী সরওয়ার জামাল নিজাম পেয়েছেন তিন হাজার ১৫৩ ভোট।

চট্টগ্রাম- ১৪ (চন্দনাইশ) আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী নজরুল ইসলাম চৌধুরী বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছেন।

প্রাথমিক ফলাফলে নজরুল ইসলাম চৌধুরী নৌকা প্রতীকে এক লাখ ৮৯ হাজার ৪১২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঐক্যফ্রন্ট মনোনীত প্রার্থী এলডিপি সভাপতি কর্নেল অলি আহমদ ছাতা প্রতীকে পেয়েছেন মাত্র ২১ হাজার ৪৭ ভোট।

চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগড়া) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকে আবু আলা নদভী এক লাখ ৩৩ হাজার ১৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটবর্তী জামায়াতের মোহাম্মদ শাহাজাহান চৌধুরী ধানের শীষ প্রতীকে পেয়েছেন ২৪ হাজার ২৩২ ভোট।

চট্টগ্রাম-১৬ (বাশঁখালী) আসনে আওয়ামী লীগের মোস্তাফিজুর রহমান বিজয়ী হয়েছেন। এখানে মোস্তাফিজুর রহমান এক লাখ ৭৫ হাজার ৩৪১ ভোট পেয়েছেন। এখানে বিএনপির প্রার্থী ২৬ হাজার ৩৭০ ভোট পেয়েছেন।

   

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;

উপজেলা নির্বাচন: চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলার ভোট ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের চতুর্থ ও শেষ ধাপে ৫৫ উপজেলায় আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন ইসি।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে আগারগাঁও নির্বাচনে ভবনে ইসির ৩২তম সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম উপজেলা ভোটের চতুর্থ ধাপের তফসিল ঘোষণাপূর্বক বলেন, আগামী ৫ জুন দেশের ৫৪ উপজেলায় চতুর্থ ধাপের ভোটগ্রহণ হবে। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলবে। এর সঙ্গে নওগাঁ জেলার মহাদেবপুর উপজেলার প্রার্থীর মৃত্যুতে স্থগিত হওয়া ভোটও এ ধাপে অনুষ্ঠিত হবে, ফলে মোট ৫৫ উপজেলায় ভোট গ্রহণ হবে।

তিনি জানান, চতুর্থ ধাপে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ৯ মে, মনোনয়ন যাচাই-বাছাই ১২মে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১ ৩ থেকে ১৫ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৯ মে। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২০ মে।

ইসি সচিব বলেন, চতুর্থ ধাপের ভোটে ৯টি জেলায় ভোট হবে ইভিএমে। বাকিগুলোয় স্বচ্ছ ব্যালট ভোটগ্রহণ করা হবে।

;