মুজিবনগরে পরাজয়ের গ্লানি মুছতে তৎপর আ.লীগ



মাজেদুল হক মানিক, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, মেহেরপুর, বার্তা২৪.কম 
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সংসদ নির্বাচনের ডামাডোল শেষ হতে না হতেই মেহেরপুরের মুজিবনগরে এখন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তোড়জোড় শুরু হয়েছে। বিশেষ করে সম্ভাব্য প্রার্থীরা বিভিন্নভাবে তাদের আগ্রহ জানান দিচ্ছেন। আর এ কারণেই আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। কিন্তু এ উপজেলা গঠনের পর দু’টি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের ভরাডুবি হয়েছে। তাই পরাজয়ের গ্লানি মুছতে এবার আগেভাগেই তৎপর আওয়ামী লীগ। তবে বিএনপি প্রার্থীদের কোনো সাড়া নেই।

জানা গেছে, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আয়ুব হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি জিয়া উদ্দীন বিশ্বাস, সাধারণ সম্পাদক আমাম হোসেন মিলু, যুবলীগ নেতা কামরুল ইসলাম চাঁদু ও আওয়ামী লীগ নেতা রফিকুল ইসলাম মোল্লা চেয়ারম্যান পদে নির্বাচনের জন্য গণসংযোগ করছেন।

আয়ুব হোসেন মুজিবনগর উপজেলা গঠন ও বাস্তবায়ন আন্দোলনের নেতা হিসেবে পরিচিত। ২০০০ সালে মুজিবনগর উপজেলা গঠনের বিষয়ে তার অন্যতম ভূমিকা ছিল। এছাড়াও ঐতিহাসিক মুজিবনগরের উন্নয়নের বিষয়ে বিভিন্ন সময়ে নানা আন্দোলন করে আলোচনায় ছিলেন। বর্তমানে মুজিবনগরকে পৌরসভায় রূপান্তরিত করার দাবি নিয়ে বিভিন্ন দপ্তরে ধরনা দিচ্ছেন তিনি। আয়ুব হোসেন বাগোয়ান ইউনিয়নে দুইবারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান।

উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আমাম হোসেন মিলু মহজানপুর ইউনিয়নে দুইবারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান। এলাকার বিভিন্ন উন্নয়নে তারও ভূমিকা রয়েছে।

তিনি বলেন, ‘গত দু’টি উপজেলা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে চেয়ারম্যান না থাকায় উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাধাগ্রস্থ হয়েছে। বিএনপি-জামায়াতের যারা নির্বাচিত চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন তারা নাশকতা মামলার আসামি। তাদের দিয়ে উন্নয়ন সম্ভব নয়। তাই এবার যেকোনো ভাবে দলীয় প্রার্থীকে বিজয়ী করতে আগেভাগে আমরা মাঠে নেমেছি। দল যদি আমাকে মনোনয়ন দেয় তাহলে অবশ্যই জয়লাভ করব।’

গত দু’টি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি জিয়া উদ্দীন বিশ্বাস। এছাড়াও তিনি বাগোয়ান ইউনিয়নে চারবারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান ছিলেন। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতাদের গোপন ভোটে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম মোল্লার কাছে পরাজিত হয়ে নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। তবে বিএনপি প্রার্থী আমিরুল ইসলামের কাছে পরাজিত হন তিনি। এছাড়াও ২০১৪ সালের উপজেলা নির্বাচনে তিনি চেয়ারম্যান পদে বিএনপি প্রার্থীর কাছে পরাজিত হন। দলীয় সমর্থন পেয়েও তিনি জয়লাভে ব্যর্থ হয়েছিলেন।

কামরুল ইসলাম চাঁদু ২০০৯ সালের নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হন। পরবর্তী নির্বাচনে তিনি দলীয় সমর্থন পাননি এবং বিজয়ী হতে পারেননি।

অপর প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য রফিকুল ইসলাম মোল্লা ২০০৯ সালের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও নেতাকর্মীরা তাকে সেইভাবে সমর্থন দেয়নি। ফলে তিনিও পরাজিত হন। ২০১৪ সালের নির্বাচনে দলীয় সমর্থনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে লড়েও জয়লাভে ব্যর্থ হয়েছিলেন।

জানা গেছে, বিগত সবগুলো জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মুজিবনগর উপজেলার ৪টি ইউনিয়নে ব্যাপক ভোটের ব্যবধানে নৌকা প্রতীক বিজয়ী হয়েছে। কিন্তু উপজেলা নির্বাচনে কেন পরাজয়? এই প্রশ্নের ব্যাপারে বাগোয়ান ইউপি চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আয়ুব হোসেন জানান, ২০০৯ সালের নির্বাচনে রফিকুল ইসলাম মোল্লা দল সমর্থিত এবং জিয়া উদ্দীন বিশ্বাস বিদ্রোহী প্রার্থী ছিলেন। এ কারণে নেতাকর্মীদের মধ্যেও ছিল দ্বিধা বিভক্তি। ২০১৪ সালের নির্বাচনে জিয়া উদ্দীন বিশ্বাসকে আবারো দল সমর্থন দেয়। ভাইস চেয়ারম্যান পদে ছিলেন রফিকুল ইসলাম মোল্লা। কিন্তু তাদের ব্যক্তিগত জনপ্রিয়তা না থাকায় পরাজিত হন। তাই এবারের নির্বাচনে তৃণমূল নেতাকর্মীদের মতামতের ভিত্তিতে যোগ্য প্রার্থী বাছাই করতে পারলেই জয় নিশ্চিত বলে মনে করছেন তিনি।

জেলা আওয়ামী লীগের নীতি নির্ধারক পর্যায়ের কয়েকজন নেতা জানান, এবারে প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে তৎপর আওয়ামী লীগ। যাকে মনোনয়ন দিলে জয় আসবে এমন প্রার্থী বাছাই করা হবে।

নেতাকর্মীরা জানান, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলের পক্ষে সবাই কাজ করলেও উপজেলা নির্বাচনে স্থানীয় কোন্দল দেখা দেয়। এই কোন্দল নিরসন করা না গেলে এবারো ভরাডুবি হতে পারে।

তবে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীদের কেউ মাঠে নেই। কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের দিকে তাকিয়ে আছেন তারা।

উল্লেখ্য, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মুজিবনগরে নৌকা প্রতীক বিজয়ী হয়েছে। আর আগামী মার্চে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

   

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;

উপজেলা নির্বাচন: চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলার ভোট ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের চতুর্থ ও শেষ ধাপে ৫৫ উপজেলায় আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন ইসি।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে আগারগাঁও নির্বাচনে ভবনে ইসির ৩২তম সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম উপজেলা ভোটের চতুর্থ ধাপের তফসিল ঘোষণাপূর্বক বলেন, আগামী ৫ জুন দেশের ৫৪ উপজেলায় চতুর্থ ধাপের ভোটগ্রহণ হবে। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলবে। এর সঙ্গে নওগাঁ জেলার মহাদেবপুর উপজেলার প্রার্থীর মৃত্যুতে স্থগিত হওয়া ভোটও এ ধাপে অনুষ্ঠিত হবে, ফলে মোট ৫৫ উপজেলায় ভোট গ্রহণ হবে।

তিনি জানান, চতুর্থ ধাপে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ৯ মে, মনোনয়ন যাচাই-বাছাই ১২মে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১ ৩ থেকে ১৫ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৯ মে। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২০ মে।

ইসি সচিব বলেন, চতুর্থ ধাপের ভোটে ৯টি জেলায় ভোট হবে ইভিএমে। বাকিগুলোয় স্বচ্ছ ব্যালট ভোটগ্রহণ করা হবে।

;