উপজেলা নির্বাচন

দুই প্রার্থী একই দলের, তবুও উৎকণ্ঠায় চকরিয়াবাসী



মুহিববুল্লাহ মুহিব, স্টাফ করেসপন্ডন্ট, কক্সবাজার, বার্তা ২৪.কম
স্বতন্ত্র প্রার্থী ফজলুল করিম সাঈদী ও নৌকা প্রতীকে প্রার্থী গিয়াস উদ্দিন, ছবি: বার্তা২৪

স্বতন্ত্র প্রার্থী ফজলুল করিম সাঈদী ও নৌকা প্রতীকে প্রার্থী গিয়াস উদ্দিন, ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামীকাল ১৮ মার্চ কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ। সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট গ্রহণের জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়ার কথা জানালেও ভোটারদের মধ্যে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে। এদিকে ভোটে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন চকরিয়ার সাধারণ মানুষ।

তফসিল অনুযায়ী সোমবার (১৮ মার্চ) সকাল ৮টা থেকে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। ১৮টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা নিয়ে চকরিয়া উপজেলা গঠিত। এখানে ভোটার রয়েছে দুই লাখ ৮৪ হাজারের অধিক। ভোট গ্রহণের জন্য কেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে ৯৯টি।

জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট গ্রহণের জন্য ১৮ ইউনিয়নে ১৮ জন এবং পৌরসভায় দুজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত থাকবে। দায়িত্বপালন করবেন একজন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট। মোতায়েন থাকবে বিজিবি ছয় প্লাটুন, পুলিশ এক হাজার ১০০ জন ও দুই প্লাটুন র‌্যাব। প্রতি কেন্দ্রে ১২ জন করে আনসার সদস্য নিয়োজিত থাকবে।

চকরিয়ায় চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে নৌকা প্রতীকে গিয়াস উদ্দিন ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আনারস প্রতীকে ফজলুল করিম সাঈদী। দুজনই আওয়ামী লীগের ঘরের প্রার্থী। দলগত, জনসমর্থন এবং প্রভাব প্রতিপত্তিতেও দুজনই কাছাকাছি। তাই ধারণা করা হচ্ছে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে চকরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান পদের নির্বাচনে।

ইতোমধ্যে এক প্রার্থী আরেক প্রার্থীকে উদ্দেশে নানা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে। আবার আশঙ্কার কথাও বলছেন দুই প্রার্থী।

স্বতন্ত্র প্রার্থী ফজলুল করিম সাঈদী বলছেন, 'এখন আর ভোট ডাকাতির সুযোগ দেবে না জনগণ। তাই জনগণের ভোট ছাড়া নির্বাচিত হওয়ার স্বপ্ন দেখে লাভ নেই। যদি কেন্দ্রে প্রভাব বিস্তার করে ভোট কেটে নেওয়ার চেষ্টা করা হয় তাহলে রক্তপাত হবে। জনগণ বিন্দু পরিমাণ ছাড় দেবে না। তারা এবার ভোট দিতে চায়। প্রশাসনকে কঠোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।'

অন্যদিকে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী গিয়াস উদ্দিন বলছেন, 'নৌকা প্রতীক জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন করেছে। উন্নয়নের প্রতীক হিসেবে তারা নৌকা প্রতীককে ভালবাসে। তাই মানুষ উৎসবমুখর পরিবেশে নৌকায় ভোট দেবেন।'

নির্বাচনকে কেন্দ্র করে জনগণের মধ্যে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে। সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে উৎসবমুখর ভোটের পরিবেশ দেখতে চায় তারা।

ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের বাসিন্দা নুরুল হক বলেন, 'আমাদের কাছে ভোট উৎসবের চেয়ে বেশি উদ্বেগের। সাধারণ ভোটাররা শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট দিতে পারা নিয়ে চরম উৎকণ্ঠায় আছে। বিভিন্ন প্রার্থীর লোকজন ‘উড়ন্ত’ হুমকি দিয়ে বেড়াচ্ছে।'

খুটাখালী ইউনিয়নের বাসিন্দা নাছির উদ্দিন বলেন, 'আমরা নিজেদের পছন্দের প্রার্থীদের ভোট দিতে চায়। এর জন্য দরকার শান্তিপূর্ণ পরিবেশ। প্রশাসনের প্রতি আকুল আবেদন থাকবে যেন জনগণ ভোট দিতে যাওয়ার মত পরিবেশ যেন বজায় থাকে।'

এদিকে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট গ্রহণ করার জন্য ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে প্রশাসন। প্রশাসন পক্ষ থেকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, কোন অবস্থাতেই বিশৃঙ্খলা করতে দেবে না। বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। একটি অবাধ ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা সাখাওয়াত হোসেন বার্তা২৪.কম-কে বলেন, 'ইতোমধ্যে স্ব-স্ব কেন্দ্রে ব্যালট পেপারসহ নির্বাচনীয় সরঞ্জাম পৌঁছে দেয়া হয়েছে। একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ভোট উপহার দেয়ার জন্য নির্বাচন কমিশন বদ্ধ পরিকর।'

   

১৫০ উপজেলায় বৈধ প্রার্থী ১৭৮৬



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
১৫০ উপজেলায় বৈধ প্রার্থী ১৭৮৬

১৫০ উপজেলায় বৈধ প্রার্থী ১৭৮৬

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপের রিটার্নিং কর্মকর্তা যাচাই বাছাই শেষে মোট বৈধ প্রার্থী দাঁড়াল এক হাজর ৭৮৬ জন।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) মাঠ পর্যায় থেকে পাঠানো তথ্য একীভূত করার পর এ তথ্য জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ।

তিনি জানান, প্রথম ধাপে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইসচেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন এক হাজার ৮৯০ জন। এদের মধ্যে বাছাইয়ে বাতিল হয়েছে ১০৪ জনের মনোনয়নপত্র। আর বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা এক হাজার ৭৮৬ জন।

নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১৮ থেকে ২০ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি ২১ এপ্রিল, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২২ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ ২৩ এপ্রিল আর ১৫০ উপজেলায় ভোটগ্রহণ হবে ৮ মে।

;

নাটোরের সেই প্রার্থীকে ইসির তলব



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
নাটোরের সেই প্রার্থীকে ইসির তলব

নাটোরের সেই প্রার্থীকে ইসির তলব

  • Font increase
  • Font Decrease

নাটোরের সিংড়া উপজেলা নির্বাচনের চেয়ারম্যান প্রার্থী দেলোয়ার হোসেনকে অপহরণ করার অভিযোগে অপর প্রার্থী মো. লুৎফুল হাবিবকে তলব করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সংস্থাটির উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান অভিযুক্তকে এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠিয়েছেন।

এতে উল্লেখ করা হয়েছে, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের ১ম ধাপের ০৮ মে অনুষ্ঠেয় নাটোর জেলার সিংড়া উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে প্রথম আলো পত্রিকায় ‘নাটোরে ৫ ঘণ্টার ব্যবধানে সম্ভাব্য প্রার্থী ও তার ভাইসহ তিনজনকে অপহরণ’ শিরোনামে নাটোরের সিংড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হতে ইচ্ছুক দেলোয়ার হোসেন ও তার ভাইসহ তিনজনকে অপহরণের সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। এ ঘটনায় উক্ত পত্রিকায় আপনি লুৎফুল হাবীবকে দায়ী করা হয়েছে।

ইতোমধ্যে বর্ণিত বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসন এবং গোয়েন্দা সংস্থা হতে প্রতিবেদন পাওয়া গিয়েছে। এছাড়া সকল জাতীয় দৈনিক পত্রিকা ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সচিত্র বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। উল্লিখিত প্রতিবেদন ও পত্রিকান্তে ঘটনার প্রাথমিক সত্যতা প্রমাণিত হয়েছে। এরূপ ঘটনার জন্য কেন আপনার প্রার্থিতা বাতিল অথবা আপনার বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না সে বিষয়ে লিখিত জবাবসহ নির্বাচন কমিশনে (কক্ষ নং-৩১৪, নির্বাচন ভবন, আগারগাঁও, ঢাকা) আগামী ২২ এপ্রিল সোমবার বিকাল ৪টা ১০ ঘটিকায় ব্যক্তিগতভাবে উপস্থিত হয়ে ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য মাননীয় নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত প্রদান করেছেন।

গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত সোমবার অনলাইনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর নাটোর জেলা নির্বাচন অফিসে গেলে দেলোয়ার হোসেনকে গাড়িতে তুলে নিয়ে গিয়ে আহত অবস্থায় তাকে তার বাড়ির পাশে ফেলে রেখে যায় দুর্বৃত্তরা।

ভুক্তভোগী প্রার্থীর পরিবার এই ঘটনার জন্য আরেক প্রার্থী লুৎফুল হাবীব রুবেল ও তার সমর্থকদের দায়ী করেছে। উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক লুৎফুল কবীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের শ্যালক। দেলোয়ার হোসেন মনোনয়নপত্র দাখিলের আগে লুৎফুল হাবীব ছিলেন একক প্রার্থী।

;

'নির্বাচনে কেউ প্রভাব বিস্তার করতে চাইলে তার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেয়া হবে'



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪. কম, নরসিংদী
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচনে শুধু প্রার্থী নয়, যে কেউ প্রভাব বিস্তার করবে তার বিরুদ্ধেও পদক্ষেপ নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর। তিনি আরও বলেন, এখানে কে কার আত্মীয় বা আত্মীয় নয় সেটা দেখার বিষয় নির্বাচন কমিশন এবং নির্বাচন সংশ্লিষ্টদের নয়। 

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ২০২৪ উপলক্ষে নরসিংদী জেলার নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা জানান।

নির্বাচন কমিশনার আরও বলেন, আমাদের একটাই উদ্দেশ্য, নির্বাচনটা হতে হবে অবাধ ও শান্তিপূর্ণ। জাতীয় নির্বাচন থেকে আরও ভাল নির্বাচন হবে উপজেলা নির্বাচন। এজন্য যা যা করা দরকার তা করতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে। নির্বাচনে যাতে কেউ প্রভাব বিস্তার না করেন সে বিষয়ে সকলকে সচেতন থাকার আহ্বান জানান এবং প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের কেউ যদি চাপ অনুভব করেন সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রমাণসহ অভিযোগ করার অনুরোধ জানান ইসি।

নরসিংদী জেলা প্রশাসক ড. বদিউল আলম এর সভাপতিত্বে এসময় উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সুপার মো. মোস্তাফিজুর রহমান, স্থানীয় সরকার শাখার উপপরিচালক মৌসুমী সরকার রাখীসহ জেলা আনসার ভিডিপি কর্মকর্তা, র‍্যাব ও জেলার ৬ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 

;

মাগুরার দুই উপজেলায় ২৯ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র চূড়ান্ত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মাগুরা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রথম ধাপের নির্বাচনে উপজেলা পরিষদ মাগুরা সদর ও শ্রীপুর উপজেলায় মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ২৯ জন প্রার্থীর সকলের মনোনয়নপত্র চূড়ান্ত হয়েছে।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাই শেষে ২৯ জনের মনোনয়নই চূড়ান্ত ঘোষণা করেন নির্বাচন অফিস।

জেলা নির্বাচন অফিসার মাসুদুর রহমান জানান, বুধবার মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাই শেষে ২৯ জনের মনোনয়নই চূড়ান্ত হয়েছে। যার মধ্যে মাগুরা সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৭ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জনের মনোনয়নপত্র চূড়ান্ত হয়েছে। অপর দিকে শ্রীপুর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৪ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৭ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ৩ জনের মনোনয়নপত্র চূড়ান্ত হয়েছে।

যাচাই-বাছাই শেষে মাগুরা সদরের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হচ্ছেন জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রানা আমীর ওসমান, জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি, সদর উপজেলা পরিষদের বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান শেখ মোহাম্মদ রেজাউল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক এ এইচ এম জাহিদুর রেজা, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি, সদরের কুচয়ামোড়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হোসেন শিকদার, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি প্রকৌশলী নবীব আলী, আওয়ামী লীগের সমর্থক, সদরের কছুন্দি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মীর আব্দুল কুদ্দুস, আওয়ামী লীগের সমর্থক উত্তম কুমার বিশ্বাস।

অপর দিকে শ্রীপুর উপজেলার চেয়ারম্যান পদের ৪ জন হচ্ছেন শ্রীপুর উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান, শ্রীপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মোহাম্মদ মিয়া মাহমুদুল গনি শাহীন, শ্রীপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোতাসিম বিল্লাহ সংগ্রাম, আওয়ামী লীগের সমর্থক শরিয়াত উল্লাহ মিয়া রাজন, আওয়ামী লীগের সমর্থক খন্দকার আশরার এলাহী।

;