তৃতীয় ও চতুর্থ ধাপে ১০ উপজেলায় ইভিএমে ভোট



ইসমাঈল হোসাইন রাসেল, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

পঞ্চম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ও চতুর্থ ধাপে ১০ উপজেলায় সম্পূর্ণভাবে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ইভিএমের প্রতিটি কেন্দ্রে দুই জন সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যসহ মোট তিন জন কারিগরি দায়িত্ব পালন করবেন। এসব কেন্দ্রে কারিগরি দল কাজ করবে। তবে প্রয়োজনে রিজার্ভ টেকনিক্যাল টিম তাদের সঙ্গে কাজ করবে।

কমিশন সূত্রে জানা গেছে, ভোটকেন্দ্রে ব্যবহারের জন্য সরবরাহকৃত ইভিএসমূহ ভোটগ্রহণ শুরুর পূর্বে ভোটকেন্দ্রে উপস্থিত প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী অথবা নির্বাচনী এজেন্ট অথবা পোলিং এজেন্টদের ডেমো ভোটগ্রহণ প্রদর্শন করা হবে। ডেমো ভোটগ্রহণের আগে ইভিএমসমূহে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের নাম ও প্রতীক সঠিক আছে কিনা তাও দেখাতে হবে।

এই ১০ উপজেলায় ইভিএমে ভোটের জন্য সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তাদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে কমিশন। নির্দেশনায় বলা হয়েছে- তৃতীয় ধাপে রংপুর সদর, মানিকগঞ্জ সদর, মেহেরপুর সদর, গোপালগঞ্জ সদর ও কক্সবাজার সদর উপজেলায় ইভিএমে ভোট হবে।

এছাড়াও ৩১ মার্চ চতুর্থ ধাপে বাগেরহাট সদর, ফেনী সদর, পটুয়াখালী সদর, মুন্সীগঞ্জ সদর ও ময়মনসিংহ সদর উপজেলায় ইভিএম ব্যবহৃত হবে। তবে নরসিংদী ও কক্সবাজার সদর উপজেলার ভোট তৃতীয় থেকে চতুর্থ ধাপে স্থানান্তর করায় এই দুই উপজেলায় ৩১ মার্চ ইভিএমে ভোট হবে।

এদিকে এই ১০ উপজেলার ভোটগ্রহণের পূর্বে মক ভোটিংয়ের নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। ভোটের জন্য নির্ধারিত প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে তৃতীয় ধাপের জন্য ২২ মার্চ ও চতুর্থ ধাপের জন্য আগামী ২৯ মার্চ সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত মক ভোটিং অনুষ্ঠিত হবে।

নির্বাচন কমিশনের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের একজন এবং জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের একজন করে কর্মকর্তা ভোটকেন্দ্রে উপস্থিত থেকে প্রয়োজনীয় কারিগরি সহায়তা দেবেন।

ইসির সহকারী সচিব (নির্বাচনী ব্যবস্থাপনা ও সমন্বয় শাখা-২) আশফাকুর রহমান বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘১০ উপজেলায় ইভিএমে ভোটের সকল প্রস্তুতি নিয়েছে কমিশন। এই উপজেলাগুলোতে ভোটের আগে মক ভোটিং হবে। ফলে ভোটাররা সেখানে ডেমো ভোট দিতে পারবেন।’

কারিগরি দলের গঠন: ইভিএমের প্রতি কেন্দ্রে দুই জন সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যসহ মোট তিন জন দায়িত্ব পালন করবেন, রিটার্নিং অফিসার তাদেরকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করবেন। ভোটগ্রহণ চলাকালে ইভিএম মেশিনের কোনো সমস্যা দেখা দিলে বা মেশিন প্রতিস্থাপনের প্রয়োজন হলে কারিগরি সদস্যরা তা সচল করা বা প্রতিস্থাপনের ব্যবস্থা করবেন।

ইসি থেকে সরবরাহকৃত ট্যাবে প্রতিবেদন ও ফলাফল এন্ট্রি সংক্রান্ত কোনো সমস্যার সম্মুখীন হলে কারিগরি সদস্যরা প্রিজাইডিং অফিসারকে সহায়তা করবেন। ভোটকেন্দ্রের অভ্যন্তরে কারিগরি সদস্যরা মোবাইল টিম অথবা কন্ট্রোল রুমের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখতে মোবাইল বহন ও ব্যবহার করতে পারবেন।

রিজার্ভ কারিগরি দল: নির্বাচন কমিশন থেকে প্রেরিত সমন্বয়কারী কর্মকর্তা, ডাটা এন্ট্রি অপারেটর, টেকনিক্যাল এক্সপার্ট, টেকনিক্যাল সাপোর্ট, সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিত রিজার্ভ টেকনিক্যাল টিম সংশ্লিষ্ট সহকারী রিটার্নিং অফিসার উপজেলা নির্বাচন অফিসে অবস্থান করবেন। ভোটকেন্দ্রে ইভিএমের কারিগরি সমস্যা কারিগরি সদস্যরা সমাধান করতে না পারলে রিজার্ভ টেকনিক্যাল টিম প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে।

অতিরিক্ত অডিট ও পোলিং কার্ডের ব্যবহার: সুষ্ঠুভাবে উপেজলা নির্বাচন সম্পন্ন করার লক্ষ্যে কেন্দ্রে ব্যবহৃত অডিট কার্ড ও পোলিং কার্ডের একটি সামগ্রিক ব্যাকআপ সহকারী রিটার্নিং অফিস অথবা উপজেলা নির্বাচন অফিসে সংরক্ষিত থাকবে। জরুরি প্রয়োজনে সহকারী রিটার্নিং অফিসার অথবা উপজেলা নির্বাচন অফিসার সেই ব্যাকআপ কার্ড প্রিজাইডিং অফিসার অথবা সহকারী প্রজাইডিং অফিসারের কাছে সরবরাহ করবেন।

পঞ্চম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে কমিশন জানিয়েছিল, সব সদর উপজেলায় ইভিএমে ভোটগ্রহণ করা হবে। এরপর বলা হয়েছিল তৃতীয় ধাপ থেকে পরবর্তী ধাপের ভোটে সদর উপজেলাগুলোয় ব্যবহার করা হবে ইভিএম। এরপর তৃতীয় ধাপে সাতটি উপজেলায় ইভিএমে ভোটগ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয় কমিশন। কিন্তু প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে না পারায় সীমিত সংখ্যক উপজেলার ভোটে ব্যবহার করা হচ্ছে এই ভোটযন্ত্র। 

উল্লেখ্য দেশে প্রথমবারের মতো ২০১০ সালে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) তৈরি করা ইভিএমে ভোটগ্রহণের প্রথা চালু করে এটিএম শামসুল হুদার কমিশন। গড়ে ২০ হাজার টাকার সেই ইভিএম ২০১৩ সালে রাজশাহীর সিটি নির্বাচনে একটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণের সময় বিকল হয়ে যায়। সেই ইভিএম আর ঠিক করা সম্ভব না হলে পরবর্তীতে নির্বাচন কমিশন আবার ব্যালট পেপারে ভোটগ্রহণ করে।

পরে ঐ ইভিএম আর ব্যবহার করা হয়নি। কাজী রকিবউদ্দীন আহমদের বিগত কমিশন সেই মেশিন নষ্ট করে নতুন করে উন্নতমানের মেশিন তৈরির উদ্যোগ নেয়। বর্তমান কেএম নূরুল হুদা কমিশন বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরির কাছ থেকে প্রতিটি দুই লাখ ১০ হাজার টাকা দিয়ে উন্নতমানের ইভিএম তৈরি করে নিচ্ছে।

   

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;

উপজেলা নির্বাচন: চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলার ভোট ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের চতুর্থ ও শেষ ধাপে ৫৫ উপজেলায় আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন ইসি।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে আগারগাঁও নির্বাচনে ভবনে ইসির ৩২তম সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম উপজেলা ভোটের চতুর্থ ধাপের তফসিল ঘোষণাপূর্বক বলেন, আগামী ৫ জুন দেশের ৫৪ উপজেলায় চতুর্থ ধাপের ভোটগ্রহণ হবে। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলবে। এর সঙ্গে নওগাঁ জেলার মহাদেবপুর উপজেলার প্রার্থীর মৃত্যুতে স্থগিত হওয়া ভোটও এ ধাপে অনুষ্ঠিত হবে, ফলে মোট ৫৫ উপজেলায় ভোট গ্রহণ হবে।

তিনি জানান, চতুর্থ ধাপে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ৯ মে, মনোনয়ন যাচাই-বাছাই ১২মে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১ ৩ থেকে ১৫ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৯ মে। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২০ মে।

ইসি সচিব বলেন, চতুর্থ ধাপের ভোটে ৯টি জেলায় ভোট হবে ইভিএমে। বাকিগুলোয় স্বচ্ছ ব্যালট ভোটগ্রহণ করা হবে।

;