অমিতাভ-শাহরুখ হয়ে গেলেন বিয়ের ওয়েটার!



বিনোদন ডেস্ক
ঈশা আম্বানির বিয়েতে অতিথিদের খাবার পরিবেশন করছেন অমিতাভ বচ্চন ও শাহরুখ খান

ঈশা আম্বানির বিয়েতে অতিথিদের খাবার পরিবেশন করছেন অমিতাভ বচ্চন ও শাহরুখ খান

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের ধনকুবের মুকেশ আম্বানির মেয়ে ঈশা আম্বানির বিয়েতে সেজে উঠেছিল মুম্বাই শহর। বলিউডের তারকা থেকে আন্তর্জাতিক তারকাদের মেলা বসেছিল। কিন্তু এত আড়ম্বরের মধ্যেও কিনা খাবার পরিবেশনের দায়িত্ব নিতে হলো অমিতাভ বচ্চন, আমির খান, শাহরুখ খান, অভিষেক বচ্চন ও ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চনকে!

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Dec/17/1544984271425.jpg
বাবা মুকেশ আম্বানি ও মা নীতা আম্বানির সঙ্গে ঈশা আম্বানি

 

গত ১২ ডিসেম্বর মুম্বাইয়ের ব্যবসায়ী আনন্দ পিরামলের সঙ্গে বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন ঈশা। এরইমধ্যে ঈশা-আনন্দর বিয়ের বেশ কয়েকটি ছবি ও ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। যার মধ্যে ভাইরাল হয়ে গেছে- অমিতাভ বচ্চন, আমির খান, শাহরুখ খান ও অভিষেক-ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন দম্পতির ছবিগুলো।
https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Dec/17/1544984082337.jpg

ভাইরাল হওয়া ছবিগুলোতে দেখা যাচ্ছে- ঈশার বিয়েতে নিমন্ত্রিত অতিথিদের খাবার পরিবেশন করছেন অমিতাভ বচ্চন, আমির খান, শাহরুখ খান ও অভিষেক-ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন দম্পতির। তাদের সঙ্গে দেখা গেছে ছোট আরাধ্য বচ্চনকেও।

ছবিগুলো ভাইরাল হতেই সেগুলো নিয়ে শুরু হয় বিতর্ক। ভারতের ধনকুবের হওয়া সত্ত্বেও কেনো তারকাদের দিয়ে অতিথিদের খাবার পরিবেশন করিয়েছেন? এমন প্রশ্ন করেছেন অনেকেই।

পরে জানা গেছে- গুজরাতিদের মধ্যে ‘সাজ্জান ঘোট’ নামে একটি রীতি রয়েছে। নিমন্ত্রিতদের নিজে হাতে খাবার দেওয়া বিনয় ও শ্রদ্ধার প্রতীক বলে মনে করা হয়। এই রীতি মেনেই ঈশার বিয়ের অনুষ্ঠানে এই তারকারা পরিবারের সদস্যদের ভূমিকা পালন করে খাবার পরিবেশন করছিলেন।

   

ধর্মকর্মে মন দিয়েছেন অশ্লিল যুগের নায়ক মেহেদি



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
চিত্রনায়ক মেহেদির একাল-সেকাল

চিত্রনায়ক মেহেদির একাল-সেকাল

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢালিউডে যে সময়টা অশ্লিলতায় ছেয়ে গিয়েছিল, সে সময়ের অন্যতম ব্যস্ত নায়ক ছিলেন মেহেদি। ‘পাগল মন’ চলচ্চিত্র দিয়ে সিনেমা জগতে জায়গা করে নেওয়ার পর অনেক ছবিতে অভিনয় করেছেন। তার মধ্যে অশ্লিল ছবির সংখ্যাই বেশি। এখনো ইউটিউবে তার অশ্লিল নাচ গানের ভিডিও’র দেখা মেলে।

কিন্তু মানুষ মাত্রই বদলায়। বাংলা সাহিত্যে বিখ্যাত উক্তি রয়েছে, ‘মানুষ মরে গেলে পচে যায়, কিন্তু বেঁচে থাকলে বদলায়, কারণে-অকারণে বদলায়।’

তেমনি বদল ঘটেছে চিত্রনায়ক মেহেদির জীবনেও। অনেক দিন থেকেই চলচ্চিত্র আঙিনায় তাকে দেখা যায় না। আজ তাকে দেখা গেল চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে। সেখানেই গণমাধ্যমের মুখোমুখি হন মেহেদি।

চিত্রনায়ক মেহেদি

জানালেন, তিনি এখন ধর্মীয় কাজে মনোনিবেশ করেছেন। বললেন, নিয়মিত তবলিগ জামাত চিল্লায় যেতে হচ্ছে। যেহেতু আমি মুসলিম, তাই আমাকে নিয়মিত নামাজ রোজা করতে হবে। এখন সেটা খুব মনোযোগের সঙ্গে করতে হচ্ছে।

চলচ্চিত্র থেকে একেবারে বিচ্ছিন্ন হননি তিনি, সামনে তার চলচ্চিত্র আসছে বলেও জানালেন। বললেন, আমি চলচ্চিত্র থেকে একেবারেই হারিয়ে যাইনি। সামনে মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে আমার চারটি চলচ্চিত্র।

;

শিল্পী সমিতির নির্বাচনে এফডিসিতে ৪০০ সাংবাদিক!



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
আজ শিল্পী সমিতির নির্বাচনে এফডিসির একটি চিত্র

আজ শিল্পী সমিতির নির্বাচনে এফডিসির একটি চিত্র

  • Font increase
  • Font Decrease

এবারের শিল্পী সমিতির নির্বাচনে কোন উত্তাপ নেই। আজ ১৯ এপ্রিল সকাল থেকে ভোট শুরু হলেও ভোটার উপস্থতি কম। এর কারণ হিসেবে অনেকেই বলছেন, শুক্রবার হওয়ায় ভোটগ্রহণ কম।

তবে এই নির্বাচনের সংবাদ সংগ্রহই নাকি করছেন ৪০০ জন সংবাদকর্মী। এমনটা জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। প্রধান নির্বাচন কমিশনার খোরশেদ আলম খসরু বলেন, আমরা যাচাই-বাছাই করে প্রায় ৪০০ জন সাংবাদিক চূড়ান্ত করে পাস দিয়েছি।

এতো সংবাদকর্মী কেন? এই প্রশ্নের জবাবে খসরু বলেন, ধরেন একটা টেলিভিশন চ্যানেল, তারা আবেদন করে ১০ জনের জন্য। কারণ ক্যামেরা পারসন, সংবাদকর্মী, সহকারী থাকেন। তারা আবার দুই শিফটে কাজ করবেন। তাহলে বলুন একটা প্রতিষ্ঠান থেকে যদি ১০ জন হয়। তাহলে সবগুলো প্রতিষ্ঠানের ৪০০ জন হবে না?

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২৬ মেয়াদের নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে সকালে। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল ৯টা৩০ মিনিটে অভিনেতা ডা. এজাজের ভোট প্রদানের মাধ্যমে শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। সকাল ৯টায় ভোটগ্রহণ শুরুর কথা থাকলেও ৩০ মিনিটি পরে ভোটগ্রহণ শুরু হয়।

২১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির এই নির্বাচনে ৬ জন স্বতন্ত্রসহ ২টি প্যানেল থেকে ৪৮ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। প্যানেল দুটি হলো মিশা-ডিপজল ও মাহমুদ কলি-নিপুণ।

;

জয় আমাদেরই হবে : মাহমুদ কলি



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
মাহমুদ কলি ও নিপুণ

মাহমুদ কলি ও নিপুণ

  • Font increase
  • Font Decrease

আজ বিএফডিসি প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ২০২৪ থেকে ২০২৬ মেয়াদের বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন। সকাল সাড়ে ৯টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। চলবে বিকেল সাড়ে পাঁচটা পর্যন্ত।

এ নির্বাচনে জনপ্রিয় খলনায়ক মিশা সওদাগরের বিপক্ষে সভাপতি পদে লড়ছেন এক সময়ের দাপুটে অভিনেতা মাহমুদ কলি। ভোটকেন্দ্র থেকে গণমাধ্যমকে মাহমুদ কলি জানান, পুরো প্যানেলসহ জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী তিনি। তার ভাষ্য, আমি জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী। আশা করছি চলচ্চিত্রের মানুষেরা সুচিন্তিত মতামত দিয়ে কলি-নিপুণ প্যানেলকে জয়যুক্ত করবে।

তিনি আরও বলেন, নির্বাচনের পরিবেশ এখন পর্যন্ত খুবই সুন্দর। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিপুল উপস্থিতি সবার জন্য ভালো। সকালে ভোটারের উপস্থিতি কম ছিল। কিন্তু জুমার নামাযের পর উৎসবমূখর পরিবেশে ভোটাররা ভোট দিচ্ছেন। আনন্দঘন পরিবেশে, সৌহার্দপূর্ণভাবে যাতে ভোটগ্রহণ শেষ হয় এ জন্য সবার সহযোগিতা কামনা করছি।’

কলি-নিপুণ প্যানেলের সঙ্গে লড়ছেন মিশা-ডিপজল প্যানেল

২১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে ৬ জন স্বতন্ত্রসহ ২টি প্যানেল থেকে ৪৮ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। একটি মিশা-ডিপজল পরিষদ, অন্যটি কলি-নিপুণ পরিষদ। এর মধ্যে সভাপতি পদে লড়ছেন একসময়ের জনপ্রিয় নায়ক মাহমুদ কলি ও দাপুটে খল-অভিনেতা মিশা সওদাগর। আর সাধারণ সম্পাদক পদে গেলো আসরের মতো এবারও প্রার্থী হয়েছেন চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার। তার বিপরীতে দাঁড়িয়েছেন অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল।

প্রসঙ্গত, এবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন প্রযোজক খোরশেদ আলম খসরু। এবারের মোট ভোটার ৫৭০ জন। তারাই বেছে নেবেন আগামী দুই বছরের চলচ্চিত্র শিল্পীদের নেতা।

;

শিল্পী সমিতির নির্বাচন, কে কোন পদে লড়ছেন?



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
শিল্পী সমিতির নির্বাচন, কে কোন পদে লড়ছেন?

শিল্পী সমিতির নির্বাচন, কে কোন পদে লড়ছেন?

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন হচ্ছে আজ শুক্রবার (১৯ এপ্রিল)। এই নির্বাচনে বিজয়ী কমিটি ২০২৪ থেকে ২০২৬ মেয়াদে দায়িত্ব পালন করবে।

২১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির এই নির্বাচনে ছয়জন স্বতন্ত্রসহ দুটি প্যানেল থেকে ৪৮ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। একটি মিশা-ডিপজল পরিষদ, অন্যটি কলি-নিপুণ পরিষদ।

এর মধ্যে সভাপতি পদে লড়ছেন একসময়ের জনপ্রিয় নায়ক মাহমুদ কলি ও দাপুটে খল-অভিনেতা মিশা সওদাগর। আর সাধারণ সম্পাদক পদে গেলো আসরের মতো এবারও প্রার্থী হয়েছেন চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার। 

তার বিপরীতে দাঁড়িয়েছেন চলচ্চিত্রের মুভি লর্ড ও দানবীর-খ্যাত অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল। নিজের নির্বাচনী লক্ষ্যের বিষয়ে মিশা সওদাগর বলেছেন, শিল্পীরা বেশি কিছু চায় না, তারা সম্মান চায়। 

ইফতার, পিকনিক, উৎসব এসবে সম্মান চায়। কোনো শিল্পী অসুস্থ হলে যথাসম্ভব তার পাশে থাকা। এসবই আমাদের মূল লক্ষ্য।

অন্যদিকে, আরেক সভাপতি পদের প্রার্থী মাহমুদ কলির লক্ষ্য, মানুষের কাছে চলচ্চিত্রের সুনাম কিছুটা ক্ষুণ্ণ হয়েছে। আমার চেষ্টা থাকবে সেটা পুনরুদ্ধার করা। যদিও হঠাৎ করে তার নির্বাচনে আসা অনেকেই ভালো ভাবে নেয়নি। কারণ, চলচ্চিত্র অভিনয় থেকে বিদায় নেওয়ার পর শিল্পীদের সঙ্গে তার যোগাযোগ বিছিন্ন। গেল নির্বাচনে ভোট দিতে আসেননি তিনি।

দুই প্যানেলের হয়ে কে কোন পদে লড়ছেন, এক নজরে তা জেনে নেওয়া যাক:

মিশা-ডিপজল পরিষদ
সভাপতি পদে মিশা সওদাগর, সহ-সভাপতি পদে প্রার্থী হয়েছেন মাসুম পারভেজ রুবেল ও ডি এ তায়েব। সহ-সাধারণ সম্পাদক আরমান, সাংগঠনিক সম্পাদক জয় চৌধুরী, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আলেকজান্ডার বো, দফতর ও প্রচার সম্পাদক জ্যাকি আলমগীর, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক ডন এবং কোষাধ্যক্ষ পদপ্রার্থী কমল।

এই প্যানেলে কার্যকরী পরিষদের সদস্য হতে চান অভিনেত্রী সুচরিতা, রোজিনা, আলীরাজ, সুব্রত, দিলারা ইয়াসমিন, শাহনূর, নানা শাহ, রত্না কবির, চুন্নু, সাঞ্জু জন ও ফিরোজ মিয়া (ফিরোজ শাহী)।

কলি-নিপুণ পরিষদ
সভাপতি পদে মাহমুদ কলি, সহ-সভাপতি পদে আছেন ড্যানি সিডাক ও অমিত হাসান। সহ-সাধারণ সম্পাদক পদে বাপ্পি সাহা। সাংগঠনিক সম্পাদক অঞ্জনা রহমান, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মারুফ আকিব, দফতর ও প্রচার সম্পাদক কাবিলা, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক মামনুন হাসান ইমন ও কোষাধ্যক্ষ পদে প্রার্থী হয়েছেন আজাদ খান।

এই প্যানেলের কার্যকরী পরিষদের সদস্য পদের জন্য লড়ছেন সুজাতা আজিম, নাদের চৌধুরী, পীরজাদা হারুন, পলি, জেসমিন আক্তার, তানভীর তনু, মো.সাইফুল, সাদিয়া মির্জা, সনি রহমান, হেলেনা জাহাঙ্গীর ও সাইফ খান।

প্রসঙ্গত, এবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন প্রযোজক খোরশেদ আলম খসরু। এবারের মোট ভোটার ৫৭০ জন। তারাই বেছে নেবেন আগামী দুই বছরের চলচ্চিত্র শিল্পীদের নেতা-অভিভাবক।

;