অক্টোবরে প্রার্থিতা চূড়ান্ত করবে আওয়ামী লীগ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
সংবাদ সম্মেলনে ওবায়দুল কাদের-বার্তা২৪।

সংবাদ সম্মেলনে ওবায়দুল কাদের-বার্তা২৪।

  • Font increase
  • Font Decrease

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে অক্টোবরে আওয়ামী লীগ প্রার্থিতা চূড়ান্ত করবে বলে জানিয়েছেন সেতুমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

তিনি বলেছেন, নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার আগে নমিনেশনের বিষয়টি নিয়ে ভাবছি না। সিডিউল ডিক্লিয়ারের আগে নমিনেশন ডিক্লিয়ারের দরকার নেই। তারপরও আমরা প্রার্থিতা চূড়ান্ত করব। অক্টোবরেই প্রার্থিতা ও তালিকা চূড়ান্ত করব।

নির্বাচনে শরিকদের জন্য আওয়ামী লীগ ৬৫ থেকে ৭০টি আসন ছাড়বে বলেও জানান তিনি।

মঙ্গলবার (১১ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টায় সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।

প্রধানমন্ত্রী আকার ইঙ্গিতে কয়েকজনকে নমিনেশনের বিষয়ে আশ্বাস দিয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, ৬০-৭০ জনকে প্রধানমন্ত্রী ইঙ্গিত দিয়েছেন। তবে একশ' জন এমপির তালিকা হয়েছে কিনা, প্রধানমন্ত্রী ছাড়া কেউ জানে না। সেটা হলে  সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আমিও জানব, কিন্তু আমি জানি না।

কেউ কেউ বলেছ তাদের মনোনয়ন নিশ্চিত হয়েছে সাংবাদিক এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, এ ধরনের কোন অভিযোগ পেলে আমরা অবশ্যই ব্যবস্থা নিব। তবে যারা জনগণের মাঝে গ্রহণযোগ্যতার বিবেচনায় এগিয়ে আছে তাদেরকে বলা হয়েছে কিছু কিছু টিপস দেয়া হয়েছে আপনি এই এই বিষয়গুলোতে নজর দিন। এই ঘাটতিগুলো পূরণ করুন। আরো গণমুখি ক্যম্পেইন করুন। ভাল কাজের প্রতি নজর দিন। তাকে এমন ভাবনা দেয়া হচ্ছে যে, আরো কিছু ভাল কাজ করলে মনোনয়ন দেয়া হবে। এ ধরনের কথাগুলো হয়ত কিছু মিডিয়ায় আসছে।

তিনি বলেন, জনগণের কাছে কে কত গ্রহণযোগ্য সেটাই তার নমিনেশন পাওয়ার পূর্বশর্ত। জবাবদিহিতায় যারা এগিয়ে থাকেন তারা হয়তো মনোনয়ন পাবেন। তবে গতবার যাদের আমরা মনোনয়ন দিয়েছি তাদের বিরুদ্ধে যদি কোন অভিযোগ থাকে তাদের মধ্যে নমিনেশন একেবারে কম হবে। তবে নবীনদের মনোনয়ন দেয়া হবে জনগণের কাছে যাদের বেশি গ্রহণযোগ্যতা আছে-এমন অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে।

গত নির্বাচনে শিল্পপতিরদের মনোনয়নে গুরুত্ব দেওয়ায় দলে বিভক্তি দেখা যায় এবার বিষয়টি কিভাবে দেখা হবে এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, এমন কোন চিন্তাভাবনা আওয়ামী লীগের নেই। এক জেলার মানুষ আরেক জেলায় গিয়ে শুধুমাত্র শিল্পপতি হওয়ার কারণে মনোনয়ন পাবে এমন হবে না। তবে আওয়ামী লীগ করলে সে যে শিল্পপতি হতে পারবে না এমনতো ঠিক নয়।

বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার চিকিৎসা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এখানে প্রশ্ন হচ্ছে বেগম জিয়ার চিকিৎসা হচ্ছে বিশেষায়িত। আর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল তো বিশেষায়িত হাসপাতাল। এখানে দরকার তার চিকিৎসা। কোন হাসপাতালে হলো সেটাতো বিষয় নয়। উন্নত চিকিৎসার জন্য যে হাসপাতালে চিকিৎসা সম্ভব সেখানে যেতে আপত্তি কেন তার? আসলে বিএনপি খালেদা জিয়ার চিকিৎসার চাইতে তার অসুস্থতা নিয়ে রাজনীতি করছে। এটাকে ইস্যু বানিয়ে তারা আন্দালন করতে চাচ্ছে। এর আগেও তারা আন্দোলনের চেষ্টা করেছে। কিন্তু তারা পারেনি।

তিনি বলেন, আসলে বিএনপির মধ্যে কোন ঐক্য নেই। তারা নিজেরা নিজেদের সরকারের এজেন্ড মনে করে। তারা নিজেরাই ঐক্য নয় তাহলে তারা কাদের নিয়ে ঐক্য করবে? তারা কী সাম্প্রদায়িক শক্তি নিয়ে ঐক্য করতে চায়। তারা যদি সাম্প্রদায়িক শক্তি নিয়ে ঐক্য করতে চায় তাহলে সেখানে আওয়ামী লীগ থাকবে না। তাহলে আওয়ামী লীগ ছাড়া কিসের জাতীয় ঐক্য? এটা হাস্যকর নয়? দেশের সবচেয়ে বড় দল আওয়ামী লীগকে বাদ দিয়ে জাতীয় ঐক্য হয়? তারা যেটা করছে সেটা জাতীয়তাবাদী সাম্প্রদায়িক ঐক্য।

খালেদাকে ছাড়া নির্বাচন হতে দেয়া হবে না মির্জা ফখরুলের এমন বক্তব্যের জবাবে তিনি বলেন, আষাঢ়ের তর্জন গর্জন সার। ১০ বছর হয়নি দুই মাসে হবে না। পাগলে কি না বলে ছাগলে  কি না খায়।

   

‘বিনা কারণে কারাগার বিএনপির নেতাকর্মীদের স্থায়ী ঠিকানা হয়ে গেছে’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বিনা কারণে কারাগার এখন বিএনপির নেতাকর্মীদের স্থায়ী ঠিকানা হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব এডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে জিয়া প্রজন্মদল কেন্দ্রীয় কমিটি কর্তৃক আয়োজিত বিএনপির সকল রাজবন্দীদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে অবস্থান কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, বিএনপির জন্য দিনের আলো যেনো নিষিদ্ধ। বিএনপির নেতাকর্মীরা মুক্ত বাতাস গ্রহণ করা থেকে নিষিদ্ধ। এদেরকে সবসময় কারাগারে থাকতে হয়। বিনা কারণে কারাগার এখন বিএনপির নেতাকর্মীদের স্থায়ী ঠিকানা হয়ে গেছে। বিএনপির নেতাকর্মীদেরকে কারাগারে ঢুকানো, ধরে ফেলা এই কর্মসূচি যেন শেখ হাসিনার শেষই হচ্ছে না। আমার মনে হয় তিনি (শেখ হাসিনা) একটা আতঙ্কের মধ্যে ভুগছেন। এর কারণ হলো, তিনি (শেখ হাসিনা) জানেন তার কোনো জনসমর্থন নেই। জনসমর্থন না থাকলে সেই সরকাররা প্রচণ্ড স্বেচ্ছাচারী হয়, ফ্যাসিস্ট হয়ে ওঠে এবং জনগণের আওয়াজ পেলেই তারা নিপীড়নভাবে সেটাকে দমন করে।

তিনি বলেন, বিএনপির ২৫ থেকে ২৬ হাজার নেতাকর্মী একটা ডামি নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রায় চারমাস কারাগারে ছিলেন। কয়েক হাজার নেতাকর্মী এখনো কারাগারে বন্দী রয়েছে। এর জবাব কি শেখ হাসিনা দিতে পারবেন? এর জবাব যদি শেখ হাসিনা দিতে পারতেন তাহলে তিনি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন দিতেন। শেখ হাসিনা যেভাবেই হোক ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়। তিনি (শেখ হাসিনা) আজকে বলেছেন, ‘রাজবন্দী কেউ নেই ; রাজনৈতিক কারণে কেউ বন্দী নেই। যারা বন্দী রয়েছে তারা বিভিন্ন মামলার আসামি।’

শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ্য করে বিএনপির এই সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, প্রধানমন্ত্রী; রাজবন্দী নামে কোনো শব্দ কি আইন গ্রন্থে লেখা আছে? রাজনীতি যারা করে তাদেরকে কারাগারে বিভিন্ন মামলা দিয়েই ঢুকানো হয়। এ রীতি ব্রিটিশ আমল থেকেই চলে আসছে। আপনার বাবা পাকিস্তান আমলে অনেকবার জেলে গিয়েছে। সেখানে আপনার বাবা যে রাজনৈতিক কারণে জেলে গিয়েছে সে কথা লেখা নেই। গাফফার চৌধুরীর একটা লেখা পড়ে জানতে পেরেছি, পাকিস্তান আমলে শেখ মুজিবুর রহমানের নামে ১৭টা দুর্নীতির মামলা দিয়েছিল আইয়ুব খান। কিন্তু, সারাদেশের মানুষ মনে করতো শেখ মুজিবসহ যারা রাজবন্দী রয়েছে তাদের নামে বিভিন্ন মামলা দিয়েই মুলত কারাগারে ঢুকানো হয়। উপমহাদেশে এরকমভাবে অনেকেই কারাগারে গিয়েছেন। মহাত্মা গান্ধীসহ আরও অনেকেই কারাগারে গিয়েছেন। কিন্তু কোথাও রাজনৈতিক কারণে কারাগারে গিয়েছে সেটা লেখা থাকে না। যারা কায়েমি শাসক গোষ্ঠী তারা বিভিন্ন ধরনের অপরাধ দিয়ে তাদের নাম দেয়। আপনি বলছেন তারা (বিএনপির নেতাকর্মী) বিভিন্ন মামলার আসামি। গোটা জাতি মনে করে আপনি ষড়যন্ত্র করে আন্দোলনকামী, গণতন্ত্রকামী, যারা সত্যকথা বলে তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন নাশকতার মামলা, মিথ্যা মামলা দিয়ে আপনি তাদেরকে কারাগারে বন্দী করে রেখেছেন।

শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ্য করে তিনি আরও বলেন, আপনার নামে যে ১৫টি মামলা ছিল। সেগুলো কি রাজনৈতিক কোনও মামলা ছিল? সেগুলো দুর্নীতির মামলা ছিল। আপনি ক্ষমতার জোরে সেটি বাতাসে উড়িয়ে দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী আপনাকে বলে রাখি, প্রত্যেকটা জিনিসের রেকর্ড আছে।

জিয়া প্রজন্মদল কেন্দ্রীয় কমিটির চেয়ারম্যান এডভোকেট পারভীন কাউসার মুন্নীর সভাপতিত্বে এবং জিয়া প্রজন্মদল কেন্দ্রীয় কমিটির প্রতিষ্ঠাতা ও মহাসচিব মো. সারোয়ার হোসেন রুবেলের সঞ্চালনায় অবস্থান কর্মসূচিতে আরও উপস্থিত ছিলেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহবায়ক মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম, বিএনপির সেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর শরাফত আলী শফু, ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দীন নাসির প্রমুখ।

;

উপজেলা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনরা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দলের মন্ত্রী–সংসদ সদস্যদের স্বজনদের নির্বাচনে অংশ না নেয়ার নির্দেশনা দিয়েছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। নির্দেশনায় মন্ত্রী-সাংসদদের সন্তান, পরিবারের সদস্য ও নিকটাত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর কথা বলা হয়েছে।

দলীয় সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সকালে ধানমন্ডিস্থ আওয়ামী লীগের সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক, দপ্তর সম্পাদক ও উপদপ্তর সম্পাদকদের সঙ্গে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বৈঠকে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়।

বৈঠক সূত্রে জানা যায়, বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন দলটির দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক, দপ্তর সম্পাদক ও উপদপ্তর সম্পাদক। এতে দলীয় প্রধান শেখ হাসিনার কঠোর নির্দেশনার কথা দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের জানান দলটির সাধারণ সম্পাদক। এ সময় তিনি উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হতে চাওয়া মন্ত্রী ও সাংসদদের স্বজনদের তালিকা করারও নির্দেশনা দেন। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচন প্রভাব মুক্ত রাখার যে কঠোর নির্দেশনা তা সবাইকে তিনি অবগত করেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন বার্তা২৪.কমকে বলেন, বৈঠকে আমাদের সাধারণ সম্পাদক মন্ত্রী-সাংসদদের সন্তান, ভাই বা নিকটাত্বীয়রা উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী যেনো না হয় তা বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা আমাদের জানিয়েছেন।

;

ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপির প্রতিনিধি দলের বৈঠক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকায় নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুকের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) রাজধানীর বারিধারায় ব্রিটিশ হাইকমিশনারের কার্যালয়ে বিএনপির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

বৈঠকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সাংগঠনিক সম্পাদক শ্যামা ওবায়েদ অংশ নেন। ব্রিটিশ হাইকমিশন বাংলাদেশের এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্টে এ তথ্য জানানো হয়।

ওই পোস্টের ক্যাপশনে লেখা হয়, বিএনপির রাজনৈতিক কৌশল নিয়ে দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে করেছেন সারাহ কুক।

এ বিষয়ে বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান বলেন, দুপুরের দিকে বৈঠক হয়েছে বলে আমি জানি। তবে, বৈঠকের বিষয়বস্তু সম্পর্কে কিছু জানা নেই।

;

জামিন না দেওয়া প্রাত্যহিক কর্মসূচিতে পরিণত করেছে: মির্জা ফখরুল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, মিথ্যা মামলায় দলের নেতাকর্মীদের সাজা প্রদান ও জামিন না দিয়ে কারাগারে পাঠানোকে আওয়ামী সরকার তাদের প্রাত্যহিক কর্মসূচিতে পরিণত করেছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) বিএনপি নেতা হাবিবুর রশিদ হাবিব, মাকসুদ হোসেন এবং সদস্য মোহাম্মদ আরিফ হাসানকে জামিন না দিয়ে কারাগারে পাঠানোর ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা বলেন তিনি।

মির্জা ফখরুল বলেন, মিথ্যা, বানোয়াট ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলায় অন্যায়ভাবে সাজাপ্রাপ্ত বিএনপি নির্বাহী কমিটির সদস্য হাবিবুর রশীদ হাবিবসহ কয়েকজন আদালতে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করলে নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানো হয়।

তিনি বলেন, ৭ জানুয়ারি ডামি ও প্রহসনমূলক নির্বাচনের পর দখলদার আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী কর্তৃক জোরালোভাবে শুরু হয়েছে বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলোর নেতাকর্মীদের ওপর অবর্ণনীয় জুলুম—নির্যাতন। ডামি আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকার তাদের অবৈধ ক্ষমতা ধরে রাখার লক্ষ্যে দেশব্যাপী বিরোধী দল ও মতের মানুষদের ঘায়েল করতে লাগামহীন গতিতে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন মামলা দায়েরের মাধ্যমে আদালতকে দিয়ে ফরমায়েশি সাজা দিচ্ছে। জামিন নামঞ্জুর করে কারান্তরীণ করতে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে।

;