কতখানি নিকোটিন থাকে একটি সিগারেটে?



ফাওজিয়া ফারহাত অনীকা, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, লাইফস্টাইল
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রশ্নাতীতভাবে ধূমপান সবচেয়ে বাজে ও ক্ষতিকর একটি অভ্যাস।

এ বদভ্যাসের দরুন নিজের স্বাস্থ্য তো বটেই, পাশাপাশি অন্যের স্বাস্থ্যও ঝুঁকির মাঝে পড়ে যায়। ধূমপানের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে অবগত হওয়ার পরেও বেশিরভাগ ধূমপায়ী এই অভ্যাসটি বাদ দিতে চান না। তবে এর বিপরীত চিত্রও রয়েছে। অনেকেই চেষ্টা করেন স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ এই অভ্যাসটিকে পাশ কাটিয়ে উঠতে। তবে ধূমপায়ী, অধূমপায়ী ও ধূমপান ত্যাগ করার চেষ্টা করছেন যারা, প্রত্যেকেই একটি বিষয় সম্পর্কে জানার আগ্রহ প্রকাশ করেন- একটি সিগারেটে কতখানি নিকোটিন থাকে! চলুন এই বিষয়টি জানানো যাক।

প্রতিটি সিগারেটে থাকে ৭০০০ ভিন্ন ভিন্ন ধরনের কেমিক্যাল। যার মাঝে সবচেয়ে ক্ষতিকর হলো নিকোটিন (Nicotine). হাজারো ধরনের কেমিক্যালের ভেতর এই নিকোটিন তৈরি হয় তামাক পাতা থেকে। তামাক পাতা থেকে তৈরি হওয়া এই উদ্ভিজ কেমিক্যাল নিকোটিনেই ধূমপায়ীদের আসক্তি তৈরি হয়।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Aug/17/1566042274926.jpg

মেডিকেশন অ্যাডভোকেট জেসন রিড জানান, প্রতিটি সিগারেটে গড়ে এক মিলিগ্রাম পরিমাণ নিকোটিন থাকে। এছাড়া এক গবেষণা থেকে দেখা গেছে সিগারেটের ধরনের উপর নির্ভর করে এক একটি সিগারেটে ১.২-১.৪ মিলিগ্রাম পরিমাণ নিকোটিন থাকে। স্বল্প নিকোটিনযুক্ত ‘সিগারেট লাইট’ এ ০.৬-১ মিলিগ্রাম পরিমাণ নিকোটিন থাকে। তবে সাধারণ সিগারেটের মতো সিগারেট লাইটেও একই ধরনের সিগারেট বুস্ট তথা সিগারেটের প্রভাব থাকে।

এছাড়া নিকোটিন গ্রহণের মাত্রা ধূমপায়ীর উপর নির্ভর করে। সিগারেটে কত জোরে টান দিচ্ছে এবং সিগারেট পাফের কতটা নিকটবর্তী স্থান পর্যন্ত সিগারেট পান করছে- এই দুইটি বিষয়ের উপর নির্ভর করেও নিকোটিন গ্রহণের মাত্রায় তারতম্য দেখা দেয়।

আরও পড়ুন: ধূমপানে অন্ধত্ব!

আরও পড়ুন: প্যাসিভ স্মোকিংয়ে ক্যানসার ঝুঁকিতে আমরা সবাই!

   

পানিশূন্যতায় ফলের রসের বিকল্প



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ফলের জুস

ফলের জুস

  • Font increase
  • Font Decrease

চলছে পবিত্র রমজান মাস। সারাদিন রোজা রাখার মাধ্যমে সংযম করে ক্লান্তি চলে আসে। স্বাভাবিকভাবেই কয়েক প্রহর নির্জলা থাকায় শরীরে পানিশূন্যতা হয়। দিনশেষে ইফতারে তাই উপকারী খাদ্য উপাদান সহ বেশি করে পানীয় গ্রহণ করা উচিত। এ কারণেই ইফতারে একটি গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য উপাদান হলো শরবত। সাধারণত বেল, তরমুজ, বাঙ্গী, আম, পেঁপে ইত্যাদি ফলের শরবত বানানো হয়।  

গরম এবং পানিশূন্যতায় গলা শুকিয়ে যাওয়ার কারণে ইফতারে বিভিন্ন শরবতের আয়োজন করা হয়। ঠান্ডা এসব শরবত শরীরে শক্তি ফিরিয়ে আনে। সতেজতার অনুভব ফিরিয়ে আনার জন্য বিভিন্ন তাজা ফল দিয়ে জুস বানানো হয়। তার সাথে স্বাদ বৃদ্ধি করতে আরও বেশ কিছু উপাদান যোগ করা হয়। তবে ফলের জুস ছাড়াও আরও কিছু পানীয় আছে, যা শরীরের জন্যও উপকারী। পানিশূন্যতা দূর করতে এসব পানীয় হতে পারে জুসের বিকল্প অথবা সহযোগী।

ডাব: শরীরের পানিশূন্যতা দূর করতে ডাবের বিকল্প হয় না। ডাবের পানি খনিজে পরিপূর্ণ অত্যন্ত উপকারী একটি খাবার। সোডিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম- এর মতো গুরুত্বপূর্ণ খনিজ থাকার তৎক্ষণাৎ দুর্বলতা দূর করতে পারে।     

স্যুপ: যারা গরম পানীয় পছন্দ করেন এবং ঠান্ডা বা গলাব্যথার সমস্যায় ভুগছেন তারা স্যুপ বা ব্রথ খেতে পারেন। সবজি বা মাংসের হাড়ের সাহায্যে স্যুপ বানিয়ে খেলে সেসব পানিশূণ্যতা দূর ককরার পাশাপাশি শরীরে আমিষ এবং ভিটামিনও সরবরাহ করে।

সবজির জুস

সবজি জুস: ফলের জুসের একটি ভালো বিকল্প হলো সবজির রস। গাজর, বিটরুট বা শসার মতো সবজির জুস অনেক স্বাস্থ্যকর এবং সুস্বাদুও।   

পানিজাতীয় ফল ও সবজি: পানির বিকল্প হতে পারে পানি প্রধান ফল। নাশপাতি, তরমুজ, পেঁপে, আঙ্গুর-ইত্যাদি ফলে অনেক বেশি পরিমাণে পানি থাক। এছাড়া মিষ্টিকুমড়া, শশার মতো সবজিও পানির আধিক্য থাকে। তাই পাানিশূণ্যতা রোধে এই খাদ্যগুলোও সাহায্য করতে পারে।   

দুধ: হাড় শক্ত করার গুণাগুণের জন্য দুধ বেশি পরিচিত। তবে, পানিশূন্যতা দূর করতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করতে পারে এই পানীয়। ১ গ্লাস দুধের শতকরা প্রায় ৯০ ভাগের কাছাকাছি পানি থাকে। তার সাথে আছে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়ামের মতো খনিজও। ফোটানো দুধ বা দুধজাতীয় খাবার পানিশূন্যতা দূর করতে ভূমিকা রাখতে পারে। তবে, যাদের হজমের সমস্যা আছে তাদের দুগ্ধজাতীয় খাবার এড়িয়ে যাওয়াই ভালো।      

তথ্যসূত্র: হেলথ লাইন 

 

;

ওজন কমাতে উপকারী ৫ আয়ুর্বেদিক ভেষজ



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ত্রিফলা, ছবি: সংগৃহীত

ত্রিফলা, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অধিকাংশ স্বাস্থ্য সচেতন মানুষের সবচেয়ে বড় চিন্তার কারণ হচ্ছে বাড়তি মেদ। সেক্ষেত্রে ওজন কমানোর জন্য প্রাচীন আয়ুর্বেদিক ভেষজ স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী ও কার্যকরী। তাই ওজন কমাতে সাহায্য করে এমন সব ভেষজ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। 

ত্রিফলা

ত্রিফলা হচ্ছে তিনটি ফলের মিশ্রণ। আমলা, হরিতকি এবং বহেরা এই তিনটি আয়ুর্বেদিক ওষুধের একটি ভিত্তি। ত্রিফলার উপকারিতা পেতে এক চা চামচ ত্রিফলা গুঁড়া সারারাত কুসুম গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখুন এবং সকালে খালি পেটে পান করুন। স্বাদ এবং কার্যকারিতার জন্য মধু বা লেবুর রস যোগ করতে পারেন।


তুলসি

তুলসি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এটি রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে, স্ট্রেস কমাতে এবং ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। যা ওজন বৃদ্ধি কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তুলসিকে আপনার রুটিনে অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। তুলসি পাতা দিয়ে চা তৈরি করুন  বা আপনার স্মুদি বা খাবারে তুলসি গুঁড়া যোগ করুন।


 হলুদ

হলুদে রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি প্রোপার্টি। হলুদ মশলা ওজন কমাতে ও স্বাস্থ্যের জন্য মূল্যবান। এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য যা প্রদাহ কমিয়ে, ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করে এবং চর্বিকে ওজন কমাতে সহায়তা করতে পারে। হলুদকে রান্নায় যুক্ত করা যেতে পারে। অথবা ওজন কমানোর সুবিধার জন্য একটি পরিপূরক হিসেবে খাওয়া যেতে পারে।


মেথি

মেথি  সাধারণত আয়ুর্বেদিক ওষুধে ব্যবহার করা হয় যা হজমে সাহায্য করে। মেথি রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ এবং ওজন কমানোর জন্য সহায়তা করে।। এটি ফাইবার সমৃদ্ধ, যা তৃপ্তি বাড়াতে, ক্ষুধা কমাতে এবং চর্বি নিঃসরণে সহায়তা করে। মেথি সারারাত ভিজিয়ে খালি পেটে খাওয়া যেতে পারে বা ওজন কমানোর প্রচেষ্টার জন্য খাবার, স্যুপ বা চায়ে যোগ করা যেতে পারে।


দারুচিনি

দারুচিনি হলো একটি উষ্ণ মশলা যা সাধারণত আয়ুর্বেদিক রন্ধনশৈলীতে এর সুগন্ধযুক্ত গন্ধ এবং ঔষধি বৈশিষ্ট্যের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করে এবং ইনসুলিন প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। যা ওজন কমাতে সহায়তা করতে পারে এবং চিনির লালসা প্রতিরোধ করতে পারে। দারুচিনি খাবার, পানীয়গুলিতে যোগ করা যেতে পারে বা ওজন হ্রাস স্বাস্থ্যের জন্য একটি পরিপূরক হিসেবে নেওয়া যেতে পারে।

সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

;

ইফতারে মজাদার ক্যাশুনাট সালাদ



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সালাদ একটি অত্যন্ত উপকারী খাবার। ইফতারে তাজা সবজিতে তৈরি সবজি যেমন পেট ভরতে সাহায্য করে তেমন শরীরে ভিটামিন, খনিজ সহ নানারকম প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করে। কাজু বাদাম অত্যন্ত উপকারী এক খনিজ খাদ্য। যা নিউট্রেশন এবং উপকারী চর্বিতে পরিপূর্ণ। ক্যাশুনাট সালাদ এমন এক খাদ্য যা’তে পেটও ভরে এবং পুষ্টিও সরবরাহ করে। তাই ঝটপট ইফতারে বানিয়ে ফেলুন মজাদার এই রেসিপিটি।

উপকরণ:
১. কাজু বাদাম- ১ কাপ
২. গাজর- বড় ১ টি
৩. শসা- ১ টি
৪. ঘি- ১ চা চামচ
৫. মেয়োনিজ- ১/২ কাপ
৬. মুরগি – বুকের এক পাশ ( কুচি ১ কাপ)
৭. টমেটো সস- ১ টেবিল চামচ
৮. টমেটো-১টি
৯. বাঁধাকপি কুচি-১/২ কাপ
১০. রঙিন ক্যাপসিকাম- ছোট ১ টি বা বড় ১/২ টি
১১. তেল- পরিমাণ মতো
১২. লবণ- স্বাদমতো
১৩. চিনি- সামান্য
১৪. হলুদ গুড়া- ১/২ চা চামচ
১৫. মরিচ গুড়া- ১/৪ চা চামচ
১৬. ধনিয়া গুড়া- ১/৪ চা চামচ
১৭.গরম মশলা গুড়া- ১/৪ চা চামচ
১৮. জিরা গুড়া- ১/৪ চা চামচ
১৯. আদা বাটা- ১/৪ চা চামচ
২০. রসুন বাটা- ১/৪ চা চামচ
২১. পেঁয়াজ বাটা- ১ চা চামচ
২২. সয়া সস- ১.৫ চা চামচ
২৩. সুইট চিলি সস- ১ টেবিল চামচ
২৪. লেবুর রস- ১ টেবিল চামচ
২৫. পুদিনা কুচি-১ টেবিল চামচ
২৬. ধনিয়া পাতা কুচি- ১ টেবিল চামচ
২৭. কাঁচা মরিচ- স্বাদমতো
২৮. পেঁয়াজ কুচি- ১/২ কাপ
২৯. ডিম-১টি
৩০. বিট লবণ- স্বাদমতো

কার্যপদ্ধতি

১. মুরগিকে ছোট ছোট করে কেটে ভালো করে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিতে হবে। এরপর কিছুক্ষণ ছেঁকে রেখে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে।

২. একটি পাত্রে মুরগির সাথে পেঁয়াজ বাটা, রসুন বাটা, আদা বাটা, জিরা গুড়া, ধনিয়া গুড়া, গরম মশলা গুড়া, হলুদ গুড়া, মরিচ গুড়া, ১ চা চামচ তেল, সামান্য চিনি এবং স্বাদমতো লবণ দিয়ে মাখিয়ে নিতে হবে। এরপর ফ্রিজে কমপক্ষে ৩ থেকে সর্বোচ্চ ৮ ঘন্টার জন্য রেখে দিতে হবে।

৩. এবার টমেটো, ক্যাপসিকাম, গাজর ও শসা ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে। সবগুলো সবজি মিহি কুচি করে এক সমান আকারে কেটে নিতে হবে। কাটার পর একটি বড় পাত্রে বাঁধাকপি ও অন্যান্য সবজিগুলোকে একত্রিত করে নিতে হবে। সালাদের সবজি কুচি করার পর খালি হাতে ধরা যাবে না।

এরপর থেকে সব কাজ চামচের সাহায্যে করতে হবে।

৪. ফ্রিজ থেকে বের করে সয়া সস এবং একটি ডিম ফেটিয়ে মাংসের সাথে মিশিয়ে নিতে হবে। এরপর একটি ফ্রায়িংপ্যানে ৩ টেবিল চামচ তেল গরম করে নিতে হবে। তেল গরম হলে লো টু মিডিয়াম আঁচে একে একে মাংসের টুকরো গুলো ভালো করে ভেজে নিতে হবে।

৫. মাংস তুলে সেই তেলে ঘে ঢেলে দিন। গরম হলে তাতে পরিষ্কার কাজু বাদামগুলো ভেজে নিন। হালকা বাদামি রঙ হলে নামিয়ে নিন।

৬. সবজির বাটিতে কাজু মিশিয়ে দিন। তাতে একে একে মেয়োনিজ, টমেটো সস, সুইট চিলি সস, বিট লবণ, পেঁয়াজ কুচি, পুদিনা পাতা কুচি, ধনিয়া পাতা কুচি, কাঁচা মরিচ কুচি ও লেবুর রস মিশিয়ে দিন। একটি বড় চামচ বা স্প্যাচুলা দিয়ে ভালো করে সব কিছু মিশিয়ে নিন।

পরিবশেন করুন আমিষ, খনিজ এবং নিউট্রেশনে ভরা মজাদার ক্যাশুনাট সালাদ।

;

পান্থপথে ফ্যাশনেবল তরুণদের নতুন ঠিকানা ‘প্যারিস’



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
‘দ্য প্যারিস প্রিমিয়াম স্যালন এন্ড স্পা’র উদ্বোধন করেন চিত্রনায়ক নীরব ও কোরওগ্রাফার সোহাগ

‘দ্য প্যারিস প্রিমিয়াম স্যালন এন্ড স্পা’র উদ্বোধন করেন চিত্রনায়ক নীরব ও কোরওগ্রাফার সোহাগ

  • Font increase
  • Font Decrease

গত ১০ মার্চ রবিবার রাজধানীর পশ্চিম পান্থপথে (স্কয়ার হাতপাতাল সংগল্ন আরবি টাওয়ার) যাত্রা শুরু করল লাক্সারিয়াস জেন্টস পার্লার ‘দ্য প্যারিস প্রিমিয়াম স্যালন এন্ড স্পা’। ফ্যাশনেবল তারকা হিসেবে জনপ্রিয় চিত্রনায়ক নীরব হোসেন আর কোরিওগ্রাফার ইভান শাহরিয়ার সোহাগের সুপরিচিতি রয়েছে। তারাই এই নতুন জেন্টস পার্লার উদ্বোধন করেন কেক কাটার মাধ্যমে।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন পার্লারটির কর্ণধার মো. জসিমউদ্দিন। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমরা একটি সর্বাধুনিক জেন্টস পার্লার করতে চেয়েছি। আসন্ন ঈদুল ফিতরের বড় উৎসবের আগেই যাতে গ্রাহকরা আমাদের সকল সেবা পেতে পারেন সেদিক বিবেচনা করে প্যারিসের সব কাজ শেষ করেছি। এখন শুধুই গ্রাহকদের অপেক্ষা।’

চিত্রনায়ক নীরব বলেন, ‘প্যারিসে এসে খুব ভালো লেগেছে। আমি তাদের সার্ভিস নিয়ে সন্তুষ্ট। আমার ভক্তদের বলব তারাও যেন ধানমণ্ডি ৩২-এর কাছের এই পার্লারে এসে সেবা নেন। আশা করি সকল ফ্যাশনেবল তরুণদের একটি আস্থার জায়গা হবে প্যারিস জেন্টস পার্লার।’

‘প্যারিস প্রিমিয়াম স্যালন এন্ড স্পা’

কোরিওগ্রাফার সোহাগ বলেন, ‘প্যারিস জেন্টস পার্লারের পরিবেশ আমার খুব ভালো লেগেছে। আমার বিশ্বাস ধানমন্ডিার মতো উন্নত এলাকার তরুণদের মন জয় করবে প্যারিস।’

প্রসঙ্গত, প্যারিস জেন্টস পার্লারে ছেলেদের হেয়ার কাট, বিয়ার্ড কাট, মেনিকিউর, পেডিকিউর, ফেসিয়াল, হেয়ার কালার, হেয়ার ট্রিটমেন্ট, স্পাসহ সব ধরনের সেবা পাওয়া যাবে।

;