শীর্ষ ৩০০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৫০৯৪২ কোটি টাকা



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় সংসদ ভবন থেকে: দেশে ১ লাখ ৭০ হাজার ৩৯০ জনের কাছে সরকারের পাওনা ১ লাখ ২ হাজার ৩১৫ কোটি ১৯ লাখ টাকা। অর্থাৎ ২০১৮ সালে ঋণ খেলাপির সংখ্যা বেড়েছে ৫৮ হাজার ৪৩৬ জন এবং অর্থের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৩ হাজার ২১০ কোটি ১৯ লাখ টাকা। এদের মধ্যে শীর্ষ ৩০০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ঋণ খেলাপির নাম, ঠিকানাসহ তালিকা দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এই ৩০০ জন বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে জমা দেননি। এরা ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছে ৭০ হাজার ৫৭১ কোটি। খেলাপি রয়েছে ৫০ হাজার ৯৪২ কোটি টাকা। শ্রেণিকৃত ঋণ ৫২ হাজার ৮৩৭ কোটি টাকা।

শনিবার (২২ জুন) বিকেলে একাদশ জাতীয় সংসদের তৃতীয় অধিবেশনে টেবিলে উত্থাপিত প্রশ্নোত্তরে সরকারি দলের সংসদ সদস্য মো. ইসরাফিল আলমের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী সংসদকে এতথ্য জানান।

এছাড়া ১৪ হাজার ৬১৭টি প্রতিষ্ঠান প্রত্যেকে ৫ কোটির ঊর্ধ্বে ঋণ নিয়েছে। যাদের মোট ঋণের পরিমাণ ১৭ লাখ ৪১ হাজার ৩৪৮ কোটি টাকা। এদের কাছে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ১ লাখ ১৮৩ কোটি টাকা।

শীর্ষ ব্যক্তি প্রতিষ্ঠানের নাম হচ্ছে- সামানাজ সুপার ওয়েল লিমিটেড ১ হাজার ৪৯ কোটি টাকা, গ্যালাক্সি সোয়েটার এন্ড ইয়ার্ন ডাইং খেলাপির পরিমাণ ৯৮৪ কোটি টাকা, রিমেক্স ফুডওয়্যার লিমিটেড ৯৭৬ কোটি টাকা, কোয়ান্টাম পাওয়ার সিস্টেম লিমিটেড ৮২৮ কোটি টাকা, মাহিন এন্ট্রারপ্রাইজ লিমিটেড ৮২৫ কোটি টাকা, রূপালী কম্পোজিট লেদার ওয়্যার লিমিটেড ৭৯৮ কোটি টাকা, ক্রিসেন্ট লেদার প্রোডাক্টস লিমিটেড ৭৭৬ কোটি টাকা, এসএ ওয়েল রিফাইনারী লিমিটেড ৭০৭ কোটি টাকা, সুপ্রভ কম্পোজিট নীট লিমিটেড ৬১০ কোটি টাকা, গ্রামীণ শক্তি ৬০১ কোটি টাকা, সুপ্রভ স্পিনিং লিমিটেড ৫৮২ কোটি টাকা, কম্পিউটিার সোর্স লিমিটেড ৫৭৫ কোটি টাকা ,সিমরান কম্পোজিট লিমিটেড ৫৬৪ কোটি টাকা, ম্যাক্স ইস্পিনিং মিলস ৫২৬ কোটি টাকা, বেনটেক্স ইন্ডাজট্রিজ লিমিটেড ৫২৩ কোটি টাকা, আলফা কম্পোজিট টাওয়েলস লিমিটেড ৫২৩ কোটি টাকা, সিদ্দিক ট্রেডার্স ৫১১ রুবাইয়া ভেজিটেবল ওয়েলস ইন্ডাজট্রিজ লিমিটেড ৫০১ কোটি টাকা, রাইজিং স্টিল লি. ৪৯৫ কোটি টাকা।

সুপ্রভ রোটোর স্পিনিং লি.-৪৬৫ কোটি, ইয়াছির এনাটারপ্রাইজ-৪৬৪ কোটি , চৌধুরী নিটওয়্যার লি.-৪৬২ কোটি, রানকা সোয়েল কম্পোজিট টেক্সটাইল লি.-৪৪৯ কোটি, লেক্সকো লি.-৪৩৯ কোটি, জাকুয়ার্ড নিটেক্স লি.-৪৩০ কোটি, ইব্রাহিম ট্রেক্সটাইল মিলস লি.-৩৭৩ কোটি, ম্যাক ইন্টারন্যাশনাল ৩৭২ কোটি, বাংলা লায়ন কমিউনিকেশন্স লি.-৩৭১ কোটি, বাংলাদেশ সুগাার এন্ড ফুড ইন্ডাট্রিজ-৩৫২ কোটি, হল মার্ক ফ্যাশন লি. ৩৪১ কোটি, পদ্মা পলি কটন নীট ফেব্রিক্স লি. ৩৩১ কোটি, গ্রান্ড ট্রেডিং এন্টারপ্রাইজ লি. ৩২৪, ফেয়ার টেড ফেব্রিক্স লি. ৩২২ কোটি, গ্রামবাংলা এনপিকে ফার্টিলাইজার এন্ড অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ ৩১৮ কোটি, সাহারীজ কম্পোজিট টাওয়াল লি. ৩১৪ কোটি, ৭বি অ্যাসোসিয়েটস ৩০৯ কোটি, রুরালস সার্ভিসেস ফাউন্ডেশন ৩০৬ কোটি, সুরুজ মিয়া জুট ইস্পিনিং লি. ৩০৪ কোটি, ফেয়ার ইয়ার্ন প্রসেসিং লিমিটেড ২৯৬ কোটি, ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ এনয হসপিটাল ২৮৬ কোটি, রুপায়ন হাউজিং স্টেট লিমিটেড ২৮০ কোটি, এসকে স্টিল ২৭১ কোটি টাকা, মাবিয়া শিপ ব্রেকার্স ২৭১ কোটি, মুন্নু ফেব্রিক্স লিমিটে ২৬৭ কোটি, হেল্প লাইন রিসোর্স লি . ২৫৮ কোটি টাকা, দি ঢাকা ডাইং এন্ড মেনুফ্যাকচারিং কোম্পানি লিমিটেড ২৫৮ কোটি টাক, বিসমিল্লাহ টাওয়াল লি. ২৪৪ কোটি, রানকা ডেনিম টেক্সটাইলস মিলস ২২২ কোটি, তানিয়া এন্টারপ্রাইজ ২১২ কোটি, এইচ স্টিল রি রোলিং মিলস ২০৯ কোটি এবং কে আর স্পেশালাইজড হসপিটাল এন্ড রিসার্স সেন্টার ২০৪ কোটি টাকা। 

বাংলাদেশ ইন্ডাজট্রিয়াল ফিনান্স কোম্পানি লিমিটেড ২০১, চিটাগাং সিন্ডিকেট ১৯৮ কোটি, টি এন্ড ব্রাদার্স নীট কম্পোজিট লি. ১৯৭ কোটি, গ্লোব এডিবল ওয়েল লিমিটেড ১৯৭ কোটি, এমএইচ গোল্ডেন জুটস মিলস লি. ১৯৪ কোটি, নর্থস এগ লিমিটেড ১৯৪ কোটি, সিম্যাট সিটি জেনারেল ট্রেডিং লি. ১৯৩ কোটি, ইব্রাহিম কনসোডিয়াম লি. ১৯২ কোটি, লামিসা স্পিনিং লিমি. ১৯১ কোটি, অ্যাপেল সিরামিকস প্রাইভেট লি. ১৮৯ কোটি, আর আই এন্টারপ্রাইজ ১৮৯ কোটি, এমকে শিপ বিল্ডার্স এন্ড স্টিলস লি. ১৮৫ কোটি, মাহমুদ ফেব্রিক্স এন্ড ফিনিশিং লি. ১৮৪ কোটি, কটন করপোরেশন ১৮৪ কোটি, এম বি এ গার্মেন্টস এন্ড টেক্সটাইল লি. ১৮৩ সিক্স সিজনস অ্যাপার্টমেন্ট লি. ১৮৩ কোটি, ন্যাশনালস স্টিল ১৮৩ কোটি, ক্যাপিটাল বোর্ড লি. ১৮২ কোটি, ইউনাইটেড এয়ারওয়েস বিডি লি. ১৮০ কোটি, করলা কর্পোরেশন বিডি লি. ১৭৮ কোটি, এক্সপার টেক লি. ১৭৬ কোটি, ব্লু ইন্টারন্যাশনাল ১৭৫ কোটি, সাফারি ট্রেডার্স ১৭৪ কোটি, আমাদের বাড়ি লি. ১৭৩ কোটি, ওয়ালম্যাট ফ্যাশন লিমিটেড ১৭০ কোটি, অ্যাগ্রো ইন্ডাজট্রিজ প্রাইভেট লি. ১৬৮ কোটি, শব মেহের স্পিনিং মিলস লি. ১৬৮ কোটি,সুপ্রভ মেলেং স্পিনিং মিলস ১৬৭ কোটি, হিমালয়া পেপার্সিএন্ড বোর্ড মিলস ১৬৬ কোটি লিবার্টি ফ্যাশনস ওয়্যার ১৬৪ কোটি, ক্রিসেন্ট ট্যানারিস লি. ১৬৩ কোটি, চৌধুরী টাওয়াল ইন্ডা. প্রাইভেট লি. ১৬৩ কোটি, চৌধুরী লেদার এন্ড কোম্পানি ১৬২ কোটি, ইসলাম ট্রেডিং কনসোডিয়াম লি. ১৫৬ কোটি, অ্যাপেক্স নীট কম্পোজিট লি. ১৫৬ কোটি, আব্দুল্লাহ স্পিনিং মিলস ১৫৫ কোটি, আনোয়ারা মান্নান টেক্সটাইল ১৫৩ কোটি, সাগির এন্ড ব্রাদার্স ১৫৩ কোটি, মাস্টার্ড ট্রেডিং ১৫২ কোটি, ইসলাম ব্রাদার্স এন্ড কোম্পানী ১৫২ কোটি হিন্দুল ওয়ালি টেক্সটাইল লি ১৫২ কোটি, এরিয়ান কেমিক্যালস ১৫১ কোটি, ওয়ার্ন ডেনিম মিলস লি. ১৫১ কোটি, মুহিব স্পিনিং এন্ড শিপ রিসাইকেলিং ১৫০ কোটি, গ্লোব মেটাল কম্পেক্লক্স লি. ১৫০ কোটি, এরশাদ ব্রাদার্স করপোরেশন ১৪৯ কোটি, জালাল এন্ড সন্স ১৪৯ কোটি, বিশ্বাস গার্মেন্টস লি ১৪৯ কোটি, সাইদ ফুড লি ১৪৫ কোটি, এইচআরসি শিপিং লি ১৪৪ কোটি, আলী পেপার্স মিলস লি. ১৪৩ কোটি, রহমান শিপ ব্রেকার্স লিমিটেড ১৪২ কোটি, ড্রেজ বাংলা (প্রা.) লিমিটেড ১৪২ কোটি, ফারইস্ট স্টোক এন্ড ব্রন্ডস লিমিটেড ১৩৯ কোটি, ফিবার সাইন লিমিটেড ১৩৮ কোটি, অর্নেট সার্ভিস লিমিটেড ১৩৭ কোটি, মুজিবুর রহমান খান ১৩৬ কোটি, জাহিদ এন্টার প্রাইজ লিমিটেড ১৩৪ কোটি, তাবাসসুম এন্টাপ্রাইজ ১৩৩ কোটি, এপেক্স ওয়েবিংস এন্ড ফিনিসিং লিমিটেড ১৩০ কোটি, মিশন ডেভলপার লিমিচেড ১৩০ কোটি, তালুকদার ইউপিবিসি ফিটিংস ইন্ড্রাটিজ লিমিটেড ১৩০ কোটি, এনোন নিট টেক্স লিমিটেড ১২৯ কোটি, দি ওয়েল টেক্স লিমিটেড ১২৯ কোটি, ডেলটা সিস্টেমস লিমিটেড ১২৮ কোটি, এফ আর জুট ট্রেডিং ১২৮ কোটি, গেট নিট টেক্স লিমিটেড ১২৮ কোটি, জেওয়াইবি টেজ লিমিটেড ১২৮ কোটি, জারা নিট টেক্স লিমিটেড ১২৭ কোটি, সোনালী জুট মিলস ১২৭ কোটি, সামানাজ কন্ডেস মিল্ক ১২৭ কোটি, ঝুমা এন্টাপ্রাইজ ১২৬ কোটি, রেফকো ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড ১২৬ কোটি, স্ট্রিগার কম্পোজাইট লিমিটেড ১২৫ কোটি, শফিকুল স্টীল ১২২ কোটি, স্টাইলো ফ্যাশন গামেন্টস লিমিটেড ১২১ কোটি, রাজশাহী সুগার মিলস লিমিটেড ১২১ কোটি, ইমারালড অয়েল লিমিটেড ১২১ কোটি, লাকি শিপ বিল্ড্রার্স লিমিটেড ১২০ কোটি, মিম এন্টারপ্রাইজ ১২০ কোটি, আল আমীন বেভারেজ ইন্ডাট্রিজ লিমিটেড ১২০ কোটি, এফ কে নিট টেক্স লিমিটেড ১১৯ কোটি, ম্যাপ পেপার বোর্ড মিলস লিমিটেড ১১৯ কোটি, অটোবি লিমিটেড ১১৮ কোটি, হিলফুল ফজল সমাজ কল্যাণ সংস্থা ১১৮ কোটি, এ কে জুট ট্রেডিং কোম্পানি ১১৭ কোটি, মনোয়ারা ট্রেডিং ১১৭ কোটি, চিটাগাং স্পাত ১১৭ কোটি, টেকনো ডেসিং এন্ড ডেভলপমেন্ট লিমিটেড ১১৬ কোটি, আলভি নিট টেক্স লিমিটেড ১১৬ কোটি, এফ আর জুট মিলস লিমিটেড ১১৪ কোটি, টেক্সাটাইল ভীরটুসো ১১৪ কোটি, ম্যাক্স শিপ বিল্ডার্স লিমিটেড ১১৪ কোটি, ওয়েস্টর্ণ হাউজিং লিমিটেড ১১৩ কোটি, এমবিইসি-পিবিএল-জেভি ১১৩ কোটি, সিমি নিট টেক্স লিমিটেড ১১৩ কোটি, এলাইন এপারের্স লিমিটেড ১১৩ কোটি, সাইনিং নিট টেক্স লিমিটেড ১১২ কোটি, প্রফিউশনস টেক্সটাইল লি. ১১২ কোটি, সাউথ স্ট্যার্ণ ১১১ কোটি, মা টেক্স ১১১ কোটি, সিদ্দিক এন্ড কোম্পানি লি ১১০ কোটি, কনফিডেন্স সুজ লি. ১০৮ কোটি, আহমেদ মুজতবা লি. ১০৮ কোটি, শাপলা ফ্লেওয়ার মিলস ১০৮ কোটি, আব্দুর রাজ্জাক লি. ১০৭ কোটি, হাবিব স্টিলিস লি. ১০৬ কোটি সর্দার অ্যাপারেলস লি. ১০৬ কোটি, ক্রিয়েটিভ ট্রেডস ১০৬ কোটি, ক্রিস্টাল স্টিল এন্ড শিপ ব্রেকিংস ১০৫ কোটি, সুপার সিক্স স্টার শিপ ব্রেকিং ই্য়ার্ড ১০৫ কোটি, জেড এন্ড জে ইন্টারন্যাশনাল ১০৫ কোটি, কক্স ডেভলপার্স লি. ১০৫ কোটি, এস শিপিং লাইনস ১০৪ কোটি, জবা টেক্সটাইলস লি. ১০৩ কোটি, সেন্টার ফর অ্যাসিটেড রিপ্রোডাকশন প্রাইভেট লি ১০৩ কোটি, বৈতরণী ট্রেডার্স লি ১০৩ কোটি, শিতল এন্টারপ্রাইজ ১০২ কোটি, প্রাইস ক্লাব জেনারেল ট্রেডিং লি ১০২ কোটি, নিউ অটো ডিফাইন ১০২ অনিকা এন্টারপ্রাইজ ১০১, এআরএসএস এন্টারপ্রাইজ ১০১, গোল্ডেন হরিজন লি ১০০ কোটি, জয়পুরহাট সুগার মিলস ১০০, ডুসাই হোটেল এন্ড রিসোর্টস লি ১০০, মোবারক আলী স্পিনিং মিলস লি ৯৯ কোটি, কেয়া কসমেটিকস লি. ৯৯ কোটি, রেজা জুট ট্রেডিং ৯৯ কোটি, আর কে ফুডস লি ৯৮ কোটি ম্যামকো জুট মিল ৯৮ কোটি, আরডেন্ট সিস্টেমস ৯৮ কোটি, টেক্স নীট ইন্টারন্যাশনাল ৯৬ কোটি, বেঞ্চ ইন্ডাজট্রিজ বিডি লি. ৯৬ কোটি, ম্যাস শিপ রিসাইকেলিং ৯৬ কোটি, বাংলাদেশ ড্রেস লি. ৯৬ কোটি, মোহাম্মদ ইলিয়াস ব্রাদার্স প্রাইভেট লি. ৯৫ কোটি, জয়নব ট্রেডিং কোম্পানী লিমিটেড ৯৫ কোটি, ওয়েসিজ হাইটেক স্পোটর্স ওয়্যার ৯৪ কোটি, ক্রিউ অ্যান্ড কো বিডি. লি. ৯৪ কোটি, ফিয়াজ এন্টারপ্রাইজ ৯৪ কোটি, এখলাস শিপিং মিলস লিমিটেড ৯৩ কোটি, ফাহামী নীট ওয়্যার লি. ৯২ কোটি, জে এন্ড জে ফেব্রিক্স টেক্সটাইল লি. ৯২ কোটি, আর বি এন্টারপ্রাইজ ৯২ কোটি, অনলাইন প্রপার্টিজ লি. ৯২ কোটি, ফাহমি ওয়াশিং প্লান্ট ৯০ কোটি, রামিসা ট্রেডিং ৮৯ কোটি, ল্যান্ডমার্ক ফেব্রিক্স লি. ৮৮ কোটি, এস কে এন্টারপ্রাইজ ৮৮ কোটি টাকা।

এস কে এন্টার প্রাইজ ৮৮ কোটি , সাফিন শিপিং লাইন লিমিটেড ৮৮ কোটি, সুপ্রিম জুট এন্ড নিটেক্স লিমিটেড ৮৮ কোটি, ফরচুন স্টিল ৮৭ কোটি, মোস্তফা ওয়েল প্রোডাক্টস লিমিটেড ৮৬ কোটি, এম এস হাবিবুল ইসলাম ৮৬ কোটি, মাবিয়া স্টিল কমপ্লেক্স লিমিটেড ৮৬ কোটি, পদ্মা এগ্রো ট্রেডার্স ৮৬ কোটি, আমান ট্রেডিং করপোরেশন ৮৫ কোটি, পলিমার নিটওয়ার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ৮৫ কোটি, ইমারাল্ড অটো ব্রিক্স লিমিটেড ৮৫ কোটি, মেজেস্টিক হোল্ডিং লিমিটেড ৮৫ কোটি, ওয়াফা এন্টারপ্রাইজ ৮৪ কোটি, দেশবন্ধু সুগার মিল লিমিটেড ৮৪ কোটি, মনিকা ট্রেডিং ইন্টারন্যাশনাল ৮৩ কোটি, এস এ ট্রেডার্স ৮৩ কোটি, দ্য এরিস্টোক্রেট এগ্রো লিমিটেড ৮৩ কোটি, ইউরোপা বেভারেজ এন্ড ফুডস লিমিটেড ৮৩ কোটি, ফ্যাশন ক্রাফট নিটওয়ার লিমিটেড ৮৩ কোটি, এটলাস গ্রিনপেক লিমিটেড ৮৩ কোটি, ইমারাল্ড স্পেশালাইজড কোল্ড স্টোরেজ লিমিটেড ৮৩ কোটি, শাহনেওয়াজ জুট মিলস প্রাইভেট লিমিটেড ৮২ কোটি, মার লিমিটেড ৮২ কোটি, ড্রেস মি ফ্যাশনস লিমিটেড ৮২ কোটি, মোহাম্মদ ইলিয়াস ব্রাদার্স পো মেনুপেকচারিং প্ল্যান লিমিটেড ৮১ কোটি, শাহিল ফ্যাশনস লিমিটেড ৮১ কোটি, ফস্টার রিয়েল এস্ট্রেট লিমিটেড ৮১ কোটি, ইমাম ট্রেডার্স ৮১ কোটি, স্মাহ লিমিটেড ৮০ কোটি, গ্লোব জনকণ্ঠ শিল্প পরিবার লিমিটেড ৮০ কোটি, ফিয়াজ এন্টারপ্রাইজ ৮০ কোটি, এম নূর সুয়েটার্স লিমিটেড ৭৯ কোটি, খানসন্স টেক্সটাইলস লিমিটেড ৭৯ কোটি, ঝুমা এন্টারপ্রাইজ ৭৯ কোটি, এন এইচ কে ফেব্রিক্স এন্ড টেক্সটাইল ৭৮ কোটি, গ্রান্ডেউর শিপিং লাইন্স লিমিটেড ৭৮ কোটি, এস রিসোর্সেস শিপিং লাইন লিমিটেড ৭৮ কোটি, নর্থপোল বিডি লিমিটেড ৭৮ কোটি, এডভান্সড ডেভোলপমেন্ট টেকনোলজিস লিমিটেড ৭৮ কোটি, ইউরেকা হোল্ডিংস পিটিই লিমিটেড ৭৮ কোটি, এসএফজি শিপিং লাইন লিমিটেড ৭৭ কোটি, সোলারেন ফাউন্ডেশন ৭৭ কোটি, এটলাস ফুড এন্ড বেভারেজ লিমিটেড ৭৭ কোটি, এমএএফ নিউজপ্রিন্ট ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ৭৭ কোটি, ফাস ফাইনেন্স এন্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ৭৭ কোটি, ইনফরমেশন সলিউশনস লিমিটেড ৭৭ কোটি, বিশ্বাস টেক্সটাইল লিমিটেড ৭৬ কোটি, গ্লোব ইনসেক্টিড ৭৬ কোটি, এশিয়ান ফুড ট্রেডিং এন্ড কোং ৭৬ কোটি, সারিয়াজ ওয়েল রিফাইনার লিমিটেড ৭৬ কোটি, উয়াশান নিট বাংলাদেশ ৭৬ কোটি, ব্রাদ্রার্স এন্টারপ্রাইজ ৭৬ কোটি, নাবিল টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড ৭৬ কোটি, ঢাকা ডেনিম লিমিটেড ৭৫ কোটি, এম আর শিপিং লাইন ৭৫ কোটি, এমএমএসবি টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড ৭৫ কোটি, বাইল্ডট্রেড ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড ৭৫ কোটি, কাবির এন্টারপ্রাইজ ৭৫ কোটি, দেশ জুয়েলার্স ৭৪ কোটি, লোহজং ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড ৭৪ কোটি, বাধন ফুড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ৭৪ কোটি, ইনফ্রেকটাকচার কন্সট্রাকশন কোম্পানি ৭৪ কোটি, প্রিটি সুয়েটার্স লিমিটেড ৭৪ কোটি, ওয়েলপেক পলিমারিস লিমিটেড ৭৪ কোটি, ঐশি ইন্টারন্যাশনাল ৭৪ কোটি, ফস্টার ট্রেডিং ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড ৭৪ কোটি, সুরমা স্টিল এন্ড স্টিল ট্রেডিং কোং ৭৪ কোটি, ইব্রাহিম কম্পোজিট টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড ৭৪ কোটি, নর্থ সাউথ শিপিং মিলস লিমিটেড ৭৩ কোটি, ইউসান নিট কম্পোজিট লিমিটেড ৭৩ কোটি, এহসান স্টিল রি-রোলিং মিলস লিমিটেড ৭৩ কোটি, ঢাকা এলমুনিয়াম ওয়ার্কস লিমিটেড ৭৩ কোটি, শাহাদাত এন্টারপ্রাইজ ৭৩ কোটি, এম কে ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল ৭৩ কোটি টাকা।

হলমার্ক শিপিং মিলস লিমিটেড ৭২ কোটি, এজাক্স জুট মিলস লিমিটেড ৭২ কোটি, শাহেদ শিপ ব্রেকিং ৭২ কোটি, রুম্মান এন্ড ব্রাদ্রার্স ৭২ কোটি, রোসেবুর্গ রাইস মিলস লিমিটেড ৭১ কোটি, এএসটি বেভারেজ লিমিটেড ৭১ কোটি, মিনটেক্স ফ্যাশন লিমিটেড ৭১ কোটি, রংপুর জুট মিলস ৭১ কোটি, রোসেবুর্গ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ৭১ কোটি, সিপিএম কম্পোজিট নিট প্রাইভেট লিমিটেড ৭০ কোটি, হানজাল টেক্সটাইলস পার্ক লিমিটেড ৭০ কোটি, ইস্ট্রার্ন কর্পোরেশন ৭০ কোটি, ফিনকোলি অ্যাপেয়ারেলস লিমিটেড ৭০ কোটি , জয়েন্ট ট্রেডার্স ৭০ কোটি, ন্যাশনাল আইরন অ্যান্ড স্টিল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ৬৯ কোটি, ইকো ব্রিক্স লিমিটেড ৬৯ কোটি, তালুকদার প্লাস্টিক কোম্পানি লিমিটেড ৬৯ কোটি, বিএনএস ইন্টারন্যাশনাল কোং ৬৯ কোটি, এপোলো ইস্পাত কমপ্লেক্স লিমিটেড ৬৯ কোটি, টেকো প্লাস্টিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ৬৯ কোটি, ওশিয়ান শিপিং মিলস লিমিটেড ৬৯ কোটি, ক্লাসিক সাপ্লাইস লিমিটেড ৬৯ কোটি, সৈয়দ ট্রেডার্স ৬৯ কোটি, ওয়েস্টারিয়া টেক্সটাইলস লিমিটেড ৬৯ কোটি, নোবেল কটন স্পিনিং মিলস লিমিটেড ৬৮ কোটি এবং আলী এন্টারপ্রাইজ ৬৮।

সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য বেগম লুৎফুন নেসা খানের টেবিলে উত্থাপিত অপর এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী জানান, বাংলাদেশ ব্যাংকের সিআইবি ডাটাবেজে রক্ষিত ডিসেম্বর ২০১৮ ভিত্তিক বাংলাদেশের সকল তফসিলি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঋণ খেলাপির সংখ্যা ১ লাখ ৭০ হাজার ৩৯০ এবং অর্থের পরিমাণ ১ লাখ ২ হাজার ৩১৫ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, সিআইবি ডাটাবেজে রক্ষিত ডিসেম্বর ২০১৮ ভিত্তিক বাংলাদেশের সকল তফসিলি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঋণ খেলাপির সংখ্যা ১ লাখ ৭০ হাজার ৩৯০ এবং অর্থের পরিমাণ ১ লাখ ২ হাজার ৩১৫ কোটি ১৯ লাখ টাকা। যা ২০১৫ সালে ছিল ১ লাখ ১১ হাজার ৯৫৪ এবং তাদের কাছে প্রাপ্ত ঋণের অর্থের পরিমাণ ছিল ৫৯ হাজার ১ শত ৫ কোটি টাকা। ২০১৮ সালে ঋণ খেলাপির সংখ্যা বেড়েছে ৫৮ হাজার ৪৩৬ এবং অর্থের পরিমাণ বেড়েছে ৪৩ হাজার ২ শত ১০ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

   

জাতীয় সংসদের আরও ১০ স্থায়ী কমিটি গঠন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশনের চতুর্থ দিনে আরও ১০টি স্থায়ী কমিটি গঠিত হয়েছে। সংবিধানের ৭৬ অনুচ্ছেদ অনুসারে সংসদ নেতার অনুমতিক্রমে চীফ হুইপ নূর ই আলম চৌধুরী কমিটি গঠনের প্রস্তাব উত্থাপন করেন। পরে প্রস্তাবটি কণ্ঠভোটে পাস হয়।

সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশনে কমিটিগুলোর মধ্যে ৫টিতে সাবেক মন্ত্রীরা সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছেন।

এর আগে গত রোববার ১২টি ও সোমবার ১৬টি কমিটি গঠিত হয়। জাতীয় সংসদের মোট ৫০টি স্থায়ী কমিটি রয়েছে।

গঠিত কমিটিগুলোর মধ্যে সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি ডা. আ ফ ম রুহুল হক, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি রেজওয়ান আহমেদ তৌফিক, রেলপথ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভপতি এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভপতি জাহিদ মালেক, বিদ্যুৎ জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভপতি জিয়াউর রহমান, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভপতি রমেশ চন্দ্র সেন, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভপতি মাহফুজুর রহমান, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভপতি ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লা, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভপতি এম এ মান্নান এবং অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভপতি আ হ ম মুস্তফা কামাল নির্বাচিত হয়েছেন।

 

;

দ্বাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
দ্বাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরু

দ্বাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরু

  • Font increase
  • Font Decrease

দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) বিকেল ৩টায় ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকুর অধিবেশন শুরু হয়।

সংসদীয় রীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন প্রথম অধিবেশনে ভাষণ দেবেন।

এই সংসদের নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়া আওয়ামী লীগ সরকারি দল ও মাত্র ১১টি আসন নিয়ে বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করতে চায় জাতীয় পার্টি। তবে আসন সংখ্যা কম হলেও জাতীয় পার্টির সদস্যরা সংসদে কার্যকর বিরোধী দলের ভূমিকা পালনের আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। অবশ্য পাশে থাকছে তাদের থেকে প্রায় ৬গুণ বেশি ৬২টি আসনে বিজয়ী স্বতন্ত্র সংসদ সদস্যরা।

সংসদ সচিবালয় সূত্র জানায়, অধিবেশনের শুরুতে স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। স্পিকার নির্বাচন শেষে শোক প্রস্তাব উত্থাপন করা হবে। পরে সংসদে ভাষণ দিবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। তিনি সরকারের সফলতা ও আগামীতে করণীয় বিষয়ে অধিবেশনে দিক-নির্দেশনামূলক বক্তব্য রাখবেন। পরে ওই ভাষণের ওপর আনীত ধন্যবাদ প্রস্তাব নিয়ে পুরো অধিবেশনে সরকার ও বিরোধী দলের সদস্যরা আলোচনা করবেন। এই অধিবেশনে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিল পাস হতে পারে।

এদিকে দ্বাদশ সংসদের অধিবেশনকে সামনে রেখে সংসদ ভবন এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। প্রথম দিনে দর্শনার্থীদের প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে। সংসদ ভবন এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। অধিবেশনকে কেন্দ্র করে সংসদ ভবনজুড়ে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।

;

দ্বাদশ সংসদ বসছে মঙ্গলবার, ভাষণ দেবেন রাষ্ট্রপতি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) থেকে শুরু হচ্ছে। সংসদীয় রীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বিকেল ৩টায় প্রথম অধিবেশনে ভাষণ দেবেন।

এই সংসদের নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়া আওয়ামী লীগ সরকারি দল ও মাত্র ১১টি আসন নিয়ে বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করতে চায় জাতীয় পার্টি। তবে আসন সংখ্যা কম হলেও জাতীয় পার্টির সদস্যরা সংসদে কার্যকর বিরোধী দলের ভূমিকা পালনের আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। অবশ্য পাশে থাকছে তাদের থেকে প্রায় ৬গুণ বেশি ৬২টি আসনে বিজয়ী স্বতন্ত্র সংসদ সদস্যরা।

সংসদ সচিবালয় সূত্র জানায়, একাদশ সংসদের মেয়াদ শেষ হয়েছে আজ সোমবার। মঙ্গলবার বিকাল ৩টায় ডেপুটি স্পিকার অ্যাডভোকেট মো. শামসুল হক টুকুর সভাপতিত্বে এই সংসদের প্রথম অধিবেশন বসবে। অধিবেশনের শুরুতে স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

সূত্র আরও জানায়, স্পিকার নির্বাচন শেষে শোক প্রস্তাব উত্থাপন করা হবে। পরে সংসদে ভাষণ দিবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। তিনি সরকারের সফলতা ও আগামীতে করণীয় বিষয়ে অধিবেশনে দিক-নির্দেশনামূলক বক্তব্য রাখবেন। পরে ওই ভাষণের ওপর আনীত ধন্যবাদ প্রস্তাব নিয়ে পুরো অধিবেশনে সরকার ও বিরোধী দলের সদস্যরা আলোচনা করবেন। এই অধিবেশনে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিল পাস হতে পারে।

এদিকে দ্বাদশ সংসদের অধিবেশনকে সামনে রেখে সংসদ ভবন এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। প্রথম দিনে দর্শনার্থীদের প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে। সংসদ ভবন এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। অধিবেশনকে কেন্দ্র করে সংসদ ভবনজুড়ে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।অধিবেশনকে সামনে রেখে ইতিমধ্যে প্রয়োজনীয় সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে বলে সংসদ সচিবালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

দ্বাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশনের বিষয়ে চিফ হুইপ নুর-ই-আলম চৌধুরী বলেন, ৩০ জানুয়ারি থেকে দ্বাদশ সংসদের মেয়াদ শুরু হচ্ছে। এই সংসদের সরকার ও বিরোধী দলের সব সদস্যকে অধিবেশনে উপস্থিত থাকতে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। গত সংসদের থেকে এবার বেশি সময় অধিবেশন চলবে। ড. শিরীন শারমিনকে পুনর্নির্বাচনের সিদ্ধান্ত নেওয়ায় প্রথম দিন ডেপুটি স্পিকারের সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হবে। সংসদে রাষ্ট্রপতিকে স্বাগত জানাতে বিশেষ প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। আসন বিন্যাসের কাজ চূড়ান্ত করা হয়েছে বলে তিনি জানান।

চিফ হুইফ আরও বলেন, একাদশ সংসদের মতো দ্বাদশ সংসদে বিরোধী দলের দায়িত্ব পালন করবেন মাত্র ১১টি আসনে বিজয়ী জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্যরা। ইতিমধ্যে জাপা চেয়ারম্যান জিএম কাদের বিরোধী দলীয় নেতা, জাপার প্রেসিডিয়াম সদস্য ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বিরোধী দলীয় উপনেতা ও জাপা মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্ন বিরোধী দলীয় প্রধান হুইপ হিসেবে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সংসদ সচিবালয়।

দ্বাদশ সংসদের অধিবেশনের প্রস্তুতি সম্পর্কে বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, সংসদীয় গণতন্ত্রে বিরোধী দলের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। সেই দায়িত্ব যথাযথভাবে পালনে আমরা প্রস্তুত। সরকারের ইতিবাচক কর্মসূচিতে সহযোগিতা ও নেতিবাচক পদক্ষেপ নিয়ে সমালোচনার মাধ্যমে জনগণের স্বার্থরক্ষায় সংসদে বিরোধী দলের দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করবে আমাদের দলের সদস্যরা।

;

দ্বাদশ সংসদে প্রথম সারির আসনে বসছেন যারা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সংসদ নেতার নির্দেশ ও স্পিকারের পরামর্শ অনুযায়ী জেষ্ঠতার ভিত্তিতে দ্বাদশ সংসদের অধিবেশনে সামনের সারিতে বসার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করেছে চিফ হুইপ নুর-ই-আলম চৌধুরী।

মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) থেকে শুরু হবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের যাত্রা। এদিন বিকেল ৩টায় বসবে সংসদের প্রথম অধিবেশন।

সংসদ সচিবালয় সূত্র জানিয়েছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদের স্পিকারের আসনের ডানদিকে থাকে ট্রেজারি বেঞ্চ। ট্রেজারি বেঞ্চের সামনের সারিতে একাদশ জাতীয় সংসদের মতো সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রথম সারির প্রথম আসনে বসবেন। পরের আসনে সংসদ উপনেতা মতিয়া চৌধুরী বসবেন। তার পরের আসনটি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে শেখ ফজলুল করিম সেলিমকে।

এ ছাড়া প্রথম সারিতে আসন পেয়েছেন আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন ও কৃষিমন্ত্রী উপাধ্যক্ষ আবদুস শহীদ। সংসদ নেতার পেছনের সারির প্রথম আসনে সরকারী দলের চিফ হুইপ নুর-ই-আলম চৌধুরী বসবেন।

অন্যদিকে বিরোধী দলের প্রথম সারিতে বিরোধীদলীয় উপনেতার পাশের আসনটি জাপার রুহুল আমিন হাওলাদার ও পরের তিনটি আসন বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, কল্যাণ পার্টির মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম ও ওয়ার্কার্স পার্টির রাশেদ খান মেননকে।

এদিকে অধিবেশন চলাকালে সংসদ ভবন ও আশপাশের এলাকার শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য কিছু নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। আদেশে বলা হয়েছে, সোমবার রাত ১২টা থেকে সংশ্লিষ্ট এলাকায় সব ধরনের অস্ত্রশস্ত্র, বিস্ফোরক দ্রব্য, অন্যান্য ক্ষতিকারক ও দূষণীয় দ্রব্য বহন নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এ ছাড়া যেকোনো প্রকার সমাবেশ, মিছিল, শোভাযাত্রা ও বিক্ষোভ প্রদর্শন ইত্যাদি নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

;