ব্যাঙের ছাতার মতো চুয়াডাঙ্গায় বাড়ছে অবৈধ ডায়াগনস্টিক, প্যাথলজি ও ক্লিনিকের সংখ্যা। স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে অভিযান চালালেও সিভিল সার্জন কার্যালয়ের কিছু অসাধু কর্মকর্তার জন্য এগুলো গড়ে উঠেছে। ১০ বেডের অনুমোদন থাকলেও ক্লিনিকে রয়েছে তিনগুণ বেশি। সার্বক্ষণিক চিকিৎসক ও প্রশিক্ষিত কোনো সেবিকাও নেই। ডায়াগনস্টিক ও প্যাথলজিগুলোতে যারা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছেন তাদের বেশীরভাগই অদক্ষ। জেলায় ক্লিনিকের সংখ্যা ৬০টি এবং মোট প্যাথলজি ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়েছে ৭৮টি। নীতিমালার সকল তথ্য সঠিক দিলেও মাঠ পর্যায়ে তার কোনোটিই মিল পায় না স্বাস্থ্য বিভাগ।