গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা: জবি কেন্দ্রে উপস্থিতির হার ৮৩.০৪ শতাংশ



জবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গুচ্ছভুক্ত ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের 'এ' (বিজ্ঞান) ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছয়টি কেন্দ্রে অংশ নিয়েছেন ৪৪ হাজার ৬৮৬ জন পরীক্ষার্থী; যা মোট শিক্ষার্থীর ৮৩.০৪ শতাংশ। এদিন বেলা ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত জবির কেন্দ্রগুলোতে সুষ্ঠুভাবে ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে।

ভর্তি পরীক্ষা শেষে এসব তথ্য জানান জবির বিজ্ঞান অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মোঃ শাহজাহান এবং গুচ্ছের টেকনিক্যাল কমিটির জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি অধ্যাপক ড. মোঃ জুলফিকার মাহমুদ।

জানা যায়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস (মূল কেন্দ্র) এবং পাঁচটি উপকেন্দ্রে 'এ' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে জবি ক্যাম্পাসে ১২ হাজার ৫৭৯ জনের আসন বিন্যাস সাজানো হলেও পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন ১০ হাজার ৮ জন পরীক্ষার্থী।

উপকেন্দ্রগুলোর মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৫ হাজার ২৯৬ জনের মধ্যে ২১ হাজার ৩৩৮জন, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজে ৩ হাজারের মধ্যে ২ হাজার ৫২৩ জন, সরকারি বাংলা কলেজে ৬ হাজার ৭৪০ জনের মধ্যে ৫ হাজার ৬১১ জন, সিদ্ধেশ্বরী গার্লস কলেজে ৩ হাজারের মধ্যে ২ হাজার ৫৪৫ জন এবং ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজে ৩ হাজার ২০০ জনের মধ্যে ২৬৬১ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়েছেন পরীক্ষায়।

উপস্থিতি বিশ্লেষণে দেখা যায়, ভর্তি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ উপস্থিতি ছিল সিদ্ধেশ্বরী গার্লস কলেজে। কলেজটিতে উপস্থিত ছিল ৮৪.৮৩ শতাংশ শিক্ষার্থী। এছাড়াও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ৮৪.৩৫ শতাংশ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজে ৮৪.১০ শতাংশ, সরকারি বাংলা কলেজে ৮৩.২৫ শতাংশ, ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজে ৮৩.১৬ শতাংশ এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে ৭৯.৫৬ শতাংশ পরীক্ষার্থী অংশ নিয়েছেন। অর্থাৎ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছয় কেন্দ্রে ৫৩ হাজার ৮১৫ জনের আসন সাজানো হলেও পরীক্ষায় মোট অংশ নিয়েছেন ৪৪ হাজার ৬৮৬ জন পরীক্ষার্থী। পরীক্ষায় অনুপস্থিত ছিলেন ৯ হাজার ১২৯ জন।

এদিকে বিকাল সাড়ে তিনটা থেকে শুরু হওয়া আর্কিটেকচার ব্যবহারিক (ড্রয়িং) পরীক্ষায় জবি ক্যাম্পাসে ২ হাজার ৬১৬ জন পরীক্ষার্থীর আসন বিন্যাস করা হয়। এর মধ্যে ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশ নেন ১ হাজার ৩৯৭ জন পরীক্ষার্থী; যা মোট শিক্ষার্থীর ৫৩.৪০ শতাংশ।

ভর্তি পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্র পরিদর্শন করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম। এসময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোঃ হুমায়ুন কবীর চৌধুরী, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. মোঃ আইনুল ইসলাম, বিজ্ঞান অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মোঃ শাহজাহান এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন।

উল্লেখ্য, শনিবার বেলা ১২টা থেকে দেশের ২৩টি মূল কেন্দ্রে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছের 'এ' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। আগামী ৩ মে 'বি'(মানবিক) ও ১০ মে 'সি' (বাণিজ্য) ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

   

ক্যাম্পাসে কুবি উপাচার্যের কুশপুত্তলিকা ঝোলালো শিক্ষক সমিতি



কুবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) মূলফটকের সামনে ও গোলচত্বর সংলগ্ন ডাস্টবিনের উপর উপাচার্যের কুশপুত্তলিকা ঝুলিয়ে দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দ।

শুক্রবার (১০ মে) দুপুর সাড়ে তিনটার দিকে কুবি শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈনের এ কুশপুত্তলিকা ঝোলানো হয়।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে মূল ফটকের মাঝামাঝি ওয়াচ টাওয়ার থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের ছবি সংবলিত একটি কুশপুত্তলিকা ঝুলানো হয়েছে। এছাড়া গোলচত্ত্বর সংলগ্ন ডাস্টবিনের উপরের কৃষ্ণচূড়া গাছ থেকে আরেকটি কুশপুত্তলিকা ঝুলানো হয়েছে।

কুশপুত্তলিকা ঝুলানোর বিষয় শিক্ষক সমিতির সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক ড. জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, 'বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ পর্যন্ত শিক্ষক-শিক্ষার্থী সকলকে বঞ্চিত করেছেন। সকলের মনেই সেজন্য ক্ষোভ জন্মেছে, সে ক্ষোতের বহিঃপ্রকাশ এই কুশপুত্তলিকা। আমরা এটিকে না পুড়িয়ে আজ ডাস্টবিনের উপর প্রতিস্থাপন করেছি।'

এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান বলেন, 'বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য শিক্ষকদের সাথে যে আচরণ করেছেন এবং শিক্ষকদের সাথে যে আচরণ করেছেন তা ডাস্টবিনে নিক্ষেপের মতোই। তারই প্রতিবাদস্বরুপ আমরা তার কুশপুত্তলিকা ঝুলিয়েছি। তার যে সন্ত্রাসী কার্যক্রম এবং অর্থনৈতিক দূর্নীতি সেগুলোর জন্য আমরা চাই তিনি এই স্থান ত্যাগ করে চলে যাক।'

তিনি আরো বলেন, 'আমরা শিক্ষকেরা ক্লাস, পরীক্ষায় ফিরতে প্রস্তুত। আমরা চাই তিনি আমাদের সে ব্যবস্থা করে দিক।'

;

১৫ জুলাইয়ের মধ্যে গুচ্ছের ১ম বর্ষের ক্লাস শুরু হবে: জবি উপাচার্য



জবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
১৫ জুলাইয়ের মধ্যে গুচ্ছের ১ম বর্ষের ক্লাস শুরু হবে: জবি উপাচার্য

১৫ জুলাইয়ের মধ্যে গুচ্ছের ১ম বর্ষের ক্লাস শুরু হবে: জবি উপাচার্য

  • Font increase
  • Font Decrease

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক ১ম বর্ষের ক্লাস আগামী ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে শুরু করা হবে বলে জানিয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম।

শুক্রবার (১০ মে) গুচ্ছের 'সি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।

জবি উপাচার্য বলেন, নতুন বছরের ক্লাস শুরু করা নিয়ে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেনের সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে। আমাদের পরিকল্পনা ১ জুলাই থেকে ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে ১ম বর্ষের ক্লাস শুরু করা।

উপাচার্য আরও বলেন, সুষ্ঠুভাবেই ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। শিক্ষার্থীরা বলেছেন প্রশ্নের মানও ভালো। আমরা দ্রুত ভর্তির প্রস্তুতি শুরু করতে চাই।

উল্লেখ্য, গত ২৭ এপ্রিল বিজ্ঞান বিভাগের পরীক্ষার মধ্যে দিয়ে শুরু হয়েছিল গুচ্ছভুক্ত ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা। পরবর্তীতে ৩ মে মানবিক বিভাগ ও আজ ১০ মে বাণিজ্য বিভাগের ভর্তি পরীক্ষার মধ্য দিয়ে শেষ হলো ৪র্থ বারের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা।

এবারের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছভুক্ত ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার জন্য তিনটি ইউনিটে মোট আবেদন করেন ৩ লাখ ৫ হাজার ৩৪৬ জন শিক্ষার্থী।

;

স্বাভাবিক সময়সূচিতে ক্লাসে ফিরছে জবি, মঙ্গলবারে অনলাইন ক্লাস



জবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সারাদেশ ব্যাপী চলমান তীব্র তাপপ্রবাহ কিছুটা হ্রাস পাওয়ায় স্বাভাবিক সময়সূচিতে ক্লাস-পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কর্তৃপক্ষ। তব এখন থেকে স্বাভাবিক সময়সূচি অনুযায়ী, সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বিকাল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত চলবে ক্লাস-পরীক্ষা।

শুক্রবার (১০ মে) বিকালে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আইনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী রবিবার (১২ মে) হতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সশরীরে ক্লাস ও পরীক্ষা যথারীতি স্বাভাবিক সময়সূচি অনুযায়ী চলবে। তবে সপ্তাহের প্রতি মঙ্গলবার অনলাইনে ক্লাস চালু থাকবে।

;

ঢাবিতে মাস্টার্সেও পরীক্ষার মাধ্যমে ভর্তির কথা ভাবা হচ্ছে: উপাচার্য



ঢাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) স্নাতোকোত্তর শ্রেণিতে পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ভর্তির কথা ভাবা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ঢাবি উপাচার্য ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল।

শুক্রবার (১০ মে) ঢাবির ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের 'নবীনবরণ ও অগ্রায়ন' অনুষ্ঠানে তিনি এই মন্তব্য করেন তিনি ।

গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আবুল মনসুর আহাম্মদের সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন একই বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী, ঢাকা-১০ আসনের সাংসদ ফেরদৌস আহমেদ, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ভারপ্রাপ্ত ডিন ড. রাশেদা ইরশাদ নাসির এবং এ বিভাগের শিক্ষকবৃন্দ।

ঢাবি উপাচার্য বলেন, ঢাবির লাইব্রেরিতে সবাই এখন বিসিএস এর পড়া পড়তে যায়। দু-একজন হয়তো শ্রেণির বই পড়ার জন্য যায়। এর অর্থ, যে বিষয়ে শিক্ষার্থীরা লেখাপড়া করে, সে বিষয়ে তারা আনন্দ পায় না। আনন্দ পেলে পাঠ্যসূচি নির্ভর পড়াশোনা তাদের ধ্যান-জ্ঞান হওয়ার কথা।

তিনি বলেন, আমরা বর্তমানে যে পরিমাণ শিক্ষার্থী ভর্তি করি, সে পরিমাণ শিক্ষার্থী ভবিষ্যতে ভর্তি করার প্রয়োজন আছে কি না তা ভাবতে হবে। এখন কেবল আন্ডারগ্র্যাজুয়েট পর্যায়ে ভর্তি পরীক্ষা হয়। সে পরীক্ষার ভিত্তিতেই মাস্টার্সে ভর্তি করানো আইনগতভাবে বৈধ কি না, তাও আমাদের ভাবতে হবে।

তিনি আরও জানান, মাস্টার্সে যারা যাবে তারা সংখ্যায় বেশি হবে না। যারা বিষয়ের উপর গবেষণা করবে, ক্যারিয়ার নির্মাণ করবে—তারা হয়তো মাস্টার্সে পড়াশোনা করবে।

উপাচার্য আরো বলেন, আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি পরিবর্তন আনার চেষ্টা করছি। আগামী বছর থেকে হলে প্রবেশের সময় শিক্ষার্থীরা নির্ধারিত কার্ড পান্স করে প্রবেশ করতে হবে। ফলে মেয়াদোত্তীর্ণ ও বহিরাগতরা হলে প্রবেশ করতে পারবে না।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সাংসদ ফেরদৌস আহমেদ বলেন, আমার শেকড় এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ছিল বলেই এ পর্যায়ে পৌঁছাতে পেরেছি। সাংবাদিকতা বিভাগ বৈচিত্রময়। এখান থেকে শিক্ষার্থীরা নানা জায়গায় অবদান রাখছে।

তিনি আরো বলেন, এখন যে কেউ চাইলে সাংবাদিক হয়ে যান। হাতে একটি ফোন থাকলেই হয়; এটি অপ-সাংবাদিকতা। এসব বিষয় নিয়ে একটি সেমিনার করা যেতে পারে।

সভাপতির বক্তব্যে বিভাগের চ্যায়ারপার্সন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক ড.আবুল মনসুর আহাম্মদ বলেন, করোনার কারণে অনেকগুলো ব্যাচকে আমরা 'নবীনবরণ ও অগ্রায়ন' দিতে পারিনি। দীর্ঘদিন পর আবারও সে সুযোগ হলো। সামনে তা অব্যাহত থাকবে।

প্রসঙ্গত, দিনব্যাপী এ অনুষ্ঠানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, বিতর্কসহ নানা আয়োজনের মাধ্যমে বিভাগের ৯ম, ১০ম, ও ১১ তম ব্যাচকে অগ্রায়ন এবং ১৫তম, ১৬তম ও ১৭তম ব্যাচকে নবীনবরণ দেওয়া হয়।

;