‘এ বাজেটকে কঠিন সময় অতিক্রম করতে হবে, চড়াই উৎড়াই আসবে’

  বাজেট অর্থবছর ২০২২-২৩


স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল

অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল

  • Font increase
  • Font Decrease

কঠিন সময়ে বাজেট দেওয়া হয়েছে, দেশীয় শিল্পকে উৎসাহিত করতে বাজেট প্রস্তাব করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বাজেট পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছেন, এ বাজেটকে কঠিন সময় অতিক্রম করতে হবে। অনেক চড়াই উৎড়াই আসবে।

শুক্রবার (১০ জুন) বিকালে ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেট পরবর্তী সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

পাচার করা টাকা ফেরত আনার প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন, এটা নতুন কিছু না। অনেক দেশে এটি কার্যকর করেছে। ইন্দোনেশিয়া ২০১৬ সালে এমন একটি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিলে। তখন তারা ৯ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার বিদেশ থেকে নিয়ে এসেছিল। পাচার করা অর্থ যে কোন আইনি প্রক্রিয়ায় দেশে ফেরত আনা হবে। কোন ধরনের বাধা কাম্য নয়।

তিনি বলেন, টাকার একটা বৈশিষ্ট আছে, সেটা যেখানে বেশি রিটার্ন পায় সেখানে চলে যায়। টাকা পাচারের জন্য তারা বিভিন্ন সুযোগ ব্যবহার করে। জার্মানি, ফ্রান্স, ইংল্যান্ড, নরওয়ে (পাচার ঠেকাতে) এ ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে। বিভিন্ন কারণে টাকা চলে যাবে। টাকা পাচার হয়নি সেটা কখনো বলিনি। যারা এ ধরনের কাজ করে তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মামলা আছে, অনেকে জেলে আছে। যে টাকা পাচার হয়েছে সেগুলো দেশের মানুষের হক। সেগুলো ফেরত আনার চেষ্টা করছি। বাধা দেওয়ার চেষ্টা করবেন না, তাহলে (টাকা) দেশে না আসলে লাভটা কী। আমেরিকা পর্যন্ত এভাবে টাকা আনার ব্যবস্থা করেছে।

এ প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, পিকে হালদারের পাচার করা সব টাকা ফেরত দেবে ভারত, কানাডা সরকারও এ বিষয়ে সহযোগিতা করবে।

কালো টাকা সাদা করার সুযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সব টাকাই ঘুষ-দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত কালো টাকা নয়, পদ্ধিতগত কারণেও টাকা কালো হতে বাধ্য হয়। কালো টাকা না বলে আমরা অপ্রদর্শিত টাকা বলছি। সেই টাকাগুলোর জন্যই আমরা বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছি। অপ্রদর্শিত অর্থ দেশে আনলে প্রশ্নবিদ্ধ হবে না।

এ সময় অর্থমন্ত্রী করোনা মহামারিতেও দেশের সমষ্ঠিক অর্থনীতি নিম্নমুখী ছিলো না বলে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, এবারের বাজেট বাস্তবায়ন হলে দেশের অর্থনীতি শক্তিশালী হবে। বাকেটে আমদানিকে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। দেশীয় ও স্থানীয় শিল্পকে উৎসাহিত করা হয়েছে।

কম্পিউটার-মোবাইলের দাম বাড়ার প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন, দেশের ভেতরে যদি কোনো জিনিস উৎপাদন হয় এবং তার কোয়ালিটি ভালো হলে সেগুলো দেশের ভেতরে আরও অগ্রাধিকার দিতে হবে। সে বিষয়গুলো বাজেটে উঠে এসেছে। এসব প্রোডাক্ট বিদেশ থেকে আনাকে আমরা নিরুৎসাহিত করি। মেড ইন বাংলাদেশ কনসেপ্টে আমরা এগিয়ে যাবো।

   

সিটি ব্যাংকের নতুন অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আজিজুর রহমান



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সিটি ব্যাংক সম্প্রতি কাজী আজিজুর রহমানকে অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এএমডি) হিসেবে পদোন্নতি প্রদান করেছে। তিনি এর আগে একই ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) ও চিফ ইনফরমেশন অফিসার (সিআইও) হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

সোমবার (২০ মে) সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে ব্যাংকের জনসংযোগ প্রধান ইয়াহিয়া মির্জা এ তথ্য জানান।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০০৭ সালে কাজী আজিজুর রহমান এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে সিটি ব্যাংকে যোগদান করেন এবং ২০১৯ সাল পর্যন্ত ব্যাংকটির ডিএমডি ও সিআইও হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০২১ সালে তিনি কিছু সময় মেঘনা ব্যাংকে কাটিয়ে আবার সিটি ব্যাংকে ফিরে আসেন।

৩৪ বছরের কর্মজীবনে কাজী আজিজুর রহমান বহুজাতিক কর্পোরেশন, স্বাস্থ্যসেবা এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ বিদেশে গ্রবোস্কি অ্যান্ড পুওরট বি.ভি. নেদারল্যান্ডস-এর মতো বৃহৎ কোম্পানিতে প্রযুক্তি উন্নয়ন বিভাগে কাজ করেছেন।

২০০৭ সালে একটি ‘প্রবলেম ব্যাংক’ থেকে সিটি ব্যাংকের যে রূপান্তর বা ট্রান্সফরমেশন প্রজেক্ট শুরু হয়, সেই ট্রান্সফরমেশন টিমের অন্যতম শীর্ষ সদস্য হিসেবে ব্যাংকটিতে যোগদান করে আজিজ রহমান এ ব্যাংকের বর্তমান উৎকর্ষে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি সিটি ব্যাংককে একটি পূর্ণাঙ্গ অনলাইন ব্যাংকে রূপান্তর করাসহ ২০১৩ সালে ‘সিটিটাচ’ ইন্টারনেট ব্যাংকিং চালু করার মাধ্যমে ব্যাংকটির ডিজিটাল মাধ্যমে যাত্রা শুরুর পেছনে প্রধান ভূমিকা রাখেন। সিটি ব্যাংকের ‘সিটিটাচ’ বর্তমানে দেশের সবচাইতে জনপ্রিয় ইন্টারনেট ও ডিজিটাল ব্যাংকিং অ্যাপ হিসেবে স্বীকৃত।

আজিজ রহমানের নেতৃত্বে সিটি ব্যাংকে এ মুহূর্তে একটি পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠার কাজ চলছে। তিনি ভারতের নিউপোর্ট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইলেকট্রনিকস ও কমিউনিকেশনসে মেজরসহ ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে স্নাতক এবং প্রযুক্তি বিষয়ে বিভিন্ন দেশ থেকে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত।

  বাজেট অর্থবছর ২০২২-২৩

;

ফের বাড়ল সোনার দাম, প্রতি ভরি ১১৯৫৪৪ টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে দেশের বাজারে ফের বেড়েছে সোনার দাম। এবার এক হাজার ৮৪ টাকা বাড়িয়ে ভালো মানের, অর্থাৎ হল-মার্ক করা ২২ ক্যারেট সোনার দাম দাঁড়িয়েছে প্রতি ভরি ১ লাখ ১৯ হাজার ৫৪৪ টাকা।

রোববার (১৯ মে) বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছে। এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে খাঁটি সোনার দাম বাড়ায়, সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দর সোমবার (২০ মে) থেকে কার্যকর হবে।

নতুন দাম অনুযায়ী, হল-মার্ক করা প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেট সোনার দাম ১ লাখ ১৯ হাজার ৫৪৪ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ১০৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৭ হাজার ৮০৩ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৮০ হাজার ৮৬৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এর আগে, গত শনিবার (১৮ মে) ২২ ক্যারেটের সোনার দাম ১ লাখ ১৮ হাজার ৪৬০ টাকা নির্ধারণ করে বাজুস। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৩ হাজার ৮২ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৬ হাজার ৯১৬ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৮০ হাজার ১৩১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।

এনিয়ে এ বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ২৪ বার সোনার দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ১৩ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ১১ বার। আর ২০২৩ সালে দাম সমন্বয় করা হয়েছিল ২৯ বার।

  বাজেট অর্থবছর ২০২২-২৩

;

বেড়েছে রেমিট্যান্স প্রবাহ, ১৭ দিনে এলো ১৩৬ কোটি ডলার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
দেশে বেড়েছে রেমিট্যান্স প্রবাহ

দেশে বেড়েছে রেমিট্যান্স প্রবাহ

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশে আবার রেমিট্যান্স প্রবাহে ‍সুবাতাস বইতে শুরু করেছে। চলতি মে মাসের প্রথম ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১৩৫ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার। এই হিসাবে প্রতিদিন গড়ে দেশে এসেছে ৭ কোটি ৯৯ লাখ ডলার।

রোববার (১৯ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, মে মাসের প্রথম ১৭ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১৩৫ কোটি ৮৭ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার। আর গত এপ্রিল, মার্চ, ফেব্রুয়ারি ও জানুয়ারির প্রথম ১৭ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল যথাক্রমে ১১৪ কোটি ৫৮ লাখ, ১০৯ কোটি ৩১ লাখ , ১২১ কোটি ৭২ লাখ ও ১২২ কোটি ৬ লাখ মার্কিন ডলার। সে হিসেবে চলতি মাসে বেড়েছে রেমিট্যান্স প্রবাহ।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, চলতি মাসে ২০০ কোটি ডলার ছুঁতে পারে দেশের প্রবাসী আয়। মূলত আসন্ন কোরবানিকে ঘিরে বাড়ছে রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রবণতা।

এদিকে মে মাসের প্রথম ১৭ দিনে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৪ কোটি ৮৮ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার। এছাড়া বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে ৪২ লাখ ৮০ হাজার ডলার, বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে ১২০ কোটি ৮ লাখ ১০ হাজার ডলার ও বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৪৮ লাখ ২০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।

এদিকে গত এপ্রিল মাসে দেশে এসেছে ২০৪ কোটি ৩০ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। আর গত মার্চে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার। এছাড়া ফেব্রুয়ারিতে চলতি অর্থবছরে সর্বোচ্চ ২১৬ কোটি ৬০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। আর গত জানুয়ারি মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২১০ কোটি ৯ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

  বাজেট অর্থবছর ২০২২-২৩

;

‘সমস্যা আমাদের মতো করেই সমাধান করতে হবে’



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ দেওয়ার সাথে সাথে বিদ্যুৎ উৎপাদনের বিকল্প ও সহজলভ্য উৎস আমাদের খুঁজে বের করতে হবে। আমাদের সমস্যা আমাদের মতো করেই সমাধান করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।

রোববার (১৯ মে) বিদ্যুৎ ভবনে ইনোভেশন শোকেসিং উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন। বিদ্যুৎ বিভাগের উদ্যোগে ইনোভেশন শোকেসিং-২০২৪ আয়োজন করা হয়। এতে বিদ্যুৎ বিভাগের অধীন দফতর, সংস্থা হতে ২৪টি ইনোভশন উদ্যোগ প্রদর্শন করা হয়।

ভার্চয়ালি যুক্ত হয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ২০৪১ সালের উন্নত বাংলাদেশকে সামনে রেখে পরিকল্পনা ও কার্যক্রম গ্রহণ করা বাঞ্ছনীয়। নতুন নতুন উদ্ভাবনকে আমরা প্রণোদনা দিচ্ছি।

আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্ট (এআই) এখনই অনেক সমস্যার সমাধান করে দিচ্ছে। এআই-এর ব্যবহার বাড়িয়ে গ্রাহক সন্তুষ্টিতে ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান প্রতিমন্ত্রী। তিনি বলেন, প্রযুক্তির ব্যবহার যত বাড়বে অর্থ ও সময়ের সাশ্রয় তত হবে। একই সাথে প্রাতিষ্ঠানিক সাফল্যও নিশ্চিত হবে।

বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. হাবিবুর রহমান বলেন, ২০৪১ সালের লক্ষ্য অর্জন করতে হলে নিজস্ব প্রযুক্তির উদ্ভাবন বা ব্যবহৃত প্রযুক্তির নিজস্ব ভার্সন সৃজন করতে হবে।

ইনোভেশন শোকেসিং ২০২৪-এ আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানি লিমিটেড (এপিএসসিএল) থ্রি-ডি প্রিন্টারের মাধ্যমে বিভিন্ন স্পেয়ার পার্টস তৈরিকরণ-এ প্রথম স্থান, ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ডিপিডিসি) আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্স বেজড ‘স্মার্ট কাস্টমার এসিস্ট্যান্ট- চ্যাটবট” ২য় স্থান, নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানির (নেসকো) জিআইএস বেসড ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের মাধ্যমে বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থপনার আউটেজ ডিজিটালি মনিটরিং এবং লোড ম্যানেজমেন্ট-এ ২য়, ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (ডেসকো) আন্ডারগ্রাউড ক্যাবল টেস্ট ভ্যান, ইলেক্ট্রিসিটি জেনারেশন কোম্পানি অব বাংলাদেশ লিমিটেড (ইজিসিবি) অটোমেটিক ইমার্জেন্সী রেসপন্স টেস্ট অব এসটি ইমার্জেন্সী লুব অয়েল পাম্প থ্রো ডিসিএস ইন্ট্রিগেশন এবং রুরাল পাওয়ার কোম্পানী লিমিটেড (আরপিসিএল) চার্জ এয়ারকুলার এন্ড চার্জ এয়ার রিসিভার ড্রেইন লাইন মডিফিকেশন ফর প্লান্ট আউটেজ রিডাকশন তৃতীয় স্থান অর্জন করে।

বিদ্যুৎ বিভাগের প্রধান ইনোভেশন কর্মকর্তা নিরোদ চন্দ্র মন্ডেলের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. হুমায়ুন কবির। স্রেডার চেয়ারম্যান মুনীরা সুলতানা, পিডিবি’র চেয়ারম্যান মো. মাহবুবুর রহমান, বিআরইবি’র চেয়ারম্যান অজয় কুমার চক্রবর্ত্তী, পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসাইন সহ দফতর ও সংস্থার প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।

  বাজেট অর্থবছর ২০২২-২৩

;