সিম্পলি স্পোর্টি থিমে সারা’র শীতের কালেকশন



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
সিম্পলি স্পোর্টি থিমে সারা’র শীতের কালেকশন

সিম্পলি স্পোর্টি থিমে সারা’র শীতের কালেকশন

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রকৃতিতে মিষ্টি হিমেল হাওয়া জানান দিচ্ছে শীতের আগমন। শীত এলেই পোশাকের আয়োজন নিয়ে ফ্যাশন সচেতন মানুষের মধ্যে চলে বেশ তোড়জোড়। আর শীতে ফ্যাশন মানেই ‘সারা’ লাইফস্টাইলের শীতকালীন সংগ্রহ। শীতকালীন পোশাকের এই আয়োজনে হালকা এবং ভারী শীতে পরার জন্য শতাধিক ডিজাইনের জ্যাকেট নিয়ে থাকছে এবারের ‘সারা’র শীতের কালেকশন।

প্রতিবছরের মতো এবারও দেশের অন্যতম জনপ্রিয় লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড ‘সারা’ নিয়ে এসেছে সাশ্রয়ী মূল্যে বাহারি ডিজাইনের নতুন শীতকালীন পোশাকসামগ্রী। বৈচিত্রময় এসব পোশাক হালের ট্রেন্ডি ফ্যাশন ও স্বাচ্ছন্দ্যের সংমিশ্রণে প্রস্তুত করা হয়েছে।

‘সারা’র শীতকালীন কালেকশনে এবারের থিম হচ্ছে ‘সিম্পলি স্পোর্টি’। খেলাধুলাকে প্রাধান্য দিয়ে নান্দনিকভাবে ডিজাইন করা হয়েছে এবারের শীতের কালেকশন। টাফেটা, টুইল, ডেনিম ও টেনসিল ডেনিম কাপড়ের তৈরি শীতের পোশাকগুলো দেখতে যেমন আকর্ষণীয় শীত নিবারণের জন্যও বেশ আরামদায়ক। ‘সারা’ লাইফস্টাইলের এই বছরের শীতকালীন কালেকশনে থাকছে সকল বয়সী ক্রেতাদের জন্য পোশাক। প্রাপ্তবয়স্কদের পাশাপাশি সারা’তে আছে শিশুদের জন্য বিশেষ কালেকশন। বরাবরের মতই ‘সারা’ এবারও নিয়ে এসেছে সাশ্রয়ী মূল্যে প্রায় শতাধিক ডিজাইনের শীতকালীন পোশাক সামগ্রী। এছাড়াও প্রায় অর্ধ শতাধিক রং এর ভিন্নতা থাকছে এই শীতকালীন পোশাকের আয়োজনে।

‘সারা’ লাইফস্টাইলের শীতকালীন সংগ্রহ

শীতের পোশাক মানে শুধু উষ্ণতাই নয়, ফ্যাশন, গুণগত মান, স্বাচ্ছন্দতা এবং সাশ্রয়ী মূল্যের চমৎকার সমন্বয়ে ‘সারা’র শীত আয়োজনে পুরুষদের জন্য রয়েছে বাহারি ডিজাইনের জ্যাকেট, ফুল স্লিভস টি-শার্ট, ডেনিম জ্যাকেট, ফুল স্লিভস ডেনিম শার্ট, শর্ট স্লিভস ডেনিম শার্ট, ডেনিম শাল। একইসঙ্গে নারীদের জন্য ‘সারা’ এবার নিয়ে এসেছে বাহারি ডিজাইনের জ্যাকেট, ডেনিম জ্যাকেট, ডেনিম টপস ও কুর্তি। এছাড়াও ‘সারা’র রেগুলার ডিজাইনের পোশাক তো থাকছেই।

শীত এলেই শিশুদের প্রতি বাড়তি যত্ন, অধিক সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়। আর তাই ‘সারা’ লাইফস্টাইল শিশুদের জন্য নিয়ে এসেছে আরামদায়ক সব শীতকালীন পোশাকের সংগ্রহ। ছেলে শিশুদের জন্য ‘সারা’ এবার নিয়ে এসেছে বাহারি ডিজাইনের জ্যাকেট, ডেনিম শর্ট স্লিভ শার্ট, ডেনিম ফুল স্লিভ শার্ট ও ফুল স্লিভ টি-শার্ট। একইসঙ্গে মেয়ে শিশুদের জন্য রয়েছে বাহারি ডিজাইনের জ্যাকেট, ডেনিম টপস ও কুর্তি।

‘সারা’ লাইফস্টাইল শিশুদের জন্য নিয়ে এসেছে আরামদায়ক সব শীতকালীন পোশাক

‘সারা’ বরাবরই শীত আয়োজনে ক্রেতাদের পছন্দের কথা বিবেচনা করে অনাড়ম্বর ডিজাইনের জ্যাকেট বানিয়ে থাকে। এবারের শীতের কালেকশনে মৌলিক ডিজাইনের সঙ্গে খেলাধুলার বিষয়টিকে প্রাধান্য দিয়ে শীতের পোশাকের পসড়া সাজিয়েছে। ‘সারা’র চমৎকার সব স্টাইলিশ পোশাক হতে পারে আপনার এ সময়ের সঙ্গী। পার্টি কিংবা বন্ধুদের আড্ডার মধ্যমণি হতে বেছে নিন ‘সারা’ লাইফস্টাইলের বাহারি সব শীতের পোশাক। ৮০০ টাকা থেকে ২০০০ টাকার মধ্যে ‘সারা’র এসব শীতের পোশাক কিনতে পারবেন ক্রেতারা।

স্নোটেক্স গ্রুপ-এর লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড ‘সারা’ যাত্রা শুরু করেছে ২০১৮ সালের মে মাস থেকে। ঢাকার মিরপুর-৬ এ অবস্থিত ‘সারা’র প্রথম আউটলেট নিয়ে কাজ শুরুর পর বসুন্ধরা সিটির লেভেল ১, ব্লক এ এর ৪০ এবং ৫৪ নম্বর শপটি ছিল ‘সারা’র দ্বিতীয় আউটলেট। তৃতীয় আউটলেটটি হলো বাড়ি- ১৯ বি/৪সি ও বি/৪ ডি, ব্লক-এফ, রিং রোড, মোহাম্মদপুর এ ঠিকানায়। উত্তরায় ‘সারা’র পোশাক পাওয়া যাবে হাউজ নম্বর-২২, সোনারগাঁ জনপদ, সেক্টর-৯, উত্তরা, ঢাকা এ ঠিকানায়। বারিধারা জে ব্লকে আছে ‘সারা’র আরেকটি আউটলেট। বনশ্রী ই ব্লকের ১ নম্বর রোডের ৪৮ নম্বর বাড়িতে রয়েছে ‘সারা’র ষষ্ঠ আউটলেট। ঢাকার বাইরে ‘সারা’র প্রথম আউটলেট রংপুরে জাহাজ কোম্পানির মোড়েই। রাজধানী ঢাকার ওয়ারীতে (বাড়ি ৩৬/১ নম্বর, র্যাং কিন স্ট্রিট, ওয়ারী, ঢাকা-১২০৩) রয়েছে ‘সারা’র অষ্টম আউটলেট। এছাড়াও সম্প্রতি রাজশাহীতে (বাড়ি- ৫৩ ও ৫৪, ইউনাইটেড টাওয়ার, রানি বাজার, রাজশাহী-৬০০০) ও রাজধানী ঢাকার বাসাবোতে (বাড়ি- ৯৬/২, পূর্ব বাসাবো, সবুজবাগ, ঢাকা-১২১৪) যথাক্রমে ‘সারা’র নবম ও দশম আউটলেটের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে।

সারা’র অনাড়ম্বর ডিজাইনের জ্যাকেট

আউটলেটের পাশাপাশি সারা’র নিজস্ব ওয়েবসাইট (www.saralifestyle.com.bd), ফেসবুক পেজ (https://www.facebook.com/saralifestyle.bd) এবং ইন্সটাগ্রাম (https://www.instagram.com/saralifestyle.bd/) থেকে ক্রেতারা ঢাকার ভেতরে অর্ডার করে হোম ডেলিভারি পেতে পারেন। এছাড়া ঢাকার বাইরে সারা দেশে কুরিয়ারের মাধ্যমেও আপনার অর্ডারকৃত পণ্য ডেলিভারি পাবেন।

   

এ দফায় সোনার দাম ভরিতে কমল ১৮৭৮ টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিদায়ী এপ্রিলের ৩০ তারিখ টানা ৭ দফায় কমানো হয়েছিল সোনার দাম। এবার ৮ম দফায় কমানো হয়েছে এক হাজার ৮৭৮ টাকা। ফলে সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার নতুন দাম এখন ১ লাখ ৯ হাজার ১৬৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। 

বৃহস্পতিবার (২ মে) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। 

এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম কমেছে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলারি অ্যাসোসিয়েশন সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করেছে, যা আগামীকাল শুক্রবার (৩ মে) থেকে কার্যকর হবে।

এর আগে গত ৩০ এপ্রিল ভালো মানের একভরি সোনার দাম ৪২০ টাকা কমানো হয়। তার আগে ২৯ এপ্রিল ১ হাজার ১১৫ টাকা, ২৮ এপ্রিল ৩১৫ টাকা, ২৭ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৫ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৪ এপ্রিল ২ হাজার ৯৯ টাকা এবং ২৩ এপ্রিল ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমানো হয়। এখন আবার দাম কমানোর মাধ্যমে আট দফায় ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ১০ হাজার ২৬২ টাকা কমল।

;

ইসলামী ব্যাংক থেকে রেমিট্যান্স নিয়ে গাড়ি জিতলেন কাপাসিয়ার মুঞ্জিল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক-ট্রান্সফাস্ট রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের মেগা পুরস্কার হিসেবে ৩০ লাখ টাকা দামের ১,৫০০ সিসির প্রাইভেটকার বিজয়ী হয়েছেন কাপাসিয়া শাখার অধীন এজেন্ট আউটলেটের গ্রাহক মুঞ্জিল।

বৃহস্পতিবার (২ মে) ঢাকার ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত ড্র-য়ের মাধ্যমে সৌদি আরব প্রবাসী মুছাম্মৎ লতিফা সুলতানার পাঠানো রেমিট্যান্সের প্রেক্ষিতে তার স্বামী মুঞ্জিল এ মেগা পুরস্কার বিজয়ী হন।

ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা ও ট্রান্সফাস্ট বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার ফারজানা আলমের উপস্থিতিতে এ ড্র অনুষ্ঠিত হয়।

এ সময় ব্যাংকের এডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী ও মো. আলতাফ হুসাইন, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ শাব্বির ও কাজী মো. রেজাউল করিম, ইন্টারন্যাশনাল সার্ভিসেস উইং প্রধান মোহাম্মদ ইহসানুল ইসলাম, ফরেন রেমিট্যান্স সার্ভিসেস ডিভিশন প্রধান মোহাম্মদ শাহাদাত উল্যাহ ও ওভারসিজ ব্যাংকিং ডিভিশন প্রধান সাইফুদ্দীন মুহাম্মদ খালেদসহ প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহীরা উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, ১২ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত ইসলামী ব্যাংক-ট্রান্সফাস্ট বিশেষ রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইন পরিচালিত হয়। এ ক্যাম্পেইনে প্রতি ব্যাংকিং ডে-তে ডিজিটাল ড্র-য়ের মাধ্যমে ৩০ জন গ্রাহক ১ লাখ টাকা করে পুরস্কার লাভ করেন।

 

;

এপ্রিলে রেমিট্যান্স এসেছে ২০৪ কোটি ডলার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছরের বিদায়ী এপ্রিল মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২০৪ কোটি মার্কিন ডলার। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ২২ হাজার ৪৪০ কোটি টাকা (প্রতি ডলার সমান ১১০ টাকা ধরে)। দৈনিক গড় হিসেবে এর পরিমাণ ৭৪৮ কোটি টাকা।

বৃহস্পতিবার (২ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

এর আগে চলতি বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২১১ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার ডলার। ফেব্রুয়ারিতে আসে ২১৬ কো‌টি ৪৫ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং মার্চে ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে প্রবাসীরা ১৯৫ কোটি ৮৮ লাখ ৭০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন। এ ছাড়া ফেব্রুয়ারিতে ১৫৬ কোটি চার লাখ ৮০ হাজার ডলার, মার্চে ২০২ কোটি ২৪ লাখ ৭০ হাজার ডলার, এপ্রিলে ১৬৮ কোটি ৪৯ লাখ ১০ হাজার ডলার, মে মাসে ১৬৯ কোটি ১৬ লাখ ৬০ হাজার ডলার, জুন মাসে  ২১৯ কোটি ৯০ লাখ ৮০ হাজার ডলার, জুলাইয়ে ১৯৭ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার ডলার, আগস্টে ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ ৫০ হাজার ডলার, সেপ্টেম্বর মাসে ১৩৩ কোটি ৪৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার, অক্টোবরে ১৯৭ কোটি ১৪ লাখ ৩০ হাজার ডলার, নভেম্বর ১৯৩ কোটি ৪০ হাজার ডলার এবং ডিসেম্বরে এসেছিল ১৯৯ কোটি ১২ লাখ ৬০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।

উল্লেখ্য, ২০২২-২৩ অর্থবছরে প্রবাসীরা ২ হাজার ১৬১ কোটি মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। ২০২০-২১ অর্থবছরে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দুই হাজার ৪৭৭ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল দেশে।  

;

আরো ১৫ বছর ব্যবসা করবে ফাইবার এট হোম



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) কর্তৃক ন্যাশনওয়াইড টেলিকমিউনিকেশন ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক (এনটিটিএন) অপারেটর ফাইবার এট হোম-কে ১৫ বছর মেয়াদী নবায়নকৃত এনটিটিএন লাইসেন্স হস্তান্তর করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) আগারগাঁওয়ে বিটিআরসি ভবনে লাইসেন্স হস্তান্তর করেন কমিশনের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মহিউদ্দিন আহমেদ। ফাইবার এট হোমের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. রফিকুল রাহমান নবায়নকৃত লাইসেন্সটি গ্রহণ করেন।

কমিশন থেকে ইতোমধ্যে তিনটি সরকারি এবং তিনটি বেসরকারিসহ মোট ছয়টি প্রতিষ্ঠানকে এনটিটিএন লাইসেন্স প্রদান করেছে।

বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সর্বপ্রথম ফাইবার এট হোম লিমিটেড ২০০৯ সালের ৭ জানুয়ারি বিটিআরসির কাছ থেকে ১৫ বছরের জন্য লাইসেন্স পায়। এ বছরের গত ৬ জানুয়ারি পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্সের মেয়াদ কার্যকর ছিল। পরবর্তীতে প্রতিষ্ঠানের পক্ষে ১২ নভেম্বর-২০২৩ নবায়নের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ বছরের ৭ জানুয়ারি থেকে আগামী ১৫ বছরের জন্য এনটিটিএন লাইসেন্স কমিশন থেকে নবায়ন করা হয়।

লাইসেন্স হস্তান্তর অনুষ্ঠানে কমিশনের ভাইস-চেয়ারম্যান মো. আমিনুল হক, স্পেকট্রাম বিভাগের কমিশনার শেখ রিয়াজ আহমেদ, সিস্টেমস অ্যান্ড সার্ভিসেস বিভাগের কমিশনার জনাব মো. দেলোয়ার হোসাইন, লিগ্যাল অ্যান্ড লাইসেন্সিং বিভাগের মহাপরিচালক জনাব আশীষ কুমার কুণ্ডুসহ বিটিআরসি ও প্রতিষ্ঠানটির ঊধ্বর্তন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

;