গ্রাহকের পছন্দমতো রঙ ও ডিজাইনের ফ্রিজ দেবে ওয়ালটন



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ওয়ালটন

ওয়ালটন

  • Font increase
  • Font Decrease

গ্রাহকের পছন্দমতো রঙ ও ডিজাইনে ফ্রিজ তৈরি করে দেওয়ার লক্ষ্যে ‘ড্রিমার্স ক্যানভাস’ প্রজেক্ট চালু করল দেশের সুপারব্র্যান্ড ওয়ালটন। বাংলাদেশে ওয়ালটনই প্রথম গ্রাহকদের কাস্টমাইজড ফ্রিজের এ সুবিধা দিচ্ছে।

এখন থেকে স্বপ্নবাজ গ্রাহকরা নিজের পছন্দমতো রঙ ও ডিজাইন দিয়ে ঘরে বসেই ওয়ালটন ফ্রিজ অর্ডার করতে পারবেন। গ্রাহকের দেওয়া কাঙ্ক্ষিত ডিজাইনের ফ্রিজ অল্প সময়ের মধ্যে তৈরি করে তাদের ঘরে পৌঁছে দেবে ওয়ালটন।

রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে রাজধানীতে ওয়ালটন করপোরেট অফিসে ‘ড্রিমার্স ক্যানভাস’ প্রজেক্টেও উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা জানানো হয়। অনুষ্ঠানে ‘ড্রিমার্স ক্যানভাস’ প্রজেক্টের লোগো ও ওয়েব সাইট (canvas.waltonbd.com) উদ্বোধন করেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির পরিচালক এবং ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান এস এম রেজাউল আলম।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন- ওয়ালটন প্লাজার ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ রায়হান, ওয়ালটন হাই-টেকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর এস এম শোয়েব হোসেন নোবেল ও নজরুল ইসলাম সরকার, চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার জিয়াউল আলম, ওয়ালটন ফ্রিজের চিফ বিজনেস অফিসার (সিবিও) তোফায়েল আহমেদ, ডেপুটি চিফ বিজনেস অফিসার (ডিসিবিও) আনিসুর রহমান মল্লিক, ওয়ালটন রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন (আরএন্ডআই) সেন্টারের প্রধান তাপস কুমার মজুমদার, ফ্রিজ আরএন্ডআই বিভাগের প্রধান আজমল ফেরদৌস, প্রোডাক্ট ম্যানেজার শহীদুল ইসলাম রেজা, ব্র্যান্ড ম্যানেজার মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ।

এছাড়া ভার্চ্যুয়াল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ওয়ালটন প্লাজার ম্যানেজার ও পরিবেশকরা ‘ড্রিমার্স ক্যানভাস’ প্রজেক্টের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যুক্ত হন।

অনুষ্ঠানে ওয়ালটন হাই-টেকের পরিচালক এস এম রেজাউল আলম বলেন, ড্রিমার্স ক্যানভাস প্রজেক্টের মাধ্যমে ওয়ালটন বরাবরের মতোই বাংলাদেশের গ্রাহকদের জন্যে নতুন কিছু নিয়ে এসেছে। এ প্রজেক্টের মাধ্যমে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে গ্রাহকদের কাছে রেফ্রিজারেটরকে নতুনভাবে পরিচয় করিয়ে দেবে ওয়ালটন। ওয়ালটনের ‘ড্রিমার্স ক্যানভাস’ প্রজেক্ট দেশের ফ্রিজ বাজারে এক ব্যতিক্রমী উদ্যোগ, যা দেশের ফ্রিজের বাজারে ব্যাপক গ্রাহকপ্রিয়তা পাবে বলে তিনি আশাবাদী।

ওয়ালটন ফ্রিজের সিবিও তোফায়েল আহমেদ বলেন, অনেক স্বপ্নবাজ গ্রাহক আছেন যারা ভাবেন- ফ্রিজের ডিজাইনটি যদি তাদের নিজের পছন্দমতো হতো, সেসব স্বপ্নবাজ গ্রাহকদের স্বপ্ন পূরণের লক্ষ্যেই ‘ড্রিমার্স ক্যানভাস’ প্রজেক্টের এ উদ্যোগ। বাংলাদেশে ওয়ালটনই প্রথম গ্রাহকদের জন্য কাস্টমাইজড ফ্রিজের সুবিধা নিয়ে এলো।

তিনি জানান, ওয়ালটন ফ্রিজের ড্রিমার্স ক্যানভাস প্রজেক্টের মাধ্যমে গ্রাহকরা তাদের ঘরের অন্যান্য আসবাবপত্রের সঙ্গে মিল রেখে পছন্দমতো রঙ ও ডিজাইন দিয়ে ওয়ালটন থেকে ফ্রিজ তৈরি করে নিতে পারবে। এমনকি বিয়ে, জন্মদিন বা যেকোনো অনুষ্ঠানে গ্রাহকরা তাদের মনের মতো ডিজাইনে তৈরি ফ্রিজ উপহার দিতে পারবেন।

ওয়ালটন ফ্রিজের ডিসিবিও আনিসুর রহমান মল্লিক বলেন, বাংলাদেশে ওয়ালটনই গ্রাহকদের হাতে সর্বোচ্চ সংখ্যক ডিজাইন ও মডেলের ফ্রিজ তুলে দিচ্ছে। এবার গ্রাহকদের হাতে তাদের মনের মতো ফ্রিজ তুলে দিতেই ড্রিমার্স ক্যানভাস প্রজেক্টের সূচনা। ড্রিমার্স ক্যানভাসের ওয়েবসাইটে গিয়ে সহজ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কিছু পূর্ব-নির্ধারিত ডিজাইন/প্যাটার্ন অথবা গ্রাহক তার মনের মতো ডিজাইন তৈরি করে নিজেই সেখানে আপলোড করে অর্ডার করতে পারবেন। গ্রাহকের অর্ডার করা ডিজাইন অনুযায়ী ফ্রিজ তৈরি করে বাসায় পৌঁছে দেবে ওয়ালটন।

ওয়ালটন ফ্রিজ আরঅ্যান্ডআই বিভাগের প্রধান আজমল ফেরদৌস জানান, ওয়ালটন নিজস্ব কারখানায় ফ্রিজের কম্প্রেসার থেকে শুরু করে আনুষঙ্গিক সব প্রকার যন্ত্রাংশ তৈরি করছে। ওয়ালটনের রয়েছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির প্রিন্টেড গ্লাস ডোর ফ্রিজ প্রোডাকশন প্ল্যান্ট। তাই গ্রাহকদের পছন্দমতো রঙ ও ডিজাইনে ফ্রিজ তৈরি করে দেওয়ার সক্ষমতা ওয়ালটনের রয়েছে। ওয়ালটন ফ্রিজে ব্যবহৃত টেম্পারড গ্লাস ডোরের দীর্ঘস্থায়ীত্বও অনেক বেশি। তাই ‘ড্রিমার্স ক্যানভাস’ প্রজেক্টের মাধ্যমে গ্রাহক তার পছন্দমতো ডিজাইনে তৈরি ফ্রিজের স্মৃতি বছরের পর বছর ধরে রাখতে পারবেন।

   

মঙ্গলবার থেকে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবিঃ সংগৃহীত

ছবিঃ সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশব্যাপী এক কোটি ফ্যামিলি কার্ডধারী নিম্ন আয়ের পরিবারের মাঝে ভর্তুকি মূল্যে চালসহ টিসিবির পণ্য আগামীকাল মঙ্গলবার (৭ মে) থেকে বিক্রি শুরু করা হবে।

সোমবার (৬ মে) সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টায় বারিধারা পার্কের পাশে উত্তর সিটি করপোরেশনের ১৮ নম্বর ওয়ার্ডে এ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।

নিম্ন আয়ের এক কোটি উপকারভোগী পরিবারের মধ্যে ভর্তুকি মূল্যে পণ্য বিক্রি করা হবে। সিটি করপোরেশন ও জেলা-উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় নির্ধারিত তারিখ ও সময় অনুযায়ী পরিবেশকেরা টিসিবির পণ্য বিক্রয় কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।

এ সময়ে নিজ নিজ এলাকার পরিবেশকদের দোকান বা নির্ধারিত স্থান থেকে পণ্য কিনতে পারবেন পরিবার কার্ডধারীরা।

একজন কার্ডধারী সর্বোচ্চ দুই লিটার সয়াবিন তেল অথবা কুঁড়ার (রাইস ব্র্যান) তেল, পাঁচ কেজি চাল, দুই কেজি করে মসুর ডাল কিনতে পারবেন। এর মধ্যে প্রতি লিটার সয়াবিন বা কুঁড়ার তেলের দাম রাখা হবে ১০০ টাকা। প্রতি কেজি চাল ৩০ টাকা এবং মসুর ডাল ৬০ দামে বিক্রি করা হবে।

;

ন্যাশনাল ব্যাংক দখল হয়নি, দাবি নতুন চেয়ারম্যানের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বেসরকারি খাতের ন্যাশনাল ব্যাংক দখল হয়নি বলে দাবি করেছেন প্রতিষ্ঠানটির নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খলিলুর রহমান। 

সোমবার (০৬ মে) রাজধানীর বাংলামোটরে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি করেন তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে নতুন চেয়ারম্যানের কাছে প্রশ্ন করা হয়েছিল কোনো বিশেষ গোষ্ঠী কি ব্যাংকটি দখল করেছে? জবাবে খলিলুর রহমান বলেন, ‘না না এটি সঠিক নয়, ব্যাংকটি দখল হয়নি।’

তবে নতুন গঠিত পর্ষদের অনেক পরিচালক নিজেরাও জানেন না তারা কোন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিত্ব করছেন। এমন পরিস্থিতিতে সংবাদ সম্মেলনে এসে নিজেদের পরিচয় নিয়ে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়ে নতুন পর্ষদ। পরে ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে বৈঠক আছে’ বলে দ্রুত সংবাদ সম্মেলনের স্থান ত্যাগ করেন চেয়ারম্যানসহ পরিচালকরা।

এর আগে গত বৃহস্পতিবার (০২ মে) আগের পর্ষদের চেয়ারম্যানসহ চার জন পদত্যাগ করেন। পরে রোববার (৫ মে) নতুন পর্ষদ গঠন করে বাংলাদেশ ব্যাংক। এরপর বিভিন্ন গণমাধ্যমে চট্টগ্রামভিত্তিক একটি প্রভাবশালী প্রতিষ্ঠান ব্যাংকটি দখলে নিয়েছে বলে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এমন পরিস্থিতিতে সোমবার সংবাদ সম্মেলন ডাকে নতুন পর্ষদ।

প্রতিনিধি পরিচালকরা কে কোন প্রতিষ্ঠান থেকে এসেছেন এবং ওই প্রতিষ্ঠান ব্যাংকের কত শতাংশ শেয়ারের মালিক তা জানতে চান উপস্থিত সাংবাদিকরা। এসময় চেয়ারম্যান পরিচয় দিতে পারেননি পরিচালকদের। তিনি বলেন, তারা কোন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি তা লিখিত আছে। সিএফও পরে জানাতে পারবেন।

এরপর উপস্থিত থাকা প্রতিনিধি পরিচালকদের কাছে তাদের পরিচয় ও কোন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি হয়েছেন তা জানতে চাওয়া হলে তারাও পরিচয় দিতে পারেননি। এসময় বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে বৈঠক আছে বলে দ্রুত সংবাদ সম্মেলনের স্থান ত্যাগ করে চলে যান চেয়ারম্যানসহ পরিচালকরা।

সংবাদ সম্মেলনের শুরুতে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তৌহিদুল আলম খান সূচনা বক্তব্য দেন। এরপর নতুন চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য তুলে ধরেন। সেখানে প্রতিনিধি পরিচালকদের নাম উল্লেখ করা হয়– ব্যাংকটির উদ্যোক্তা শেয়ারহোল্ডার মোয়াজ্জেম হোসেন, প্রতিনিধি পরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. সফিকুর রহমান, প্রতিনিধি পরিচালক ও প্রিমিয়ার ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক রিয়াজুল করিম, ব্যবসায়ী ও প্রতিনিধি পরিচালক এরশাদ মাহমুদ, প্রতিনিধি পরিচালক ও সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র অ্যাডভোকেট এহসানুল করিম, প্রতিনিধি পরিচালক ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর এ কে এম তফাজ্জল হক। এছাড়া স্বতন্ত্র পরিচালক চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর মো. হেলাল উদ্দীন নিজামী, চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট ড. রত্না দত্ত ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক নির্বাহী পরিচালক এ বি এম জহুরুল হুদার নাম বলা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে শুরুর দিকে চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান বলেন, নবগঠিত পরিচালনা পর্ষদ প্রাথমিকভাবে ন্যাশনাল ব্যাংকের মূলধনে শেয়ারহোল্ডারদের মাধ্যমে এক হাজার কোটি টাকা সরবরাহ করবেন। এছাড়া পরে আরও তিন হাজার কোটি টাকা বিভিন্ন আমানত সংগ্রহ ক্যাম্পেইনের ও প্রকল্পের মাধ্যমে সরবরাহ করা হবে। এতে ন্যাশনাল ব্যাংকের চলমান তারল্য সংকট নিরসন হবে বলে আশা করা যাচ্ছে। খারাপ হয়ে যাওয়া ঋণ পুনরুদ্ধারকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। বিশেষত খারাপ ঋণ পুনরুদ্ধারে কাউকেই কোনও ছাড় দেওয়া হবে না বলে নবগঠিত পরিচালনা পর্ষদ জানায়।

ন্যাশনাল ব্যাংক একীভূত হবে কি না– জানতে চাইলে নতুন চেয়ারম্যান বলেন, আগে ব্যাংকটির অনেক টাকা এদিক-সেদিক হয়েছে। পরিচালকদের লুটপাটের কারণে ব্যাংকটি দুর্বল হয়েছে। তাই বাংলাদেশ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। আমরা দায়িত্ব নিয়েছি, বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে কথা হয়েছে। এখন ন্যাশনাল ব্যাংক একীভূত হবে না। বাংলাদেশ ব্যাংক দ্রুত সময়ের মধ্যে ব্যাংকের আর্থিক উন্নতির শর্ত দিয়েছে। আমরা আগামী এক বছরের মধ্যে ওই শর্ত পূরণ করার চেষ্টা করব।

;

ন্যাশনাল ব্যাংকের নতুন চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ন্যাশনাল ব্যাংকের নতুন চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান

ন্যাশনাল ব্যাংকের নতুন চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান

  • Font increase
  • Font Decrease

ন্যাশনাল ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন উদ্যোক্তা পরিচালক আলহাজ খলিলুর রহমান।

রোববার (৫ মে) বাংলাদেশ ব্যাংক খলিলুর রহমানকে ন্যাশনাল ব্যাংকের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব প্রদান করে।

সোমবার ন্যাশনাল ব্যাকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়, খলিলুর রহমান দেশের একজন শীর্ষস্থানীয় শিল্পপতি ও ব্যবসায়ী ব্যক্তিত্ব। তিনি দেশের অন্যতম বৃহৎ ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান কেডিএস গ্রুপের চেয়ারম্যান। তিনি বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি (সিআইপি)।

তিনি চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (সিএমসিসিআই) সভাপতি, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ কনটেইনার ডিপো অ্যাসোসিয়েশনের (বিআইসিডিএ) ভাইস প্রেসিডেন্ট, বাংলাদেশ সিআর কয়েল ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিসিআরসিএমইএ) চেয়ারম্যান এবং চট্টগ্রাম পটিয়া সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। তিনি আল-আরাফা ইসলামী ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা উদ্যোক্তা ছিলেন এবং বর্তমানে তিনি উক্ত ব্যাংকের উল্লেখযোগ্য শেয়ারের অধিকারী। এছাড়াও তিনি প্রগতি ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড এবং প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের সম্মানিত শেয়ারহোল্ডার। তিনি ভাটিয়ারি গলফ অ্যান্ড কান্ট্রি ক্লাব, চট্টগ্রাম বোট ক্লাব, চট্টগ্রাম ক্লাব লিমিটেড, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন লায়ন্স ক্লাব, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব, চট্টগ্রাম ইনস্টিটিউট লিমিটেড (সিনিয়রস ক্লাব), চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতাল ও জিরি জনকল্যাণ ট্রাস্টের আজীবন সদস্য।

শিক্ষাক্ষেত্রের বিস্তারেও আলহাজ খলিলুর রহমানের রয়েছে অনবদ্য ভূমিকা। তিনি সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান। এছাড়াও খলিলুর রহমান মহিলা কলেজ, খলিল মীর ডিগ্রি কলেজ, খলিল রহমান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, করতলা বেলখাইন মহাবোধি উচ্চ বিদ্যালয়, খলিলুর রহমান শিশু নিকেতন (কিন্ডার গার্টেন), সাবেরিয়া খলিলিয়া সিনিয়র মাদ্রাসা ও সান্দাইর গাউসিয়া তৈয়েবিয়া দেলোয়ারা বেগম সুন্নিয়া আলিয়া মাদ্রাসা সমূহের সভাপতি। এর পাশাপাশি তিনি সুপরিচিত জনহিতৈষী এবং দেশের বিভিন্ন আর্থ-সামাজিক কর্মকাণ্ডে জড়িত।

;

লোডশেডিং শূন্যে নেমে এসেছে, দাবি বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

তীব্র তাপপ্রবাহে গ্রামাঞ্চলে যে লোডশেডিং ছিল তা শূন্যে নেমে এসেছে বলে দাবি করেছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।

তিনি বলেন, তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ থাকায় তাপপ্রবাহে দেশের কোথাও কোথাও লোডশেডিং করতে হয়েছিল। সে পরিস্থিতি এখন নেই।

সোমবার (৬ মে) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী একথা বলেন।

বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে কিছু কিছু অঞ্চলে লোডশেডিং হচ্ছে, বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলের অনেক স্থানে। এটা গত এক মাস ধরে আমরা পর্যবেক্ষণ করছি। আমাদের বেশ কিছু বিদ্যুৎকেন্দ্র, বিশেষ করে তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ ছিল, সেগুলো আমরা ধীরে ধীরে চালু করছি। এছাড়া, তেলেরও স্বল্পতা ছিল। এ সব বিষয় নজরদারিতে নিয়ে আমরা এখন একটা ভালো পজিশনে এসেছি।

তিনি বলেন, লোডশেডিংয়ের বিষয়ে সংসদে আলোচনা হয়েছে। বিষয়টি সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রীও ওয়াকিবহাল। গ্রামাঞ্চলে যত দ্রুত পারা যায় তার ব্যবস্থা নিতে তিনি আমাদের নির্দেশ দিয়েছেন। আমরা নিয়েছি, এখন আমরা ভালো অবস্থায় আছি।

গ্রামের লোডশেডিং কমাতে শহরে বাড়বে কি না? এমন প্রশ্নের জবাবে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমার মনে হয় না কোথাও লোডশেডিং করে আরেক স্থানে দিতে হবে। আমি মনে করি, আগের চেয়ে অবস্থা অনেক ভালো।

তিনি আরও বলেন, সংসদ সদস্যদের অধিকার আছে সংসদে যেকোনো বিষয় নিয়ে কথা বলার। তারা নিজ নিজ এলাকার সমস্যা তুলে ধরেছেন। সেগুলো প্রকাশ করেছেন। বিদ্যুৎ খাতে অর্থ মন্ত্রণালয় টাকা ছাড় করা শুরু করেছে। সেটা দিয়ে ম্যানেজ করার চেষ্টা করছি।

নসরুল হামিদ বলেন, উৎপাদনে সর্বোচ্চ রেকর্ড হলেও সর্বোচ্চ চাহিদাও রয়েছে। এবার গত ৫০ বছরের ইতিহাসে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল। এটার জন্য তো আমরা কেউ প্রস্তুত ছিলাম না। আমাদের যতটুকু প্রস্তুতি ছিল সে পর্যন্ত আমরা দিয়েছি। তার ওপরে আমরা যেতে পারতাম। কিন্তু আমাদের হাতে বিদ্যুৎকেন্দ্র ছিল না।

;