সোয়াস ইউনিভার্সিটি’র সম্মানসূচক ডক্টরেট পাচ্ছেন ড. আতিউর



ডেস্ক রিপোর্ট, বার্তা২৪.কম
ড. আতিউর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

ড. আতিউর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

স্কুল অফ ওরিয়েন্টাল অ্যন্ড আফ্রিকান স্টাডিজ (সোয়াস) ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের খ্যাতিমান অর্থনীতিবিদ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. আতিউর রহমানকে এ বছরের সেপ্টেম্বর মাসে সম্মানসূচক ডক্টরেট দেয়া হচ্ছে।

সোয়াস বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক অ্যাডাম হাবিব ৩০ এপ্রিল ২০২৪-এ লেখা একটি আনুষ্ঠানিক পত্রের মাধ্যমে ড. আতিউরের এই সম্মাননা পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

সোয়াস বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানিয়েছে, একজন অর্থনীতিবিদ হিসেবে এবং আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন গবেষণা ও অ্যাডভোকেসি প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন সমন্বয়ের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হিসেবে দারিদ্র্য নিরসনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখার স্বীকৃতি হিসবে এ বছর ডক্টর অফ সায়েন্স (ইকোনমিক্স) সম্মাননা পেতে যাচ্ছেন ড. আতিউর রহমান।

ঐ চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে বাংলাদেশ ব্যাংকের দশম গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে ড. আতিউর রহমান “দারিদ্র্যবান্ধব সরকারি ব্যয় নীতি, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন, টেকসই উন্নয়ন, আর্থিক অন্তর্ভুক্তি, এবং উদ্ভাবনীমূলক সামাজিক কার্যক্রম’ এর ক্ষেত্রে যে নেতৃত্বসূচক ভূমিকা রেখেছেন সেগুলোও সোয়াস বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বিশেষভাবে বিবেচনা করেছে।

উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে সোয়াস বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এ রকম সম্মানসূচক ডক্টরেট পেয়েছেন চার জন আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব। তারা হলেন- ভারতের প্রখ্যাত চিত্রনাট্যকার জাভেদ আখতার (ডক্টর অফ লিটারেচার), লন্ডনভিত্তিক ক্যুলিনারি আর্টিস্ট আসমা খান (ডক্টর অফ সায়েন্স, সোশ্যাল সায়েন্স), ইউকে-ভিত্তিক জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক কেভিন ফেনটন (ডক্টর অফ লিটারেচার), এবং আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বৌদ্ধ ধর্মতাত্ত্বিক জংসার জাময়াং খেন্তসে রিনপোশে (ফেলো)।

সেপ্টেম্বর ২০২৪-এ সোয়াস ইউনিভার্সিটি অফ লন্ডনের বার্ষিক গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠানে ড. আতিউর রহমান এই সম্মানসূচক ডিগ্রী গ্রহণ করবেন বলে জানা গেছে। ঐ অনুষ্ঠানে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করা তরুণ শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশ ও বিশ্বের উন্নয়নে ড. আতিউর রহমানের অনন্য অবদানের কারণে বিশেষভাবে অনুপ্রাণিত হবে বলে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আশা করছে।

উল্লেখ্য. ড. আতিউর রহমান এই বিশ্ববিদ্যালয়েরই একজন প্রাক্তনী এবং ইতোমধ্যে তিনি অসংখ্য আন্তর্জাতিক ও জাতীয় পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে তিনি ম্যানিলাভিত্তিক গুসি ফাউন্ডেশন থেকে গুসি আন্তর্জাতিক শান্তি পুরস্কার, এশিয়াটিক সোসাইটি কোলকাতা থেকে ইন্দিরাগান্ধী স্বর্ণস্মারক, ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের সহযোগি দ্য ব্যাংকার এবং ইউরোমানির সহযোগি দ্য ইমার্জিং মার্কেটস থেকে এশিয়া ও প্যসিফিক অঞ্চলের শ্রেষ্ঠ গভর্নর হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন।

দেশীয় পর্যায়ে তিনি অসংখ্য মর্যাদাপূর্ণ পদক ও পুরস্কারে ভূষিত হয়েছে। এর মধ্যে বাংলা একাডেমি থেকে সাহিত্য এবং রবীন্দ্র পুরস্কার, রবীন্দ্র একাডেমি থেকে রবীন্দ্র সম্মাননা এবং শেলটেক ফউন্ডেশন থেকে শেলটেক পুরস্কার উল্লেখযোগ্য। সম্প্রতি ঢাকা আহছানিয়া মিশন ঘোষিত মর্যাদাপূর্ণ খান বাহাদুর আহ্ছানউল্লা স্বর্ণপদকের জন্যও মনোনীত হয়েছেন বছর ড. আতিউর রহমান।

   

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে ৭৬ হাজার উত্তরপত্র পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ড

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ড

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের অধীনে এবার এসএসসির ৭৬ হাজার ৪২টি উত্তরপত্র পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করেছে শিক্ষার্থীরা।

গত ১৩ মে থেকে ১৯ মে পর্যন্ত জমা পড়া এসব আবেদনের মধ্যে গণিত এবং ইংরেজির দুই পত্রে পুনঃনিরীক্ষণের জন্য আবেদন সবচেয়ে বেশি। পুনঃনিরীক্ষণের এ ফল প্রকাশিত হবে আগামী ১২ জুন।

শিক্ষাবোর্ড জানায়, ২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণের জন্য বাংলা বিষয়ে আবেদন জমা পড়েছে ৪ হাজার ৫০০টি, ইংরেজি বিষয়ে ৭ হাজার ৪২৮টি, গণিতে ৮ হাজার ৫১৯টি, ইসলাম শিক্ষায় ৩ হাজার ৭৪৩টি, উচ্চতর গণিতে ৪ হাজার ৪১৮টি, সাধারণ বিজ্ঞানে ৪ হাজার ৬০০টি, পদার্থ বিজ্ঞানে ৪ হাজার ৫৭৩টি, রসায়নে ৪ হাজার ৯৫৮টি, জীববিজ্ঞানে ৩ হাজার ৯২০টি, ব্যবসায় উদ্যোগে ২ হাজার ৭৪টি, হিসাববিজ্ঞানে ২ হাজার ৩১৮টি, বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বিষয়ে ৫ হাজার ৮০৫টি, ফিন্যান্স ও ব্যাংকিংয়ে ১ হাজার ৩১২টি, হিন্দুধর্ম বিষয়ে ৮৭৫টি, বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্ব সভ্যতা বিষয়ে ৭৩৭টি, কৃষি শিক্ষায় ১ হাজার ৫১৭টি, পৌরনীতিতে ৮৩৬টি, গার্হস্থ্য বিজ্ঞানে ৬২৮টি, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ে ১ হাজার ২০৫টি পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করে শিক্ষার্থীরা।

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সচিব অধ্যাপক নারায়ণ চন্দ্র নাথ বলেন, পুনঃনিরীক্ষণের জন্য যারা আবেদন করেছে, তাদের উত্তরপত্রে নম্বর যোগ বা উঠানোর ক্ষেত্রে কোনো ভুল পরিলক্ষিত হলে তা সংশোধন করে পুনরায় ফল প্রকাশ করা হবে। এবার পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশিত হবে ১২ জুন।

তিনি আরও বলেন, ২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণে অনেকগুলো বিষয়ে বেশি আবেদন জমা পড়ে। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি ইংরেজি ও গণিতে।

;

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে মাউশি’র ৯ নির্দেশনা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তীব্র তাপপ্রবাহ চলাকালীন শ্রেণির কার্যক্রম অব্যাহত রাখার নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপতর (মাউশি)। এসময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত শিক্ষক-কর্মচারী-শিক্ষার্থীরা যেন যথাসম্ভব সূর্যের আলো থেকে নিজেদেরকে দূরে রাখে সে বিষয়টি নিশ্চিত করা এবং পর্যাপ্ত বিশুদ্ধ পানির সুব্যবস্থা রাখাসহ নয়টি নির্দেশনা মানতে হবে।

রোববার (১৯ মে) মাউশি’র সহকারী পরিচালক (মাধ্যমিক-২) এস এম জিয়াউল হায়দার হেনরীর সই করা এক চিঠিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

নির্দেশনায় মাউশি’র আওতাধীন দেশের সরকারি-বেসরকারি সব মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজকে এসব নির্দেশনা যথাযথভাবে মেনে চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে-

প্রয়োজনীয় খাবার স্যালাইনের ব্যবস্থা রাখা; শিক্ষার্থীদের সার্বক্ষণিক শ্রেণিকক্ষে অবস্থান নিশ্চিত করা; বেলা ১১টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত শিক্ষক-কর্মচারী-শিক্ষার্থীরা যেন যথাসম্ভব সূর্যের আলো থেকে নিজেদেরকে দূরে রাখে সে বিষয়টি নিশ্চিত করা। পর্যাপ্ত বিশুদ্ধ পানির সুব্যবস্থা রাখা; শিক্ষক-কর্মচারী-শিক্ষার্থীদের প্রচুর পরিমাণ বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা করা; নিকটবর্তী স্বাস্থ্য কেন্দ্রের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রক্ষা করা, যেন কোন শিক্ষক-কর্মচারী বা শিক্ষার্থী হঠাৎ অসুস্থ্য হয়ে পড়লে তাৎক্ষণিক জরুরী চিকিৎসা সেবা প্রদানের ব্যবস্থা করা যায়; পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত প্রাত্যহিক সমাবেশ বন্ধ রাখা; শ্রেণি কার্যক্রম চলাকালীণ শ্রেণি কক্ষের সব দরজা ও জানালা খোলা রাখা; শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বৈদ্যুতিক পাখা, শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা যদি থাকে তা সচল রাখা;
উল্লেখ্য, শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ায় যাতে ব্যাঘাত না ঘটে সে জন্য দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বয়ে যাওয়া তাপপ্রবাহের মধ্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা রাখা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের সুস্থতার দিকে লক্ষ্য রেখে শিক্ষক-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের নিরাপদে ও সুস্থ থাকার জন্য মাউশি’র নয়টি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

;

একাদশ শ্রেণিতে ক্লাস শুরু ৩০ জুলাই, ভর্তি ফি নির্ধারণ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছর একাদশ শ্রেণির ক্লাস শুরু হবে আগামী ৩০ জুলাই থেকে। এর আগে ২৬ মে থেকে ১১ জুন পর্যন্ত অনলাইনে চলবে ভর্তি কার্যক্রম।

বৃহস্পতিবার (১৫ মে) প্রকাশিত একাদশ শ্রেণির ভর্তি নীতিমালা ক্লাস শুরু সংক্রান্ত শিডিউল থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

এতে বলা হয়েছে, প্রথম ধাপে ভর্তির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হবে ২৩ জুন। ভর্তি নিশ্চয়ন করতে হবে ২৯ জুনের মধ্যে। দ্বিতীয় ধাপে ভর্তির আবেদন শুরু হবে ৩০ জুন, চলবে ২ জুলাই পর্যন্ত।

ঢাকা শিক্ষা বোর্ড জানিয়েছে, দ্বিতীয় ধাপে আবেদন করা শিক্ষার্থীদের ফল প্রকাশ হবে ৪ জুলাই। একইদিন পছন্দক্রম অনুযায়ী প্রথম দফায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের মাইগ্রেশনের ফলও প্রকাশ করা হবে। দ্বিতীয় ধাপে ভর্তির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থী ভর্তি নিশ্চয়ন শুরু হবে ৫ জুলাই থেকে, চলবে ৮ জুলাই পর্যন্ত।

তৃতীয় ধাপে ভর্তির আবেদন শুরু হবে ৯ জুলাই থেকে, চলবে ১০ জুলাই পর্যন্ত। দ্বিতীয় ধাপের মাইগ্রেশন এবং তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশিত হবে ১২ জুলাই। তৃতীয় ধাপের ভর্তি নিশ্চয়ন করতে হবে ১৩ থেকে ১৪ জুলাইয়ের মধ্যে।

সকল ধাপে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ভর্তি শুরু হবে ১৫ জুলাই থেকে, চলবে ২৫ জুলাই পর্যন্ত। আর ক্লাস শুরু হবে ৩০ জুলাই থেকে।

নির্দেশিকায় আরও বলা হয়েছে, ঢাকা মহানগরের এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠান সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা এবং মহানগরের বাইরের এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠান সর্বোচ্চ ৩ হাজার টাকা ভর্তি ফি হিসেবে নিতে পারবে। জেলা সদর ও উপজেলার এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠান যথাক্রমে ২ হাজার ও ১ হাজার ৫০০ টাকা ভর্তি ফি নিতে পারবে।

ঢাকা মহানগরের নন-এমপিও বাংলা ভার্সন স্কুল সর্বোচ্চ ৭ হাজার ৫০০ টাকা এবং নন-এমপিও ইংরেজি ভার্সন স্কুল সর্বোচ্চ ৮ হাজার ৫০০ টাকা ভর্তি ফি নিতে পারবে। মহানগরের বাইরের নন-এমপিও বাংলা ভার্সন স্কুল ভর্তি ফি হিসাবে ৫ হাজার টাকা এবং ইংরেজি ভার্সন স্কুল ৬ হাজার টাকা নিতে পারে।

উল্লেখ্য, এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল গত রোববার (১২ মে) প্রকাশিত হয়েছে। 

;

বিদেশ নির্ভরতা কমাতে মানসম্মত উচ্চশিক্ষার তাগিদ ইউজিসির



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আলমগীর বলেছেন, উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণে মানসম্মত উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে স্বনির্ভরতা অর্জনের মাধ্যমে বিদেশ নির্ভরতা কমিয়ে আনতে হবে।

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) সভাকক্ষে মঙ্গলবার (১৪ মে) ইউজিসি’র আয়োজনে দিনব্যাপী এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহবান জানান।

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) কার্যক্রম পরিবীক্ষণ ও প্রমাণক ব্যবস্থাপনা এবং ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের খসড়া কর্মপরিকল্পনা পর্যালোচনা ও ফিডব্যাক প্রদান সংক্রান্ত কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

প্রফেসর আলমগীর বলেন, আর স্বনির্ভরতা অর্জনে উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে বর্তমান সময়ের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সক্ষম বা যুগোপযোগী শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে।

তিনি দেশে বেকার সমস্যার সমাধানে শিক্ষার্থীদের বৈশ্বিক শ্রমবাজার উপযোগী করে গড়ে তোলা, বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে পাঠ্যক্রম হালনাগাদ করাসহ উচ্চশিক্ষার গুণগত মানোন্নয়নের পরামর্শ দেন। ইন্টারনেটের সুবিধা নিয়ে শুধু লাইক, কমেন্টস ও শেয়ারের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে নিজেদের সক্ষমতা ও দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য শিক্ষার্থীদের পরামর্শ দেন।

ইউজিসি সচিব ড. ফেরদৌস জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন কুয়েটের উপাচার্য প্রফেসর ড. মিহির রঞ্জন হালদার।

এছাড়া, কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য দেন কুয়েটের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. সোবহান মিয়া। অনুষ্ঠানে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহবুবুর রহমান এপিএ বাস্তবায়নে নানা অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন।

কুয়েটের উপাচার্য প্রফেসর মিহির রঞ্জন হালদার বলেন, এপিএ চুক্তি বাস্তবায়নের ফলে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কাজের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধি পেয়েছে। এর মাধ্যমে উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রতিযোগিতামূলক কাজের পরিবেশ তৈরি এবং ভালো কাজের পুরস্কারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তিনি আগামী অর্থবছরে এপিএ বাস্তবায়নে ভালো করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

;