টাঙ্গাইলের গোপালপুর উপজেলা নির্বাচন স্থগিত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, টাঙ্গাইল
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

টাঙ্গাইলের গোপালপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী নারী ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী মারা যাওয়ার কারণে রোববার (২৮ এপ্রিল) নির্বাচন কমিশনের উপসচিব আতিয়ার রহমান স্বাক্ষরিত চিঠিতে এই উপজেলার সব পদের নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে।

জানা যায়, গোপালপুর উপজেলা পরিষদের বর্তমান নারী ভাইস চেয়ারম্যান মরিয়ম আখতার মুক্তা এবারও একই পদের জন্য প্রার্থী হয়েছিলেন। সম্প্রতি তিনি ময়মনসিংহে আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে যান। সেখানে গত শুক্রবার অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। দ্রুত তাকে ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় মরিয়ম আক্তার মুক্ত মারা যান।

নির্বাচন স্থগিতের চিঠিতে বলা হয়েছে, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের প্রথম ধাপে ৮ মে গোপালপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণের কথা ছিল। কিন্তু নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থীর মৃত্যু হওয়ায় সব পদের নির্বাচন স্থগিত করা হলো। পুনঃতফসিল ঘোষণার মাধ্যমে চতুর্থ ধাপে ৫ জুন ভোটগ্রহণ সম্পন্ন করার জন্য নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

তাছাড়া, নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ইতঃপূর্বে যারা মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন তাদের নতুন করে মনোনয়ন দাখিলের প্রয়োজন হবে না এবং পূর্বে মনোনয়নপত্র দাখিলকারীগণকে প্রত্যাহারের সুযোগ দেওয়া যাবে। গোপালপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান পদে পূর্বের মনোনয়ন বহাল থাকবে। উক্ত পদে বিদ্যমান প্রার্থীদের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গোপালপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে পাঁচ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে একজন এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে দুই জনের মনোনয়ন পত্র বৈধ ঘোষণা করেন জেলা রিটার্নিং অফিসার। এর মধ্যে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতা প্রতিদ্বন্ধিতায় নির্বাচিত হয়েছেন ভাইস চেয়ারম্যান পদে একমাত্র প্রার্থী মারুফ হাসান জামী।

গোপালপুর উপজেলায় মোট ভোটার সংখ্যা ২ লাখ ২৮ হাজার ৭১ ভোট। এদের মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ১৪ হাজার ৬৬ জন এবং নারী ভোটার ১ লাখ ১৪ হাজার ৪ জন।

   

নাগরিকত্ব ছাড়লে প্রবাসীদের এনআইডি বাতিল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশি কোনো প্রবাসী দেশের নাগরিকত্ব ছেড়ে দিলে তার ভোটাধিকার ও জাতীয় পরিচয়পত্রও (এনআইডি) বাতিল করা হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

সংস্থাটির এনআইডি অনুবিভাগের সহকারী পরিচালক মু. সরওয়ার হোসেন ইতিমধ্যে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা সকল মাঠ কর্মকর্তাদের পাঠিয়েছেন।

এতে বলা হয়েছে, ‘দ্য বাংলাদেশ সিটিজেনশিপ রুলস-১৯৭৮’ এর ৪ নম্বর রুল অনুযায়ী, বৈবাহিক সূত্রে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব অর্জনকারী বিদেশি নাগরিকের ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন ও ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তির জন্য সুরক্ষা সেবা বিভাগ হতে ইস্যুকৃত নাগরিক সনদ, বিবাহের প্রমাণপত্র ও স্বামী/স্ত্রীর জাতীয় পরিচয়পত্র দাখিল করতে হবে।

এছাড়া বাংলাদেশের কোনো নাগরিক যদি অন্য কোনো দেশের নাগরিকত্ব গ্রহণ করার জন্য বাংলাদেশের নাগরিকত্ব পরিত্যাগ করেন, বিষয়টি উপযুক্ত সাক্ষ্য-প্রমাণ সাপেক্ষে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির জাতীয় পরিচয়পত্র বাতিল করে ভোটার তালিকা হতে তার নাম কর্তন করা জন্য নির্দেশনা প্রদান করতে পারবে।

;

টাঙ্গাইলে ৩ চেয়ারম্যান ও ২ ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, টাঙ্গাইল
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে টাঙ্গাইলে ঋণ খেলাপি দায়ে ৩ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী, একজন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান এবং হলফনামায় স্বাক্ষর না থাকায় একজন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে।

রোববার (১২ মে) চতুর্থ ধাপের নির্বাচনের মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাইকালে তাদের মনোনয়নপত্র বাতিল করেন মির্জাপুর, বাসাইল এবং সখীপুর উপজেলা নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) হোসাইন মোহাম্মদ হাই জকী।

মনোনয়নপত্র বাতিলকারীরা হলেন- বাসাইল উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার সোহরাব হোসেন, মোহাম্মদ সালাউদ্দিন লাভলু, মির্জাপুর উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থী রেজাউল করিম, বাসাইল উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শাম্মী আক্তার মুক্তি এবং ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী নুরুল ইসলাম খান।

রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) হোসাইন মোহাম্মদ হাই জকী বলেন, প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করতে পারবে।

;

উপজেলা নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি বাড়ানোর নির্দেশ ইসির



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ভোটার উপস্থিতি বাড়ানোর নির্দেশ ইসির

ভোটার উপস্থিতি বাড়ানোর নির্দেশ ইসির

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে সন্তোষজনক ভোটার উপস্থিতি না থাকায় বাকি ধাপগুলোতে ভোটার উপস্থিতি নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

নির্দেশনায় ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম জানান, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে পরবর্তী পর্যায়গুলোতে সবাইকে নিজ নিজ দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করার অনুরোধ জানানো হয়েছে। প্রথম পর্যায়ের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ত্রুটি-বিচ্যুতিগুলো চিহ্নিত করে পরবর্তী পর্যায়ের নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে আয়োজনের লক্ষে সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিকতার সাথে দায়িত্ব পালনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এছাড়া মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সাথে সমন্বয়ের মাধ্যমে নির্বাচনী কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করার বিষয়ে অনুরোধ জানানো হয়েছে। পাশাপাশি ভোটার উপস্থিতি বাড়াতে প্রচার-প্রচারণা আরও জোরদার করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে মাসিক সমন্বয় সভায় জানান তিনি। সভায় সারাদেশের মাঠ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সারাদেশে মোট ৪৯৫টি উপজেলার মধ্যে ৪৭৬টি উপজেলা পরিষদের নির্বাচন চারটি ধাপে করবে ইসি। অবশিষ্ট ১৯টি উপজেলা পরিষদের মেয়াদপূর্তি না হওয়ায় পরবর্তীতে নির্বাচন করা হবে বলে জানিয়েছে ইসি। ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, প্রথম ধাপে ১৩৯টি উপজেলায় নির্বাচন ইতোমধ্যেই শেষ হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপে ১৬০টি উপজেলায় ২১ মে, তৃতীয় ধাপে ১১২টি উপজেলায় ২৯ মে ও চতুর্থ ধাপে ৫৫টি উপজেলায় ৬ জুন ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম ধাপে ২২টি, দ্বিতীয় ধাপে ২৪টি, তৃতীয় ধাপে ২১টি ও চতুর্থ ধাপে দু’টি উপজেলায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ করা হবে।

;

উপজেলা নির্বাচন: সুবর্ণচরে ৯ কেন্দ্রের ভোট পুনরায় গণনার দাবি



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নোয়াখালী
সুবর্ণচরে ৯ কেন্দ্রের ভোট পুনরায় গণনার দাবি

সুবর্ণচরে ৯ কেন্দ্রের ভোট পুনরায় গণনার দাবি

  • Font increase
  • Font Decrease

নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ৯টি কেন্দ্রের ফলাফল বাতিল করে পুনরায় ভোট গ্রহণ এবং বাতিলকৃত ভোট গণনার দাবি জানিয়েছেন নির্বাচনে পরাজিত প্রার্থী এ.এইচ.এম খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম। একই সঙ্গে নির্বাচন পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সময়ে তার দোয়াত কলম প্রতীকের কর্মী-সমর্থকদের ওপর হামলা, বাড়ি-ঘর ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর-লুটপাটের প্রতিবাদ জানিয়ে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেন তিনি।

রোববার (১২ মে) বেলা সোয়া ১১টার দিকে জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত সাংবাদিক সম্মেলনে নির্বাচনে ফলাফল কারচুপির অভিযোগ তোলেন এই আওয়ামী লীগ নেতা। এই সময় সাংবাদিকদের সামনে বড় পর্দায় নির্বাচনে ভোট কারচুপি, কর্মী-সমর্থকদের ওপর হামলা, বাড়ি-ঘর ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ভাঙচুরের ভিডিও চিত্র প্রদর্শন করা হয়।

সাংবাদিক সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও নির্বাচনে পরাজিত প্রার্থী এ.এইচ.এম খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম। এসময় জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্যাহ খান সোহেল, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল ওয়াদুদ পিন্টু, সুবর্ণচর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট ওমর ফারুকসহ হামলা ও ভাঙচুরের শিকার দোয়াত কলম প্রতীকের কর্মী-সমর্থকরা উপস্থিত ছিলেন।

লিখিত বক্তব্যে এ.এইচ.এম খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম অভিযোগ করে বলেন, সুবর্ণচর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর থেকে এমপি একরামুল করিম চৌধুরী দলের নির্দেশনা অমান্য করে ছেলেকে জেতানোর জন্য ভোটারদের মাঝে নানা ভয়ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে প্রভাব বিস্তার করেন। তার ছেলেকে ভোট না দিলে এলাকার উন্নয়ন বন্ধের ঘোষণাও দেন একরামুল করিম চৌধুরী। অন্যদিকে সাংসদ একরামুলের স্ত্রী করিবহাট উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কামরুন নাহার শিউলিও নির্বাচনের আগে তার ছেলের পক্ষে কাজ না করায় এমপির ডিও লেটার না দেওয়ার হুমকি দেন স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের।

খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম আরও বলেন, ভোটের শুরু থেকে একরামুল করিম চৌধুরী সুবর্ণচরে বহিরাগত সন্ত্রাসী ভাড়া করে এনে আমার দোয়াত কলম প্রতীকের কর্মী-সমর্থকদের ওপর হামলা, বাড়ি-ঘর ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর-লুটপাট চালিয়ে ভোটারদের মাঝে ভয়ভীতি তৈরি করে। ভোটের আগের দিন রাতে আনারস প্রতীকের প্রার্থীর লোকজন প্রকাশ্যে কালো টাকা দিয়ে ভোটারদের প্রভাবিত করেন।

লিখিত অভিযোগে প্রবীণ এই আওয়ামী লীগ নেতা বলেন, ভোটের দিন বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সুবর্ণচরের চর মহিউদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়, চর মহিউদ্দিন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চর মহিউদ্দিন এন এ প্রো সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও হাজীপুর বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রসহ ৯টি কেন্দ্রে তার কর্মী-সমর্থক ও ভোটারদের আসতে বাধা দেওয়া হয়েছে। এরপরও ভোটাররা কেন্দ্রে গিয়ে তাকে ভোট দিয়েছেন। সব ক’টি কেন্দ্রেই প্রথমে ভোট গণনায় তিনি বিজয়ী হয়েছেন। কিন্তু পরে তার এজেন্টদের কেন্দ্র থেকে বের করে দিয়ে কারচুপির মাধ্যমে ৯টি কেন্দ্রে ভোটের ফলাফলকে প্রভাবিত করা হয়েছে।

তিনি বলেন, বেসরকারি ফলাফলে দেখা গেছে পুরো উপজেলায় ১ হাজার ৯১৪ ভোট বাতিল দেখানো হয়েছে, যা সম্পূর্ণ অবৈধ ও অযৌক্তিক। উল্লিখিত বাতিল ভোটের বিষয়ে কেন্দ্রে তার এজেন্টরা আপত্তি করলেও প্রিসাইডিং কর্মকর্তারা তাতে কর্ণপাত করেননি। এজেন্টদের তথ্য অনুযায়ী বাতিল হওয়া বেশির ভাগ ভোট তার প্রতীক দোয়াত-কলমের। বাতিল করা ভোট গণনার পাশাপাশি ৯টি কেন্দ্রের ফলাফল বাতিল করে পুনরায় ভোট গ্রহণের দাবি জানান এ.এইচ.এম খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম।

এ সময় দোয়াত কলমের কর্মী-সমর্থকদের ওপর হামলা, তাদের বাড়ি-ঘর, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর ও লুটপাটের অব্যাহত চিত্র তুলে ধরে এর সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবি করেন খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম।

উল্লেখ্য, খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলা পরিষদের তিনবারের চেয়ারম্যান। জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্বেও রয়েছেন তিনি। নির্বাচনে নোয়াখালী-৪ (সদর ও সুবর্ণচর) আসনের সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরীর ছেলে আতাহার ইশরাক শাবাব চৌধুরীর কাছে তিনি পরাজিত হয়েছেন। নির্বাচনের বেসরকারি ফলাফল অনুযায়ী আতাহার ইশরাক আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৩৭ হাজার ৬৪৮ ভোট, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম দোয়াত-কলম প্রতীকে পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৯৪৫ ভোট।

;