ভারতের লোকসভা নির্বাচন

রাহুল, শশী, হেমা মালিনীর ভাগ্য পরীক্ষা আজ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ ভারতের ১৮তম লোকসভার সাত দফা ভোটের দ্বিতীয় পর্ব শুরু হয়েছে আজ শুক্রবার। দেশের ১৩টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল মিলিয়ে ভোট হচ্ছে ৮৮টি আসনে। এই দফার ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন সাবেক কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী, লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা, বলিউড তারকা হেমা মালিনীসহ এক ঝাঁক হেভিওয়েট প্রার্থী। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মন্ত্রিসভার একাধিক সদস্যেরও ‘ভাগ্যপরীক্ষা’ হবে এই দফার ভোটে।

এদিকে, দ্বিতীয় দফার ভোট হতে চলেছে তুমুল বিতর্ককে সঙ্গী করে। ক্ষমতায় এলে কংগ্রেস দেশের সম্পদ মুসলমানদের মধ্যে বাঁটোয়ারা করে দেবে জানিয়ে সেই বিতর্কের জন্ম দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজেই। কদিন ধরেই ওই বিতর্ক ঘিরে ভোটের রাজনীতি সরগরম। এই বিতর্ক দ্বিতীয় দফার ভোটে হিন্দুত্ববাদীদের বেশি করে ভোটদানে উৎসাহিত করে দেশব্যাপী ধর্মীয় মেরুকরণ ঘটায় কি না, সেটাই হতে চলেছে প্রধান দ্রষ্টব্য।

জানা গেছে, রাহুল গান্ধী তার পুরনো আসন, কেরালার ওয়েনাড় থেকে এবারও ভোটে লড়ছেন। সেখানে তার মূল লড়াই বাম জোট এলডিএফের সিপিআই প্রার্থী অ্যানি রাজার বিরুদ্ধে। তিনি সিপিআই সাধারণ সম্পাদক ডি রাজার স্ত্রী। রয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি কে সুরেন্দ্রনও। কেরালা থেকে কংগ্রেসের টিকিটে সাবেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শশী তারুর (তিরুঅনন্তপুরম) এবং এআইসিসির সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) কেসি বেণুগোপাল (আলাপুঝা) ভোটে লড়ছেন। সিপিএমের উল্লেখযোগ্য প্রার্থী দুই সাবেক মন্ত্রী কেকে শৈলজা এবং টমাস আইজ্যাক (পথনমথিট্টা)।

সিপিএমের পলিটব্যুরো সদস্য এ বিজয়রাঘবনও প্রার্থী পালাক্কাড় আসনে। কেরালা থেকেই ভোটযুদ্ধে রয়েছেন বিজেপির দুই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী— রাজীব চন্দ্রশেখর (তিরুঅনন্তপুরম) এবং ভি মুরলীধরন (অত্তিনগল)। মোদি মন্ত্রিসভার সদস্য গজেন্দ্র সিংহ শেখাওয়াত তার পুরনো আসন রাজস্থানের জোধপুর থেকেই আবার ভোটযুদ্ধে নেমেছেন। ওই রাজ্যের কোটা থেকে বিজেপি প্রার্থী, বিদায়ী লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা। অন্য দিকে, সাবেক মুখ্যমন্ত্রী অশোক গহলৌতের ছেলে বৈভব (জালোর) এবং একদা পশ্চিমবঙ্গের দায়িত্বপ্রাপ্ত এআইসিসির সাধারণ সম্পাদক সিপি জোশী মরুরাজ্যে কংগ্রেসের উল্লেখযোগ্য প্রার্থী।

দ্বিতীয় দফার ভোটের লড়াইয়ে দুই সাবেক মুখ্যমন্ত্রী, কর্নাটকের এইচডি কুমারস্বামী (মান্ড্য) এবং ছত্তীসগঢ়ের ভূপেশ বঘেল (রাজনন্দগাঁও) রয়েছেন। কুমারস্বামী জেডিএস এবং ভূপেশ কংগ্রেসের প্রার্থী। উত্তরপ্রদেশ থেকে বিজেপির টিকিটে লড়ছেন দুই অভিনেতা হেমা মালিনী (মথুরা) এবং অরুণ গোভিল (মিরাট)। হেমা মথুরার দু’বারের সংসদ সদস্য। আশির দশকে টিভি সিরিয়াল রামায়ণে রামের ভূমিকায় অভিনয়কারী অরুণ এ বার প্রথম নির্বাচনী ময়দানে।

দ্বিতীয় দফায় কেরালার ২০টি লোকসভা আসনের সবগুলোতে ভোটগ্রহণ হবে। তাছাড়া কর্নাটকের ১৪, রাজস্থানের ১৩, উত্তরপ্রদেশ ও মহারাষ্ট্রের আটটি করে, বিহার ও আসামের পাঁচটি করে লোকসভা কেন্দ্র রয়েছে এই তালিকায়। রয়েছে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ত্রিপুরা এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল জম্মু ও কাশ্মীরের একটি করে লোকসভা আসনও।

   

ইনস্টাগ্রামে ছবি দেখে অবস্থান শনাক্ত, আততায়ীর হাতে ইনফ্লুয়েন্সার খুন



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ল্যান্ডি প্যারাগা গয়বুরোর

ল্যান্ডি প্যারাগা গয়বুরোর

  • Font increase
  • Font Decrease

ইনস্টাগ্রামে দেওয়া একটি ছবিই কাল হয়ে দাঁড়াল ইকুয়েডরের বিখ্যাত ইনফ্লুয়েন্সার ল্যান্ডি প্যারাগা গয়বুরোর (২৩) জীবনে। পোস্ট দেওয়া ওই অবস্থানের সূত্র ধরেই তাকে খুন হতে হয় দুজন বন্দুকধারীর হাতে। ইনস্টাগ্রামে তার প্রায় পৌনে ২ লাখ অনুসারী। খবর এনডিটিভি। 

তার মৃত্যুর বিষয়ে পুলিশ জানায়, খুন হওয়ার আগে ল্যান্ডি দুপুরের খাবারের জন্য একটি রেস্তোরাঁয় গিয়েছিলেন। সেখানে গিয়ে তিনি ওই খাবারের ছবি পোস্ট করেন তার ইনস্টাগ্রাম একাউন্টে। ওই ছবি দেখে ল্যান্ডির অবস্থান চিহ্নিত করেছিলেন খুনিরা। এরপর সেখানে গিয়ে নৃশংসভাবে খুন করেন জনপ্রিয় এ ইনফ্লুয়েন্সারকে।

তারা আরও জানায়, ল্যান্ডিকে খুন করতে ওই রেস্তোরাঁয় দুজন বন্দুকধারী গিয়েছিলেন। তাদের শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। পুরো ঘটনা সেখানে থাকা ক্যামেরায় ধরা পড়েছে।

ক্যামেরায় ধারণকৃত ভিডিওতে দেখা যায়, ল্যান্ডি ওই রেস্তোরাঁয় খাওয়ার সময় একজনের সাথে কথা বলছিলেন। হঠাৎ ওই স্থানে অজ্ঞাত দুই বন্দুকধারী প্রবেশ করে গুলি ছোড়েন।

এ ঘটনার পর মুহূর্তের মধ্যেই রেস্তোরাঁর পরিবেশ নষ্ট হয়ে যায়। দেখা দেয় বিশৃঙ্খলা। গুলিবিদ্ধ হয়ে মেঝেতে লুটিয়ে পড়েন ল্যান্ডি। এরপর পালিয়ে যান বন্দুকধারীরা। দেখা যায়, সাবেক বিউটি কুইন (সুন্দরী প্রতিযোগিতায় বিজয়ী) ল্যান্ডির রক্তাক্ত দেহ রেস্তোরাঁর ভেতর পড়ে আছে।

তদন্তকারীরা বলছে, তার খাবারের ছবির সূত্র ধরেই বন্দুকধারীরা রেস্তোরাঁয় পৌঁছায়। তারপর তারা সেখানে এসে তাকে গুলি করে পালিয়ে যায়।

তবে এখন পর্যন্ত এই খুনের পিছনের কারণ সম্পর্কে জানা যায়নি। এ নিয়ে কিছু গুঞ্জন ছড়িয়েছে। যেমন কেউ বলছেন, স্থানীয় একজন কুখ্যাত গ্যাং লিডারের সঙ্গে ল্যান্ডির সম্পর্ক ছিল। কেউ বলছেন, সংগঠিত অপরাধে বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের দুর্নীতিসংশ্লিষ্ট একটি তদন্তের ফাঁদে জড়িয়ে পড়ায় খুন হতে হয়েছে তাকে।

এমন গুঞ্জনও রয়েছে যে একজন মাদক সম্রাটের সঙ্গে ল্যান্ডির সম্পর্ক ছিল। তাই ওই ব্যবসায়ীর বিধবা স্ত্রী ল্যান্ডিকে খুন করিয়ে থাকতে পারেন।

;

লেবাননে ইসরায়েলের বিমান হামলায় এক পরিবারের ৪ সদস্য নিহত



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলের সীমান্ত ঘেষা মেইস আল জাবালে গ্রামে ইসরায়েল বিমান হামলা চালিয়েছে। এতে এক পরিবারের চার সদস্য নিহত হয়েছেন।

রোববার ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) হামলায় ওই চার লেবানিজ নিহত হয়েছেন বলে দেশটির বেসামরিক প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা সূত্র ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছে।

উল্লেখ্য, গত অক্টোবরে গাজায় হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধের পর থেকে ইসরায়েল এবং ইরান-সমর্থিত হিজবুল্লাহ গ্রুপের মধ্যে নিয়মিত গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটছে। এতে মেই আল জাবালের গ্রামসে বাসিন্দারা ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে।

এদিকে এক বিবৃতিতে, হিজবুল্লাহ জানায়, তারা প্রতিশোধ হিসেবে লেবাননের সীমান্তের নিকটবর্তী ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলীয় শহর কিরিয়াত শমোনা শহরে দশটি কাতিউশা রকেট নিক্ষেপ করেছে।

অক্টোবর থেকেই বিক্ষিপ্তভাবে পাল্টাপাল্টি বিমান হামলা এবং গোলাবর্ষণ চালিয়ে আসছে হিজবুল্লাহ ও ইসরায়েলি বাহিনী। তবে উভয়পক্ষ সর্বাত্মক যুদ্ধে জড়ানো থেকে বিরত রয়েছে।

অক্টোবর থেকে লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ২৫০ জনেরও বেশি হিজবুল্লাহ সদস্য এবং ৭৫ জন বেসামরিক লোক নিহত হয়েছেন। এছাড়া ইসরায়েলের একাধিক সূত্র বলেছে, লেবানন থেকে ছোড়া হিজবুল্লাহর রকেট ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলি অন্তত এক ডজন সৈন্য নিহত ও বেশ কয়েকজন বেসামরিক আহত হয়েছেন।

উল্লেখ্য, গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় অনুসারে হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধে এখন পর্যন্ত ৩৪ হাজার ৬০০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ৭৭ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি। অন্যদিকে ইসরায়েলের এক হাজার ২০০ জন নিহত হয়েছেন। এছাড়া ২৫২ জন হামাসের হাতে জিম্মি রয়েছেন বলেও জানায় ইসরায়েল কর্তৃপক্ষ।

;

পানিশূন্যতায় ভুগছেন গাজার দেড় লাখেরও বেশি গর্ভবতী নারী 



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতিসংঘের ত্রাণবিষয়ক সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ জানিয়েছে, ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় দিন দিন পানির সংকট তীব্র হচ্ছে। এতে দেড় লাখেরও বেশি অন্তঃসত্ত্বা নারী চরম দুর্ভোগে পড়েছেন।

গাজায় সাত মাসেরও বেশি সময় ধরে চলমান ইসরায়েলি হামলায় প্রতিদিনই ফিলিস্তিনি জনগণ হত্যার শিকার হচ্ছে। এ সংঘাত পুরো বিশ্বে উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। 

ইউএনআরডব্লিউএ এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি আগ্রাসনের মুখে গাজায় লাখ লাখ অন্তঃসত্ত্বা বা স্তন্যপান করানো নারী প্রয়োজনীয় পুষ্টি পাচ্ছেন না। তারা স্যানিটেশন সমস্যায়ও ভুগছেন। সেখানে বলা হয়, ঐ নারীদের মধ্যে প্রায় ১ লাখ ৫৫ হাজার নারী রয়েছেন, যারা খুব কঠিন সময় পার করছেন। তাদের বেশির ভাগই পানিশূন্যতায় ভুগছেন বলে জানানো হয়েছে।

ইউএনআরডব্লিউ-এর তথ্যানুযায়ী, গাজায় গত ৭ অক্টোবরের পর থেকে এখন পর্যন্ত ১০ হাজারের বেশি নারীর প্রাণহানি হয়েছে। ১৯ হাজার ফিলিস্তিনি নারী আহত হয়েছেন। যেসব নারী মারা যাচ্ছেন তাদের অনেকেই সন্তানের মা। ফলে গড়ে প্রতিদিন মা হারাচ্ছে অন্তত ৩৭ ফিলিস্তিনি শিশু।

উল্লেখ্য, বিশ্ব জুড়েই গাজা সংঘাত বন্ধের জন্য আহ্বান জানানো হচ্ছে। কিন্তু ইসরায়েলের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে ইতিবাচক কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি। বরং রাফাহ এবং অন্যান্য শহরে হামলার তীব্রতা আরো বৃদ্ধি পেয়েছে।

গাজার হামাস-নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী, ইসরায়েলি আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত প্রায় ৩৫ হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। আহত হয়েছে প্রায় ৮০ হাজার।

;

বিজেপি কখনোই ভারতের সংবিধান পরিবর্তন করবে না: রজনাথ সিং



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিজেপি (ভারতীয় জনতা পার্টি) কখনোই দেশের সংবিধান পরিবর্তন করবে না বলে জানিয়েছেন বিজেপি নেতা ও ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং।

তিনি বলেন, কংগ্রেস গুজব ছড়াচ্ছে যে, বিজেপি ক্ষমতায় এলে ভারতের সংবিধান পরিবর্তন করবে। তারা ভোট ব্যাংকের রাজনীতি করছে।

রোববার (৫ মে) ভারতের টিভি চ্যানেল এনডিটিভি প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া’র (পিটিআই) বরাত দিয়ে জানায় যে, পিটিআইয়ের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে রজনাথ সিং বলেছেন, বিজেপি ক্ষমতা এলে দেশের সংবিধান বিশেষত এর ভূমিকা পরিবর্তন করবে না। এগুলো পরিবর্তনের কোনো প্রশ্নই আসে না।

নির্বাচনি বিভিন্ন বক্তব্যে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী অভিযোগ করেন, বিজেপি ক্ষমতায় এলে সংবিধান থেকে ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ মুছে ফেলবে।

রজনাথ সিং বলেন, কংগ্রেস সংবিধানে অনেকবার পরিবর্তন এনেছে। তারা মোট ৮০ বার সংবিধান পরিবর্তন করেছে।

তিনি বলেন, বিজেপি কখনোই সংবিধান পরিবর্তন করবে না। সংবিধান যারা বানায়, তারা কখনো সংবিধানের ভূমিকা পরিবর্তনের কথা কল্পনা করতে পারে না। আপনারা (কংগ্রসেকে উদ্দেশ করে) সংবিধানের মূল ধারণাকে আঘাত করেছেন।

সংবিধানের ভূমিকা সংবিধানের মূলনীতিকে প্রতিফলন করে। ১৯৭৬ সালে সংবিধানে ৪২তম সংশোধন আনা হয়। তখন সংবিধানের ভূমিকায় সংশোধন এনে ‘সার্বভৌম গণতান্ত্রিক গণপ্রজাতন্ত্রী’ থেকে ‘সার্বভৌম সমাজতান্ত্রিক ধর্মনিরপক্ষ গণতান্ত্রিক গণপ্রজাতন্ত্রী’ করা হয়।

প্রতিরক্ষামন্ত্রী রজনাথ সিং বলেন, তারা (কংগ্রস) মানুষের মধ্যে ভীতি ছড়িয়ে সমর্থন নেওয়ার চেষ্টা করছে।

তিনি এসময় কংগ্রসকে উদ্দেশ করে বলেন, আমি আপনাদের পরামর্শ দেবো যে, জনগণের মধ্যে ভীতি ছড়িয়ে নয় বরং তাদের মধ্যে আস্থা তৈরি করে সমর্থন আদায়ের চেষ্টা করুন।

শুক্রবার (৩ মে) রাহুল গান্ধী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, বিজেপি এবং আরএসএসের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন, ভারতের গণতন্ত্রকে তারা ক্রমাগত আঘাত করে যাচ্ছে এবং তারা সংবিধানকে ধ্বংস করতে চাইছে।

 

;