তীব্র গরমে প্রতিবেশী দেশে বিষধর সাপ ঢুকে পড়ার শঙ্কা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জলবায়ু পরিবর্তনে বিশ্বব্যাপী বেড়েছে গরমের দাপট। এমন পরিস্থিতিতে নতুন অঞ্চল ও প্রতিবেশী দেশগুলোতে বিষাক্ত প্রজাতির সাপ ঢুকে পড়ার আশঙ্কার কথা উঠে এসেছে এক গবেষণায়। 

শুক্রবার (৩ মে) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

ল্যানসেট প্ল্যানেটারি হেলথ জার্নালে প্রকাশিত ওই গবেষণায় বলা হয়েছে, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে তীব্র গরমে দক্ষিণ এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার নিম্ন আয়ের দেশগুলোর সাথে আফ্রিকার কিছু দেশে বিষাক্ত সাপের কামড়ের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।

গবেষকরা পূর্বাভাসে বলেছেন, নেপাল, নাইজার, নামিবিয়া, চীন এবং মিয়ানমারে তীব্র গরমে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে বিষাক্ত সাপের স্থানান্তরিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। 

২০৯টি বিষাক্ত সাপের প্রজাতি ২০৭০ সালের মধ্যে কোথায় কোথায় জলবায়ুগত অনুকূল পরিবেশ খুঁজে পেতে পারে সেটাও এই গবেষণায় উঠে এসেছে।

গবেষণায় দেখা গেছে, বেশিরভাগ বিষধর সাপের প্রজাতি গ্রীষ্মমন্ডলীয় এবং উপক্রান্তীয় বাস্তুতন্ত্রের ক্ষতির কারণে বাসস্থানের পরিধি সংকুচিত হলেও, পশ্চিম আফ্রিকার দেশ গ্যাবনে ভাইপারের মতো কিছু প্রজাতির আবাসস্থল ২৫০ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পাবে। 

এর আগে ইউরোপীয় এএসপি এবং শিংযুক্ত ভাইপারের পরিসরও ২০৭০ সালের মধ্যে দ্বিগুণেরও বেশি বৃদ্ধি পাবে বলে এক পূর্বাভাসে জানানো হয়েছিল।

তবে আফ্রিকার বুশ ভাইপার এবং আমেরিকার হগনোসড পিট ভাইপারসহ বেশ কিছু প্রজাতির সাপ তাদের সীমানার ৭০ শতাংশেরও বেশি হারাতে পারে।

গবেষণাটির লেখক ব্রাজিলের ফেডারেল ইউনিভার্সিটি অফ সার্জিপের অধ্যাপক পাবলো এরিয়েল মার্টিনেজ এবং জার্মানির লিপজিগে জার্মান সেন্টার ফর ইন্টিগ্রেটিভ বায়োডাইভারসিটির তালিতা এফ আমাদো বলেছেন, যত বেশি জমি কৃষি ও পশুপালনের জন্য রূপান্তরিত হয়, সাপের আবাসস্থল তত বেশি ধ্বংস হয়।

তবে, কিছু বিষধর সাপের প্রজাতি এই পরিবর্তিত ফসলি জমির সঙ্গেও খাপ খাইয়ে নিতে পারে। কিছু কিছু ফসলের খেত বা গবাদিপশুর চারণভূমিতেও তারা ভালোভাবে বেড়ে উঠতে পারে কারণ, সে সব এলাকায় ইঁদুরের মতো খাদ্যের উৎস পাওয়া যায় বলেও তারা জানান।

এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, প্রতি বছর প্রায় ১ দশমিক ৮ থেকে ২ দশমিক ৭ মিলিয়ন লোককে বিষধর সাপ কামড়ায়। যার ফলে এক লাখ ৩৮ হাজার মানুষের মৃত্যু হয় এবং কমপক্ষে ৪ লাখ মানুষের অঙ্গচ্ছেদ এবং স্থায়ী অক্ষমতা পর্যন্ত হয়ে থাকে।

সাপ গ্রীষ্মের সময় বেশি কামড়ায় বলে সংস্থাটি ২০১৭ সালে একে 'গ্রীষ্মমন্ডলীয়' রোগ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।

ডব্লিউএইচওর গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অবহেলিত রোগ বিষয়ক গ্রুপের গবেষণা বিজ্ঞানী আনা পিন্টর বলেছেন, ‘আমাদের এখন এ সম্পর্কে ভালো ধারণা হয়েছে যে, জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সাপ কীভাবে বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে পড়তে পারে। কিন্তু এ ব্যাপারে উদ্বেগজনক বিষয়টি হচ্ছে—তীব্র গরম, আর্দ্র আবহাওয়া এবং বন্যা সাপকে স্থানচ্যুত করলে সাপের কামড়ে মানুষের আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা অনেক বেশি বাড়বে। আমাদের এখন জরুরি ভিত্তিতে আরও ভালোভাবে বুঝতে হবে যে, এ ধরনের ঘটনা ঠিক কীভাবে মানুষকে প্রভাবিত করবে এবং আনুমানিক কতজন আক্রান্ত হতে পারে। আমাদের প্রস্তুত হওয়ার জন্যই এটা জানতে হবে।’

এই গবেষণায় যুক্ত না থাকা সিডনির নিউ সাউথ ওয়েলস বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন লেকচারার সৌম্যদীপ ভৌমিক বলেছেন, 'সাপের কামড় মূলত একটি মানব-প্রাণী-পরিবেশের সাথে সাংঘর্ষিক। তবে এই গবেষণায় মানুষ কীভাবে জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেবে তা উঠে আসেনি। এছাড়াও এর থেকে প্রতিবেশী দেশগুলো কীভাবে নিজেদেরকে সুরক্ষিত রাখতে পারবে এবং পরস্পরকে সহযোগিতার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেওয়ার কথা উঠে আসেনি।

তিনি আরও জানান, আন্তর্জাতিক সীমানা মানুষের জন্য, সাপের জন্য নয়।

   

অভিন্ন মুদ্রা তৈরির কাজ করছে রাশিয়া ও ইরান



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাশিয়ার উদ্যোগে সংগঠিত ব্লক ব্রিকসের কার্যক্রমে ইরান সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করছে বলে জানিয়েছে রয়টার্স।

ব্রিকসভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে একটি অভিন্ন মুদ্রা চালুর লক্ষ্যে মস্কোর সঙ্গে কাজ করছে তেহরান ।

‘রাশিয়া-ইসলামিক ওয়ার্ল্ড: কাজানফোরাম’ শীর্ষক এক সংবাদ সম্মেলনে রাশিয়ায় নিযুক্ত ইরানের রাষ্ট্রদূত কাজেম জালালি এ তথ্য জানান।

রাষ্ট্রদূত কাজেম জালালি বলেন, ‘ব্লকটির নতুন সদস্য রাষ্ট্র হিসাবে ব্রিকসে বড় ভূামকা রাখছে ইরান।’

তিনি আরও বলেন, ‘ব্লকটির কাঠামোর মধ্যে অভিন্ন মুদ্রা তৈরি করা হচ্ছে। এই বিষয়ে কাজ করছে রাশিয়া এবং ইরান।’

রাষ্ট্রদূত উল্লেখ করেন যে, যুক্তরাষ্ট্র অবরোধ আরোপ করতে ডলার ব্যবহার করে এবং এক্ষেত্রে পারস্পরিক মীমাংসার ক্ষেত্রে জাতীয় মুদ্রার ব্যবহারও এজেন্ডায় রয়েছে।

তিনি বলেন, ‘বিশ্বে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের ৬০ শতাংশেরও হয় বেশি রুবল এবং রিয়ালে। রাশিয়া এবং ইরানের মধ্যে সম্পর্ক এখন সুবর্ণ পর্যায়ে রয়েছে।’

আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক ফোরাম ‘রাশিয়া-ইসলামিক ওয়ার্ল্ড: কাজানফোরাম ২০২৪’ ১৫তম বৈঠক কাজানে ১৪ থেকে ১৯ মে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এই বছরের প্রতিপাদ্য হলো, ‘বিশ্বাস এবং সহযোগিতা।’

ফোরামের মূল লক্ষ্য রাশিয়ার অঞ্চল এবং ইসলামিক সহযোগিতা সংস্থার (ওআইসি) দেশগুলোর মধ্যে বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক, বৈজ্ঞানিক এবং প্রযুক্তিগত, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক জোরদার করা এবং সেইসঙ্গে রাশিয়ায় ইসলামী আর্থিক ব্যবস্থার প্রতিষ্ঠানগুলোর উন্নয়ন করা।’

;

বিজেপির বিরুদ্ধে স্বর্ণের বিস্কুট বিলির অভিযোগ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়- নির্বাচনের আগে স্বর্ণের বিস্কুট বিলি করছে ভারতে ক্ষমতাসীন নরেন্দ্র মোদির দল বিজেপি। মুম্বাইয়ের ঘাটকুপারে বিজেপি নেতার কাছ থেকে স্বর্ণের বিস্কুট উদ্ধারেরও অভিযোগ উঠেছে। 

ভিডিওতে বিজেপির পতাকা দেখা যাওয়ায় শাসক দলের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ উঠেছে। ওই ভিডিওটি পোস্ট করে একজন ফেসবুকে লিখেছেন- ‘এবার আর শুধু টাকা নয়, সাথে স্বর্ণের বিস্কুটও আছে! তবে কি এবার ভোট দিলে স্বর্ণ পাওয়া যাবে।’

গত ১১ মে এনডিটিভিতে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, মুম্বাই বিজেপির নেতা অজয় বুদগুজর এই স্বর্ণের বিস্কুট উদ্ধারের অভিযোগ অস্বীকার করেছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন- স্বর্ণের বিস্কুট নয়, সুগন্ধীর বোতল উদ্ধার করেছে পুলিশ।

মুম্বাইয়ের ডেপুটি পুলিশ কমিশনার জানিয়েছে, কোনো স্বর্ণের বিস্কুট উদ্ধার হয়নি। কেবলমাত্র বিজেপির নির্বাচনী প্রচারমূলক কাগজপত্র উদ্ধার হয়েছিল।

মুম্বাইয়ের বিজেপি নেতা অজয় বুদগুজরে জানান, ‘গত ৯ মে রাতে আমাকে ঘাটকুপারের চিরাগনগর পুলিশ স্টেশনে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করিয়ে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছিল। আমার গাড়ি তল্লাশি করে কেবলমাত্র নির্বাচনী সামগ্রী উদ্ধার হয়েছিল, কোনো স্বর্ণের বিস্কুট উদ্ধার হয়নি। এরপরই পুলিশ আমাকে ছেড়ে দিয়েছিল; কিন্তু এরপর থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় স্বর্ণের বিস্কুট উদ্ধারের গুজব রটে।’

;

যুক্তরাষ্ট্রে ১২ সেকেন্ডে ৩০০ কোটি টাকা চুরি!



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এমআইটি) থেকে পড়াশোনা শেষ করা দুই ভাই নিজেদের লব্ধ জ্ঞান কাজে লাগিয়ে মাত্র ১২ সেকেন্ডে হাতিয়ে নিয়েছেন প্রায় ৩০০ কোটি টাকা।

অভিযুক্ত দুই ভাইয়ের মধ্যে একজন হলেন ২৪ বছর বয়সী আন্তন পেরেইর-বুয়েনো এবং অন্যজন ২৮ বছর বয়সী জেমস পেরেইর-বুয়েনো।

ক্রিপটো মুদ্রায় বড় ধরনের চুরির অভিযোগে ইতোমধ্যে দুই ভাইকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের চুরির এই ঘটনাটিকে একটি জলজ্যান্ত উপন্যাস হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি কৌঁসুলিরা।

মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গ্রেফতার হওয়া ওই ভাইয়ের বিরুদ্ধে অর্থ জালিয়াতির মাধ্যমে ২ কোটি ৫০ লাখ ডলারের সমপরিমাণ ক্রিপটো মুদ্রা চুরির অভিযোগ আনা হয়েছে; বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৩০০ কোটি টাকার কাছাকাছি।

কর্তৃপক্ষের অভিযোগ, এমআইটিতে তারা যে বিষয়ে পড়াশোনা করেছেন, সেই পড়াশোনাকে কাজে লাগিয়েই ২০২৩ সালের এপ্রিলে ৩০০ কোটি টাকা চুরি করেছিলেন আন্তন ও জেমস। কাজটি করার সময় দুই ভাই একটি সফটওয়্যার কোডের দুর্বলতাকে কাজে লাগিয়ে ক্লোজ হয়ে যাওয়া একটি লেনদেনে প্রবেশ করে ক্রিপটো মুদ্রার গতিবিধি পরিবর্তন করে। এরপর মাত্র ১২ সেকেন্ডের মধ্যেই ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে লোপাট করেন ২ কোটি ৫০ লাখ ডলার।

বর্তমানে দুই ভাইয়ের বিরুদ্ধে অর্থ জালিয়াতি এবং পাচারের মতো ষড়যন্ত্রের অভিযোগ আনা হয়েছে। দুই ভাইয়ের মধ্যে আন্তনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বোস্টন থেকে, আর জেমসকে গ্রেফতা করা হয় নিউইয়র্কে। গ্রেফতারের ঘটনায় তাদের আইনজীবীদের কাছে মন্তব্যের জন্য যোগাযোগ করা হলে প্রাথমিকভাবে তারা কোনো সাড়া দেননি।

কৌঁসুলিরা দাবি করেছেন, চুরি করার পর আন্তন ও জেমস তহবিল ফেরত দেওয়ার অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। কিন্তু এর পরিবর্তে তারা তাদের চুরি করা ক্রিপটো মুদ্রা লুকানোর পদক্ষেপ নিয়েছিলেন; যা তাদের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ হিসেবে কাজ করবে।

;

তাইওয়ানের পার্লামেন্টে এমপিদের মারামারি 



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

তাইওয়ানের আইনপ্রণেতারা পার্লামেন্টে অধিবেশন চলাকালে কিল–ঘুষি, মারামারি ও ধাক্কাধাক্কিতে জড়িয়ে পড়েছিলেন। 

শুক্রবার (১৭ মে) পার্লামেন্টে অধিবেশন চলার সময় একটি সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে সরকারি ও বিরোধী দলের আইনপ্রণেতারা বিতর্ক শুরু করলে তা পরে মারামারিতে রূপ নেয়।

বার্তাসংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সিসিটিভির ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, নতুন সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে ভোট শুরুর আগেই পার্লামেন্ট কক্ষের বাইরে কয়েকজন আইনপ্রণেতা বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। এক সময় একে অপরকে ধাক্কা দেন। এরপর তারা স্পিকারের আসনের চারপাশে উঠে আসেন। কেউ কেউ ধাক্কা দিয়ে সহকর্মীকে মেঝেতে ফেল দেন। কেউ টেবিলের ওপর উঠে পড়েন। তবে এর কিছুক্ষণ পরই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।

গত জানুয়ারিতে তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন লাই চিং। আগামী সোমবার তার আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব নেওয়ার কথা রয়েছে। কিন্তু পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠতা নেই লাই চিংয়ের দল ডেমোক্রেটিক প্রগ্রেসিভ পার্টির (ডিপিপি)। ফলে সরকার গঠন করতে অন্যান্য ছোট দলগুলোর সঙ্গে জোট করার চেষ্টা করছে।

এরই মধ্যে পার্লামেন্টে প্রভাব বাড়াতে কয়েকটি সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছে বিরোধিরা। সেই সংস্কার প্রস্তাব ঘিরেই শুক্রবার পার্লামেন্টে মারামারি হয়েছে এমপিদের মধ্যে।

;