ব্রাজিলে বন্যা-ভূমিধসে মৃত্যু বেড়ে ৫৬



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চলের রিও গ্রান্ডে দো সুলে রাজ্যে প্রলয়ঙ্করী বন্যা ও ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫৬ জনে গিয়ে দাঁড়িয়েছে। 

বার্তাসংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

রিও গ্রান্ডে দো সুলের সিভিল ডিফেন্স কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ৫৬ জন নিহত হওয়ার পাশপাশি এখন পর্যন্ত ৭৪ জন নিখোঁজ রয়েছেন। উরুগুয়ে ও আর্জেন্টিনার সীমান্তবর্তী এ রাজ্যের অন্তত ৪৯৭টি শহর বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে। ফলে বাস্তুচ্যুত হয়েছেন ৬৯ হাজারেরও বেশি মানুষ।

এর আগে রিও গ্রান্ডে দো সুলের রাজ্য কর্তৃপক্ষ ৫৫ জন মারা যাওয়ার খবর নিশ্চিত করেছিল। সকল মৃত্যুই বন্যা, ঝড় ও ভূমিধসের কারণে ঘটেছে কিনা, তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।

রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বন্যার কারণে রাজ্যটির বিভিন্ন এলাকার রাস্তা ও অসংখ্য সেতু ধসে পড়েছে। প্রবল ঝড়ের কারণে একটি জলবিদ্যুৎকেন্দ্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বেন্টো গনকালভস শহরের একটি শহররক্ষাবাঁধের আংশিক ধসে পড়েছে।

রিও গ্রান্ডে দো সুলের রাজধানী পোর্তো আলেগ্রেতে গুয়াইবা হ্রদের পাড় ভেঙে গেছে। এ ছাড়া পোর্তো আলেগ্রের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর অনির্দিষ্টকালের জন্য সমস্ত ফ্লাইট স্থগিত করেছে।

রাজ্যের গভর্নর এডুয়ার্ডো লেইট শনিবার (৪ মে) সন্ধ্যায় সাংবাদিকদের বলেন, গত কয়েক কয়েক দিনের প্রবল ঝড়, বন্যা ও ভূমিধসের কারণে রিও গ্র্যান্ডে দো সুলের যে পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে, তা পুনরুদ্ধার করতে ‘মার্শাল প্ল্যান’ করতে হবে।

বৃহস্পতিবার বন্যাকবলিত অঞ্চল পরিদর্শন করেছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা। তিনি সরাসরি উদ্ধার অভিযান দেখেছেন। তাঁর প্রধান যোগাযোগ কর্মকর্তা পাওলো পিমেন্তা জানিয়েছেন, আজ রোববার প্রেসিডেন্ট লুলা আবারও উদ্ধার কার্যক্রম তদারকি করতে যাবেন।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে লুলা বলেন, ‘কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্য সরকারের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছে। উদ্ধারকর্মীরা প্রাণপন চেষ্টায় উদ্ধারকাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।’

এদিকে আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, রিও গ্রান্ডে দো সুলে রাজ্যের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে আজ রোববারও বৃষ্টিপাতের আশঙ্কা রয়েছে। তবে বৃষ্টিপাত ক্রমশ কমছে। এ সপ্তাহের শেষে বৃষ্টিপাত আরও কমে আসবে বলে ধারনা করা হচ্ছে।

জলবায়ু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে অতিবৃষ্টি ও বন্যার মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ বাড়ছে।




   

স্পেনের দ্বীপ ম্যালোর্কায় রেস্তোরাঁর ছাদ ধসে নিহত ৪, আহত ২১



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

স্পেনের জনপ্রিয় পর্যটন দ্বীপ ম্যালোর্কায় বৃহস্পতিবার (২৩ মে) একটি রেস্তোরাঁর ছাদ ধসে ৪ জন নিহত ও ২১ জন আহত হয়েছে। স্থানীয় উদ্ধারকর্মীদের বরাতে এ খবর জানিয়েছে রয়টার্স।

দেশটির ইমারজেন্সি সার্ভিসের মুখপাত্র জানান, সেখানে দুর্ঘটনায় ৪ জন নিহত এবং অন্তত ২১ জন আহত হয়েছে। তিনি আরও জানান, হতাহতদের মধ্যে বেশ কয়েকজন বিদেশি নাগরিক রয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ পোস্ট করা দেশটির ইমারজেন্সি সার্ভিসের এক বার্তায় বলা হয়েছে, আহতদের মধ্যে ৭ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক এবং ৯ জনের অবস্থা গুরুতর। তাদেরকে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

খবরে আরও বলা হয়, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে ভূমধ্যসাগরীয় দ্বীপের রাজধানী পালমা ডি ম্যালোর্কার দক্ষিণে পালমা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

ইমারজেন্সি সার্ভিসের বার্তায় আরও বলা হয়, উদ্ধারকর্মীরা ঘটনাস্থলে ধ্বংসস্তুপের নিচে আরও আটকে থাকা লোকদের খুঁজে বের করতে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
তবে ছাদ ধসের সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি।

এক্স-এ পোস্ট করা বার্তায় স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজ নিহতদের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে বলেছেন, তিনি গুরুত্ব সহকারে এই ভয়াবহ পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছেন।

তিনি আরও বলেন, এ ব্যাপারে আঞ্চলিক কর্তৃপক্ষকে সহায়তায় কেন্দ্রীয় সরকার প্রয়োজনীয় সাহায্য পাঠাতে প্রস্তুত রয়েছে।

স্পেনের সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত বছর এক কোটি ৪০ লাখেরও বেশি পর্যটক এই দ্বীপপুঞ্জ পরিদর্শন করেন।

এর আগে ২০০৯ সালে পালমা ডি ম্যালোর্কাতে একটি তিনতলা ভবন ধসে দুই জার্মান ও তিন কলম্বিয়ার নাগরিকসহ সাতজন নিহত হয়েছিল।

;

৪৫ হাজার রোহিঙ্গা রাখাইন ছেড়ে পালিয়েছেন: জাতিসংঘ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতিসংঘ সতর্কবার্তা উচ্চারণ করে জানিয়েছে, যুদ্ধবিধ্বস্ত মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে প্রায় ৪৫ হাজার রোহিঙ্গা নিজেদের প্রাণ বাঁচাতে পালিয়ে গেছেন।

এছাড়া অনেকেই হত্যার শিকার হয়েছেন। অনেকের বাড়িঘর, সম্পদ আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।

শুক্রবার (২৪ মে) জেনেভায় জাতিসংঘের সদর দফতরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংস্থার মুখপাত্র এলিজাবেথ থ্রোসেল সাংবাদিকদের উদ্দেশে এ মন্তব্য করেন।

থ্রোসেল বলেন, সম্প্রতি বুথিডং ও মৌডং শহরে আরাকান আর্মি (এএ) এবং সেনাবাহিনীর লড়াইয়ে ১০ হাজার নাগরিক বাস্তুচ্যুত হয়েছেন।

এছাড়া অন্তত ৪৫ হাজার রোহিঙ্গা মুসলিম নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী নাফ নদী এলাকায় পালিয়ে গেছেন।

২০২১ সালের নভেম্বরে যুদ্ধবিরতি শেষে রাখাইন রাজ্যে আরাকান আর্মি জান্তা বাহিনীর ওপর হামলা চালাতে শুরু করে। এর ফলে তাদের মধ্যে ফের সংঘাত শুরু হয়।

এ বিষয়ে আরাকান আর্মি জানায়, রাখাইন রাজ্যে নৃগোষ্ঠী রাখাইনদের আরো স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে তারা যুদ্ধ করছে। এই রাজ্যে প্রায় ৬ লাখ রোহিঙ্গা সংখ্যালঘু মুসলিমদেরও বসবাস।

২০১৭ সালে রাখাইন রাজ্যে সামরিক জান্তা হত্যাযজ্ঞ শুরু করার পর হাজার হাজার রোহিঙ্গা এলাকা ছেড়ে পালিয়ে গেছেন। বিষয়টি এখন জাতিসংঘ গণহত্যা হিসেবে বিবেচনা করে।

সংবাদ সম্মেলনে এলিজাবেথ থ্রোসেল বলেন, এক লাখের বেশি রোহিঙ্গা ইতোমধ্যে বাংলাদেশে পালিয়ে গেছেন।

জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থার প্রধান ভোলকার তুর্ক বাংলাদেশসহ অন্যান্য দেশের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন, বিশ্বের প্রতি সংহতি জানিয়ে আন্তর্জাতিক আইন অনুসারে তাদের যেন যথাযথ নিরাপত্তা দেওয়া হয়।

থ্রোসেল সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, রাখাইনে স্পষ্টত এখন চরমমাত্রায় সহিংসতা বিরাজ করছে। তিনি এ সময় উল্লেখ করে বলেন, মংডৌ শহরে জান্তা বাহিনীর একটি আউটপোস্ট রয়েছে। সেখানে আরাকান আর্মি ও জান্তা বাহিনীর মধ্যে লড়াই চলছে। এ এলাকায় ব্যাপকসংখ্যক রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বসবাস।

এই অবস্থার প্রেক্ষিতে থ্রোসেল সবার প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, সেখানকার নাগরিকেরা এখন লড়াইয়ের ভুক্তভোগী। এতে তারা মারা যাচ্ছেন। তাদের ঘরবাড়ি ধ্বংস ও লুটপাট হচ্ছে অথচ তাদের নিরাপত্তার দিকটি উপেক্ষিত রয়েছে। তারা আবার তাদের ঘরবাড়ি ছেড়ে পালাবার মুখোমুখি রয়েছেন। খবর- মালয়মেইল

;

রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়ার অস্ত্র বাণিজ্যের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতিসংঘের নীতিমালা লঙ্ঘন করে ইউক্রেনে ব্যবহারের জন্য রাশিয়াকে অস্ত্র সরবরাহের সঙ্গে জড়িত উত্তর কোরিয়ার কোম্পানি, জাহাজ এবং ব্যক্তিদের লক্ষ্য করে পৃথক নিষেধাজ্ঞার প্যাকেজ ঘোষণা করেছে জাপান এবং দক্ষিণ কোরিয়া।

প্রায় পাঁচ বছরের মধ্যে প্রথম ত্রিপক্ষীয় শীর্ষ সম্মেলনের জন্য দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান এবং চীনের নেতারা সিউলে মিলিত হওয়ার কয়েকদিন আগে শুক্রবার (২৪ মে) এই নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা আসলো।

আল জাজিরা জানিয়েছে, সম্প্রতি পিয়ংইয়ংয়ের বিরুদ্ধে রাশিয়ায় হাজার হাজার কন্টেইনার যুদ্ধাস্ত্র পাঠানোর অভিযোগ আনা হয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন যে, পিয়ংইয়ংয়ের সাম্প্রতিক সময়ে যেসব অস্ত্রের পরীক্ষার চালিয়েছে, সেগুলোই ইউক্রেনের যুদ্ধক্ষেত্রে ব্যবহারের জন্য মস্কোতে পাঠানো হয়েছে।

জাপানের শীর্ষ সরকারের মুখপাত্র ইয়োশিমাসা হায়াশি শুক্রবার বলেছেন, মস্কো-পিয়ংইয়ংয়ের মধ্যে কথিত চুক্তির তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে টোকিও।

তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা ইউক্রেনে মস্কোর আক্রমণকে সমর্থন করার জন্য রাশিয়া-উত্তর কোরিয়া সামরিক সহায়তার সঙ্গে জড়িত ১১টি গোষ্ঠী এবং এক ব্যক্তির সম্পদ জব্দ করতে যুক্তরাষ্ট্রের মতো মিত্রদের সঙ্গে সহযোগিতা করেছি।’

তিনি আরও বলেন, ‘এটি জাতিসংঘের নিরাপত্তা নীতিমালার লঙ্ঘন। জাতিসংঘের নিরাপত্তা নীতিমালা অনুযায়ী উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে পিয়ংইয়য়ের অস্ত্র সম্পর্কিত চুক্তি এবং অস্ত্র স্থানান্তর স্পষ্টভাবে নিষিদ্ধ।’

এদিকে জাপানের আসাহি সংবাদপত্র জানিয়েছে, নয়টি গোষ্ঠী ও ব্যক্তি এবং সাইপ্রাসে অবস্থিত অন্য দুটি সংস্থা উত্তর কোরিয়া থেকে অস্ত্র পরিবহনে সহায়তা করেছিল বলে অভিযোগ রয়েছে।

গত আগস্টে মার্কিন ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট অনুরূপ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল।
তখন তারা বলেছিল, ইউক্রেনে ভারী অস্ত্র হারাচ্ছে রাশিয়া। তাই মস্কোর প্রতি পিয়ংইয়ংসহ তার কয়েকটি মিত্র সহায়তার হাত বাড়িয়েছে।

;

হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে বুলেটের কোনো চিহ্ন ছিল না: ইরানের সশস্ত্র বাহিনী



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিসহ অন্যান্যদের বহনকারী হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে বুলেট বা অন্য কোনোকিছুর আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি।

হেলিকপ্টারটি পূর্বপরিকল্পিত রুট ধরেই চলছিল এবং সে রুট থেকে সেটি বিচ্যুতও হয়নি বলে জানিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী।

শুক্রবার (২৪ মে) ইরানের বার্তাসংস্থা মেহর নিউজ এ খবর প্রকাশ করে জানায়, বৃহস্পতিবার রাতে সশস্ত্র বাহিনী এ বিষয়ে প্রথম প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

খবরে দেশটির সশস্ত্র বাহিনীর বরাত দিয়ে বলা হয়, ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর দ্য জেনারেল স্টাফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রাথমিক তদন্তে তদন্তকারী দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বিধ্বস্ত হেলিকপ্টারে বুলেট বা এই ধরনের কোনো আঘাতের চিহ্ন খুঁজে পায়নি।

প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আব্দুল্লাহিয়ান বহনকারী হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হওয়ার পরদিন সোমবার (২০ মে) ভোর ৫টা নাগাদ উড়োজাহাজ থেকে বিধ্বস্তের ঘটনাস্থলটি খুঁজে পান উদ্ধারকারী দল। ঘটনাস্থলটি ছিল দুর্গম পাহাড়ে এবং বনজঙ্গলে ভরা।

তদন্তকারী দলের বরাত দিয়ে প্রাথমিক তদন্ত প্রতিবদনে বলা হয়, এ বিষয়ে আরো জানতে হেলিকপ্টারটির বিশেষ অংশ আরো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হবে।

রোববার (১৯ মে) একটি বাঁধ উদ্বোধন করে ইরানের এক প্রদেশ পূর্ব আজারবাইজানের তারবিজে যাচ্ছিলেন প্রেসিডেন্ট রাইসি। এই সময় তার সঙ্গে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও অন্যান্য উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা ছিলেন। তারবিজে ফেরার পথেই হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়। দেশটির স্থানীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট রাইসি আজারবাইজানের সীমান্তের কাছে কিজ কালাসি এবং খোদাফারিন বাঁধ দুটি উদ্বোধন করেন। সেখান থেকে ফিরে তিনি ইরানের উত্তর-পশ্চিমে তাবরিজ শহরের দিকে যাচ্ছিলেন। এদিন স্থানীয় সময় দুপুর ১টা ৩০ মিনিটের দিকে হেলিকপ্টারটি দুর্ঘটনার কবলে পড়ে।

;