গার্মেন্টস খোলার খবরে পাটুরিয়ায় ঢাকামুখী মানুষের ঢল



খন্দকার সুজন হোসেন, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম মানিকগঞ্জ
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

একদিকে কঠোর লকডাউন, অন্যদিকে বন্ধ কর্মস্থল। যে কারণে লকডাউনের সময়ে ঈদ আনন্দ উপভোগ করতে গ্রামের বাড়িতে ঈদ উদযাপন করেন পোশাক কারখানার শ্রমিকরা।

তবে লকডাউন চলাকালে হঠাৎ পোশাক কারখানা খুলে দেয়ার খবরে এবার কর্মস্থলমুখী মানুষের ঢল নেমেছে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া এবং আরিচা ফেরিঘাট এলাকায়।

শনিবার (৩০ জুলাই) সকাল সোয়া ১০টার দিকে পাটুরিয়া ফেরিঘাট এলাকার তিন নম্বর ফেরিঘাট পন্টুনে এমন চিত্র দেখা যায়।

যাত্রীবোঝাই করে পাটুরিয়া ফেরিঘাট এলাকার তিন নম্বর পন্টুনে নোঙর করে বড় ফেরি বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান। ঢাকমুখী যাত্রীর ভিড়ে কানায় কানায় পূর্ণ ছিল পুরো ফেরি।

.barta24.com

পদ্মা-যমুনা পারাপারে ভোগান্তি না হলেও ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে পড়তে হচ্ছে সীমাহীন ভোগান্তিতে। মহাসড়কে সম্পূর্ণভাবে বন্ধ রয়েছে গণপরিবহন। যে কারণে রিকশা, অটোরিকশা, সিএনজি এবং ট্রাক-পিকআপ এবং প্রাইভেটকারে করে গন্তব্যে ছুটছে এসব কর্মমুখী মানুষ।

বাস চলাচল বন্ধ থাকায় নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে কয়েকগুণ বেশি ভাড়া গুনতে হচ্ছে যাত্রীদের। অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে নিরূপায় হয়ে গন্তব্যে ছুটছে কর্মমুখী মানুষ। ফেরিঘাট এলাকায় নেই আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর তেমন তৎপরতাও। স্বাস্থ্যবিধির কোনো বালাই নেই কর্মমুখী মানুষের মাঝে। গন্তব্যে যাওয়ার লড়াইয়ে ব্যস্ত ফেরিঘাট এলাকায় আগত হাজার হাজার যাত্রী।

barta24.com

ফেরিঘাট এলাকার তিন নম্বর পন্টুনে আলাপ হয় গাজীপুরের একটি পোশাক কারখানার শ্রমিক সাহিদা বেগমের সঙ্গে। তিনি বলেন, সহকর্মীদের কাছ থেকে জানতে পারলাম রোববার থেকে অফিস খোলা। পরে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলাপ করে এ বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে গাজীপুরের উদ্দেশে যাত্রা করেছি। তবে বাস চলাচল বন্ধ থাকায় সীমাহীন ভোগান্তি হচ্ছে।

গাবতলীমুখী যাত্রী আমিন উদ্দিন বলেন, পাটুরিয়া ফেরিঘাট থেকে গাবতলীর ভাড়া ১০০ টাকা। প্রাইভেটকারে সেই ভাড়া নিচ্ছে দেড় হাজার টাকা। চাকরি রক্ষার তাগিদে বাধ্য হয়েই অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে গন্তব্যে যেতে হচ্ছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

barta24.com

আফরোজা খানম নামের এক পোশাকশ্রমিক বলেন, ৫ তারিখ পর্যন্ত লকডাউন থাকায় গ্রামের বাড়ি ফরিদপুরে ছিলাম। কারখানা খুলে দেয়ায় এখন গাজীপুরের উদ্দেশে রওনা হয়েছি। সড়ক-মহাসড়কে বাস চলাচল বন্ধ থাকায় কখনও রিকশা-ভ্যান, আবার কখনও পায়ে হেঁটে গন্তব্যে যাত্রা বলে মন্তব্য করেন তিনি।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক প্রাইভেটকার চালক বলেন, দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ গাড়ির চাকা। পরিবার-পরিজন নিয়ে হতাশা। করোনা সংক্রামণ ঝুঁকি থাকলেও পরিবার-পরিজন নিয়ে বেঁচে থাকার তাগিদে প্রাইভেট কার নিয়ে রাস্তায় নেমেছি।

barta24.com

অতিরিক্ত ভাড়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, রাস্তাঘাটে সব কিছু ম্যানেজ করে চলতে হয়। সেখানে খরচ আছে। কাজেই বাধ্য হয়েই বেশি ভাড়া নিতে হচ্ছে।

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্পোরেশন (বিআেইডব্লিউটিসি) আরিচা ঘাটের ডিজিএম জিল্লুর রহমান বলেন, পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ছোট-বড় মিলে আটটি এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌরুটে তিনটি ফেরি চলাচল করছে। প্রতিটি ফেরিতে হাজারও যাত্রী পারাপার হচ্ছে।

   

ফেনীতে কালবৈশাখী ঝড়ে দুশ্চিন্তায় বোরো চাষিরা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,ফেনী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সোমবার (৬ মে) ফেনীর আকাশে বয়ে যাওয়া কালবৈশাখী ঝড়ের ভোগান্তি কাটেনি সাধারণ মানুষের। কালবৈশাখী ঝড়ে গাছপালা পড়ে বন্ধ থাকে মহাসড়কের যান চলাচল। ভেঙে যায় বহু এলাকার ঘরবাড়ি, রাস্তায় পড়ে যায় বৈদ্যুতিক খুঁটি এবং অতিবৃষ্টি ও ঝড়ো হাওয়ার ফলে নুইয়ে পড়ে ফসলী জমির ধান। জেলার বেশিরভাগ এলাকায় বিদ্যুৎ চলাচল স্বাভাবিক হলেও ৪ দিন পর কিছু কিছু এলাকায় এখনও বিদ্যুৎ স্বাভাবিক হয়নি।

ঝড়ে প্রায় আড়াই কোটি টাকা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে জেলাপ্রশাসন। অন্যান্য ক্ষতি কাটিয়ে উঠলেও ফলস নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছে কৃষকরা। ঝড়ের প্রভাবে ফেনীর বেশ কয়েকটি এলাকায় নুয়ে পড়েছে কৃষকের পাকা বোরো ধান। কিছু কিছু স্থানে ধান ডুবে আছে পানিতে। এতে ধানে চিটার পরিমাণ বাড়লে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার শঙ্কা কৃষকের।

জেলাপ্রশাসন সূত্রে জানা যায়, ঝড়ের প্রভাবে জেলায় প্রায় ১ হেক্টর জমির ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে যার আনুমানিক মূল্য ৪ লাখ টাকা। এর পাশাপাশি আনুমানিক ১৫০০ হেক্টর জমি এবং ২৫ কিলোমিটার রাস্তার গাছ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে যার আনুমানিক মূল্য ৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা।

তবে ফেনী কৃষি বিভাগ বলছে, ইতোমধ্যে ৮০ শতাংশ ধান পেকেছে, সেক্ষেত্রে চিটার আশঙ্কা নেই। তবে ঝড় বৃষ্টি পরবর্তী এ সময়ে ফসল ঘরে তোলার খরচ কিছুটা বাড়তে পারে। এ বিষয়ে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করা না গেলেও মাঠ পর্যায়ে ধান দ্রুত তুলে নিতে কৃষকদের প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিচ্ছেন কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য মতে, এ মৌসুমে ফেনীতে ৩০ হাজার ৯৯০ হেক্টর জমিতে বোরো ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। অর্জন হয়েছে ৩১ হাজার ২৭৭ হেক্টর জমিতে। চলতি মৌসুমে বোরো ধানের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ১ লাখ ২০ হাজার ৮২০ মেট্রিক টন।

খবর নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের কবলে পড়ে জেলার ফেনী সদর,সোনাগাজী, ছাগলনাইয়া, ফুলগাজী, পরশুরাম ও দাগনভূঁঞার আরও বিভিন্ন এলাকায় নুয়ে পড়েছে পাকা বোরো ধান। মাঠের ধান নিয়ে দিশেহারা কৃষকরা।

ফেনীর সদর উপজেলার কৃষক গোলাম রাব্বানী বলেন, '৮০ শতক জমি বর্গা নিয়ে বোরো ধান আবাদ করেছি। সবমিলিয়ে খরচ পড়েছে ৫০ হাজারের মতো। কালবৈশাখী ঝড় ও তুমুল বৃষ্টিতে সকল জমির ধান নুয়ে পড়েছে।'

পঞ্চাশোর্ধ এ কৃষক আশা করেছিলেন পাকা ধান ঘরে তুলে তৃপ্তির হাসি হাসবেন। কিন্তু তা আর হলো না।এখন অর্ধেক ধানও ঘরে তুলতে পারেন কিনা তা নিয়ে শঙ্কায় আছেন তিনি।

পরশুরাম উপজেলার কৃষক রবিউল হক বলেন, 'মাঠের বোরো ধান ঘরে তোলার ঠিক আগমুহূর্তে এমন বৃষ্টি চিন্তায় ফেলেছে। ভালো ফলন হলেও ফসল বাড়ি আনতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। বৃষ্টিতে এখনও জমিতে পানি জমে আছে। বাতাস হলে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে।'

সিরাজুল হক নামে ছাগলনাইয়া উপজেলার এক কৃষক বলেন, '১২০ শতক জমিতে বোরো ধানের আবাদ করেছিলাম। ধান পুরোপুরি পাকেনি। বৃষ্টির কারণে ধান নুয়ে পড়েছে। ৪০ শতাংশ ধানও তুলতে পারব কিনা শঙ্কায় রয়েছি।'

ফেনী সদর উপজেলার পাঁচগাছিয়া ইউনিয়নের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা প্রণব চন্দ্র মজুমদার বলেন, 'আমরা মাঠ পর্যায়ে কাজ করছি। নিরাপদে মাঠ থেকে ধান তুলে নেওয়ার জন্য কৃষকদের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।'

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক একরাম উদ্দিন বলেন, 'চলতি মৌসুমে ফেনীতে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বোরো ধানের আবাদ বেশি হয়েছে। ইতোমধ্যে ধান কাটা শুরু হয়ে গেছে। মাঠে প্রায় ৮০ শতাংশের বেশি ধান পেকে গেছে। বৈরী আবহাওয়ার হাত থেকে ফসল রক্ষায় জমির ধান ৮৫ শতাংশ পাকার সঙ্গে সঙ্গেই কেটে নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। বাতাস ও বৃষ্টি স্থায়ী না হলে আশা করি কৃষকের খুব বেশি ক্ষতি হবে না। পাশাপাশি পানি অপসারণে পানি উন্নয়ন বোর্ড কাজ করছে বলে জানান তিনি।'

;

ক্যান্সারের খরচ যোগাড় করতে না পেরে ট্রেনের নিচে ঝাপ যুবকের



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর সৈয়দপুরে ব্রেইন ক্যান্সারের চিকিৎসার খরচ যোগাড় করতে না পাড়ায় ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দিয়ে কাটা পড়ে আরমান আলী (৩৭) নামে এক যুবক আত্মহত্যা করেছেন।

শুক্রবার (১০ মে) দুপুরে শহরের ওয়াপদা রেল ক্রসিংয়ের পাশে চিলাহাটি থেকে খুলনাগামী রকেট মেইল ট্রেনে কাটা পড়েন। নিহত আরমান ওই সাহেব পাড়া এলাকার সেলিম উদ্দিন ছেলে।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, নিহত যুবক দীর্ঘদিন ধরে ব্রেইন ক্যান্সার রোগে ভুগছিলেন। পরিবারের সাধ্যমত চিকিৎসা করে আসছিলো। চিকিৎসা করতে গিয়ে পরিবারের জমি জায়গা ইতোমধ্যে সব শেষ করেছেন। এখন পরিবারের ভিটেমাটি ছাড়া কিছুই নাই প্রতিবেশীদের সহায়তায় কিছুদিন চিকিৎসা চললেও এখন চিকিৎসা খরচ সাধ্যের বাইরে। চিকিৎসা খরচ না থাকায় কষ্ট সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যা করেছেন বলে জানা যায়। স্থানীয়রা মরদেহ পরে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেয় পুলিশ এসে তা উদ্ধার করে। আইনী প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেন।

সৈয়দপুর রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত (ওসি) নুরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, নিহত পরিবারের অভিযোগ না থাকায়। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

;

বরিশালের উপজেলা নির্বাচনে ৩ আসনে ৩০ প্রার্থীর মনোনয়ন জমা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরিশাল
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চতুর্থ ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বরিশালের বানারীপাড়া, বাবুগঞ্জ ও উজিরপুর উপজেলায় চেয়ারম্যান, পুরুষ ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

শুক্রবার (১০ মে) সকালে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলার জ্যেষ্ঠ নির্বাচন অফিসার ওহিদুজ্জামান মুন্সী।

সূত্রমতে, বানারীপাড়া উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন সদ্য সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান গোলাম ফারুক, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ মাওলাদ হোসেন সানা ও সলিয়াবাকপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জিয়াউল হক। ভাইস চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন সদ্য সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান নুরুল হুদা তালুকদার, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান শরীফ উদ্দিন আহমদ, রাহাদ হোসেন, আজিজুল ইসলাম, ইকবাল হোসেন, সুলতান শিকদার। নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে নাজমিন জাহান পলি, ঝুমুর খানম, নাজনীন হক, বিলকিস আক্তার ও সাবিনা ইয়াসমিন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

উজিরপুর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছে সদ্য সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ শিকদার বাচ্চু, সাবেক চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ, হাফিজুর রহমান ইকবাল ও সুখেন্দু শেখর বৈদ্য। ভাইস চেয়ারম্যান পদে অপূর্ব কুমার বাইন রিন্টু, এবিএম মিজানুর রহমান সবুজ ও রফিকুল ইসলাম। নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে সীমা রানী শীল ও মোর্শেদা পারভীন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

বাবুগঞ্জ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান সরদার মোঃ খালেদ হোসেন স্বপন ও নারী নেত্রী সদ্য সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ফারজানা বিনতে ওহাব। ভাইস চেয়ারম্যান পদে ওবায়দুল হক জুয়েল, ইকবাল আহম্মেদ ও হাদিসুর রহমান খান। নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে আলোচিত নারী নেত্রী মৌরিন আক্তার আশা আহম্মেদ ও রিফাত জাহান তাপসী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। আগামী ৫ জুন এই তিন উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

২৪ ঘণ্টায় ২২ জনের দেহে করোনা শনাক্ত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ২২ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে মোট আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৫০ হাজার ১৩৪ জনে। এ সময়ে করোনায় আক্রান্ত হয়ে কারো মৃত্যু হয়নি। ফলে মোট মৃত্যুর সংখ্যা ২৯ হাজার ৪৯৪ জনে অবস্থান করছে।

শুক্রবার (১০ মে) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনা বিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ১০ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৭ হাজার ৬০৭ জন।

গত ২৪ ঘণ্টায় পরীক্ষা করা হয় ৫৯৬ জনের নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৩ দশমিক ৬৯ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ০৬ শতাংশ।

উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম ৩ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।

;