প্রেমে ব্যর্থ হয়ে ফাঁস দিল কিশোরী



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নোয়াখালী
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নোয়াখালীর চাটখিলে প্রেমে ব্যর্থ হয়ে এক কিশোরী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে।

নিহত মারুফা আক্তার (১৬) উপজেলার নাটেশ্বর ইউনিয়নের ৯নম্বর ওয়ার্ডের পশ্চিম মির্জানগর গ্রামের অজি বাড়ির মহিন উদ্দিনের মেয়ে। সে ঢাকার একটি বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।

শুক্রবার সন্ধ্যায় উপজেলার নাটেশ্বর ইউনিয়নের ৯নম্বর ওয়ার্ডের পশ্চিম মির্জানগর গ্রামের অজি বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে একই দিন রাত পৌনে ১২টার দিকে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে।

সোনাইমুড়ী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ ইব্রাহীম খলিল বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি আরও জানান,নিহত মারুফা পরিবারের সাথে ঢাকায় থাকত। ঢাকায় তার সাথে ফয়সল নামে এক ছেলের সাথে প্রেমের সম্পর্ক ছিল।

সম্পর্কের জের ধরে গত ৩০ ডিসেম্বর সে তার প্রেমিকার সাথে পালিয়ে যায়। পরে তার বাবা এ ঘটনায় ঢাকার বংশাল থানায় একটি মামলা করে। মামলার জের ধরে গত ৩ জানুয়ারি মারুফাকে পুলিশ উদ্ধার করে। এরপর আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাকে তার পরিবারের জিম্মায় দেওয়া হয়।

এর মধ্যে গ্রামের বাড়িতে তার দূর সম্পর্কের এক দাদা মারা যায়। এজন্য পরিবারের সদস্যরা তাকে নিয়ে গ্রামের বাড়িতে আসে। শুক্রবার সন্ধ্যায় তাদের পুনরায় ঢাকা ফিরে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু পরিবারের সদস্যদের অজান্তে নিজ শয়নকক্ষে সে আড়ার সাথে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে। ধারণা করা হচ্ছে, প্রেম ঘটিত বিষয় নিয়ে হতাশায় ও ক্ষোভে আত্মহত্যা করে সে।

পরিদর্শক মোহাম্মদ ইব্রাহীম খলিল বলেন, সুরতহাল রিপোর্ট শেষে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। পরবর্তীতে এ ঘটনায় আইনগত প্রদক্ষেপ নেওয়া হবে।

   

উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ ২৬ জনের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম,বরিশাল
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বরিশালের গৌরনদী উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক হারিচুর রহমান হারিছসহ ২৬ নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলা করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) গৌরনদী উপজেলার বিল্বগ্রামের বাসিন্দা এইচএম তারেক বাদী হয়ে বরিশাল সাইবার ট্রাইব্যুনালে ওই মামলা করা হয়। বিচারক গোলাম ফারুক অভিযোগ তদন্ত করে গৌরনদী মডেল থানার ওসিকে নির্দেশ দিয়েছেন।

উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী হারিচুর রহমান হারিছ, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি জুবায়েরুল ইসলাম সান্টু ভুইয়া, লুৎফুর রহমান দ্বীপ, ইমরান মিয়া, সোহেল সিকদার, মীর নাইয়ান, সাদ্দাম খান, কাজী সাইমুর রহমান, এনএইচ আজবি, শাকিল খান, পিয়াল সরদার, কেএম মিলন, এইচএম রাসেল, আবির আহম্মেদ, সজিবুর রহমান জিয়া, রাতুল শরীফ, শেখ রায়হান শাওন, তালুকদার মো. রবি, মেহেদি হাসান শাওন, শাহাদাত তালুকদার, দেলোয়ার হোসেন দিলু, জিএস জাহিদুল ইসলাম। তাদের বিরুদ্ধে ফেসবুক আইডিতে মানহানিকর ও বিভ্রান্তিকর অপরাধ পোষ্ট প্রদান করার অভিযোগ আনা হয়েছে।

নালিশীতে বাদী উল্লেখ করে মামলার ২৬ আসামী গৌরনদী উপজেলার চিহিৃত সন্ত্রাসী, মাদক ব্যবসায়ী ও ধর্ষক। কিন্তু বিবাদীরা পরাস্পর যোগসাজসে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে মাহিলারা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান সৈকত গুহ পিকলু, চেয়ারম্যান প্রার্থী হাবিবুর রহমান হাবিব, মিয়া মনির ও সৈয়দ মনিরুন্নাহার মেরিকে হেয় প্রতিপন্ন করার উদ্দেশ্যে আক্রমনাতক বক্তব্য, মিথ্যা তথ্য-উপাত্ত প্রকার, মানহানিকর তথ্য ইচ্ছাকৃতভাবে ওয়েবসাইটে প্রকাশ ও ডিজিটাল বিন্যাসের মাধ্যমে প্রচার ও প্রকাশ করে স্থানীয় জনসাধারনের মাঝে শত্রুতা, ঘৃনা ও বিদ্বেষ সৃষ্টি করে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করা, অস্থিরতা ও বিশৃংখলা সৃষ্টি করে খুন জখমের পায়তারা সহ আইনশৃংখলা অবনতি ঘটানোর চেষ্টার অভিযোগ আনা হয়েছে বিবাদীরে বিরুদ্ধে।

;

সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেনের সাবেক স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ড. এ কে আব্দুল মোমেনের সাবেক স্ত্রী নাসিম পারভীন

ড. এ কে আব্দুল মোমেনের সাবেক স্ত্রী নাসিম পারভীন

  • Font increase
  • Font Decrease

সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও সিলেট-১ আসনের সংসদ সদস্য ড. এ কে আব্দুল মোমেনের সাবেক স্ত্রী নাসিম পারভীনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

গত মঙ্গলবার (৭ মে) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস অঙ্গরাজ্যের বোস্টনের নিকটস্থ শহর ওয়েষ্ট রক্সবুরির নিজ বাড়ির দড়জা ভেঙে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। দীর্ঘদিন ধরে তিনি ওই বাড়িতে একাই বসবাস করতেন।

তার মৃত্যুর বিষয়টি সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেছেন বোস্টনের আওয়ামী লীগ নেতা ওসমান গণি।

তিনি জানান, নাসিম পারভীনের ১ ছেলে ও ১ মেয়ে ম্যাসাচুসেটস অঙ্গরাজ্যের অন্যান্য শহরে থাকেন। উভয়ের ব্যস্ততার কারণে মাঝে মধ্যে মায়ের সঙ্গে দেখা হতো। সর্বশেষ মায়ের সঙ্গে তাদের ফোনে কথা হয় ২ মে। এরপর অনেক চেষ্টা করেও তারা আর তাদের মাকে ফোনে পাননি।

ওসমান গণি বলেন, এতে তাদের সন্দেহ হলে মঙ্গলবার বিকেলে ওয়েষ্ট রক্সবুরির বাসায় গিয়ে কলিং বেল চাপলে এবং দরজায় ধাক্কা দিয়ে সাড়া না দিলে পুলিশে খবর দেন তার ছেলে। পুলিশ এসে দরজা ভেঙে নাসিম পারভীনের মরদেহ উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। তবে তার মৃত্যুর কারণ জানা যায়নি।

নাসিম পারভীন নিউ ইংল্যান্ড (বোস্টন) মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন। এর আগে তিনি স্থানীয় আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ছিলেন। তার দেশের বাড়ি পাবনা জেলায়। পুলিশের কাছ থেকে মরদেহ হস্তান্তরের পর তার নামাজে জানাজা ও দাফনের ব্যবস্থা করা হবে বলে স্থানীয় মুসলিম কমিউনিটির নেতারা জানিয়েছেন।

;

ইলিয়টগঞ্জে হাইওয়ে পুলিশের ত্রাস



কন্ট্রিবিউটিং করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ইলিয়টগঞ্জে হাইওয়ে পুলিশের ত্রাস

ইলিয়টগঞ্জে হাইওয়ে পুলিশের ত্রাস

  • Font increase
  • Font Decrease

শুক্রবার (১০ মে) বিকালে কুমিল্লার দাউদকান্দি থানার ইলিয়টগঞ্জে হাইওয়ে পুলিশের ত্রাসে ঘণ্টার পর ঘণ্টা যাত্রীরা হয়রানির শিকার হন। বিশেষ করে, প্রাইভেট কার, মাইক্রো থামিয়ে কাগজপত্র ও মালপত্র চেকিং করার নামে চালক ও যাত্রীদের নাজেহাল করা হয়।

ভুক্তভোগী চালক বাবলু জানান, (ঢাকা মেট্টো চ ১৬-২৭৬৬) সব কিছু ঠিক থাকার পরও আমাকে মামলা দেওয়ার ভয়ভীতি দেখাতে থাকেন। আরেক চালক তৌহিদ বলেন, আমার গাড়িতে রোগি নিয়ে ঢাকা যাওয়ার পথে চেকিং করার নামে আমাকেসহ অনেক গাড়ি আটক রাখা হয়।

সংশ্লিষ্টরা জানান, সেলিম রেজা ও কাউসার নামের দুইজন অফিসারের নেতৃত্বে কয়েকজন পোশাকধারী ও সাদা পোশাকের পুলিশ সদস্য অত্যন্ত উত্তেজিত অবস্থায় চেকিং করতে গিয়ে যাত্রীদের সঙ্গেও অসদাচার করেন। কথা বলতে গিয়ে তাদের দুর্ব্যবহারের শিকার হন কয়েকজন চালক ও যাত্রী।

;

ফেনীতে কালবৈশাখী ঝড়ে দুশ্চিন্তায় বোরো চাষিরা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,ফেনী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সোমবার (৬ মে) ফেনীর আকাশে বয়ে যাওয়া কালবৈশাখী ঝড়ের ভোগান্তি কাটেনি সাধারণ মানুষের। কালবৈশাখী ঝড়ে গাছপালা পড়ে বন্ধ থাকে মহাসড়কের যান চলাচল। ভেঙে যায় বহু এলাকার ঘরবাড়ি, রাস্তায় পড়ে যায় বৈদ্যুতিক খুঁটি এবং অতিবৃষ্টি ও ঝড়ো হাওয়ার ফলে নুইয়ে পড়ে ফসলী জমির ধান। জেলার বেশিরভাগ এলাকায় বিদ্যুৎ চলাচল স্বাভাবিক হলেও ৪ দিন পর কিছু কিছু এলাকায় এখনও বিদ্যুৎ স্বাভাবিক হয়নি।

ঝড়ে প্রায় আড়াই কোটি টাকা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে জেলাপ্রশাসন। অন্যান্য ক্ষতি কাটিয়ে উঠলেও ফলস নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছে কৃষকরা। ঝড়ের প্রভাবে ফেনীর বেশ কয়েকটি এলাকায় নুয়ে পড়েছে কৃষকের পাকা বোরো ধান। কিছু কিছু স্থানে ধান ডুবে আছে পানিতে। এতে ধানে চিটার পরিমাণ বাড়লে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার শঙ্কা কৃষকের।

জেলাপ্রশাসন সূত্রে জানা যায়, ঝড়ের প্রভাবে জেলায় প্রায় ১ হেক্টর জমির ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে যার আনুমানিক মূল্য ৪ লাখ টাকা। এর পাশাপাশি আনুমানিক ১৫০০ হেক্টর জমি এবং ২৫ কিলোমিটার রাস্তার গাছ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে যার আনুমানিক মূল্য ৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা।

তবে ফেনী কৃষি বিভাগ বলছে, ইতোমধ্যে ৮০ শতাংশ ধান পেকেছে, সেক্ষেত্রে চিটার আশঙ্কা নেই। তবে ঝড় বৃষ্টি পরবর্তী এ সময়ে ফসল ঘরে তোলার খরচ কিছুটা বাড়তে পারে। এ বিষয়ে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করা না গেলেও মাঠ পর্যায়ে ধান দ্রুত তুলে নিতে কৃষকদের প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিচ্ছেন কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য মতে, এ মৌসুমে ফেনীতে ৩০ হাজার ৯৯০ হেক্টর জমিতে বোরো ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। অর্জন হয়েছে ৩১ হাজার ২৭৭ হেক্টর জমিতে। চলতি মৌসুমে বোরো ধানের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ১ লাখ ২০ হাজার ৮২০ মেট্রিক টন।

খবর নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের কবলে পড়ে জেলার ফেনী সদর,সোনাগাজী, ছাগলনাইয়া, ফুলগাজী, পরশুরাম ও দাগনভূঁঞার আরও বিভিন্ন এলাকায় নুয়ে পড়েছে পাকা বোরো ধান। মাঠের ধান নিয়ে দিশেহারা কৃষকরা।

ফেনীর সদর উপজেলার কৃষক গোলাম রাব্বানী বলেন, '৮০ শতক জমি বর্গা নিয়ে বোরো ধান আবাদ করেছি। সবমিলিয়ে খরচ পড়েছে ৫০ হাজারের মতো। কালবৈশাখী ঝড় ও তুমুল বৃষ্টিতে সকল জমির ধান নুয়ে পড়েছে।'

পঞ্চাশোর্ধ এ কৃষক আশা করেছিলেন পাকা ধান ঘরে তুলে তৃপ্তির হাসি হাসবেন। কিন্তু তা আর হলো না।এখন অর্ধেক ধানও ঘরে তুলতে পারেন কিনা তা নিয়ে শঙ্কায় আছেন তিনি।

পরশুরাম উপজেলার কৃষক রবিউল হক বলেন, 'মাঠের বোরো ধান ঘরে তোলার ঠিক আগমুহূর্তে এমন বৃষ্টি চিন্তায় ফেলেছে। ভালো ফলন হলেও ফসল বাড়ি আনতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। বৃষ্টিতে এখনও জমিতে পানি জমে আছে। বাতাস হলে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে।'

সিরাজুল হক নামে ছাগলনাইয়া উপজেলার এক কৃষক বলেন, '১২০ শতক জমিতে বোরো ধানের আবাদ করেছিলাম। ধান পুরোপুরি পাকেনি। বৃষ্টির কারণে ধান নুয়ে পড়েছে। ৪০ শতাংশ ধানও তুলতে পারব কিনা শঙ্কায় রয়েছি।'

ফেনী সদর উপজেলার পাঁচগাছিয়া ইউনিয়নের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা প্রণব চন্দ্র মজুমদার বলেন, 'আমরা মাঠ পর্যায়ে কাজ করছি। নিরাপদে মাঠ থেকে ধান তুলে নেওয়ার জন্য কৃষকদের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।'

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক একরাম উদ্দিন বলেন, 'চলতি মৌসুমে ফেনীতে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বোরো ধানের আবাদ বেশি হয়েছে। ইতোমধ্যে ধান কাটা শুরু হয়ে গেছে। মাঠে প্রায় ৮০ শতাংশের বেশি ধান পেকে গেছে। বৈরী আবহাওয়ার হাত থেকে ফসল রক্ষায় জমির ধান ৮৫ শতাংশ পাকার সঙ্গে সঙ্গেই কেটে নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। বাতাস ও বৃষ্টি স্থায়ী না হলে আশা করি কৃষকের খুব বেশি ক্ষতি হবে না। পাশাপাশি পানি অপসারণে পানি উন্নয়ন বোর্ড কাজ করছে বলে জানান তিনি।'

;