Crowd of buyers in Hilsa market

ইলিশের বাজারে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, বরগুনা
ছবিঃ বার্তা২৪.কম

ছবিঃ বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বৃহস্পতিবার (১২ অক্টোবর) থেকেই থেকেই ২২ দিনের জন্য ইলিশ মাছ আহরন ও পরিবহন নিষেধাজ্ঞা শুরু হয়েছে। এতে বুধবার রাতের বেলায় ইলিশের বাজারে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড় ছিল।

ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ রক্ষার্থে  ২২ দিন ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। বুধবার (১১ অক্টোবর) রাত ৯ টা থেকে এমন দৃশ্য দেখা গেছে বরগুনা পৌর শহরের মাছ বাজারে। নিষেধাজ্ঞার এ সময়ে সামুদ্রিক মাছের চাহিদা পূরণ করতে মাছ বাজারে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। 

মাছ বিক্রেতা ছগির হোসেন টিটু জানান, নিষেধাজ্ঞার কথা শুনে মাছ কিনত বাজারে ভিড় করছেন স্থানীয় ক্রেতারা। যার কারনে অন্যদিনের তুলনায় চাহিদা অনুযায়ী মাছ দিতে পারছেন না তারা।

এনামুল হাসান নামের আরেকজন  ক্রেতা বলেন, গত দিনের ( মঙ্গলবার) তুলনায় মাছের দাম কেজি প্রতি ১০০ টাকার মতো বেড়েছে। তবুও আমি ২ কেজি ইলিশ মাছ কিনেছি ১২০০ টাকা কেজি দরে।

উল্লেখ্য, ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুম মা ইলিশ রক্ষার্থে প্রতিবছরই এ সময়টাতে ইলিশ আহরণ নিষিদ্ধ করে সরকার। এরই ধারাবাহিকতায়  বৃহস্পতিবার থেকে আগামি ২২ দিনের জন্য মাছ ধরা, পরিবহন, বিপণন ও সংরক্ষণ নিষিদ্ধ থাকবে।

   

এসএসসি পরীক্ষা: ফেনীতে পাশের হার ৭৭.৬৫, শীর্ষস্থানে ছাগলনাইয়া



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ফেনী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

২০২৪ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় ফেনীতে পাশের হার ৭৭ দশমিক ৬৫ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ১৫০ জন শিক্ষার্থী। জেলার ১৮৫ টি স্কুল হতে ১৭ হাজার ২০৮ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাশ করেছে ১৩ হাজার ৩৬২ জন। বিপরীতে ফেল করেছে ৩ হাজার ৮৪৬ জন। জেলায় শতভাগ পাশ করেছে ৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।

জেলায় দাখিল পরীক্ষায় পাশের হার ৭১ দশমিক ৩৭ শতাংশ। জেলায় এসএসসি ও দাখিল ভোকেশনালে পাশের হার ৮৬ দশমিক ৮৮ শতাংশ।এসএসসি, দাখিল ও ভোকেশনালের প্রকাশিত ফলাফলে জেলায় মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ৩১৮ জন।

রোববার (১২ মে ) ফলাফল ঘোষণার পর এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা শফি উল্ল্যাহ।

জেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, ৭৯ দশমিক ৫৮ শতাংশ পাশের হার নিয়ে জেলার শীর্ষ স্থানে রয়েছে ছাগলনাইয়া উপজেলা। এ উপজেলায় ১ হাজার ৯০০ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাশ করেছে ১ হাজার ৫১২ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯০ জন। এ উপজেলায় শতভাগ পাশ করেছে ১ টি প্রতিষ্ঠান। ৭৯ দশমিক ৫১ শতাংশ পাশের হার নিয়ে জেলায় ২য় স্থানে ফেনী সদর উপজেলা। এ উপজেলা হতে ৭ হাজার ২৫২ জন অংশ নিয়ে পাশ করেছে ৫ হাজার ৭৬৬ জন।জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৭২ জন। এ উপজেলায় শতভাগ পাশ করেছে ৩ টি স্কুল।জিপিএ-৫ বিবেচনায় জেলার সবার চেয়ে এগিয়ে সদর উপজেলা।

৭৮ দশমিক ২৪ শতাংশ পাশের হার নিয়ে জেলায় তৃতীয় দাগনভুঞা উপজেলায়। এ উপজেলায় ৩ হাজার ৫৬ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাশ করেছে ২ হাজার ৩৯১ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪৪ জন।

৭৮ দশমিক ২৫ পাশের হার নিয়ে জেলায় চতুর্থ পরশুরাম উপজেলা। এ উপজেলায় ১ হাজার ১৬৮ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাশ করেছে ৯১৪ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫৫ জন।


অন্যদিকে জেলায় ৫ম সোনাগাজী উপজেলা। এ উপজেলায় পাশের হার ৭৭ দশমিক ৩৫ শতাংশ। এ উপজেলায় ২ হাজার ৩১৩ জন অংশ নিয়ে পাশ করেছে ১ হাজার ৭৮৯ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫৬ জন। জেলার সর্বনিম্ন পাশের হার ফুলগাজী উপজেলায়। এ উপজেলায় পাশের হার ৬৫ দশমিক ১৭ শতাংশ। ১ হাজার ৫১৯ জন অংশ নিয়ে পাশ করছে ৯৯০ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৩ জন।

জেলায় দাখিল পরীক্ষায় পাশের হার ৭১ দশমিক ৩৭ শতাংশ। জেলায় মোট ৫ হাজার ৫৬৮ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাশ করেছে ৩ হাজার ৯৭৪ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪০ জন। জেলায় এসএসসি ও দাখিল ভোকেশনালে পাশের হার ৮৬ দশমিক ৮৮ শতাংশ। জেলায় ১ হাজার ১২০ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাশ করেছে ৯৭৩ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮ জন।

অন্যদিকে প্রতিবারের মতো এবারও এসএসসি পরীক্ষায় ফলাফলে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে ফেনী গার্লস ক্যাডেট কলেজ।এ কলেজ থেকে ৬২ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে সবাই জিপিএ-৫ অর্জন করেছে। এর মধ্যে ৬১ জন বিজ্ঞান বিভাগ ও একজন মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থী।

ফেনী গার্লস ক্যাডেট কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ নাজমুল হক (গ্রুপ ক্যাপ্টেন) ফলাফলের তথ্য নিশ্চিত করে জানান, সেনাসদরের দিক নির্দেশনা, প্রশিক্ষিত শিক্ষকদের আন্তরিক পাঠদান, বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী পরীক্ষা, সুশৃঙ্খল পরিবেশ ভালো ফলাফল অর্জনে ভূমিকা রেখেছে। ক্যাডেটদের প্রচেষ্টা ও অভিভাবকদের অনুপ্রেরণা ভালো ফল অর্জনে যথেষ্ট গুরুত্ব বহন করে।

ফেনী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুব্রত নাথ জানান, স্কুল থেকে ১৬৬ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। পাসের হার ৯৯ দশমিক ২৪। মোট ২৬৬ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে দুই শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়েছে।

ফেনী জেলা প্রশাসক মুছাম্মৎ শাহীনা আক্তার জানান, এসএসসি পরীক্ষায় জেলার সার্বিক ফল সন্তোষজনক। এই ফলের জন্য সব পরীক্ষার্থী, অভিভাবক ও শিক্ষককে অভিনন্দন জানান তিনি।

;

এসএসসি পরীক্ষা: যশোর বোর্ডে প্রথম সাতক্ষীরা, তলানিতে মেহেরপুর



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছর এসএসসি পরীক্ষায় সারাদেশের মধ্যে পাসের হারের শীর্ষে রয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড যশোর। যশোর বোর্ডে এ বছর মোট উত্তীর্ণ হওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভালো ফলাফলে সংখ্যায় এগিয়ে রয়েছে মেয়েরা। চলতি বছর যশোর বোর্ডে পাসের হার ৯২ দশমিক ২৩ শতাংশ।

রোববার (১২ মে) দুপুর সাড়ে ১২টায় প্রেসক্লাবে যশোরে এক সংবাদ সম্মেলনে এ সব তথ্য জানান যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. বিশ্বাস শাহীন আহম্মদ।

তিনি জানান, ২০২৪ সালে এসএসসি পরীক্ষায় যশোর বোর্ডে ১ লাখ ৬০ হাজার ৯২৬ জন পরিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। এরমধ্যে পাস করেছে ১ লাখ ৪৮ হাজার ৫৭৭ জন। উর্ত্তিন হওয়া পরিক্ষার্থীদের মধ্যে সবথেকে ভলো ফলাফল করেছে মেয়েরা।

এ বছর পাস করা ছাত্রদের সংখ্যা ছিল ৭১ হাজার ৭৯১ জন এবং ছাত্রীর সংখ্যা ৭৬ হাজার ৭৮৬ জন।

তিনি আরও জানান, এবছর যশোর বোর্ডে মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ২০ হাজার ৭৬১ জন। এর আগে গত বছর ২০২৩ সালে জিপিএ-৫ পেয়েছিল ২০ হাজার ৬১৭ জন। জিপিএ-৫ এর সংখ্যা গত বছরের তুলনায় এ বছর বেশি। এছাড়া গত বছর পাসের হার ছিল ৮৬ দশমিক ১৭ শতাংশ।

এদিকে যশোর শিক্ষা বোর্ডের দেওয়া তথ্য মতে, খুলনা বিভাগের ১০টি জেলার মধ্যে প্রথম হয়েছে সাতক্ষীরা। সাতক্ষীরা জেলায় পাসের হার ৯৬ দশমিক ১২ শতাংশ। এবং সবচেয়ে কম পাসের হার মেহেরপুর ৮৪ দশমিক ৯৬ শতাংশ। যশোর জেলায় পাসের হার ৯৪ দশমিক ২২ শতাংশ, খুলনা জেলায় পাসের হার ৯৪ দশমিক ৬০, বাগেরহাট জেলায় পাসের হার ৯১ দশমিক ২৭, কুষ্টিয়া জেলায় পাসের হার ৯১ দশমিক ৩৫, চুয়াডাঙ্গা জেলায় পাসের হার ৯০ দশমিক ৮২, ঝিনাইদহ জেলায় পাশের হার ৮৯ দশমিক ৫৯, মাগুরা জেলায় পাসের হার ৯১ দশমিক ০৯ শতাংশ।

যশোর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক হাসান পারভেজ বলেন,আমরা শিক্ষকেরা সবসময় অভিভাবকদের সাথে যোগাযোগ রেখেছি। শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে শতভাগ উপস্থিতি নিশ্চিত করেছি। সব মিলিয়ে আমাদের শিক্ষকদের পাশাপাশি অভিভাবকদের অবদানের কারণে আজ আমরা সেরা, এবং যশোর বোর্ড সারাদেশে সেরা।

;

রাজশাহীর আম বাজারে আসবে ১৫ মে



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

১৫ মে থেকে বাজারে পাওয়া যাবে রাজশাহীর প্রসিদ্ধ আম। তবে গোপালভোগ, রাণীপছন্দ ও লক্ষণভোগ দিয়ে মিষ্টি জাতের আম বাজারে আসবে ২৫ মে। এরপর ১০ জুলাই আশ্বিনা ও ২০ আগস্ট গৌরমতি আম বাজারে আসবে।

রোববার (১২ মে) দুপুরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের নিয়ে আম পরিবহন বাজারজাতকরণ ও সংগ্রহ বিষয়ক মতবিনিময় সভায় জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ এ তারিখ নির্ধারণ করেন।

জেলা প্রশাসক জানান, রাজশাহী আমের রাজ্য হিসেবে পরিচিত। বাজারে যাতে অপরিপক্ব এবং ভেজাল মিশ্রিত আম বিক্রি করতে না পারে, সেজন্যেই কৃষি বিভাগের সমন্বয়ে আম পাড়া, সংরক্ষণ ও বাজারজাতকরণ বিষয়ের সভা আহ্বান করা হয়েছে। সভায় ঘোষিত তারিখ অনুযায়ী গাছে সকল ধরনের গুটি জাতীয় আম ১৫ মে থেকে পাড়া যাবে। এর আগে আম বাজারজাত করলে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন জেলা প্রশাসক।

তিনি বলেন, ২৫ মে থেকে গোপালভোগ, রাণীপছন্দ ও লক্ষণভোগ, ক্ষিরসাপাত/হিমসাগর ৩০ মে, ল্যাংড়া ১০ জুন, আম্রপালি ১৫ জুন, ফজলি ১৫ জুন, আশ্বিনা ১০ জুলাই, বারি-৪ জাতের আম ৫ জুলাই, গৌড়মতি জাতের আম ১৫ জুলাই, ইলামতি ২০ আগস্ট থেকে পাড়া ও বাজারজাতকরণ করতে পারবেন আমচাষি, বাগান মালিক, আড়ত মালিক এবং ব্যবসায়ীরা। এছাড়াও কাটিমন ও বারি আম-১১ সারা বছর আম সংগ্রহ করা যাবে।

সভায় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী, আরএমপি ‘র অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম এন্ড অপারেশন) সাবিনা ইয়াসমিন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর রাজশাহীর প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা মোছা. উম্মে ছালমা, পুঠিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার একেএম নূর হোসেন নির্ঝর, সহকারী কমিশনার (ভূমি) অভিজিত সরকার, রাজশাহী অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ড. তসিকুল ইসলাম রাজাসহ বাগান মালিকসহ ব্যবসায়ীরা উপস্থিত ছিলেন।

;

‘ঢাকার স্যাটেলাইট ইমেজ তৈরি করে গাছ লাগানোর স্থান নির্ধারণ হবে’



ঢাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

তাপপ্রবাহ কমাতে ঢাকার স্যাটেলাইট ইমেজ তৈরি করে গাছ লাগানোর স্থান নির্ধারণ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।

রোববার (১২ মে) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের 'ক্লাইমেট অ্যাকশন প্ল্যান' এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, ঢাকাকে বসবাসযোগ্য রাখতে আমাদের অন্তত কিছু স্থানকে সবুজায়ন করতে হবে। আপনারা দেখবেন আমরা যখন রমনায় যাই অথবা বোটানিক্যাল গার্ডেনে যাই সেখানে অন্যান্য জায়গার চেয়ে ৩-৪ ডিগ্রি তাপমাত্রা কম থাকে। সেজন্যেই আমাদেরকে স্যাটেলাইট ইমেজ তৈরি করে গাছ লাগানোর স্থান নির্ধারণ করতে হচ্ছে।

উন্নত বিশ্বের দেশগুলোকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, বাংলাদেশের কার্বন নিঃসরণ ০.৪৬ শতাংশ। সারা বিশ্বে যে কার্বণ নিঃসরণ সেটাতো আমরা তৈরি করিনি। এটার দায় তো আমাদের নেওয়ার কথা না। কিন্তু কি করবো? আমরা স্বল্পোন্নত দেশ হওয়ায় আমাদের ওপর যা খুশি তা চাপিয়ে দিতে পারে। আজকে যদি জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণ কোনভাবে বাংলাদেশের মতো স্বল্পোন্নত দেশগুলো হতো তাহলে একটার পর একটা নিষেধাজ্ঞা দিতো।

প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য বর্তমান অর্থবছরে প্রায় ৩৭ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ২৫টি মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে। এজন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানাই। তবে এটি যথেষ্ট নয়, আমাদের সকলকে যুক্ত হয়ে জলবায়ু পরিবর্তনে কাজ করতে হবে।

ঢাকা উত্তর-দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, সি ফোরটি ও আইসিএলইআই এর আয়োজনে এ অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র জায়েদা খাতুন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল এবং সি ফোরটি ও আইসিএলইআই এর প্রতিনিধিবৃন্দ।

;