কেন টিকতে পারছে না প্রাইভেট এয়ারলাইন্স?



ইশতিয়াক হুসাইন, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

২০০৬ সালে যাত্রা শুরু করে ভারতের বেসরকারি এয়ারলাইন্স ইন্ডিগো। আজ তাদের বহরে উড়োজাহাজের সংখ্যা ৩৫৪টি। ভারত প্রায় দেড়শ কোটির জনসংখ্যার দেশ, ওখানকার মার্কেটও বড়। তাই তাদের সঙ্গে তুলনাটা ন্যায্য নাও মনে হতে পারে। আমাদের চেয়ে কম জনসংখ্যার দেশ ও ছোট মার্কেট ভিয়েতনামের বেসরকারি এয়ারলাইন্স ভিয়েতজেট প্রতিষ্ঠার মাত্র ১৬ বছরে এখন ৭৭টি উড়োজাহাজের বহর তৈরি করেছে।

এবার বাংলাদেশের দিকে তাকালে দেখা যাবে সবচেয়ে বৃহৎ বেসরকারি এয়ারলাইন্স ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বহরে উড়োজাহাজের সংখ্যা ২৪টি। আর যদি দেশের বেসরকারি খাতের এয়ারলাইন্সের দিকে তাকাই তাহলে মিলবে ধারাবাহিক ব্যর্থতার চিত্র।

১৯৯৭ সালে যাত্রা শুরু করে দেশের প্রথম বেসরকারি এয়ারলাইন্স অ্যারো বেঙ্গল। যদিও তারা ফ্লাইট পরিচালনার অনুমতি পায় দুই বছর আগে। ফ্লাইট চালু হওয়ার এক বছরের মধ্যে এর কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। একে একে এয়ার বাংলাদেশ, জিএমজি এয়ারলাইন্স, রয়েল বেঙ্গল এবং বেস্ট এয়ার যাত্রা শুরু করে। সবগুলো এয়ারলাইন্সই বন্ধ হয়ে যায়। এর কারণ হিসেবে সবাই অর্থ সংকটকে উল্লেখ করেন। দেশের ইতিহাসে এ পর্যন্ত ১৩টি প্রাইভেট এয়ারলাইন্স অনুমোদন পায়। এর মধ্যে দুটি কার্যক্রম শুরু করতে পারেনি।

ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ চালু হয় ২০০৭ সালে। খুব দ্রুততার সাথে একের পর এক উড়োজাহাজ বহরে যুক্ত করে বিভিন্ন গন্তব্যে ফ্লাইট চালু করে সাড়া ফেলেছিল তারা। এরপর পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিও হয় এটি। তবে শেষ পর্যন্ত সেটিও বন্ধ হয়ে যায়। ২০১০ সালে রিজেন্ট এয়ার, ২০১৩ সালে নভোএয়ার ও ২০১৪ সালে ইউএস-বাংলা যাত্রা শুরু করে। এর মধ্যে এখন পর্যন্ত টিকে আছে নভোএয়ার, ইউএস-বাংলা ও ২০২২ সালে চালু হওয়া এয়ার অ্যাস্ট্রা।

যাত্রী বাড়ছে

বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) বলছে, ২০২৩ সালে দেশের বিমানবন্দরগুলো ব্যবহার করেছেন, এক কোটি ৭৪ লাখ যাত্রী। যাদের বেশিরভাগ আন্তর্জাতিক ভ্রমণকারী। অন্যদিকে ২০২২ সালে এই সংখ্যা ছিল এক কোটি। ২০১৯ সালে এই সংখ্যা ছিল ৮৫ লাখ। আগামী ২০৩১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে আকাশপথের যাত্রী সংখ্যা হবে দ্বিগুণ।

এদিকে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর এক প্রতিবেদন বলছে, অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক দুই রুটেই ২০২২-২৩ অর্থবছরে আকাশপথে যাত্রী পরিবহন বেড়েছে ৩২ শতাংশ।

সবগুলো পরিসংখ্যানই বলছে, আকাশপথে যাত্রী সংখ্যা বাড়বে। তারপরেও কেন দেশের বেসরকারি খাতের এয়ারলাইন্সগুলো টিকে থাকতে পারছে না। তা অনুসন্ধানে নেমে পাওয়া গেছে নানা কারণ।

কেন প্রতিযোগিতায় টিকছে না

বিশেষজ্ঞদের মতে, আকাশপথে যাত্রী বাড়ায় বেসরকারি এয়ারলাইন্সগুলো এই চাহিদা পূরণে কার্যক্রম সম্প্রসারণ করতে পারতো। কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সহযোগিতার অভাবে তা হয়নি। বেসরকারি এয়ারলাইন্সগুলোকে খুচরা যন্ত্রাংশ আমদানি করতে অপেক্ষা করতে হয় মাসের পর মাস। এয়ারলাইন্সগুলো বিমানবন্দরে খুচরা যন্ত্রাংশ রাখতে না পারার কারণে ফ্লাইট সূচিও ঠিক রাখতে হিমশিম খেতে হয়।

এয়ারলাইন্সগুলোর অভিযোগ, বিমানের নির্দিষ্ট ওয়্যারহাউজ সুবিধা ছাড়াও হ্যাঙ্গারও রয়েছে। যে কারণে সার্ভিসিং ও খুচরা যন্ত্রাংশ প্রতিস্থাপনে বেসরকারি এয়ারলাইন্সগুলো পিছিয়ে পড়ছে। সেই সাথে নিয়ন্ত্রণমূলক ত্রুটি, অত্যধিক পরিমাণে শুল্ক, জেট ফুয়েলের উচ্চ মূল্য বেসরকারি এয়ারলাইন্সগুলোকে প্রতিযোগিতা থেকে ছিটকে দিচ্ছে। এমনও অভিযোগ রয়েছে, রাষ্ট্রায়ত্ত বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সকে দেওয়া অযৌক্তিক পৃষ্ঠপোষকতাও এর পেছনে দায়ি।

সারচার্জ বেসরকারি খাতের এয়ারলাইন্সগুলোর কাছে একটি আতঙ্ক। দীর্ঘ এই সময়ে যেসব এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়েছে এর পেছনে অন্যতম কারণ ছিল সারচার্জ। তাছাড়া জেট ফুয়েলের উচ্চমূল্য, অযৌক্তিক হার ট্যাক্স, বিশেষ করে উড়োজাহাজে ব্যবহৃত জেনারেটর, বিভিন্ন ধরনের এলসিডি প্যানেল, ককপিটে ব্যবহৃত কম্পিউটার ডিসপ্লেসহ বহু যন্ত্রাংশ অত্যন্ত উচ্চমূল্যে আমদানি করতে হয়। এসব যন্ত্রাংশের জন্য ১৫ থেকে ১৫০ শতাংশ ট্যাক্স দিতে হয়।

অনেক ব্যবসায়ী অন্য ব্যবসায়ের মতো মনে করে এই খাতে বিনিয়োগ করে। কিন্তু এয়ারলাইন্স ব্যবসা কিছুটা জটিল। শুরুতে একটি বা দুটি উড়োজাহাজ দিয়ে ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করে। পরবর্তীতে যখন সি চেকের সময় আসে তখন যে পরিমাণ টাকা প্রয়োজন হয় তা সময়মতো করতে পারে না মালিকপক্ষ। তখন উড়োজাহাজ বসিয়ে রেখে লোকসান গুনতে হয়। সেই সাথে যাত্রীরা ওই এয়ারলাইন্সের প্রতি আস্থা হারাতে থাকে।

কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বেসরকারি খাতের এয়ারলাইন্সগুলোতে দক্ষ ব্যবস্থাপনার অভাব রয়েছে, তা অস্বীকার না করার কোনো সুযোগ নেই। তবে এটিই একমাত্র কারণ নয়। সরকার ও বেবিচকের সহযোগিতারও অভাব রয়েছে। বিশ্বের অনেক দেশে এ ধরনের ক্ষেত্রে প্রণোদনা দেওয়ার নজির রয়েছে। তাছাড়া শুরুর দিকে অনেক এয়ারলাইন্সকে পার্কিং চার্জ, অ্যারোনটিক্যাল ও নন-অ্যারোনটিক্যাল চার্জ মওকুফ করা হয় যাতে তারা প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে পারে।

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের পরিচালনা পর্ষদের সাবেক সদস্য ও বিমান চলাচল বিশেষজ্ঞ কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, এয়ারলাইন্স ব্যবসা সহজ নয়। অনেকেই ভাবেন এটি লাভজনক ব্যবসা। সঠিক উড়োজাহাজ নির্বাচন, রুট প্ল্যানিং লাগবে। সেই সাথে দক্ষ ব্যবস্থাপনা।

তাছাড়া শুরুতে হয়তো একটি উড়োজাহাজ দিয়ে যাত্রা শুরু করে, পরবর্তীতে এই উড়োজাহাজ যখন মেজর চেকে যায়, তখন বড় অঙ্কের টাকা প্রয়োজন হয়। ওই সময় পরিস্থিতি অনুযায়ী বেশিরভাগ বিনিয়োগকারী বিনিয়োগে ব্যর্থ হন।

বিমান চলাচল বিশেষজ্ঞ এটিএম নজরুল ইসলাম বলেন, তুলনামূলকভাবে বাংলাদেশে অভ্যন্তরীণ রুটে পার্কিং এবং বিমান চলাচল সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন চার্জ অনেক। বিভিন্ন কারণে এসব চার্জ বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে পরিশোধ করা না গেলে এয়ারলাইন্সগুলোকে ইন্টারেস্টসহ সেই অর্থ পরিশোধ করতে হয়।

   

সিলেটে ৫ যুবদল নেতাকে শোকজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দলীয় নির্দেশনা অমান্য করে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থীদের পক্ষে নির্বাচনী প্রচার প্রচারণায় অংশগ্রহণ করায় সুস্পষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে গোয়াইনঘাট ও গোলাপগঞ্জ উপজেলা যুবদলের ৫ নেতাকে শোকজ করেছে সিলেট জেলা যুবদল।

শোকজ প্রাপ্তরা হলেন-সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক মিজানুর রহমান হেলোয়ার, হাবিবুর রহমান হাবিব, সমছির আলী, সদস্য মর্তুজা আলী (মেম্বার) ও গোলাপগঞ্জ উপজেলা যুবদলের সদস্য বেলাল আহমদ।

রোববার (১২ মে) সিলেট জেলা যুবদলের সভাপতি এডভোকেট মোমিনুল ইসলাম মোমিন ও সাধারণ সম্পাদক মকসুদ আহমদ স্বাক্ষরিত শোকজ নোটিশে অভিযুক্তদের আগামী ৭২ ঘন্টার মধ্যে লিখিত জবাবসহ স্বশরীরে সিলেট জেলা যুবদলের সভাপতি/সম্পাদকের নিকট উপস্থিত হওয়ার জন্য নির্দেশ প্রদান করা হয়। অন্যতায় যেকোনো সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহনের কথা উল্লেখ করা হয় শোকজ নোটিশে।

নেতৃবৃন্দ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলেন, বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে স্থানীয় ও জাতীয় নির্বাচনসহ সকল নির্বাচন বর্জন করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। অথচ দলীয় নির্দেশনা অমান্য করে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থীর পক্ষে প্রকাশ্যে নির্বাচনী কার্যক্রমে জড়িত থাকার দায়ে তাদেরকে শোকজ করা হয়েছে।

;

মামলার তথ্য গোপন করায় ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, পটুয়াখালী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলার এজাহারভুক্ত বিবাদী নির্বাচনী মনোনয়ন ফরমের হলফনামায় তথ্য গোপন করায় রাঙ্গাবালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী রওশন মৃধার মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে।

রোববার (১২ মে) দুপুরে পটুয়াখালী সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসারের কার্যালয় মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন অফিসার মিজানুর রহমান ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী রওশন মৃধা মনোনয়নপত্র বাতিল করেন।

জেলা নির্বাচিন অফিস সূত্রে জানা যায় রওশন মৃধা তার হলফনামায় একটি মামলার তথ্য গোপন করেছেন। ২০১৯ সালের ১৮ মার্চে রাঙ্গাবালী থানায় মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ১৯ (১) এর ৯ (ক) ধারায় ৯/২৭ নং অভিযোগে তিনি এজাহারভূক্ত ছিলেন।

রিটার্নিং কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন অফিসার মিজানুর রহমান বলেন, রাঙ্গাবালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে এবার ভাইস চেয়ারম্যান পদে চারজন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এদের মধ্যে রওশন মৃধার মনোনয়নটি বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে। তিনি তার হলফনামায় তথ্য গোপন করেছিলেন। বাকিদের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।

আগামী ৫ জুন ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ৪র্থ ধাপে পটুয়াখালীর কলাপাড়া ও রাঙ্গাবালী উপজেলা পরিষদ সাধারণ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।

;

হবিগঞ্জে নদীর পাড় থেকে স্কুল শিক্ষিকার মরদেহ উদ্ধার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, হবিগঞ্জ
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলায় রিবন রুপা দাস (৪০) নামের এক স্কুল শিক্ষিকার মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

রোববার ( ১২ মে) বিকালে উপজেলার ঝনঝনিয়া নদীর পাড় থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এসময় মরদেহের পাশ থেকে তিনটি বিষের বোতল উদ্ধার করা হয়।

রিবন দাশ উপজেলার ভবানীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

লাখাই থানা পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে সুরতহাল তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য হবিগঞ্জ সদরে হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেছে ।

লাখাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আবুল খায়ের জানায়, রোববার (১১ মে) বিকেলে মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে পুলিশের উপ-পরিদর্শক আক্তারুজ্জামান সঙ্গীয় পুলিশ ফোর্সসহ ঘটনা স্থলে পৌঁছে অজয় দাশের স্ত্রী রিবন রুপা দাস (৪০)কে ঝনঝনিয়া নদীর পাশে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করে। এরপর হবিগঞ্জ মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। এছাড়াও মৃত মরদেহের পাশে ৩টি বিষের বোতল উদ্ধার করা হয়েছে।

মৃতের শরীরে কোনো প্রকার আঘাতের চিহ্ন নেই বলে জানান ওসি।

;

বর্ষার আগেই ভাবাচ্ছে ডেঙ্গু, ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ৪৬ জন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৬ জন মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর আক্রান্তের সংখ্যা দুই হাজার ৪৬০ জনে পৌঁছেছে। তবে এ সময় কারোর মৃত্যু হয়নি। ফলে মৃত্যুর সংখ্যা ২৯ জনেই রইলো। 

রোববার (১২ মে) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। 

বিজ্ঞপ্তিতে জানাও হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে রাজধানী ঢাকার বাসিন্দা ১৭ জন আর বাকিরা ঢাকার বাইরের। আক্রান্তদের মধ্যে পুরুষ ২৯ জন ও নারী ১৭ জন। এসময়ের মধ্যে হাসপাতাল ছেড়ে গেছেন ৩৩ জন।

আর চলতি বছরের শুরু থেকে এ সংখ্যা দুই হাজার ২৯১ জন। 

;