পুলিশের রেশনের ৩০০ বস্তা চাল গুদামে, ব্যবসায়ীকে জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নওগাঁ 
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নওগাঁর পত্নীতলা উপজেলার মধইল বাজারে পুলিশ সদস্যদের রেশনের জন্য বরাদ্দ দেওয়া খাদ্য অধিদফতরের সিলযুক্ত ৩০০ বস্তা চাল মজুত করার দায়ে এক ব্যবসায়ীকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। 

রোববার (২৮ এপ্রিল) বিকেলে জেলা গোয়েন্দা শাখা, ময়মনসিংহ (ডিবি) কার্যালয় থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এর আগে শনিবার (২৭ এপ্রিল) রাতে ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালিয়ে জরিমানা আদায় করে।

জানা যায়, সেদিন রাত ৮টার দিকে পত্নীতলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পপি খাতুন ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে উপজেলার মধইল বাজারের ভাই ভাই চাল আড়তের মালিক এনামুল হককে এ জরিমানা করেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পপি খাতুন বলেন, গোপন সূত্রে আমাদের কাছে খবর আসে উপজেলার মধইল বাজারের এক চাল ব্যবসায়ীর গুদামে সরকারি খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল মজুত করা হয়েছে। খবর পেয়ে গতকাল শনিবার রাতে মধইল বাজারের ভাই ভাই চাল আড়তের গুদামে অভিযান চালানো হয়। অভিযানে গিয়ে গুদামে খাদ্য অধিদফতরের সিলযুক্ত ৩০ কেজি ওজনের ৩০০টি বস্তা পাওয়া যায়। ৩০০ বস্তায় মোট ৯০০০ হাজার কেজি (৯ মেট্রিক টন) চাল ছিল।

জিজ্ঞাসাবাদে ওই ব্যবসায়ী বলেন, খাদ্য অধিদফতরের সিলযুক্ত বস্তার ৯টন চাল তিনি জয়পুরহাট থেকে কিনেছেন। এসব চাল জয়পুরহাট জেলায় কর্মরত পুলিশ সদস্যদের জন্য বরাদ্দ দেওয়া রেশনের চাল। রেশন কিংবা যে কোনো খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল এবং খাদ্য অধিদফতরের সিলযুক্ত বস্তায় চাল বিক্রয় ও বিপণন করা নিষিদ্ধ। এই অভিযোগে ওই ব্যবসায়ীকে খাদ্যদ্রব্য উৎপাদন, মজুত, স্থানান্তর, পরিবহন, সরবরাহ, বিতরণ ও বিপণন (ক্ষতিকর কার্যক্রম) প্রতিরোধ আইন-২০২৩-এর ৬ ধারায় ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

   

বাংলাদেশে বজ্রপাত নিরোধ যন্ত্র স্থাপনে সহায়তা করতে চায় ফ্রান্স



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশে বজ্রপাত প্রতিরোধে প্রযুক্তি জ্ঞান বিনিময়, বজ্রপাত নিরোধ যন্ত্র স্থাপন, অবকাঠামো নির্মাণ ও প্রশিক্ষণ প্রদানে সহায়তা করতে চায় ফ্রান্স।

সোমবার (১৩ মে) সচিবালয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে তার অফিস কক্ষে বাংলাদেশে নিযুক্ত ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মারি মাসদুপে ​​​​​সাক্ষাৎ করতে গেলে রাষ্ট্রদূত এ আগ্রহ ব্যক্ত করেন।

এ সময় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী জানান, বজ্র নিরোধক যন্ত্র স্থাপন করাসহ এ বিষয়ে ব্যবস্থাপনা কাঠামো গড়ে তুলতে কার্যকর কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে।

বর্তমান সরকার আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে বজ্রপাতে ক্ষয়ক্ষতি ও প্রাণহানি কমাতে কাজ করছে- উল্লেখ করে তিনি বলেন, সম্প্রতি বজ্রপাতে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায়, এ বিষয়ে জনসচেতনতাও বাড়াতে হবে।

মহিববুর রহমান জানান, বজ্র নিরোধক প্রযুক্তি সুলভ ও ব্যাপকভিত্তিক করতে গবেষণা এবং আন্তর্জাতিক বিশ্বের সঙ্গে প্রযুক্তি বিনিময় ও হস্তান্তরের ব্যাপারেও পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।

;

লিফটে আটকে রোগীর মৃত্যু: অভিযোগ গ্রহণ মানবাধিকার কমিশনের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজীপুরে হাসপাতালের লিফটে ‘৪৫ মিনিট’ আটকে থেকে রোগীর মৃত্যু শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদ প্রতিবেদনটি জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের নজরে এসেছে। এ বিষয়ে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে অভিযোগ গ্রহণ করেছে।

সোমবার (১৩ মে) কমিশনের ঢাকা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপপরিচালক সুস্মিতা পাইক স্বাক্ষরিত পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের লিফটে দীর্ঘ সময় আটকে থাকার পর এক রোগীর মৃত্যু হয়েছে। লিফটের ভেতরে আটকে পড়া রোগীর স্বজনেরা লিফটম্যানদের কল দিলে উদ্ধার না করে তারা দুর্ব্যবহার করেন বলে অভিযোগ করা হয়েছে। পরে জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ কল করলে ফায়ার সার্ভিস এসে উদ্ধার করে। প্রাপ্ত তথ্যমতে, ১২ মে, ২০২৪ তারিখ রোববার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। ওই রোগী হলেন গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার রানীগঞ্জ বাড়িগাঁও গ্রামের শারফুদ্দিনের স্ত্রী মমতাজ বেগম (৫৩)।

মমতাজের মেয়ে শারমিন আক্তার বলেন, আমার মা সকালে অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে সকাল ছয়টায় হাসপাতালে নিয়ে আসি। প্রথমে মেডিসিন বিভাগে ভর্তি করে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। সেখানে পরীক্ষার পর জানা যায়, হার্টের কিছু সমস্যা দেখা দিয়েছে। পরে হাসপাতালের ১১ তলা থেকে ৪ তলার হৃদ্‌রোগ বিভাগে নেওয়ার কথা বলে। লিফটে উঠলে ৯ তলার মাঝামাঝি হঠাৎ বন্ধ হয়ে যায়। এ সময় আমি, আমার মামা, ভাইসহ কয়েকজন মাকে নিয়ে ভেতরে ছিলাম। আমাদের দম বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল। আমরা লিফটে থাকা তিনজন লিফটম্যানের নম্বরে কল দিই। তাঁরা গাফিলতি করেন। ফোনে আমাদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেন।’ শারমিন আক্তারের দাবি, ‘৪৫ মিনিট তারা ভেতরে অবস্থান করেছেন। উপায় না পেয়ে ৯৯৯-এ ফোন দেয়। ফোন পেয়ে ফায়ার সার্ভিস এসে তাদের উদ্ধার করে। শারমিনের অভিযোগ, দায়িত্ববোধহীন লিফটম্যানদের গাফিলতির কারণেই তাঁর মা মমতাজ বেগমের মৃত্যু হয়েছে।

গৃহীত অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, চিকিৎসা সেবা প্রাপ্তির আশায় হাসপাতালে এসে ৪৫ মিনিট পর্যন্ত লিফটে আটকে থেকে মৃত্যুর অভিযোগটি অত্যন্ত মর্মান্তিক ও হৃদয়বিদারক। গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মতো সরকারি হাসপাতালে এ ধরনের ঘটনা অত্যন্ত অনভিপ্রেত। ওঠানামা করার জন্য লিফট একটি অত্যাধুনিক বিদ্যুৎ চালিত যন্ত্র, নিয়মিতভাবে যার ত্রুটি-বিচ্যুতি পরীক্ষা নিরীক্ষা করার প্রয়োজন হয়। শহীদ তাজউদ্দীন হাসপাতালের উক্ত লিফট নিয়মিতভাবে পরীক্ষা করা হয় কিনা তা কমিশনের নিকট বোধগম্য নয়।

এছাড়া, বারবার ফোন করার পরেও কেনো লিফটম্যানরা ঘটনাস্থলে পৌঁছায়নি তা নিবিড়ভাবে তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা গ্রহণ করা অত্যাবশ্যক মর্মে কমিশন মনে করে।

বর্ণিত প্রেক্ষাপটে, উল্লিখিত ঘটনার সঠিক তদন্তপূর্বক কাদের অবহেলায় লিফটে ৪৫ মিনিট আটকে থেকে রোগীর মৃত্যু হলো তা শনাক্ত করে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মহাপরিচালক, স্বাস্থ্য অধিদফতর-কে বলা হয়েছে। আদেশের অনুলিপি জ্ঞাতার্থে জেলা প্রশাসক, গাজীপুর ও সচিব, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়- বরাবর প্রেরণ করা হয়েছে। আগামী ২৫ জুন প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ধার্য করা হয়েছে।

;

সেবা না পেয়ে ডিসি অফিসের হেল্পডেস্ক ভাঙচুরের অভিযোগ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, ঠাকুরগাঁও
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কাঙ্খিত সেবা না পেয়ে ঠাকুরগাঁওয়ের জেলা প্রশাসক অফিসের হেল্পডেস্কে ভাঙচুর করার অভিযোগ উঠেছে সুশান্ত কুমার দাস (৬৫) নামের এক বৃদ্ধের বিরুদ্ধে।

সোমবার (১৩ মে) বেলা ১২টায় ওই বৃদ্ধ এ ঘটনা ঘটায়। পরে তাকে পুলিশ আটক করেছে। তবে এ ঘটনার পর হেল্পডেস্কের দায়িত্বরতরা বা জেলা প্রশাসন কর্তৃপক্ষ কোনো মন্তব্য করতে রাজী হননি।

আটককৃত সুশান্ত কুমার দাস সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের মথুরাপুর এলাকার হরিহরপুর গ্রামের মৃত প্রবীর চন্দ্র দাসের ছেলে বলে তথ্য পাওয়া গেছে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হঠাৎ সুশান্ত দাস জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের হেল্প ডেস্ক শাখার গ্লাস ভাঙচুর করতে থাকেন। এসময় তার মুখে শোনা গেছে “হেল্পডেস্ক থেকে সহযোগিতা পাওয়া যায় না। কেউ আমার কথা শুনে না, উত্তর দেয় না। বছরের পর বছর ঘুরতে হয়। তার পরেও কোনো সমাধান নাই। সেই হেল্পডেস্ক থাকার চেয়ে না থাকায় ভালো। আমি রাখব না এই হেল্পডেস্ক।” এমন কথা শেষ হতে না হতেই ব্যাগ থেকে লোহার রড বের করে জানালার গ্লাস ভাঙচুর করেন। পরে পুলিশ এসে তাকে আটক করে নিয়ে যায়।

এমন ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে পারিবারের স্বজনরা জানান, ২০১৩ সালে থেকে সুশান্ত কুমার দাস জমি সংক্রান্ত বিষয়ে সহযোগিতা চেয়ে ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের নিচ তলায় হেল্পডেস্ক শাখায় সহযোগীতা চান। কিন্তু আজ-কাল বলে সময় ক্ষেপন করেন হেল্পডেস্কের দায়িত্বরতরা। এভাবে তিনি ১১ বছর ধরে হেল্প ডেস্কের বারান্দায় ঘুরাঘুরি করছেন। রাগে ক্ষোভে এমনটা করেছেন বলে ধারণা তার পরিবারের লোকজনের।

এ ঘটনার পর ডিসি অফিসের হেল্পডেস্ক ভাঙচুরের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে ছড়িয়ে পড়লে মুহূর্তেই সেটি ভাইরাল হয়ে যায়।

এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এবি.এম ফিরোজ ওয়াহিদ বলেন, আটক ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ঘটনার বিস্তারিত পরে বলা যাবে।

ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে জেলা প্রশাসক মাহবুবুর রহমান বলেন, এটি অত্যন্ত খারাপ একটি কাজ হয়েছে। অভিযুক্ত ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে। তবে কেন ভাঙচুর করেছে তা এখনোই বলা যাবে না। তদন্ত করে পরে জানানো হবে।

;

রংপুরে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রংপুর মহানগরীতে একটি নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলা থেকে পড়ে আনারুল ইসলাম (২৭) নামে এক নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। নিহত শ্রমিক নগরীর নজিরেরহাট চন্দনপাট এলাকার বাসিন্দা।

সোমবার (১৩ মে) সকালে নগরীর ২১ নম্বর ওয়ার্ডের করণজাই রোড নিউ সেনপাড়া এলাকায় ঘটনাটি ঘটে।

নিহতের সহকর্মী শ্রমিক রুবেল, মোস্তাফিজ ও নাসির জানান, আমরা ওই ভবনে নির্মাণ শ্রমিকের কাজ করছি। অন্যদিকের মতো আজকেও কাজ করছিলাম। হঠাৎ একটা বিকট শব্দ শুনতে পেয়ে নীচে নেমে দেখি আনারুল পড়ে আছে। বালুর বস্তা উঠা নামা করতে গিয়ে এ ঘটনা ঘটে। পরে দ্রুত তাকে হাসপাতালে নেয়া হয়। কিন্তু হাসপাতালে পৌঁছানোর আগেই তার মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে চিকিৎসকরা।

এদিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন রংপুর সিটি কর্পোরেশনের প্যানেল মেয়র ও ২১ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মাহাবুবার রহমান মঞ্জু। এসে ঘটনা স্থল পরিদর্শন করেন।

দুর্ঘটনার সময় ঘটনাস্থলে ভবন মালিকদের কেউই উপস্থিত ছিলেন না বলে জানা গেছে। ভবনটি স্থানীয় কয়েকজনের যৌথ উদ্যোগে নির্মাণ করা হচ্ছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কোতোয়ালি থানার তদন্ত কর্মকর্তা শাহ্ আলম বলেন, আমরা বিষয়টি জানতে পেরেছি তবে এখন পর্যন্ত আমাদের কাছে এই বিষয়ে লিখিত কোন অভিযোগ করেনি। মরদেহটি হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে।তবে অভিযোগ পেলে এ বিষয়ে আমরা আইনগত ব্যবস্থা নেবো।

;