ময়মনসিংহে জাল ডলার প্রতারক চক্রের দুই সদস্য আটক



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
জাল ডলার প্রতারক চক্রের দুই সদস্য আটক

জাল ডলার প্রতারক চক্রের দুই সদস্য আটক

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহ জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের অভিযানে জাল ডলার প্রতারক চক্রের দুই সদস্যকে আটক করা হয়েছে।

রোববার (২৮ এপ্রিল) বিকেলে জেলা গোয়েন্দা শাখা, ময়মনসিংহ (ডিবি) কার্যালয় থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

আটককৃতরা হলো-কেশবপুরের মৃত মীর হোসেনের ছেলে মো. ইদ্রিস আলী (৫০) ও ঈশ্বরগঞ্জের মৃত আঃ সোবহানের ছেলে মো. মোজাম্মেল হক (৪৫)।

এর আগে শনিবার (২৭ এপ্রিল) রাতে ত্রিশালের বালিপাড়া এলাকা হতে তাদের আটক করে। তাদের কাছ থেকে ৮৫টি কথিত জাল ডলার উদ্ধার করে ডিবি পুলিশ।

জেলা গোয়েন্দা শাখা,ময়মনসিংহ (ডিবি) ইনচার্জ ওসি মো. ফারুক হোসেন বলেন, ময়মনসিংহের বিভিন্ন এলাকায় একটি জাল ডলার প্রতারক চক্র ডলারের লোভ দেখিয়ে সাধারণ লোকজনদের জিম্মি করে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। এমন সংবাদের ভিত্তিতে এসআই শেখ গোলাম মোস্তফা রুবেলসহ একটি চৌকস টিম অভিযান পরিচালনা করে ত্রিশালের বালিপাড়া মোড় হতে ৮৫টি জাল ডলার কারবারি চক্রের সদস্য দুই সদস্যকে গ্রেফতার করে। প্রতিটি ডলারের গায়ে THE UNITED STATES OF AMERICA এবং নিচে ONE HUNDRED DOLLARS লেখা রয়েছে।

ইনচার্জ (ওসি) ফারুক হোসেন আরও জানান, আটককৃতরা দীর্ঘদিন যাবৎ জাল ডলার ব্যবসার সাথে জড়িত রয়েছে। তার মধ্যে ইদ্রিস আলীর বিরুদ্ধে একটি মামলাও আছে। এ চক্রের সাথে আরও যারা জড়িত রয়েছে, তাদের আটকের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। আটককৃতদের বিরুদ্ধে ত্রিশাল থানায় মামলা দায়ের করে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

   

চট্টগ্রামে রাস্তা ও ফুটপাতে মালামাল রাখায় ১০ জনকে জরিমানা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম নগরীর পোস্তারপাড় এলাকায় রাস্তা ও ফুটপাত দখল করে মালামাল রাখার অপরাধে ১০ জনকে ৭৫ হাজার টাকা জরিমানা করেছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক)।

রোববার (১২ মে) চসিকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চৈতী সর্ববিদ্যা এ অভিযানে নেতৃত্ব দেন।

অভিযানে আদালত পোস্তারপাড় এলাকায় রাস্তা ও ফুটপাত দখল করে গাড়ির ইঞ্জিনসহ বিভিন্ন মালামাল রেখে জনসাধারণের চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির দায়ে ১০ ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা রুজুপূর্বক ৭৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন। আদালত পরিচালনাকালে ম্যাজিস্ট্রেটকে সহায়তা করেন সিটি কর্পোরেশনের সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ।

;

গবেষক ছাড়াই চলছে গবেষণা প্রতিষ্ঠান



আরিফুল ইসলাম মিঠু, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ইনফোগ্রাফিক্স: মামুনুর রশীদ, বার্তা২৪.কম

ইনফোগ্রাফিক্স: মামুনুর রশীদ, বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

 

সড়ক ও জনপথ বিভাগের একটি গবেষণা সংস্থা আছে যার প্রধান কাজ হলো দেশের সড়ক ও মহাসড়ক নিয়ে গবেষণা করা। মাটি ও বিটুমিনসহ রাস্তা নির্মাণ সামগ্রী পরীক্ষা করা। স্বাধীনতা পরবর্তী সময় থেকে চালু হওয়া এই সংস্থায় কখনোই কোনো গবেষক ছিলেন না এবং এখনও নেই।

প্রতিষ্ঠানটির নাম বাংলাদেশ রোড রিসার্চ ল্যাবরেটরি। প্রতিষ্ঠানের পরিচালক আহসান হাবীব জানান, প্রতিষ্ঠানটির অন্যতম প্রধান উদ্দেশ্য গবেষণা করা। কিন্তু গবেষকের অভাবে, তাদের কাজ ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষার মধ্যে সীমাবদ্ধ।

তিনি বলেন, সম্প্রতি তারা বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি (বুয়েট), মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (এমআইএসটি) এবং দেশ-বিদেশের কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহায়তায় মোট ছয়টি গবেষণা পরিচালনা করেছেন।

আহসান হাবীব বলেন, “আমরা এখন সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে এবং কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের সহায়তা নিয়ে গবেষণা পরিচালনা করছি। আমাদের এটা করতে হচ্ছে, কারণ হল আমাদের বিদ্যমান জনবল কাঠামোতে গবেষকের কোনো পদই নেই।”

সড়ক ও জনপথ বিভাগের মতে, বাংলাদেশ রোড রিসার্চ ল্যাবরেটরি নির্মাণ সামগ্রী এবং রাস্তার নকশার সব দিক নিয়ে গবেষণা, পরীক্ষা এবং পরামর্শ দেবে সড়ক ও জনপথ বিভাগকে। যাতে করে সবচেয়ে উপযুক্ত উপকরণ ব্যবহার করে এবং প্রয়োজনীয় মান নিশ্চিত করা যায়।

সড়ক ও মহাসড়ক বিভাগের মতে, “সার্কেলটি মাটির নমুনা পরীক্ষা করে প্রতিবেদন দেয় এবং নির্মাণ সামগ্রী সম্পর্কিত গবেষণা পরিচালনা করে।

এখন মাঠ পর্যায়ের ইঞ্জিনিয়ারদের বাংলাদেশ রোড রিসার্চ ল্যাবরেটরিতে পদায়ন করা হয় এবং কয়েক বছর পরে তাদের আবার বদলি করা। আর এভাবেই চলছে এই গবেষণা প্রতিষ্ঠান।

 জনবল কাঠামোতে কখনো বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা বা গবেষকের মতো পদই ছিল না বলে জানালেন প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক। তিনি বলেন, কিছু গবেষকের পদ সৃষ্টির জন্য তারা মন্ত্রণালয়কে দুবার নতুন জনবল কাঠামোর প্রস্তাব দিয়েছিলেন। কিন্তু জনবল কাঠামোগুলো র অনুমোদন পাওয়া যায়নি মন্ত্রণালয় থেকে।

 আহসান হাবীব জানান, মিরপুর এলাকায় পুরাতন সড়ক ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের পাশে নতুন সড়ক গবেষণা ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নির্মাণ করা হচ্ছে। সাসেক রোড কানেক্টিভিটি প্রজেক্ট-২ এর অধীনে এবং এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের অর্থায়নে নির্মিত ভবনটি ২০২৪ সালের জুনের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।

“নতুন ভবন নির্মিত হচ্ছে কিন্তু গবেষণা পরিচালনার জন্য আমাদের কাছে কোনো গবেষক পদ নেই। আমাদের নতুন গবেষণা ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের জন্যও গবেষকের প্রয়োজন হবে। কিন্তু আমাদের এখনও কোনো গবেষক নেই,” বলেন আহসান হাবীব।

 দেশের রাস্তা নির্মানের জন্য গবেষণা খুব দরকারি উল্লেখ করে, আহসান হাবীব বলেন, আন্তর্জাতিক মানের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সড়ক-মহাসড়ক নির্মাণে নতুন প্রযুক্তি গ্রহণ করতে হলে গবেষণার কোনো বিকল্প নেই।

 আহসান হাবীব বলেন, ‘দেশের সড়ক-মহাসড়কে গবেষণা ও নতুন নতুন প্রযুক্তি গ্রহণ ও উপকরণ ব্যবহার না করলে বিশ্ব এগিয়ে যাবে কিন্তু আমরা পিছিয়ে পড়বো।

 তিনি বলেন, বর্তমানে তারা আর্লিংটনের টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে যৌথভাবে একটি গবেষণা করছেন। রাস্তা নির্মাণে প্লাস্টিকের ব্যবহার নিয়ে হচ্ছে সেই গবেষণা। গবেষণার অংশ হিসেবে নগরীর মোহাম্মদপুরের বেড়িবাধে প্লাস্টিক দিয়ে রাস্তার কিছু অংশ নির্মাণ করেছেন তারা।

 আহসান হাবীব বলেন, গবেষণার ফলাফল ইতিবাচক হলে তারা পাইলট প্রকল্প গ্রহণ করবে।

এখন গবেষণা ও ল্যাবরেটরির কাজগুলো মাটি পরীক্ষার মধ্যেই সীমাবদ্ধ, বিটুমিনসহ সড়ক নির্মাণের উপকরণ।

 বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক হাদিউজ্জামান বলেন, যে কোনো উন্নত দেশে সড়ক-মহাসড়ক নির্মাণের জন্য আলাদা গবেষণা শাখা থাকে। গবেষণার মূল প্রয়োজন হলো বিনিয়োগকে টেকসই করা। ফলস্বরূপ উন্নত দেশগুলো প্রতিনিয়ত গবেষণা কাজ পরিচালনা করে। কারণ নির্মাণের জন্য প্রতিনিয়ত নতুন নতুন উপকরণ আসছে।

 “বাংলাদেশ রোড রিসার্চ ল্যাবরেটরিটিও এই ধরণের চিন্তাভাবনা থেকে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। কিন্তু, বছরের পর বছর ধরে এর সক্ষমতা বাড়ানো যায়নি,” বলেন অধ্যাপক হাদিউজ্জামান।

অধ্যাপক হাদিউজ্জামান বলেন, উইংকে গবেষণা সহকারী মতো পদ তৈরি করতে হবে। সরকারকে গবেষকদের নিয়োগ দিতে হবে। দেশের সড়ক-মহাসড়ককে টেকসই করতে গবেষণা করাই হবে তাদের একমাত্র কাজ।

 “তারা স্বল্প বিনিয়োগে কিভাবে টেকসই সড়ক তৈরি করা যায় তা নিয়ে তারা গবেষণা করবে এবং রাস্তা নির্মাণে নতুন নতুন উদ্ভাবন নিয়ে গবেষণা করবে," বলেন অধ্যাপক হাদিউজ্জামান।

 অধ্যাপক হাদিউজ্জামান বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন ও তাপপ্রবাহ বিবেচনায় নিয়ে আমাদের এখনই ব্যাপক গবেষণা চালানোর উদ্যোগ নিতে হবে।

“আমরা যদি বিনিয়োগকে টেকসই করতে চাই তবে আমাদের গবেষণা করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই,” অধ্যাপক হাদিউজ্জামান।

যোগাযোগ করা হলে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এবিএম আমিন উল্লাহ নূরী বলেন, তারা একটি নতুন জনবল কাঠামো তৈরি করছেন, যাতে গবেষকদের পদ রাখা হচ্ছে।

 এবিএম আমিন উল্লাহ নূরী বলেন, ‘আমরা অর্গানোগ্রামটি অনুমোদনের জন্য শীঘ্রই জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পাঠাব। অর্গানোগ্রামটি অনুমোদন হলে আমারা গবেষক পদে নিযোগ দিতে পারবো।’

;

গাড়িতে একাধিক মাইক দিয়ে প্রচারণা, চেয়ারম্যান প্রার্থীকে জরিমানা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
গাড়িতে একাধিক মাইক দিয়ে প্রচারণা, চেয়ারম্যান প্রার্থীকে জরিমানা

গাড়িতে একাধিক মাইক দিয়ে প্রচারণা, চেয়ারম্যান প্রার্থীকে জরিমানা

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে উপজেলা নির্বাচনের প্রচারণায় গাড়িতে একাধিক মাইক ব্যবহার ও ছবিযুক্ত টি-শার্ট ব্যবহার কর আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী বখতিয়ার সাইদ ইরানকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

রোববার (১২ মে) উপজেলার আজাদীবাজার এলাকায় নির্বাচনী আচরণবিধি প্রতিপালন নিশ্চিতকল্পে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মেজবাহ উদ্দিন তাকে জরিমানা করেন।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মেজবাহ উদ্দিন জানান, উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী বখতিয়ার সাঈদ ইরানকে প্রচারণায় প্রতিটি গাড়িতে একাধিক মাইক এবং ছবি যুক্ত টি-শার্ট ব্যবহার করায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বিধিমালা, ২০১৬ এর বিধি ১৭ (ক) ও ২১ (১) ভঙ্গের অপরাধে অভিযোগ গঠন করা হয়।

পরবর্তীতে দোষ স্বীকার করলে একই বিধিমালার বিধি ৩২ অনুসারে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়। অর্থদণ্ড তাৎক্ষণিক আদায় করা হয়।

অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের সার্থে মোবাইল কোর্ট চলমান থাকবে বলেও জানান তিনি।

;

তাপ কমাতে ঢাকায় নগর বনায়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে: পরিবেশমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, একটি শহরের সুস্থ ও বাসযোগ্য পরিবেশের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ সবুজের প্রয়োজন। দেখা যায়, শহরে যে এলাকায় গাছ বেশি, সে এলাকায় তাপমাত্রা কম। তাই, তাপমাত্রা সহনীয় রাখতে ঢাকায় নগর বনায়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে।

তিনি বলেন, ঢাকার জন্য বিশেষ স্যাটেলাইট ইমেজ তৈরি করা হচ্ছে, যার মাধ্যমে কোথায় গাছ লাগাতে হবে, তা নির্ধারণ করা হবে।

রোববার (১২ মে) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের জলবায়ু কর্মপরিকল্পনার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী সাবের চৌধুরী এ সব কথা বলেন।

পরিবেশমন্ত্রী বলেন, পরিচ্ছন্ন, সবুজ ও প্রাণবন্ত ঢাকা গড়তে জলবায়ু কর্মপরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। ঢাকায় দুটি সিটি কর্পোরেশন থাকলেও ‘এক ঢাকা’ হিসেবে এই কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হবে। দুই কোটি মানুষের নগরীতে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব কমাতে ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশনের ‘এক ঢাকা’ ঘোষণা সময়োপযোগী। তিনি আরো বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় মন্ত্রণালয়গুলোর মধ্যে সমন্বয় বাড়ানো হবে।

 ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবন, ছবি- বার্তা২৪.কম

পরিবেশ মন্ত্রী তার বক্তৃতায় ঢাকার জলবায়ু কর্মপরিকল্পনার প্রতি তার দৃঢ় সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেন এবং ঢাকাসহ সারাদেশের জন্য একটি উজ্জ্বল এবং সবুজ ভবিষ্যত নিশ্চিত করতে সব স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার অঙ্গীকার করেন।

এসময় তিনি জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় উন্নয়ন সহযোগী দেশগুলোকে বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান।

অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এ.এস.এম. মাকসুদ কামাল, ব্রিটিশ হাইকমিশনের ডেপুটি হাইকমিশনার ম্যাট ক্যানেল, সি৪০ শহরের নির্বাহী পরিচালক মার্ক ওয়াটস, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস বক্তব্য রাখেন।

 

;