বিএমডিসি ছাড়া ভুল চিকিৎসা বলার অধিকার কারও নেই: স্বাস্থ্যমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমডিসি) ছাড়া ভুল চিকিৎসা বলার অধিকার কারও নেই বলে মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।

বুধবার (০১ মে) সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নিউরো সার্জন সোসাইটির ১২তম আন্তর্জাতিক সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।

উপস্থিত সাংবাদিকদের লক্ষ্য করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ভুল চিকিৎসা বলার অধিকার একমাত্র আছে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের (বিএমডিসি)। কোন চিকিৎসকের বিরুদ্ধে যদি সেখানে কমপ্লেন করা হয়, তারা যাচাই-বাছাই করে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকজন চিকিৎসকের বিরুদ্ধে ভুল চিকিৎসা এবং অবহেলাজনিত কারণে বিএমডিসি তাদেরকে শাস্তির আওতায় এনেছে। সুতরাং পট করে আমরা ভুল চিকিৎসা বলে দিব, সেটি কিন্তু হয় না। তবে কোন চিকিৎসকের বিরুদ্ধে যদি চিকিৎসায় অবহেলার অভিযোগ উঠে এবং প্রমাণিত হয়, তাহলে আমি অবশ্যই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিব।

রোগী ও চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা হবে জানিয়ে তিনি বলেন, অফিস টাইমে যে হাসপাতালের বাইরে যায়, সে যেই হোক না কেন, আমি তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিব। ভুল চিকিৎসা বলতে কিছু নেই, ভুল চিকিৎসা বলার অধিকার আমাদের কারও নাই। আমরা কথায় কথায় দেখি ভুল চিকিৎসার অভিযোগ তুলে চিকিৎসকদের ওপর আক্রমণ হয়।

তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা, চিকিৎসাসেবা গবেষণায় বড় অবদান রাখছে। আমি ভুটানে গিয়েছি, নেপালে গিয়েছি সেখানে অনেক চিকিৎসক বলেছেন, তারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষা নিয়ে তাদের দেশের রোগীদের চিকিৎসাসেবা দিচ্ছেন। এটা শুনে গর্বে আমার বুকটা ভরে গেছে।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ মেডিক্যাল রিসার্চ কাউন্সিলের চেয়ারম্যান ও কমিউনিটি ক্লিনিক হেলথ্ সাপোর্ট টাস্টি বোর্ডের সভাপতি অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি ডা. মো. জামাল উদ্দিন চৌধুরী, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব ডা. এহতেশামুল হক চৌধুরী দুলাল, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের মহাসচিব অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান মিলন।

   

গৌরীপুরে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী সোমনাথ সাহা



উপজেলা করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৩.কম, গৌরীপুর (ময়মনসিংহ)
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে সোমনাথ সাহা আনারস প্রতীকে ৫৪ হাজার ৯২১ ভোট পেয়ে বেসরকারি ভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।

নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি মোঃ মোফাজ্জল হোসেন খান দোয়াত কলম প্রতীকে ৪৮ হাজার ৫৯ ভোট পেয়েছেন।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে সোহেল রানা পালকী প্রতীকে ৪২ হাজার ৫০৬ ভোট পেয়ে বেসরকারি ভাবে নির্বাচিত হয়েছে। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি জহিরুল হুদা চশমা প্রতীকে ২৯ হাজার ২৩ ভোট পেয়েছেন।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে নিলুফা ইয়াসমিন হাঁস প্রতীকে ৪১ হাজার ৩৮০ ভোট পেয়ে বেসরকারি ভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি সালমা আক্তার প্রজাপতি প্রতীকে ২১ হাজার ৯৩৩ ভোট পেয়েছেন।

মঙ্গলবার (২১ মে) রাতে সহকারি রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ শাকিল আহমেদ বেসরকারি ভাবে এই ফলাফল ঘোষণা করেন।

প্রসঙ্গত, গৌরীপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৯৫টি ভোট কেন্দ্রে মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত বিরতিহীন ভাবে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে তিন জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে চার জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ছয় জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।

উপজেলায় মোট ভোট ২ লাখ ৭৯ হাজার ৮৫৯ ভোট। নির্বাচনে সর্বমোট প্রদত্ত ভোট ১ লাখ ১৫ হাজার ৮৫৫ ভোট। বৈধ ভোট ১ লাখ ১৩ হাজার ৬২ টি। বাতিল ভোট ২ হাজার ৭৯৩ টি। প্রদত্ত ভোটের হার ৪১.৩৮%।

;

উপজেলা নির্বাচন: ফটিকছড়িতে নাজিম ও হাটহাজারীতে ইউনুছ বিজয়ী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দ্বিতীয় ধাপে চট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে নাজিম উদ্দিন মুহুরী ও হাটহাজারীরে ইউনুছ গণী চৌধুরী উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।

মঙ্গলবার (২১ মে) রাতে স্ব স্ব উপজেলা নির্বাচনের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তারা এ ফলাফল ঘোষণা করেছেন। দুই একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া শান্তিপূর্ণভাবে হাটহাজারী উপজেলা পরিষদ নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে।

হাটহাজারী উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক ইউনুস গণী চৌধুরী (আনারস) প্রতীকে ৩৬ হাজার ৭৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সোহরাব হোসেন চৌধুরী নোমান (ঘোঁড়া) পেয়েছেন ৩৩ হাজার ৮৫ ভোট।

এ উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী আশরাফ উদ্দিন জীবন (টিউবওয়েল) পেয়েছেন ৩৮ হাজার ৮শ ৬৫ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বৈদ্যুতিক বাল্ভ প্রতীকের প্রার্থী এমএ খালেদ চৌধুরী পেয়েছেন ২৫ হাজার ১শ ২৩ ভোট।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২০ হাজার ২২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন বিবি ফাতেমা শিল্পী (প্রজাপতি)। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হাঁস প্রতীকের প্রার্থী শারমিন আক্তার পেয়েছেন ১৬ হাজার ৪শ ৩৫ ভোট।

এদিন ভোট গণনা শেষে রাত সাড়ে দশটায় হাটহাজারী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা পরান্টু চাকমা এ ফলাফল ঘোষণা করেন।

এদিকে ফটিকছড়িতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নাজিম উদ্দীন মুহুরী নাজিম উদ্দিন মুহুরী মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৫৯ হাজার ১৬৫ ভোটে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য বখতিয়ার সাঈদ (ইরান) আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৪১ হাজার ৭৬৭ ভোট। এ উপজেলায় মোট ২২ শতাংশ ভোট কাস্ট হয়েছে।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে উপজেলা ফটিকছড়ি পৌরসভা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো: জসিম উদ্দিন টিউবওয়েল প্রতীকে ৩২ হাজার ৮৮৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এড.সালামত উল্লাহ চৌধুরী পেয়েছেন ২৯ হাজার ৮৬৭ ভোট।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে শারমীন আক্তার নুপুর ৫৪ হাজার ৮৫৮ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান জেবুন্নাহার মুক্তা পেয়েছেন ৪১ হাজার ৭৫ ভোট।

রাত ১২টার দিকে বেসরকারিভাবে এ ফলাফল ঘোষণা করেন সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মোজাম্মেল হক চৌধুরী।

বিজয়ী চেয়ারম্যান নাজিম উদ্দিন মুহুরী বলেন, ‘জনগণের মনোনীত প্রার্থী হিসাবে আমাকে তারা ভোট দিয়ে চেয়ারম্যান বানিয়েছেন। যদি বেঁচে থাকি, পাঁচটি বছর মানুষের ভালোবাসা নিয়ে ফটিকছড়ি উপজেলাকে স্মার্ট উপজেলা গঠন করতে চাই।’

এর আগে বুধবার সকাল আটটা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত দুয়েকটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া শান্তিপূর্ণভাবে টানা ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচন ঘিরে কিছু ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটলেও কাউকে আটক করার খবর পাওয়া যায়নি। ।

এদিকে ফটিকছড়ি ও হাটহাজারী উপজেলায় নির্বাচন হলেও রাউজান ও রাঙ্গুনিয়া উপজেলা নির্বাচনের প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নির্বাচিত হওয়ায় আর ভোটগ্রহণ হয়নি।

;

বকশীগঞ্জে এমপির ছোট ভাই উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, জামালপুর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে জামালপুর-১ আসনের এমপি নুর মোহাম্মদের ছোট ভাই নজরুল ইসলাম সাত্তার (ঘোড়া প্রতীক) বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।

মঙ্গলবার (২১ মে) রাত সাড়ে ১০ টার দিকে বকশীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার অহনা জিন্নাত ফলাফল ঘোষণা করেন।

এর আগে সকাল উপজেলার ৫৩ টি ভোট কেন্দ্রে সকাল ৮টায় থেকে শুরু হয়ে টানা বিকাল ৪টা পর্যন্ত ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন-ইভিএম এর মাধ্যমে ভোট গ্রহণ চলে।

জানা গেছে, ঘোড়া প্রতীকে নজরুল ইসলাম সাত্তার উপজেলা ৫৩টি ভোটকেন্দ্রের ফলাফল অনুযায়ী ২৮ হাজার ৮৩৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা পরিষদের চার বারের চেয়ারম্যান আব্দুর রউফ তালুকদার মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ২৭ হাজার ৮০৯ ভোট।

এই উপজেলায় মো: শাহজামাল টিউবওয়েল প্রতীকে ৩০ হাজার ১৮০ ভোট পেয়ে ভাইস এবং জহুরা বেগম হাঁস প্রতীকে ৩০ হাজার ৯৭৬ ভোট পেয়ে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।

;

যশোরে তিন উপজেলা নির্বাচনে বিজয়ী যারা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

৬ষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে যশোরের ঝিকরগাছা, শার্শা ও চৌগাছায় ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (২১ মে) সকাল ৮টা থেকে ইভিএম পদ্ধতিতে শুরু হয় এ ভোট গ্রহণ, বিরতিহীন ভাবে চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এ নির্বাচনে তিনটি উপজেলায় চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। ভোট গ্রহণ শেষে এদিন রাতে বেসরকারিভাবে ফলাফল ঘোষণা করেন উপজেলাগুলোর দায়িত্বপ্রাপ্ত সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তারা।

চৌগাছা উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা এসএম হাবিবুর রহমান। আনারস প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ৩৩ হাজার ৫৬৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ ড. মোস্তানিছুর রহমান পেয়ছেন ২৮ হাজার ৯৮০ ভোট। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২৬ হাজার ৬০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন উপজেলা যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক নাসিমা খাতুন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আকলিমা খাতুন লাকি পেয়েছেন ১৫ হাজার ৩৯০ ভোট। আগেই বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সম্পাদক মোঃ শামিম রেজা নির্বাচিত হয়ে যাওয়ায় আজ দুটি পদে ভোট গ্রহণ করা হয়।

নির্বাচনের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও চৌগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুম্মিতা সাহা রাত সাড়ে নয়টায় এই বেসরকারি ফলাফল ঘোষণা করেন।

ঝিকরগাছা উপজেলা চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. মনিরুল ইসলাম। আনারস প্রতিকে মনিরুল ইসলাম পেয়েছেন ৪০ হাজার ৬৪৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সেলিম রেজা ঘোড়া প্রতিকে পেয়েছেন ১৮ হাজার ৪৪৩ ভোট।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে সাংবাদিক সৈয়দ ইমরানুর রশীদ ৪১ হাজার ১৪৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী তালা প্রতিকের মো. কামরুজ্জামান মিন্টু পেয়েছেন ১৭ হাজার ৯৫৬ ভোট। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে জেসমিন সুলতানা ২৪ হাজার ৪৬৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হাঁস প্রতিকের আমেনা খাতুন পেয়েছেন ১৬ হাজার ৪৮২ ভোট। সহকারি রিটানিং কর্মকর্তা ও ঝিকরগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নারায়ন চন্দ্র পাল এই তথ্য নিশ্চিত করেন।

শার্শা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে মো: সোহরাব হোসেন দোয়াত কলম প্রতীক নিয়ে ৩৭ হাজার ৫৭০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো: অহিদুজ্জামান আনারস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১২ হাজার ২৯১ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে মো: আব্দুর রহিম সরদার তালা প্রতীক নিয়ে ২২ হাজার ৯৮৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী চশমা প্রতীকের শফিকুল ইসলাম মন্টু পেয়েছেন ১৪ হাজার ৪৫১ ভোট। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে কলস প্রতীকের মোছা: শামীমা খাতুন ৪২ হাজার ৬২৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোছা: আলেয়া ফেরদৌস হাসঁ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭ হাজার ৭২৯ ভোট। মঙ্গলবার রাতে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও শার্শা উপজেলা নির্বাহী অফিসার নয়ন কুমার রাজবংশী এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

;