বন্ধ বিমানবন্দর চালুর উদ্যোগ নেওয়া হতে পারে: বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী
বর্তমানে দেশে অভ্যন্তরীণ, আন্তর্জাতিক ও স্টল বিমানবন্দরের সংখ্যা ১৫টি। এর মধ্য চালু রয়েছে আটটি চালু রয়েছে। বাকি সাতটি বিমানবন্দর এয়ারলাইন্সের আগ্রহ ও সরকারের সিদ্ধান্ত সাপেক্ষে চালুর সিদ্ধান্ত হতে পারে বলে সংসদে জানিয়েছে বেসরকারি বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান।
রোববার (৫ এপ্রিল) বিকেলে জাতীয় সংসদের অধিবেশনে ভোলা-২ আসনের আলী আজমের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ তথ্য জানান। এ সময় স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন।
প্রশ্নের জবাবে বেসরকারি পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান, বর্তমানে দেশে ৩টি আন্তর্জাতিক, ৭টি অভ্যন্তরীণ ও ৫টি স্টল বিমানবন্দর রয়েছে। তারমধ্য আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ৩টি এবং ৫টি অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দর চালু রয়েছে। এ সকল বিমানবন্দর দিয়ে আন্তর্জাতিক এবং অভ্যন্তরীণ রুটে ফ্লাইট পরিচালিত হচ্ছে। বাকি সাতটি বিমানবন্ধর বন্ধ রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, বন্ধ থাকা বিমানবন্দরসমূহ চালু করার পরিকল্পনা সরকার তথা বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের আপাতত নেই। তবে, বর্তমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নয়ন, যাত্রী চাহিদা এবং এয়ারলাইন্সসমূহের আগ্রহের প্রেক্ষিতে সরকারের সিদ্ধান্ত সাপেক্ষে বন্ধ বিমানবন্দরসমূহ চালু করার উদ্যোগ গ্রহণ করা যেতে পারে।