চট্টগ্রামে বৃষ্টিতে স্বস্তি, জলাবদ্ধতায় অস্বস্তি



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম ব্যুরো
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সারাদেশের মতো গরমে অতিষ্ঠ চট্টগ্রামের মানুষেরাও বৃষ্টির জন্য হাহাকার করছিলেন। মাঝখানে এক–দুবার বৃষ্টি পড়লেও তাতে মন ভরেনি নগরবাসীর। অবশেষে প্রতিক্ষীত সেই বৃষ্টি এলো স্বস্তি নিয়ে। টানা তিন ঘণ্টা ধরে পড়া ঝুমবৃষ্টিতে তাপমাত্রাও নেমে এসেছে ত্রিশের নিচে। কিন্তু স্বস্তির সেই বৃষ্টিই কিনা পরে হয়ে দাঁড়িয়েছে অস্বস্তির-ভোগান্তির।

কেননা ঝুম বৃষ্টিতে ভেসে গেছে শহরের নিম্নাঞ্চল আর বাতাসের ঝাপটায় কোথাও সড়কে উপড়ে পড়েছে গাছ, কোথাও বা ঘরের চাল উড়ে গেছে।

সোমবার (৬ মে) বিকেল তিনটা থেকে ঝড়ো বাতাসের সঙ্গে শুরু হয় বজ্রপাতসহ বৃষ্টি। বৃষ্টির শাসন চলতে থাকে এক টানা তিন ঘণ্টা। এরপর থেমে থেমে পড়তে থাকে বৃষ্টি।

তিন ঘণ্টার বৃষ্টিতে সড়কে হাঁটু পানি

আবহাওয়া অধিদফতরের পতেঙ্গা কার্যালয় তিন ঘণ্টায় ৯৭ দশমিক ৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে। কার্যালয়ের আবহাওয়াবিদ মেঘনাৎ তংচঙ্গা বার্তা২৪.কমকে বলেন, সোমবার বিকেল তিনটা থেকে সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত ৯৭ দশমিক ৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। ঘণ্টায় ৩৫ কিলোমিটার গতিতে দমকা হাওয়া বয়ে গেছে। আগামীকাল (মঙ্গলবার) সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত কিছু কিছু জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টিও হতে পারে বলে মনে করছেন আবহাওয়াবিদ।

ডুবে গেছে নিম্নাঞ্চল

বৃষ্টিতে চট্টগ্রামের বেশিরভাগ নিম্নাঞ্চল ডুবে গেছে। সোমবার বিকেলে সরেজমিনে দেখা গেছে, নগরীর বহদ্দারহাট, কাপাসগোলা, চকবাজার, শুলকবহর, মুরাদপুর, কাতালগঞ্জ, আগ্রাবাদ, হালিশহর, চান্দগাঁও, বাকলিয়াসহ বিভিন্ন এলাকায় পানি উঠে গেছে। বৃষ্টিতে সড়কের বিভিন্ন এলাকায় গাড়ি আটকে থাকতে দেখা গেছে। বৃষ্টির কারণে গাড়ি চলাচল কমে যাওয়ায় অনেককেই হেঁটে গন্তব্যে ফিরতে হয়।

বেশিরভাগ এলাকায় হাঁটু সমান পানি উঠে গেছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন মানুষজন। বিশেষ করে কাপাসগোলা ও চকবাজার এলাকায় নালা ও সড়কের পানি একাকার হয়ে যায়। 

ডুবে গেছে নিম্নাঞ্চল

চকবাজার এলাকায় কথা হয় মুদি দোকানি জাহাঙ্গীর আলমের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘মানুষ গরম পড়লেই বৃষ্টির জন্য প্রার্থণা করেন। আর আমরা ভয়ে থাকি বৃষ্টির কথা শুনলে। কেননা বৃষ্টি পড়লেই শুধু সড়ক না দোকানও ডুবে যায়। এই যন্ত্রণা থেকে কবে মুক্তি পাব জানি না।’

প্রায় একই কথা বলেছেন শুলকবহর এলাকার বাসিন্দা শামসুল ইসলাম। তিনি বলেন, বৃষ্টি হলেই পানি উঠবে, এটা যেন চট্টগ্রাম শহরের জন্য নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে। যারা নিচতলায় বাস করেন, তারাই বোঝেন বৃষ্টির যন্ত্রণা কি? সড়ক হয়ে পানি ঢুকে গেছে বাসার নিচ তলাতেও। দিনভর অফিস শেষে এখন সেই পানি সরাচ্ছি। রাতে আবার ভারি বৃষ্টি হলে পুনরায় পানি উঠে যাবে।

বৃষ্টির কারণে সড়কে গাড়ি চলাচল কমে যাওয়ায় ভোগান্তিতে পড়েন বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। চকবাজার থেকে জামালখান পর্যন্ত প্রায় এক কিলোমিটার সড়কজুড়ে শত শত শিক্ষার্থীকে হেঁটে বাসায় ফিরতে দেখা গেছে। আর কোনো গাড়ি এলেই সবাই সেই গাড়িতে উঠার জন্য হুড়োহুড়ি করছিলেন।

সড়কে ভেঙে পড়েছে গাছ

বৃষ্টি ও দমকা হাওয়ার তোড়ে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় বড় বড় গাছ উপড়ে পড়েছে। এ কারণে ওই সব সড়কে যান চলাচল ব্যাঘাত ঘটে।

সড়কে ভেঙে পড়েছে গাছ

কাজির দেউড়ির বন্ধ হয়ে যাওয়া শিশু পার্কের তিনটি বড় শিরীষ গাছ উপড়ে পড়ে সড়কে। এই কারণে সড়কের এক পাশে বেশ কিছুক্ষণ গাড়ি চলাচল বন্ধ ছিল। পরে গাছগুলো কেটে সড়ক থেকে সরিয়ে নেওয়া হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। একইভাবে খুলশীর জাকির হোসেন সড়কেও বেশ কয়েকটি গাছ সড়কের ওপর ভেঙে পড়ে যান চলাচলে ব্যাঘাত ঘটায়।

গাড়িভাড়া দ্বিগুণ

বহদ্দারহাট থেকে চকবাজার পর্যন্ত স্বাভাবিক সময়ে গ্যাসচালিত টেম্পোতে জনপ্রতি পাঁচ টাকা ভাড়া নেওয়া হয়। কিন্তু বৃষ্টি ও জলাবদ্ধতার অজুহাতে গাড়ি চালকেরা সেই ভাড়া নিচ্ছেন দশ টাকা করে।

বহদ্দারহাট মোড়ে টেম্পোচালকদের উঠানামা দশ টাকা হারে ভাড়ার জন্য হাঁকডাক করতে দেখা যায়। জানতে চাইলে একজন চালক বলেন, সড়কে পানি উঠে গেছে। পানির ওপর দিয়ে গাড়ি চালানো ঝুঁকির। যে কোনো সময় ইঞ্জিনে পানি ঢুকে বন্ধ হয়ে যেতে পারে। যাত্রীদের কথা বিবেচনা করে তবুও আমরা ঝুঁকি নিয়ে গাড়ি চালাচ্ছি। সেজন্য বাড়তি ভাড়া নিচ্ছি।

হাঁটু পানিতে ভোগান্তিতে মানুষ

একইভাবে চকবাজার-আগ্রাবাদ রুটেও দ্বিগুণ ভাড়া নিতে দেখা যায়। এ নিয়ে যাত্রীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেন।

চকবাজারে হাবিবুল ইসলাম নামের এক কলেজপড়ুয়া শিক্ষার্থী ক্ষোভ জানিয়ে বলেন, সড়কে জলাবদ্ধতা হলে সেই দায় আমাদের কেন নিতে হবে? এ নিয়ে টেম্পোচালকের সঙ্গে কথা বলতে গেলে তিনি সরাসরি বলে দেন পোষালে ওঠেন, না হলে ওঠবেন না। আমরা যেন তাদের কাছে অসহায়। তাদের ধরার কেউ যেন নেই।

   

সুবর্ণচরে অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে নারীকে ধর্ষণ, আটক ১



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নোয়াখালী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে দেশীয় অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে স্বামী থেকে বিচ্ছিন্ন এক নারীকে (৫০) ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ।

শনিবার দিনগত রাত আনুমানিক ১টার দিকে উপজেলার চরওয়াপদা ইউনিয়নে এ ঘটনাটি ঘটে।

আটক মো. সেলিম ওরফে সেলিম ভাণ্ডারী (৪০) উপজেলার ধানেরশীষ গ্রামের মৃত ফয়জুল হকের ছেলে।

সোমবার (২৭ মে) দুপুরের দিকে গ্রেফতার দেখিয়ে আসামিকে নোয়াখালী চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হবে।

পুলিশ স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ১০ বছর আগে ভিকটিমের সঙ্গে তার স্বামীর ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। তার দুই মেয়ের বিয়ে দেওয়ার কারণে তিনি বাড়িতে একা থাকেন।

এ সুযোগে শনিবার দিনগত রাত ১টার দিকে সেলিম ভাণ্ডারী ওই নারীর ঘরে ঢুকে পড়েন। একপর্যায়ে দেশীয় অস্ত্রের মুখে তাকে ধর্ষণ করেন। পরবর্তীতে নির্যাতিত নারীর কান্না শুনে তার বাড়ির স্বজনেরা এগিয়ে এলে বিষয়টি জানাজানি হয়। তাৎক্ষণিক বিষয়টি অভিযুক্ত সেলিম ভাণ্ডারীর ভাই আলাউদ্দিন কালুকে ভিকটিমের পরিবার জানালে তিনি তাদের হত্যার হুমকি দেন। পরে পুলিশ রোববার বিকেলে আসামিকে উপজেলার চরক্লার্ক ইউনিয়নের কেরামতপুর গ্রাম থেকে আটক করে।

এ বিষয়ে চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাউছার আলম ভূঁইয়া ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ ঘটনায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা নেওয়া হয়েছে।
ওই মামলায় সোমবার সকালে আসামিকে গ্রেফতার দেখিয়ে নোয়াখালী চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হবে। ভিকটিমকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য ২শ ৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

;

কুমারখালীতে ট্রেনে কাটা পড়ে ভারসাম্যহীন কিশোরের মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে ট্রেনে কাটা পড়ে রানা শেখ (১৭) নামে এক ভারসাম্যহীন কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। রানা উপজেলার সদকী ইউনিয়নের ঝাউতলা গ্রামের আব্দুল মজিদের ছেলে।

সোমবার (২৭ মে) ভোর ৫টার দিকে উপজেলার বাটিকামারা জিজাবাগান এলাকায় ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনে কাটা পড়ে তার মৃত্যু হয়।

নিহতের বড় ভাই রিপন জানান, রানা ছোটবেলা থেকেই মানসিক ভারসাম্যহীন ছিল। এজন্য তাকে বাড়িতে আটকে রাখা হয়। আজ পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির বাইরে বের হয়ে সে ট্রেনে কাটা পড়ে।

কুমারখালী রেলওয়ে স্টেশনের মাস্টার শফিকুল ইসলাম জানান, সোমবার ভোর ৫টার দিকে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা বেনাপোল এক্সপ্রেস টেনে কাটা পড়ে একজনের মৃত্যু হয়েছে। বিষয়টি রেলওয়ে পুলিশকে জানানো হয়েছে।

;

ভালুকায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহের ভালুকায় ডোবার পানিতে সাঁতার কাটতে গিয়ে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সম্পর্কে তারা চাচাতো ভাই-বোন।

সোমবার (২৭ মে) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার মেদুয়ারী ইউনিয়নের সোয়াইল উত্তরপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলো- উপজেলার মেদুয়ারী ইউনিয়নের সোয়াইল উত্তর পাড়া গ্রামের বিল্লাল হোসনের ছেলে জুনায়েদ (১২)। সে বনকুয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল। এবং একই এলাকার প্রবাসী রুপচাঁন সরকারের মেয়ে তাহমিনা (১০)। সে নিঝুরী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪র্থ শ্রেণির ছাত্রী ছিল।

স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মো. ওমর ফারুক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।

জানা যায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি ও দমকা হাওয়ার মাঝে বাড়ির পাশে ঝড়ে পড়া আম কুড়াতে যায়। আম কুড়ানোর পর তারা বাড়ির পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া নিঝুরী খাল সংলগ্ন সদ্য খননকৃত (ফিসারির জন্য) একটি ডুবায় সাঁতার কাটতে না্মে। সাতার কাটতে কাটতে তারা আর ডুবা থেকে উঠতে পারছিলেন না। পরে দুই ভাই-বোন মিলে সবার ছোট বোন (শিশু) তামান্নাকে পানি থেকে তুলে বাড়িতে পাঠিয়ে খবর দেয়। তামান্নার খবর পেয়ে বাড়ির লোকজন ছুটে যান এবং পানি থেকে তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।

ইউপি সদস্য ওমর ফারুক বলেন, ঘটনাটি খুবই মর্মান্তিক। এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

;

নোয়াখালীতে ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নোয়াখালী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে নোয়াখালী এক্সপ্রেস ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত (৫০) এক নারীর মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার (২৭ মে) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার ৭ নং বজরা ইউনিয়নের রশিদপুর গ্রামের টক্কার ফুলের দক্ষিণে খেয়াঘাট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

চৌমুহনী রেল স্টেশনের মাস্টার মো. ফখরুল ইসলাম নোমান বলেন, বেলা সাড়ে ১০টার দিকে কুমিল্লার লাকসামের উদ্দেশে সোনাপুর থেকে ছেড়ে যায় নোয়াখালী এক্সপ্রেস ট্রেনটি। ট্রেনটি মাইজদী স্টেশন হয়ে লাকসামের উদ্দেশে রওনা করে সোনাইমুড়ীর বজরা ইউনিয়নের রশিদপুর গ্রামের টক্কার ফুলের দক্ষিণে খেয়াঘাট এলাকায় পৌঁছলে সেখানে ট্রেনে কাটা পড়ে ৫০ বছর বয়সী ওই নারী মারা যায়।

চৌমুহনী রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপপরিদর্শক (এসআই) হাতেম আলী ভূঁইয়া ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, দুর্ঘটনার সময় প্রত্যক্ষদর্শী কেউ ছিল না। দূর থেকে স্থানীয়রা মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেয়। পরে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে চৌমুহনী পুলিশ ফাঁড়িতে নিয়ে আসা হয়েছে। বিকেলের দিকে মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। তবে এখন পর্যন্ত তার নাম-ঠিকানা জানা যায়নি।

;