মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতেই ৯০০ মরদেহ দাফনের তথ্য দেয় মিল্টন: ডিবি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি)'র অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেছেন, কথিত মানবতার ফেরিওয়ালা ও চাইল্ড এন্ড এইজ কেয়ার আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সামাদ্দার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিভিন্ন ভিডিওতে ৯০০ মানুষ দাফনের তথ্য দিয়েছে। অথচ বাস্তবে সে দাফন করেছে মাত্র ১৩৫ জন। ভিডিওর মাধ্যমে এমন তথ্য ছড়িয়ে সমাজের মানবিক মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে টাকা হাতিয়ে নিত।

বৃহস্পতিবার (০৯ মে) দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিবির কনফারেন্স রুমে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান।

অতিরিক্ত কমিশনার হারুন বলেন, মানবপাচার ও জালিয়াতিসহ মিল্টন সামাদ্দারের বিরুদ্ধে তিনটি মামলা হয়েছে। তাকে দুই মামলায় ৭ দিনের রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। মিল্টনের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ ও গণমাধ্যমে প্রকাশিত যে অভিযোগগুলো উঠেছে তার বেশিরভাগই স্বীকার করেছে। ভুয়া মৃত সনদ তৈরি করার বিষয়টি স্বীকার করেছে। অপারেশন থিয়েটারে চিকিৎসক না থাকার অভিযোগ স্বীকার করেছে। মাদক সেবন করে সে তার আশ্রমের অসুস্থদের নির্যাতন করত।

মিল্টন কাউকে পরোয়ানা না করার কারণ অনেক বিশেষ ব্যক্তিদের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল। তাকে কেউ কিছু করতে পারবে না। আবার অনেকেই মিল্টনের আশ্রমে শিশু ও অসুস্থ মানুষ দিয়ে আসত। কিছুদিন পর যখন তারা খোঁজ নিতে যেতো তখন সে তাদের ধরেই পিটাত। এর সবই সে স্বীকার করেছে।

৯০০ লাশ দাফনের বিষয়ে রিমান্ডে মিল্টন বলেছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভিডিও ও লাইভে এসে সে টাকার লোভে এই তথ্য ছড়াত। ৯০০ লাশ কবর দেওয়ার মতো কোনো ঘটনা নেই। বরং সে মাত্র ১৩৫ টি মরদেহ দাফন করেছে। তার আশ্রমে থাকা অনাথ শিশু ও অসুস্থ মানুষদের দেখিয়ে ভিডিও তৈরি করে মানুষের বিবেকে নাড়া দেওয়ার চেষ্টা করত। তার ভিডিও দেখে অনেক মানবিক মানুষ তাকে টাকা পাঠাতো। যেহেতু সে মানবতার ফেরিওয়ালা সেঁজে অসহায় মানুষের সেবা দেওয়ার কথা বলে। কিন্তু তার আশ্রমে কোনো চিকিৎসক না রেখে মিল্টন নিজেই অপারেশন করত। অনেক সময় হাত পা কেটে ফেলত। এর ফলে রোগীরা আত্মচিৎকার করত। আর এতেই মাদকাসক্ত মিল্টন পৈশাচিক আনন্দ পেতো। ব্লেড ও ছুরি দিয়ে কাটাছেঁড়ার ফলে অনেকে যন্ত্রণায় ভুগে মারা যেতো কিন্তু মিল্টনের পাষণ্ড হৃদয় নাড়া দিতো না। আমরা অনেক তথ্য বের করেছি। প্রয়োজনে আবার রিমান্ডে আনবো।

হারুন আরও বলেন, আমাদের সমাজে যদি এ ধরনের মানুষ থাকে যারা মানবতার ফেরিওয়ালা সেঁজে প্রতারণা করছে, এমন মানুষদের বিষয়েও আমরা খোঁজ খবর নিচ্ছি। যে মানবতার ফেরিওয়ালা সেঁজে টাকা হাতিয়ে নিয়ে মানুষকে সেবা দিচ্ছে না, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কারা তাকে সহায়তা করেছে, কারা তাকে ভিডিও বানানোর পরামর্শ দিয়েছে তাদেরকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।

মিল্টনের স্ত্রীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থার বিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা একবার জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। প্রয়োজনে আবারও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।

ডিবির হারুন অর রশীদ বলেন, ইতোমধ্যে মিল্টনের আশ্রমের বাসিন্দাদের ভালো খাবার ও চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে।

মিল্টন অনেকের হাত-পা কেটে ফেলত। এতে অনেকের মৃত্যু হয়েছে। এই ঘটনায় তার বিরুদ্ধে নতুন করে মামলা হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা ভয়াবহ অপরাধ। মিল্টন বারবার বলেছে ৯০০ লোক মারা গেছে, আবার বলছে ১৩৫ জন মারা গেছে। যারা মারা গেছে তাদের তো স্বজন ছিল। তার উচিত ছিল স্বজন ও ঠিকানা খুঁজে বের করা, বাবা মা বেঁচে আছে কি না তার খোঁজ নেওয়া। রেজিস্ট্রারে লেখা দরকার ছিল। এটা না মেনে থানা জিডি না করে, অসহায় মানুষদের পরিবার ও স্বজনদের না জানিয়ে কবর দেওয়া ভয়াবহ অপরাধ। সব কিছুই আমরা তদন্তে আনবো।

   

আশুগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে অটোরিকশা চালকের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ উপজেলায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মো. এরশাদ মিয়া (৩০) নামে এক অটোরিকশা চালকের মৃত্যু হয়েছে।

রোববার (১৯ মে) রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে চিকিৎসাধীন অবস্থায় অটোরিকশা চালক মারা যান৷

নিহত এরশাদ মিয়া উপজেলার শরীফপুর ইউনিয়নের খোলাপাড়া গ্রামের জসিম মেম্বার বাড়ির বজলু মিয়ার ছেলে।

হাসপাতাল ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, পেশায় অটো রিকশা চালক এরশাদ মিয়া সন্ধ্যার সাড়ে ৭টার দিকে নিজ বাড়িতে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় চার্জ দিতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে পড়েন৷ পরে পরিবারের সদস্যরা মুমূর্ষু অবস্থায় এরশাদকে উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এরশাদের মৃত্যু হয়।

এব্যাপারে সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসলাম হোসেন জানান, হাসপাতালে এক অটোরিকশা চালক মারা গেছেন বলে আমরা খবর পেয়েছি। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।

;

গলাচিপায় শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, পটুয়াখালী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়ায় শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি মো. জাহাঙ্গীর খাকে (৪০) কে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই গ্রেফতার করেছে র‌্যাব।

সোমবার (২০ মে) র‍্যাব-৮, সিপিসি-১ (পটুয়াখালী ক্যাম্প)’র কোম্পানি কমান্ডার মেজর সোহেল রানা স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

রোববার (১৯ মে) রাত ১১ টায় পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া থানাধীন শনিবাড়ি বাজার এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ধর্ষণ মামলার এজাহারনামী প্রধান আসামিকে গ্রেফতার করা হয়। 

আসামি মোঃ জাহাঙ্গীর খা পটুয়াখালী জেলার গলাচিপা উপজেলার গোলখালী ইউনিয়নের মৃত নূর খা এর ছেলে।

র‍্যাব সূত্রে জানা যায়, আসামি মো. জাহাঙ্গীর খা গত ১৭ মে মোসা. হৃদয় মনি নামের ১৩ বছর বয়সী এক শিশুকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। এসময় শিশুটি চিৎকার করায় আসামি জাহাঙ্গীর ঘটনাস্থল থেকে দ্রুত পালিয়ে যায়। উক্ত ঘটনায় গলাচিপা থানায় একটি ধর্ষণ মামলা হয়েছে।

র‍্যাব-৮, সিপিসি-১ (পটুয়াখালী ক্যাম্প) এর কোম্পানি কমান্ডার মেজর সোহেল রানা বলেন, গলাচিপা থানা কর্তৃক একটি অধিযাচনপত্র পাই আসামিকে গ্রেফতারের জন্য। বিষয়টিকে অধিকতর গুরুত্ব দিয়ে আমাদের একটি চৌকস টিম তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করে। পরবর্তীতে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলার শনিবাড়ি বাজার এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে আসামিকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেফতার করতে সক্ষম হই। আইনগত ব্যবস্থাগ্রহণের পর আসামিকে গলাচিপা থানায় হস্তান্তর করা হবে।

;

ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে প্রেমিকাকে আত্মহত্যার প্ররোচনায় থানায় অভিযোগ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজবাড়ী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজবাড়ীতে প্রেমিকার (২০) নগ্ন ভিডিও ধারণ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকির অভিযোগ উঠেছে রাজবাড়ী সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক দেবজ্যোতি নাগ (২৪) নামের এক নেতার বিরুদ্ধে। একই সঙ্গে তার বিরুদ্ধে প্রেমিকাকে আত্মহত্যার প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগও করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।

রোববার (১৯ মে) ছাত্রলীগ নেতা দেবজ্যোতি নাগের বিরুদ্ধে  রাজবাড়ী সদর থানায় লিখিত অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী ওই কলেজ ছাত্রীর বাবা।

অভিযোগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাজবাড়ী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইফতেখারুল আলম প্রধান।

অভিযুক্ত দেবজ্যোতি নাগ রাজবাড়ী শহরের ভাজনচালা এলাকার দুলাল নাগের ছেলে।সে রাজবাড়ী সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের বর্তমান কমিটির সাধারণ সম্পাদক।

কলেজ ছাত্রীর বাবা বলেন, রাজবাড়ী সরকারি কলেজে পড়ার সুবাদে দেবজ্যোতি নাগের সঙ্গে দুই বছর আগে আমার মেয়ের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এ সম্পর্কের জেরে আমার মেয়ের সরলতার সুযোগ নিয়ে বিভিন্ন সময় তিনি আমার মেয়ের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করে এবং কৌশলে নিজের মোবাইলে আমার মেয়ের নগ্ন ছবি তুলে ও ভিডিও ধারণ করে রাখে। পরবর্তীতে তিনি আমার মেয়ের নগ্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়ার ভয় দেখিয়ে বেশ কয়েকবার শারীরিক সম্পর্ক করেন। আমার মেয়ে তাকে বিয়ে করার কথা বললে তিনি আজ কাল বলে কালক্ষেপণ করতে থাকেন।

পরে গত ২৫ জানুয়ারি দেবজ্যোতি ভারত চলে যায়। আমার মেয়ে তার বাড়িতে গেলে তার পরিবারের লোকজন আমার মেয়েকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে তাড়িয়ে দেয়। তাড়িয়ে দেয়ার সময় তারা আমার মেয়েকে দেবজ্যোতিকে ভুলে যেতে বলে, না হলে গলায় দঁড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করতে বলে। আমার মেয়ে কেন তার বাড়িতে গেল- এ অপরাধে দেবজ্যোতি গত ৪ ফেব্রুয়ারি ভারত থেকে আমার মেয়েকে ফোন করে গালিগালাজ করে এবং আবারও নগ্ন ছবি ও ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি দেয়।

সে আমার মেয়েকে ফোন করে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করতে বলে। আমার মেয়ে তার কথায় হতাশাগ্রস্ত হয়ে রাজবাড়ী থেকে ট্রেনে উঠে ঢাকার কমলাপুর স্টেশনে গিয়ে গত ৫ ফেব্রুয়ারি ভোর সাড়ে ৫ টার দিকে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেয়। এতে তার দুই হাত শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এসময় সেখানকার জিআরপি পুলিশ আমার মেয়েকে উদ্ধার করে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করেন। সেখানে দীর্ঘ এক মাস আমার মেয়ে চিকিৎসাধীন ছিলেন।

বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে অভিযুক্ত দেবজ্যোতি নাগের ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বরে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

রাজবাড়ী জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ জাহিদুল ইসলাম জাহিদ বলেন, কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক দেবজ্যোতি নাগের বিরুদ্ধে আমরা একটা অভিযোগ পেয়েছি। আমরা বিষয়টি তদন্ত করে দেখছি। যদি তিনি এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকেন তাহলে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

রাজবাড়ী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইফতেখারুল আলম প্রধান বলেন, এ বিষয়ে একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

;

রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২২



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান চালিয়ে ২২ জনকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।

রোববার (১৯ মে) সকাল ছয়টা থেকে সোমবার (২০ মে) সকাল ছয়টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদকদ্রব্য উদ্ধারসহ তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।

এ সময় তাদের কাছ থেকে ২২৫ পিস ইয়াবা, ৩৭ গ্রাম হেরোইন, ৩২ কেজি ১০৩ গ্রাম গাঁজা ও ৯২ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়েছে বলে জা‌নিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ।

ডিএমপির নিয়মিত মাদকবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে এ অ‌ভিযান প‌রিচালনা করা হয়েছে বলে জানানো হয়। সেই সঙ্গে গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ২০টি মামলা রুজু হয়েছে বলেও জানানো হয়।

;