ভাঙ্গায় ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল বাবা-ছেলেসহ ৩ জনের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলায় ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী বাবা-ছেলেসহ ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (১১ মে) দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার হামিরদি বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- কাশেম শিকদার (৪০), তার ছেলে মোরসালিন (৮) ও তার আপন ভাই নাজমুল শিকদার (৩৭)। তারা গোপালগঞ্জের মোকসুদপুর উপজেলার কোয়ালদিয়া গ্রামের বাসিন্দা।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ভাঙ্গা হাইওয়ে পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) আব্দুল্লাহেল বাকী।

তিনি জানান, ভাঙ্গা থেকে ফরিদপুরগামী একটি ইটবোঝাই ট্রাক হামিরদি এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা মোটরসাইকেলের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে আহত মোটরসাইকেল আরোহী তিনজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পথেই মারা যান সবাই।

তিনি আরও জানান, নিহতরা ফরিদপুর থেকে কাজ শেষে তাদের গ্রামের বাড়ি ফিরছিলেন। ঘাতক ট্রাক ও মোটরসাইকেল উদ্ধার করে থানায় নেওয়া হয়েছে। নিহত তিনজনের মরদেহ হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে এবং মামলার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

   

কাদের সিদ্দিকীর দলসহ নিবন্ধন বাতিলের ঝুঁকিতে ৩ দল



জাহিদ রাকিব, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়া ২৮ রাজনৈতিক দলের মধ্যে হিসাব জমা দিয়েছে আওয়ামী লীগসহ ২৫টি দল। নির্ধারিত সময়ে সাড়া দেয়নি কাদের সিদ্দিকীর কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, গণফ্রন্ট ও বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি। হিসাব জমা না দেওয়ায় নিবন্ধন বাতিলের ঝুঁকিতে পড়েছে দলগুলো। ইসির নিবন্ধধিত দলের সংখ্যা বর্তমানে ৪৪টি। তার মধ্যে দ্বাদশ নির্বাচনে বিএনপিসহ ১৬টি দল নির্বাচনে অংশ নেয়নি।

ইসি সূত্রে জানা যায়, নির্ধারিত সময়ে নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রায় সব দল তাদের ব্যয়ের হিসাব জমা দিলেও তিনটি দল তাদের ব্যয়ের হিসাব জমা দেয়নি। কিন্তু দলগুলো আরপিও অনুযায়ী ১৫ দিনের সময় চেয়ে আবেদন করেছে। এখন দলগুলোর ১০ হাজার টাকা জরিমানা দিয়ে নির্বাচনে ব্যয়ের হিসাব দিয়ে পার পাওয়া ছাড়া উপায় নেই।

ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার কর্মকর্তারা জানান, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৮টি দল অংশ নেয়। গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ অনুযায়ী, ভোটের নব্বই দিনের মধ্যে দলীয় নির্বাচনী ব্যয়ের হিসাব দাখিল করতে হয়। ২৫টি দল তাদের ব্যয়ের হিসাব দিলেও তিনটি দলকে সতর্ক করার পরও হিসাব দেয়নি। তাই শেষ সুযোগ হিসেবে দশ টাকা জরিমানাসহ ১৫ দিন সময় দেওয়া হয়েছে। এই সময়ের মধ্যেও হিসাব জমা না দিলে নিবন্ধন বাতিলের বিধান রয়েছে আরপিওতে।

ইসির গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) বিধি ৫-তে বলা হযেছে, সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোকে নির্বাচনের ৯০ দিনের মধ্যে রিটার্ন জমা দিতে হয়। সে সময়ের মধ্যে কোনো রাজনৈতিক দল নির্বাচনী ব্যয় জমা না দিলে ইসি এক মাস সময় দিতে পারে। সে্ একমাসের মধ্যেও হিসাব জমা না দিলে ১০ হাজার টাকা জরিমানা দিয়ে পরবর্তী ১৫ দিনের মধ্যে হিসাব জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক। কোনো দল অতিরিক্ত এ সময়ের মধ্যেও হিসাব জমা না দিলে সে দলের নিবন্ধন বাতিল করবে নির্বাচন কমিশন।

এবিষয়ে নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ বার্তা২৪.কমকে বলেন, এইবারের জাতীয় নির্বাচনে ২৮টি রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করেছিলো। অংশগ্রহণ করা সব দলকে চিঠি দিয়ে বলা হয়েছিলো ভোট শেষ হওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে দলগুলোর নির্বাচনের ব্যয়ের হিসাব জমা দিতে বলা হয়েছিলো। কিন্তু ২৫টি দল ছাড়া অন্য তিনটি দল তাদের হিসাব জমা দেয়নি।

তিনি আরও বলেন, যে তিনটি দল নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ব্যয়ের হিসাব জমা দেয়নি, তারা গত ২২ মে ১৫ দিন সময় চেয়েছিল। তাদের আবেদনের প্রেক্ষিতে তাদের সময় দেওয়া হয়। নির্ধারিত এই সময়ে তারা জরিমানাসহ নির্বাচনের ব্যয়ের হিসাব না দিলে তাদের নিবন্ধন বাতিল করা হবে।

;

দেয়াল ভেঙ্গে কক্সবাজার আদালতের মালখানায় লুটের চেষ্টা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দেয়াল ভেঙ্গে কক্সবাজার আদালতের মালখানায় লুটের চেষ্টা করা হয়েছে। ভেঙ্গে ছিদ্র করা হয়েছে কক্সবাজার জেলা জজ আদালতের মালখানার দেয়াল। পাশেই রয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরা। সেটিও উল্টে রাখ হয়েছে উপরের দিকে। 

মঙ্গলবার (০৪ জুন) সকাল থেকে আদালত প্রাঙ্গণে আসা মানুষ ভাঙা দেয়াল দেখতে পান। তখন থেকে আদালত পাড়ায় সৃষ্টি হয় চাঞ্চল্য।

মালখানা থেকে কিছু লুট হয়েছে কিনা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে পুলিশ বলছে সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ মালামাল অক্ষত রয়েছে।

তবে বিকেলের দিকে কক্সবাজারের পুলিশ সুপার মাহফুজুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রফিকুল ইসলামসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা মালখানা পরিদর্শন করেন। এছাড়া মালখনার ইনচার্জও পরিদর্শনে আসেন।

এসময় মাহফুজুল ইসলাম বলেন, মালখনায় বাইরের দেয়াল ভেঙে ছিদ্র করা হয়েছে। ছিদ্রটি খুবই ছোট। সেখানে মানুষ প্রবেশ করতে পারবে না। তবে মালখানার গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র, টাকাপয়সা এবং মালামাল অক্ষত রয়েছে বলে জানান তিনি।

কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের আইনজীবী বলেন, আমরা আদালত চলাকালীন দেখছি মালখানায় একটি ছিদ্র। ছিদ্রটি দিয়ে মানুষ ঢুকার মতো না। তারপরও সন্দেহজনক। হয়তো বড় কোনো পরিকল্পনা ছিল মামলার জব্দকৃত গুরুত্বপূর্ণ মালামাল লুট করার। এগুলোর মধ্য থেকে যদি কোনো কিছু নিয়ে যায় তাহলে মামলার জন্য খুবই ক্ষতি হয়ে যাবে। গুরুত্বপূর্ণ জায়গা হিসেবে এই এলাকার নিরাপত্তা জোরদার করা উচিত।

কক্সবাজার জেলার মামলা সংক্রান্ত সমস্ত জব্দ কৃত আলামত মালখানায় রাখা হয়। সেখানে টাকা-পয়সা, অস্ত্র, চোরাইমাল, স্বর্ণালঙ্কারসহ মামলায় জব্দ করা সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ জিনিসপত্র জমা রাখ হয়।

;

শুধু ‘এল’ নেই বাকিসব একই, ধরা পড়ে জরিমানা গুনল ৫০ হাজার



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম ব্যুরো
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

পাখাটির প্যাকেটের গায়ে লেখা ওয়াটন। শুধু মাঝখানে ইংরেজি অক্ষর ‘এল’ ছাড়া পুরোটাই যেন ওয়াল্টন ব্যান্ডের কপি। এমনকি লোগোটাও ওয়াল্টনের। তাই হঠাৎ দেখে পণ্যটি যে ওয়াল্টনের নয় সেটি বোঝার কোনো উপায় নেই। দোকানিরাও তাই ওয়াল্টনের পণ্য বলেই ক্রেতাদের ঠকিয়ে আসছিলেন। অবশেষে জাতীয় ভোক্তা অধিকার ও সংরক্ষণ অধিদফতরের হাতে ধরা পড়লেন তারা।

মঙ্গলবার (৪ জুন) নগরীর চান্দগাঁওয়ের ব্যাপারী পাড়া এলাকায় বিসমিল্লাহ ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড ইলেক্ট্রিক নামের একটি দোকানে গিয়ে এই চিত্র দেখতে পান অধিদফতরের কর্মকর্তারা। পরে দোকানিকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করে দোকানের ব্যাবসায়িক কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়। এই দোকানের দেওয়া তথ্য অনুসারে পরে চট্টগ্রাম শহরের নন্দনকানন এলাকার মুসাফির খানা মসজিদ শপিং কমপ্লেক্সের জাহাঙ্গীর ইলেকট্রনিক্স নামের আরেকটি দোকানে অভিযান চালানো হয়। সেই দোকানিকেও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করার পাশাপাশি সতর্ক করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অধিদফতরের উপপরিচালক ফয়েজ উল্লাহ। তিনি বলেন, দীর্ঘদিন ধরে ওই দোকানিরা ক্রেতাদের সঙ্গে প্রতারণা করে আসছিলেন। জনস্বার্থে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের এরূপ তদারকি কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।

অভিযানে অন্যদের মধ্যে ছিলেন সহকারী পরিচালক রানা দেব নাথ এবং আনিসুর রহমান অংশ নেন।

;

আমাদের শিশুরা পিছিয়ে থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমাদের শিশুরা কেউ পিছিয়ে থাকবে না। তাদেরকে আধুনিক প্রযুক্তি জ্ঞান সম্পন্ন করে গড়ে তোলার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে বলেছেন, কেউ পিছিয়ে থাকবে না।

তিনি বলেন, বিশ্ব প্রযুক্তির যুগের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। আমাদের শিশুরা পিছিয়ে থাকবে না। আধুনিক প্রযুক্তির জ্ঞান দিয়ে আমরা তাদের গড়ে তুলবো।

মঙ্গলবার (৪ জুন) বিকেলে গণভবনে জাতির পিতার জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত রচনা ও চিত্রাংকন প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে দেওয়া ভাষণে তিনি একথা বলেন।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি জাদুঘরের উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতার ৯৯তম, শততম, ১০১তম, ১০২তম, ১০৩তম এবং ১০৪তম জন্মবার্ষিকীর প্রতিযোগিতার বিজয়ী ৩০৪ প্রতিযোগির মাঝে এই পুরস্কার বিতরণ করেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকের শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যত। তিনি বলেন, ২০০৮ সালে আমরা ঘোষণা দিয়েছিলাম ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়বো। ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছি। এখন আমাদের ঘোষণা ২০৪১ সালের বাংলাদেশ হবে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’। সেজন্য আমরা স্কুলে স্কুলে কম্পিউটার ল্যাব করে দিয়েছি, কম্পিউটার ট্রেনিং এন্ড ইনকিউবেশন সেন্টার করে দেওয়া হয়েছে যেখানে বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা রয়েছে।

সরকার প্রধান বলেন, তথ্য প্রযুক্তি তথা ডিজিটাল সিষ্টেমের প্রসার আমরা ঘটাচ্ছি। তার কারণ প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে বিশ্ব এগিয়ে যাচ্ছে। সেখানে আমাদের ছেলে-মেয়েরা পিছিয়ে থাকবে কেন?। তাদেরকেও সেভাবে একটি আধুনিক প্রযুক্তি জ্ঞান সম্পন্ন জাতি হিসেবে গড়ে তুলবো। আর ’৪১ এর যে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’, আজকের শিশু ও তরুণরাই হবে সেই স্মার্ট বাংলাদেশের ভবিষ্যত কর্ণধার।

তিনি বলেন, তোমরাই বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে এগিয়ে নিয়ে যাবে। সেভাবেই আমরা দেশকে গড়তে চাই।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার সরকার শিশুদের সুরক্ষায় অনেক আইন ও নীতিমালা প্রণয়ন করেছে। শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি করে প্রাক-প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিক পর্যন্ত বিনামূল্য পাঠ্যপুস্তক প্রদান করছে। বৃত্তি-উপবৃত্তি দিচ্ছে, উচ্চ শিক্ষায় বৃত্তি দিচ্ছে। বিভিন্ন জেলায় জেলায় বিশ^বিদ্যালয় এবং ফ্যাশন ডিজাইন, অ্যারোস্পেস ও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়সহ শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশে বিভিন্ন বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয় করে দিচ্ছে। পাশাপাশি বিভাগীয় পর্যায়ে মেডিকেল বিশ^বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠারও উদ্যোগ নিয়েছে।

তিনি বলেন, সরকারের গৃহীত এসব পদক্ষেপের ফলে আজকে স্বাক্ষরতার হার যা ২০০৬ সালে মাত্র ৪৫ ভাগ ছিল তা থেকে বর্তমানে ৭৬ দশমিক ৮ ভাগে উন্নীত হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান এবং দুঃস্থদের সহায়তার জন্য তারা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্ট গঠন করেছেন।

তিনি এবং তার ছোট বোন শেখ রেহানা বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি বিজড়িত সেই ধানমন্ডির বাড়ি যেখান থেকে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত হয়েছিল তাকে জাদুঘরে পরিণত করেছেন উল্লেখ করে বলেন, শেখ মুজিব তো জনগণের ছিলেন। কাজেই ঐ বাড়ির ওপর এখন আমাদের অধিকার নেই। সেখানে মানুষের অধিকার। সেখানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ প্রদানের একটি হলোগ্রামও করা হয়েছে। বাড়িটিতে সেই স্মৃতি ধরে রাখার চেষ্টা হয়েছে যেখান থেকে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন, বসবাস করেছেন এবং শেষে সপরিবারে তাঁকে যেখানে নির্মমভাবে হত্যাও করা হয়েছিল।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘কাজেই সেই বাড়ি আমরা দু’বোন ব্যবহার করবো না, এটাই আমাদের সিদ্ধান্ত।

জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি জাদুঘরের সভাপতি ও বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী হাশেম খান অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি জাদুঘরের কিউরেটর মো. নজরুল ইসলাম খান অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন।

;