বাড়ছে তাপমাত্রার পারদ, অব্যাহত থাকবে আরও কিছুদিন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বাড়ছে তাপমাত্রার পারদ, অব্যাহত থাকবে আরও কিছুদিন

বাড়ছে তাপমাত্রার পারদ, অব্যাহত থাকবে আরও কিছুদিন

  • Font increase
  • Font Decrease

কয়েকদিন ধরে নেই বৃষ্টির দেখা। এ অবস্থায় দেশের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে। ইতোমধ্যে দেশে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা পৌঁছেছে ৩৯ দশমিক ৫ ডিগ্রিতে। চলমান তাপপ্রবাহে জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বিরাজ করতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

শুক্রবার (১৭ মে) আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রাজশাহী, রংপুর, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের উপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারী ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিবিরাজ করতে পারে।

তবে সিলেট বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে, সেইসাথে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

আবহাওয়ার সিনপটিক অবস্থায় বলা হয়েছে, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ থেকে উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।

   

'খামারিরাই প্রাণিসম্পদ খাতের প্রকৃত সেলিব্রেটি'



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

খামারিরাই প্রাণিসম্পদ খাতের প্রকৃত সেলিব্রেটি বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান।

শনিবার (১ জুন) রাজধানীর কৃষিবিদ ইন্সটিটিউশন (কেআইবি) অডিটোরিয়ামে 'বিশ্ব দুগ্ধ দিবস ২০২৪' ও 'ডেইরি আইকন সেলিব্রেশন' উপলক্ষে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর কতৃর্ক আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য প্রদানকালে মন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন বান্ধব বর্তমান সরকারের অন্যতম লক্ষ্য হলো সমৃদ্ধ, আত্মনির্ভরশীল এবং মেধাসম্পন্ন জাতি গঠন। এলক্ষ্যে সরকার দেশে দুধ, মাংস ও ডিমের উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে জনসাধারণের প্রয়োজনীয় প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পূরণ এবং এ খাতকে রপ্তানিমুখী করে তোলার লক্ষ্যে বিভিন্ন উদ্যোগ ও উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে লাইভস্টক এন্ড ডেইরি ডেভেলপমেন্ট প্রকল্প (এলডিপিপি) উল্লেখযোগ্য যা ডেইরি সেক্টরের উন্নয়নের জন্য কাজ করছে।

পুরস্কার প্রাপ্ত খামারিদের অভিনন্দন জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, নিজেদের মধ্যে প্রতিযোগিতা করে যেমন দুধের উৎপাদন বৃদ্ধি করেছেন তেমনি আপনারা নিজেদেরকেও সমৃদ্ধ করেছেন। ভবিষ্যতেও এ ধারা অব্যাহত রাখার জন্য তিনি এসময় খামারিদের প্রতি আহ্বান জানান।

প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে বড় গবেষক খামারি হিসেবে অভিহিত করে তিনি এসময় বলেন, প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্র পরিচালনা, মানুষের কথা ভাবা ও দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া এসব কাজের বাইরে যখনই একটু সময় পান তখনই গণভবনে এধরণের কাজে নিজেকে সম্পৃক্ত করেন। এটি খামারিদের প্রতি তার মনোভাবেরই বহিঃপ্রকাশ।

তিনি বলেন, দুধ শুধু একটি আদর্শ খাবারই কেবল নয় বরং মেধাবী জাতি গঠনে দুধ পান অপরিহার্য। তাই নিয়মিত দুধ পানের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। দুধ যেমন পুষ্টির জন্য অপরিহার্য তেমনি ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তুলার জন্য শেখ হাসিনাও তেমনি অপরিহার্য বলে তিনি এসময় মন্তব্য করেন।

মন্ত্রী বলেন, পরবর্তীতে এ ধরণের অনুষ্ঠান পর্যায়ক্রমে প্রতিটি জেলায় করা হবে এবং সে অনুষ্ঠানে খামারিরা প্রধান স্টেকহোল্ডার হবেন। তিনি গুড়াদুধ আমদানি নিরুৎসাহিত করার জন্য অধিকহারে শুল্ক আরোপের বিষয়ে খামারিদের দাবিকে সাধুবাদ জানান এবং এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে খামারিদের আশ্বস্ত করেন।

উল্লেখ্য, দেশে তৃতীয়বারের মতো আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে এবছর ডেইরি খামার ক্যাটাগরিতে ২৬টি, পশুখাদ্য প্রক্রিয়াকরণ ক্যাটাগরিতে ৯টি, দুধ/মাংস প্রক্রিয়াকরণ ক্যাটাগরিতে ১১টি এবং খামার যান্ত্রিকীকরণ ক্যাটাগরিতে ৫টিসহ মোট ৫১টি পুরস্কার প্রদান করা হয়। প্রতিটি পুরষ্কারের মূল্যমান এক লক্ষ টাকা।

অনুষ্ঠানে চারটি ক্যাটাগরিতে দেশের দুগ্ধ খাতের ৫১ জন সফল খামারি ও উদ্যোক্তার হাতে এসময় মন্ত্রী ক্রেস্ট ও চেক তুলে দেন। বিশ্ব দুগ্ধ দিবস ‍উপলক্ষে খামারিদের এ ধরণের সম্মাননা প্রদান তাদেরকে দুগ্ধ উৎপাদনে আরও উৎসাহিত করবে এবং ফলে এ সেক্টরের উন্নতি উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাবে বলে মন্ত্রী এসময় মন্তব্য করেন।

;

‘নৈতিকতার অভাবে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে ঢাকা’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বলেছেন, দ্রুত নগরায়ান, নির্মাণ নিয়ন্ত্রণের অভাব এবং নৈতিকতার অভাবজনিত কারণে ঢাকা চট্টগ্রামসহ দেশের বেশ কয়েকটি জেলা শহর অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে।

তিনি বলেন, নির্মাণের মান নিয়ন্ত্রণ, বিল্ডিং কোড এবং অন্যান্য স্ট্যান্ডার্টসমূহ মেনে চলার জন্য যে প্রক্রিয়া আবশ্যক বর্তমান বাস্তবতায় তা অপর্যাপ্ত বলে মনে করা হয়।

শনিবার (১ জুন) রাজধানীর একটি হোটেলে রাজউক আয়োজিত ‘ইন্টারন্যাশনাল সেমিনার অন আরবান আর্থকোয়েক রেজিলিয়েন্স’ শীর্ষক ২ দিনব্যাপী সেমিনারের প্রথম দিনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন রাজউকের প্রধান প্রকৌশলী ও আরবান রেজিলিয়েন্স প্রকল্পের পরিচালক ড. আবদুল লতিফ হেলালী।

মন্ত্রী বলেন, ভূমিকম্পের ঝুঁকি মোকাবিলায় সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন। বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে ভূমিকম্পের ঝুঁকি বাড়ছে। বিদ্যমান দুর্বলতাকে কাটিয়ে সরকার দুর্যোগ ঝুঁকি এড়াতে কাজ করে যাচ্ছে। ভবনের তদারকির সঙ্গে সঙ্গে নিয়ম চাপিয়ে না দিয়ে জনগণকে ভূমিকম্প/ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়গুলো নিয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে।

তিনি বলেন, দ্রুত নগরায়ান, নির্মাণ নিয়ন্ত্রণের অভাব এবং নৈতিকতার অভাবজনিত কারণে ঢাকা চট্টগ্রামসহ দেশের বেশ কয়েকটি জেলা শহর অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও আইনের সঠিক প্রয়োগের অভাবে শহরের উন্মুক্ত স্থান বেদখল হয়ে যাচ্ছে। নির্মাণের মান নিয়ন্ত্রণ, বিল্ডিং কোড এবং অন্যান্য স্ট্যান্ডার্টসমূহ মেনে চলার জন্য যে প্রক্রিয়া আবশ্যক বর্তমান বাস্তবতায় তা অপর্যাপ্ত বলে মনে করা হয়।

ঢাকার দ্রুত বৃদ্ধি ও অভিবাসনের ফলে ভূমিকম্প এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক বিপদের ঝুঁকি ক্রমাগত বাড়ছে। ঝুঁকি-সংবেদনশীল ভূমি ব্যবহারের পরিকল্পনা, টেকসই উন্নয়ন নীতি ও কৌশলসমূহ প্রয়োগের মাধ্যমে বিদ্যামান দুর্বলতাকে কাটিয়ে একটি স্থায়ী ও ঝুঁকিমুক্ত শহর গড়ে তোলা যেতে পারে।

মন্ত্রী বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে বড় কোনো ভূমিকম্পের ঘটনার অনুপস্থিতির কারণে শহরে ভূমিকম্পের ঝুঁকি এবং এই ধরণের ঘটনার প্রভাব প্রশমিত করার জন্য সংশ্লিষ্ট কৌশলসমূহের প্রয়োজনীয়তা অনুধাবনের ঘাটতি রয়েছে। কিন্তু এ কথা অনস্বীকার্য যে ভূমিকম্পের ঝুঁকি মোকাবিলায় বাংলাদেশ সরকারের আরও সমন্বিত পদ্ধতি প্রণয়ন প্রয়োজন।

বাংলাদেশের কোনো সংস্থায় ভবনসমূহের ঝুঁকি নিরূপণ করার জন্য আধুনিক প্রযুক্তি সম্পন্ন প্রক্রিয়ার কোনো অনুসন্ধান ও পরীক্ষার সুযোগ-সুবিধা নেই। বিভিন্ন জাতীয়, আঞ্চলিক এবং আন্তর্জাতিক প্রতিবেদন আনুযায়ী, রাজধানী ঢাকা ছাড়াও বাংলাদেশের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বেশ কয়েকটি শহর যেমন, সিলেট, ময়মনসিংহ, রংপুর চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ইত্যাদি ভূমিকম্প ঝুঁকিতে রয়েছে। সুতরাং উক্ত নগরসমূহে ভূমিকম্প দুর্যোগ সক্ষমতার জন্য কার্যক্রম গ্রহণ করা জরুরি। প্রস্তাবিত বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠানের সুফল পাওয়ার জন্য এর কার্যক্রম শুধুমাত্র ঢাকায় সীমাবদ্ধ না রেখে সমগ্র দেশব্যাপী বিশেষ করে উল্লেখিত বড় বড় শহরগুলোতে পরিচালনা করাই যুক্তিযুক্ত।

;

গাজীপুরে পুকুরে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাজীপুর
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজীপুরে পুকুরে গোসল করতে নেমে ৮ বছর বয়সী দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (১ জুন) সকাল ১১টার দিকে জেলার কালিয়াকৈর উপজেলার শ্রিফলতলী ইউনিয়নের গাবতলী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন, গাবতলী গ্রামের আব্দুল লতিফের ছেলে তানজিম আহমেদ (৭) ও উপজেলার কান্দাপাড়া এলাকার মনির হোসেনের ছেলে বায়োজিদ হোসেন (৮)। তারা সম্পর্কে মামা ভাগিনা।

স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, শনিবার সকাল ১১টার দিকে সহপাঠীরা একত্রে ওই পুকুরে গোসল করতে নামে। পরে জলকেলি করতে করতে হঠাৎ ওই দুজন পুকুরের গভীরে গিয়ে ডুবে যায়। এসময় সাথে থাকা অন্য শিশুরা চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে এসে তাদের খুঁজতে থাকে। এক পর্যায়ে এর দুই ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ পানিতে ভেসে উঠলে লোকজন গিয়ে তাদের উদ্ধার করে।

শ্রিফলতলী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আজিবুর রহমান ঘটনাটি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার করে পারিবারিকভাবে দাফন করা হয়েছে।

;

গণতন্ত্রের মূল হলো স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা নিশ্চিত করা: প্রধান বিচারপতি



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান

প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বলেছেন, মানবাধিকার, গণতন্ত্র ও আইনের শাসনের মূল উপাদান হলো স্বাধীন ও কার্যকর বিচার ব্যবস্থা নিশ্চিত করা।

শনিবার (১ জুন) দুপুরে ময়মনসিংহ জেলা আইনজীবী সমিতির আয়োজনে ময়মনসিংহ টাউন হলের অ্যাড. তারেক স্মৃতি অডিটোরিয়ামে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

আইনজীবীদের উদ্দেশ্যে প্রধান বিচারপতি বলেন, মানুষ হিসেবে আমার প্রত্যাশা থাকবে আপনারা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং সৎ থাকবেন। ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় আদালতকে সহায়তা করুন। মানুষ যাতে ন্যায়বিচার পায় সেদিকে লক্ষ্য রাখুন। বিচারকদের বিরুদ্ধে নেতিবাচক প্রভাব এড়িয়ে চলুন। আইনের বিধিবিধান ও বিচারকার্যের রায়ের প্রতি সম্মান রাখুন।

তিনি বলেন, আমাদের বিচারব্যবস্থাকে আধুনিক করে গড়ে তুলতে এবং সাধারণ মানুষের জন্য সহজলভ্য করতে একটি দীর্ঘমেয়াদি জুডিসিয়াল প্লান তৈরি করা হচ্ছে। এ বিষয়ে আমাদের বিচারবিভাগ ও বার কাউন্সিলের অনেকবার আলোচনা সভা ও বৈঠক হয়েছে। অতীতের মত নিয়মিত তদারকির মধ্য দিয়ে আমরা ধাপে ধাপে সব সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে উঠবো বলে আমার বিশ্বাস।

প্রধান বিচারপতি তরুণ আইনজীবীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ভবিষ্যতে একজন প্রতিষ্ঠিত আইনজীবী হতে হলে লেখাপড়া ও গবেষণার বিকল্প নেই। আপনারা অনেক মেধাবী। মেধাকে কাজে লাগিয়ে এবং পরিশ্রম ও সততার সাথে সামনের পথে এগিয়ে যেতে হবে।

ময়মনসিংহ জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ফজলুল হকের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিচারপতি মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, বিজ্ঞ জজ মমতাজ বেগম, ময়মনসিংহ বারের সাবেক সভাপতি এডভোকেট মো. জহিরুল হক, সাবেক সংসদ সদস্য ও ময়মনসিংহ বারের সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট মোসলেম উদ্দিন, ময়মনসিংহ বারের সাবেক সভাপতি এডভোকেট এ এইচ এম খালেকুজ্জামান, ময়মনসিংহ বারের সাবেক সভাপতি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট কফিল উদ্দিন ভূঁইয়াসহ প্রমুখ।

;