‘উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে নৌকায় ভোট দিন’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম থেকে
সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলছেন রেজাউল করিম চৌধুরী/ছবি: বার্তা২৪.কম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলছেন রেজাউল করিম চৌধুরী/ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী এম রেজাউল করিম চৌধুরী।

সোমবার (৯ মার্চ) দুপুরে শাহ আমানত (রহ:)-এর মাজার জিয়ারত শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ আহ্বান জানান তিনি।

নৌকার প্রার্থী রেজাউল বলেন, এই সরকারের আমলে চট্টগ্রামে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। আর এই উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখতে হলে নৌকায় ভোট দিন। কেননা নৌকা হচ্ছে উন্নয়নের প্রতীক। নৌকায় ভোট দিলে দেশ ও জনগণের কল্যাণ হয়।

তিনি বলেন, আমার বিশ্বাস চট্টগ্রামের মানুষ উন্নয়নের পক্ষে রায় দেবে। আর এ বিষয়টি গুরুত্ব দিয়েই আমি কাজ করে যাচ্ছি। প্রচার-প্রচারণা শুরু করলাম। চট্টগ্রামের মানুষের ঘরে ঘরে যাওয়ার চেষ্টা করবো।

এসময় রেজাউল করিম বলেন, আমার ওপর আস্থা রাখার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। যদি আমি নির্বাচিত হই তবে চট্টগ্রামের চলমান উন্নয়নের ধারাকে আরো বেগবান করবো। আল্লাহ আমাকে একটা সুযোগ দিয়েছেন, আপনাদের সহযোগিতা পেলে আমি কামিয়াব হবো বলে আশা করি।

 

   

কুষ্টিয়ায় বেঙ্গল টোব্যাকো গোডাউনে অভিযান: রাজস্ব ফাঁকির অভিযোগ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অনুমোদন না থাকা এবং বিপুল পরিমাণের শুল্ক ফাঁকি দিয়ে অবৈধভাবে ব্যবসা পরিচালনা করছে এমন অভিযোগে কুষ্টিয়ার শহরতলীর জুগিয়ায় বেঙ্গল টোব্যাকোতে অভিযান পরিচালনা করেছে কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট। অভিযানে কুষ্টিয়া জেলা পুলিশ, কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট বিভাগ কুষ্টিয়া অঞ্চলের রাজস্ব কর্মকর্তারা এবং গোয়েন্দা পুলিশ কর্মকর্তারা অভিযানে অংশ নেন।

রোববার (৫ মে) বিকেলের দিকে কুষ্টিয়া শহরতলীর জুগিয়া কদমতলার আতিয়ার বেঙ্গল টোব্যাকো নামের ওই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অভিযান পরিচলনা করা হয়।

প্রায় ঘণ্টাব্যাপী এই অভিযান শেষে প্রতিষ্ঠানটির কর্মকাণ্ড স্থগিত রাখার আদেশ দেওয়া হয়।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা সূত্রে জানা যায়, বেঙ্গল টোব্যাকোতে অবৈধভাবে কাঁচা তামাক (র টোব্যাকো) ও প্রসেস টোব্যাকো স্টোর করা হয়। পরে এসব তামাক অবৈধভাবে ভাবে যারা সিগারেট তৈরি করে তাদের কাছে বিক্রি করে। এই বিক্রির প্রক্রিয়া পুরোটাই ভ্যাট ফাঁকি দিয়ে। এছাড়াও এসব তামাক বিভিন্ন অবৈধ সিগারেট প্রস্তুতকারক এর কাছে সরবরাহ করা হয়।

তিনি আরও জানান, আজকের অভিযানে প্রায় ২০ লাখ কেজি অপরিশোধিত তামাক ও ৩৫০ কার্টুন (৭০ হাজার কেজি) প্রসেস তামাক পাওয়া গেছে। যার বাজার মূল্য আনুমানিক ৪২ কোটি টাকা (৪০ কোটি টাকা মূল্যের অপরিশোধিতো তামাক ও ২ কোটি টাকা মূল্যের প্রসেসড তামাক)। যার ভ্যাট ফাঁকির পরিমাণ ৯ কোটি টাকার উপরে।

ভ্যাট আইন অনুযায়ী অপরিশোধিত তামাকের ক্ষেত্রে ৭% অগ্রিম আয়কর ও ৭.৫% ভ্যাট এবং প্রসেস টোব্যাকোর ক্ষেত্রে ১৫% ভ্যাট ও ৪% অগ্রিম আয়কর পরিশোধ করতে হয়।
কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট সুত্রে জানা যায় যে এই ঘটনার প্রেক্ষিতে বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

অভিযানের বিষয়ে বেঙ্গল টোব্যাকোর সত্তাধিকারি আতিয়ার রাহমান জানান, এই তামাক ভারগো টোব্যাকো ও তারা টোব্যাকোকে সরবরাহ করা হবে। তামাকের বেবসা ছাড়াও এদের সি এন জি পাম্প, পাইপ তৈরি ও বেঙ্গল মোটরস নামক ট্রান্সপোর্ট বেবসা আছে।

এদিকে গতবছর ১৯ মে একই প্রতিষ্ঠানে এমন অভিযানের ঘটনা ঘটে।

;

ঘুরতে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে চলন্ত অটোরিকশায় ধর্ষণ, গ্রেফতার ২



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম নগরীর ইপিজেডে ঘুরতে নেওয়ার কথা বলে পোশাক শ্রমিক এক তরুণীকে চলন্ত অটোরিকশায় ধর্ষণের ঘটনায় প্রেমিকসহ দুইজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এসময় ওই অটোরিকশাটিও উদ্ধার করা হয়।

সোমবার (৬ মে) রাতে নগরের ডবলমুরিং ও হালিশহরের বড়পোল বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতার দুইজন হলেন ভোলা জেলার মো. আক্তার (৩০) ও কুমিল্লা জেলার বাসিন্দা মো. সাগর (১৯)। আক্তার অটোরিকশাচালক এবং সাগর পেশায় অটোরিকশা গ্যারেজের মিস্ত্রি।

পুলিশ জানায়, ধর্ষণের শিকার ওই পোশাক শ্রমিক তরুণীর বাসা ডবলমুরি এলাকার মিস্ত্রিপাড়ায়। আসামি সাগরের বাসাও একই এলাকায় হওয়ায় তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। গত ৩ মে (শুক্রবার) সন্ধ্যায় পোশাককর্মী তরুণী কারখানা থেকে বের হওয়ার পর ঘুরতে নেওয়ার কথা বলে সাগর তাকে অটোরিকশায় তুলে নেয়। অটোরিকশা চালাচ্ছিল আক্তার।

ডবলমুরিং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফজলুল কাদের পাটোয়ারী বলেন, ওই তরুণীর ভাষ্যমতে- সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে নগরীর ইপিজেড থানার আকমল আলী পকেট গেইট এলাকায় নির্জন রাস্তায় অটোরিকশার ভেতর সাগর ও আক্তার তাকে ধর্ষণ করে। রাত সাড়ে ১১টার দিকে ওই অটোরিকশায় তাকে মিস্ত্রিপাড়ার বাসায় নামিয়ে দেয়। পরদিন ওই তরুণী থানায় এসে এ বিষয়ে অভিযোগ করলে আমরা দুজনের অবস্থান শনাক্ত করে তাদেরকে গ্রেফতার অভিযান শুরু করি।

তিনি আরও বলেন, অভিযান শুরু করার পরই আসামিরা আমাদের তৎপরতা বুঝতে পেরে অটোরিকশা ডবলমুরিং এলাকার মিস্ত্রীপাড়া লাল মসজিদের পাশে রেখে পালিয়ে যায়। আমরা প্রথমে অটোরিকশাটি উদ্ধার করি। এরপর আসামি সাগরকে ডবলমুরিং এলাকা থেকে রোববার রাতে গ্রেফতার করা হয়। এদিকে অটোরিকশা চালক মো. আক্তার ইপিজেড থানার বন্দরটিলা এলাকায় পালিয়ে আছে জানতে পেরে আমরা সেখানে অভিযান চালাই। কিন্তু সে বুঝতে পেরে নিজ জেলা ভোলায় পালিয়ে যাওয়ার জন্য হালিশহর থানার বড়পোল বাসস্ট্যান্ড এলাকায় চলে যায়। সেখান থেকে তাকে সোমবার রাতে আমরা গ্রেফতার করা হয়েছে।

;

স্বস্তির বৃষ্টিতে খুলনায় কৃষকের মাথায় হাত!



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, খুলনা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বোরো মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার খুলনায় বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে প্রায় ১ হাজার হেক্টর বেশি জমিতে বোরো চাষাবাদ হয় এ জেলায়।

এখন মৌসুম বোরো ধান ঘরে তোলার। এমন সময় দেশের উপর দিয়ে মাস জুড়ে চলে তাপপ্রবাহ। অতিরিক্ত গরমে ধান কাটা থেকে বিরত থাকেন এ জেলার কৃষকেরা। ঠিক সেই মুহূর্তে সোমবার (৬ মে) সন্ধ্যায় খুলনার উপর দিয়ে বয়ে যায় দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টি। আর এ বৃষ্টিতে কৃষকের কপালে ভাঁজ পড়েছে। অধিকাংশ ধান শীষ থেকে ঝরে পড়েছে। গাছও নুয়ে পড়েছে। আবার কোথাও বৃষ্টির পানিতে ডুবে গেছে।

খুলনা জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, এ বছর খুলনার ৯টি উপজেলায় ৬৪ হাজার ১০ হেক্টর জমিতে বোরো ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। সেখানে চাষ হয়েছে ৬৪ হাজার ৮শ ৬০ হেক্টর জমিতে। মাঠে ফলন ভালো হওয়ায় কৃষকের মুখে লেগেছিল তৃপ্তির হাসি। কিন্তু সেই হাসি বেশিদিন স্থায়ী হয়নি। ধান কাটা ও ঘরে তোলার মৌসুমের শেষের দিকে বৃষ্টিতে জেলার বেশ কিছু এলাকার কৃষকেরা বেকায়দায় পড়ে গেছেন। বৃষ্টিতে ধান গাছ নুয়ে পড়েছে। বৃষ্টির কারণে শীষ থেকে ঝরে গেছে ধান। দমকা হাওয়ায় ধানগাছ এলেমেলো হয়ে নুয়ে পড়েছে। আর বৃষ্টির পানি জমে থাকায় মাটির সঙ্গে মিশে গেছে পাকা ধান। কৃষকেরা বলছেন, অতিরিক্ত গরমের কারণে শ্রমিক সংকট ছিল। ফলে সময়মতো ধান কাটতে পারেননি। এর খেসারত এখন দিতে হচ্ছে তাদের।

জেলার পাইকগাছা সোনাদানা এলাকার কৃষক মো. আফজাল হোসেন জানান, গরমের জন্য ধান কাটায় শ্রমিক সংকট ছিল। সেজন্য আমরা পরিবারের সবাই মিলে শুক্র, শনিবারে ধান কাটবো বলে চিন্তা করলাম। কিন্তু হঠাৎ বৃষ্টি আমাদের সেই প্ল্যান (পরিকল্পনা) নষ্ট করে দিয়েছে। শুধু তাই নয়, সব ধান ঘরে তুলতে পারবো কি না জানি না!

ডুমুরিয়া উপজেলার কৃষক মো. আমজাদ আলী মোড়ল জানান, ৫০ শতক জমির মধ্যে ২০ শতকের মতো জমির ধান কাটা হয়েছে। সেই ধান মাঠে রয়েছে। বাকি ধান এখনো কাটা হয়নি। এরই মধ্যে বৃষ্টি। প্রায় সব ধান ঝরে গেছে। এখন কিছু করার নেই।

খুলনা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপপরিচালক কাজী মো. জাহাঙ্গীর হোসেন জানান, খুলনা জেলায় ৬৪ হাজার ১০ হেক্টর জমিতে বোরো ধান চাষাবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। সেখানে চাষাবাদ হয়েছে ৬৪ হাজার ৮শ ৬০ হেক্টর জমিতে। কৃষকের চাহিদার তুলনায় এবার ফলনও বেশ ভালো হয়েছিল। বেশির ভাগ কৃষকেরা ধান ঘরে তুলেছেন। কিন্তু ১০ শতাংশের কৃষকের ধান এখনো মাঠে রয়েছে। ফলে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। তবে ক্ষতির পরিমাণ এখন পর্যন্ত নির্ধারণ করা সম্ভব হয়নি।

খুলনা আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়াবিদ মো. আমিরুল আজাদ জানান, সোমবার সন্ধ্যা থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত খুলনায় ৭৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। আগামী ১১ মে পর্যন্ত প্রতিদিন এ জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

 

;

সবার মাঝে এসডিজি বিষয়ক সচেতনতা ছড়িয়ে দিতে হবে: স্পিকার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশের সব জাতীয় পরিকল্পনার সঙ্গে এসডিজি লক্ষ্যগুলো সম্পৃক্ত। তাই দেশের সকলের মাঝে এসডিজি বিষয়ক সচেতনতা ছড়িয়ে দিতে হবে।

মঙ্গলবার (৭ মে) জাতীয় সংসদের শপথকক্ষে জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের অনুকূলে ইউএনডিপি কর্তৃক সরাসরি বাস্তবায়নাধীন 'স্ট্রেনদেনিং ইনস্টিটিউশনস, পলিসিস অ্যান্ড সার্ভিসেস (এসআইপিএস) শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় 'এমপি'স এনগেইজমেন্ট ইন মনিটরিং অ্যান্ড ইম্পলেমেন্টিং এসডিজিস: প্রগ্রেস অ্যান্ড প্রায়োরিটিস ইন বাংলাদেশ' শীর্ষক সেশনে যোগ তিনি এসব কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘের মিলেনিয়াম ডেভলপমেন্ট গোল ও সাসটেইনেবল ডেভলপমেন্ট গোল ঘোষিত সভাগুলোতে উপস্থিত ছিলেন। শেখ হাসিনা মিলেনিয়াম ডেভলপমেন্ট গোলের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে যেভাবে নেতৃত্ব দিয়েছেন, এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনেও একইভাবে নেতৃত্ব দিয়ে চলেছেন।

ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে জাতীয় সংসদ সদস্যরা বিষয়ভিত্তিক বিভিন্ন ইস্যুতে কাজ করে চলেছেন। জাতীয় সংসদের নতুন সদস্যদের এসডিজির বিভিন্ন কাজে সম্পৃক্ত করতে হবে। এসডিজি'র উপর উপস্থাপিত আজকের সেশন থেকে সংসদ সদস্যরা গুরুত্বপূর্ণ ধারণা পেয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর দশটি উদ্যোগের বাস্তবায়নে সংসদ সদস্যরা কাজ করলে, এসডিজি বাস্তবায়নের কাজও অগ্রসর হবে।

তিনি বলেন, বাজেট সেশনে সংসদ সদস্যরা এসডিজি বিষয়ে কথা বলতে পারেন এবং কোন ক্ষেত্রে কত বরাদ্দ তা দেখতে পারেন। সংসদ সদস্যরা সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারেন। মন্ত্রণালয় কিভাবে এসডিজি বাস্তবায়ন করছে সে সম্পর্কে আলাদা বৈঠক করা যেতে পারে এবং সংসদ সদস্যদের মতামত নেয়া যেতে পারে।

অনুষ্ঠানে জাতীয় সংসদের হুইপ নজরুল ইসলাম বাবু , মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন রিমি , শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি নুরুল ইসলাম নাহিদ, সাজ্জাদুল হাসান এমপি, বিপ্লব হাসান এমপি, এম এ মান্নান এমপি, আব্দুস সালাম মুর্শেদী এমপি, জারা জেবিন মাহবুব এমপি, অপরাজিতা হক এমপি, লায়লা পারভীন এমপি, অনিমা মুক্তি গোমেজ এমপি এবং সংসদ সদস্যগণ ও ইউএনডিপি'র প্রতিনিধিসহ সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ এই সেশনে উপস্থিত ছিলেন।

;