কুমিল্লায় চিকিৎসকের চেম্বার বন্ধ করে দেওয়ার অভিযোগ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুমিল্লা
ডা. ফাহমিদা আজিম কাকুলি, ছবি: সংগৃহীত

ডা. ফাহমিদা আজিম কাকুলি, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কুমিল্লা নগরীর ঝাউতলা এলাকায় বলপূর্বক ডা. ফাহমিদা আজিম কাকুলি নামে এক চিকিৎসকের চেম্বার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ডা. ফাহমিদা আজিম কাকুলি কুমিল্লা নগর স্বাস্থ্যকেন্দ্রের কনসালট্যান্ট (অবস এবং গাইনি) ও ময়নামতি মেডিকেল কলেজের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত। ওই চিকিৎসকের অভিযোগ, তার চেম্বার যে ভবনে ওই ভবনের মালিক জোর করে তার চিকিৎসাসেবা বন্ধ করে দিয়েছেন।

মঙ্গলবার (৭ এপ্রিল) রাত সাড়ে ১১টার দিকে ডা.ফাহমিদা আজিম কাকুলি বার্তা২৪.কমকে বলেন, আমি একজন গাইনি অবস স্পেশালিস্ট। কুমিল্লায় দীর্ঘদিন ধরে প্র্যাকটিস করে আসছি। গত চার বছর ধরে নগরীর ঝাউতলায় হাসেমিবাগ নামের একটি বাড়ির দোতলা ভাড়া নিয়ে মানুষকে চিকিৎসাসেবা দিয়ে আসছি। বাংলাদেশে বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার শুরু থেকেই আমি সাবধানতা অবলম্বন করে শুধুমাত্র ডেলিভারি আর ব্লিডিং সংক্রান্ত জরুরি রোগী দেখছিলাম। বেশ কয়েকদিন ধরে আমার আশপাশে অনেক ডাক্তার তাদের চেম্বার বন্ধ করে দিয়েছেন এমন অজুহাতে বাড়িওয়ালা ও তার ভাইয়েরা আমাকে চেম্বার বন্ধের জন্য চাপ দিতে থাকেন।

তিনি আরেও বলেন, অনেকবার তারা চেম্বারের কাছাকাছি এসে উচুঁ গলায় আমার সহযোগীদের চেম্বার বন্ধ করতে বলে গেছেন। আজকে তারা চেম্বারে এসে বলেছেন, আমি যেন জরুরি কোনো সেবা না দেই, চেম্বারে যেন তালা ঝুলিয়ে দেই। না হলে তারা আমাকে বিভিন্নভাবে অপমান করবে। এর মধ্যে কয়েকবার গেটে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়। দেশের এই ক্রান্তিকালে নিজেকে ঝুঁকির মধ্যে রেখে কাজ করতে চেয়েছিলাম। শুধুমাত্র জরুরি রোগীদের জন্য। এমতাবস্থায় আমি কি করবো, বুঝতে পারছি না!

বিষয়টি নিয়ে ওই নারী চিকিৎসক মঙ্গলবার রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি লেখা পোস্ট করেছেন। এরপর থেকে বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শুরু হয় নিন্দা ও সমালোচনার ঝড়।

এই বিষয়ে কুমিল্লা কোতয়ালী থানার ওসি মো. আনোয়ারুল হক বলেন, আমরা এই ঘটনায় এখনও কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

   

আশুগঞ্জে বোরো মৌসুমের ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান শুরু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
আশুগঞ্জে বোরো মৌসুমের ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান শুরু

আশুগঞ্জে বোরো মৌসুমের ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান শুরু

  • Font increase
  • Font Decrease

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে চলতি বোরো মৌসুমের ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান শুরু হয়েছে।

শনিবার (১১ মে) দুপুরে আশুগঞ্জ খাদ্যগুদামে কর্মসূচির উদ্বোধন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া -২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মঈন উদ্দিন মঈন। ৩১ আগস্ট পর্যন্ত এই সংগ্রহ অভিযান চলবে।

আশুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শ্যামল চন্দ্র বসাকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, আশুগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নাহিদ আহমেদ, আশুগঞ্জ উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা আব্দুর রউফ, খাদ্যগুমাদের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সোলাইমান মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা চাতাল কল মালিক সমিতির সভাপতি হাজী জহিরুল ইসলাম জারু, উপজেলা চাতালকল মালিক সমিতির সাবেক সভাপতি জোবায়ের হায়দার বুলু, আশুগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি মোজাম্মেল হক, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মোবারক হোসেন, শাহ আলম, হাসান ইমরান, গোলজারসহ বিশেষ ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

চলতি মৌসুমে আশুগঞ্জ উপজেলা থেকে ৪৬ হাজার ৩শ ৯৭ মেট্রিকটন ধান-চাল সংগ্রহ করা হবে। এর মধ্যে সিদ্ধ চাল ৪৫ টাকা দরে ৪৫ হাজার ৫’শ ৩১ মেট্রিক টন, আতব চাল ৪৪ টাকা কেজি দরে ৪’শ ৪৯ মেট্রিকটন ও ধান ৩২ টাকা দরে ৪’শ ১৭ মেট্রিক টন ক্রয় করবে খাদ্য বিভাগ।

;

‘কর্মদক্ষ যুবসমাজ স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনের অন্যতম পূর্বশর্ত’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

স্থানীয় সরকার, পল্লী ও উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে যুগোপযোগী ও কর্মদক্ষ যুবসমাজের কোন বিকল্প নেই।

বাংলাদেশ ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের সম্ভাবনাময় সময় পার করছে জানিয়ে তিনি বলেন, জনসংখ্যাগত এই সুবিধার সঠিক ব্যবহার করতে আমাদের সবাইকে সম্মিলিতভাবে এগিয়ে আসতে হবে।

শনিবার (১১ মে) সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাণিজ্য অনুষদের অধ্যাপক হাবিবুল্লাহ কনফারেন্স হলে ‘ইয়ুথ লিডারশিপ স্কিলস্ ফর স্মার্ট বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তাজুল ইসলাম একথা বলেন।

তিনি বলেন, এমডিজি, এসডিজিসহ, ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ সহ নানা কর্মসূচি প্রমাণ করে সরকার যুবসমাজ ও দেশের নাগরিকদের নিয়ে নিয়ে দূরদর্শী পরিকল্পনা করছে।

মার্কেট ইকোনমি নিয়ে তিনি বলেন, আমাদের পণ্য ও সেবার মান বিশ্বমানের হতে হবে। তাহলেই এই মুক্তবাজার অর্থনীতির যুগে আমরা অন্যান্য দেশের সাথে প্রতিযোগিতা করে দেশের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করতে পারব। ভিশন ২০৪১ বাস্তবায়ন করে ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়ন করতে হলে নিজেরদের যোগ্য ও দক্ষ করে গড়ে তোলা অপরিহার্য।

ডিজিটাল বাংলাদেশের বাস্তবায়ন এক অবারিত সুযোগের দুয়ার খুলে দিয়েছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, শতভাগ বিদ্যুতায়ন, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট, সাবমেরিন ক্যাবলের ফলে গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলেও এখন প্রযুক্তির ছোঁয়া। এই সমস্ত সুযোগ সুবিধা তরুণ ও জনসাধারণের জন্য নানা রকমের সম্ভাবনা ও আয়ের মাধ্যম সৃষ্টি করছে। যুবসমাজ ফ্রিল্যান্সিংসহ রিমোট জবের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করছে। যা অর্থনীতিকে করছে বেগবান।

স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে সকলের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টার বিকল্প নেই জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ একটি বহুমাত্রিক ধারণা। সকল ভেদাভেদ ভুলে সকলে নিজ নিজ অবস্থান থেকে সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে জ্ঞান ও দক্ষতা ভিত্তিক সমাজ গঠনে এগিয়ে আসলে আমরা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলা তথা স্মার্ট বাংলাদেশ গঠন করতে পারব।

একশনিস্ট ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন ড. শারিন শাহাজাহান নাওমির সভাপতিত্বে সভায় সম্মানিত বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্মার্ট বাংলাদেশ নেটওয়ার্কের চেয়ারম্যান মো. আবুল কালাম আজাদ।

;

পল্টনে ককটেল বিস্ফোরণে পথশিশু আহত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর নয়াপল্টনে ককটেল বিস্ফোরণে এক পথশিশু আহত হয়েছে। আহত ওই শিশুর নাম সানি (১৬)। রক্তাক্ত অবস্থায় পুলিশ উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসে।

শনিবার (১১ মে) বেলা পৌনে ৩টার দিকে নয়াপল্টন হোটেল মিডওয়ের পেছনে এই ঘটনা ঘটে।

আহত সানি জানায়, তার বাবার নাম টিটু মিয়া। সে কাকরাইল এলাকায় থাকে। বিভিন্ন ভাঙ্গারি জিনিসপত্র কুড়িয়ে বিক্রি করে।

শনিবার দুপুরে ভাঙ্গারি কুড়ানোর সময় সে একটি পরিত্যক্ত ব্যাগ পায়। সেটিতে ককটেল ছিল। হাত দিয়ে ধরে সেটি নাড়াচাড়া করার সময় বিস্ফোরণ ঘটে। এতে তার দুই হাত ও দুই পায়ে আঘাত লাগে।

আহত অবস্থায় তাকে প্রথমে রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে নিয়ে আসে পুলিশ।

পল্টন থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) মো. সেন্টু মিয়া জানান, পরিত্যক্ত অবস্থায় ব্যাগের ভেতরে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে সানি নামে ওই পথশিশু আহত হয়েছে। ঘটনাটি বিস্তারিত তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ অবস্থান করছে।

;

জলাতঙ্ক নির্মূলে চসিকের কুকুরের টিকাদান কর্মসূচি সম্পন্ন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

জলাতঙ্ক নির্মূলে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) অধীনে ৪১টি ওয়ার্ডে কুকুরের টিকাদান (এমডিভি) কর্মসূচি শেষ হয়েছে।

মঙ্গলবার (৭ মে) থেকে শনিবার (১১ মে) পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত এ কার্যক্রম চলে।

টিকাদান কর্মসূচির প্রতিটি টিমে কাজ করেছেন দুইজন কুকুর ধরার লোক, একজন টিকাদান কর্মী, একজন তথ্য সংগ্রাহক ও একজন স্থানীয় দিকনির্দেশক।

জানা গেছে, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন ৪১টি ওয়ার্ডে ৪৬টি টিম পর্যবেক্ষণ করেন এমডিভি সুপারভাইজার, ওয়ার্ড সচিব ও এমডিভি এক্সপার্ট।

টিকা দেওয়া কুকুরকে লাল বা গোলাপি রং দিয়ে চিহ্নিত করা হয়েছে। একইসঙ্গে ডিজিটাল মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে প্রতিটি কুকুরের রেকর্ড নিশ্চিত করা হয়েছে। প্রতিটি ওয়ার্ড এলাকা বিকেল ৩টা থেকে ৫টা পর্যন্ত পর্যবেক্ষণ করা হয়। যেসব কুকুর এখনো টিকার আওতায় আসেনি, সেগুলোকে পরবর্তীতে টিকার আওতায় আনা হবে।

চসিক মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, ফজরের নামাজ পড়তে মসজিদে গেলে দেখি কুকুর খুব আগ্রাসী থাকে এবং দলবদ্ধভাবে প্রায়শ পথচারীদের ধাওয়া করে। এজন্য জলাতঙ্ক নির্মূলে দীর্ঘমেয়াদী সমাধান প্রয়োজন। আশা করি, এমডিভি কর্মসূচির মাধ্যমে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনে জলাতঙ্ক রোগ শতভাগ নির্মূল করা সম্ভব হবে।

জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. নজরুল ইসলাম বলেন, পথের পাশের বেওয়ারিশ কুকুর আঁচড় কিংবা কামড় দিলে র‌্যাবিস ভাইরাস সংক্রমণে মস্তিষ্কে প্রদাহ হয়। একে বলা হয় ‘এনকেফালাইটিস’, যা আমাদের কাছে জলাতঙ্ক রোগ হিসেবে পরিচিত। এতে মৃত্যুহার প্রায় একশ ভাগ।

প্রাণীটি কামড় দেওয়ার পর পাঁচদিন থেকে শুরু করে কয়েক বছরের মধ্যে লক্ষণ প্রকাশ পেতে পারে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দুই থেকে তিন মাসের ভেতরেই লক্ষণ প্রকাশ পায়। আক্রান্ত স্থানে ব্যথা, চুলকানি, ঝিন ঝিন ভাব, অনুভূতি কমে যায়। এরপর অনুভব হয় শরীর ব্যথা, মাথাব্যথা, জ্বর, বমি। লালা ঝরতে থাকে। বাতাস হলে ও পানি দেখলে ভয় লাগে। চোখে আলো পড়লে অস্বস্তি লাগে।

মাংসপেশিতে টিকা নিলে সাতদিন পর দুটি নিতে হবে। চামড়ার নিচে নিলে দুই পাশে দুই ডোজ। সাতদিন পর দ্বিতীয় ডোজ। সামান্য আঁচড় কাটলে এবং রক্তক্ষরণ না হলে ক্ষতস্থানের চিকিৎসা এবং যত দ্রুত সম্ভব অ্যান্টি-র‌্যাবিস ভ্যাকসিন এক ডোজ নিতে হবে। একাধিক কামড় বা আঁচড় এবং কামড়ের অবস্থান যদি মুখে, ঘাড়ে, মাথায়, হাতে হয় এবং প্রাণীটি যদি জলাতঙ্ক আক্রান্ত থাকে অথবা জলাতঙ্ক আক্রান্ত হিসেবে সন্দেহ করা হয়, তাহলে অবশ্যই অ্যান্টি-র‌্যাবিস ভ্যাকসিনের পাশাপাশি ইমিউনোগ্লোবিলিন টিকাও নিতে হবে।

জলাতঙ্কের প্রধান বাহক পথকুকুরের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ ও জলাতঙ্ক রোগের টিকা দিতে ২০২১ সালের জুন মাসে একটি প্রকল্পের অধীনে কাজ শুরু করে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় (সিভাসু)। কুকুরকে হত্যা না করে চিকিৎসার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ এবং রোগমুক্ত করাই ছিল এ প্রকল্পের লক্ষ্য। অস্ত্রোপচারের পর সুস্থ হলেই এসব কুকুরকে ছেড়ে দেওয়া হতো।

বিশ্ববিদ্যালয়টির ফিজিওলজি ও প্রাণিকল্যাণ বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ রাশেদুল আলমের নেতৃত্বে সার্জারি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক তুলি দেসহ শল্যচিকিৎসকরা ‘নিউটার (বন্ধ্যাকরণ)’, ‘ভ্যাকসিন (জলাতঙ্ক টিকা)’ প্রদানের কাজও করেছেন।

 

;