রাঙামাটিতে ত্রাণ বঞ্চিত এক তৃতীয়াংশ পৌরবাসী



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাঙামাটি
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাঙামাটিতে ঘরবন্দী মানুষজনের অনেকের কাছে এখনো পৌঁছেনি সরকারি ত্রাণ সহায়তা। রাঙামাটি শহরের পৌর এলাকার বাসিন্দাদের অর্ধেকাংশ এখনো ত্রাণ পায়নি। প্রতিদিনই ত্রাণের জন্য ছুটছে সাধারণ মানুষ। বর্তমান সময়ে করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় সারা দেশের ন্যায় পার্বত্য জেলা রাঙামাটিতেও ঘরবন্দী থাকা মানুষজনের জন্য জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রাপ্ত ত্রাণ সহায়তা পর্যাপ্ত নয় দাবি করে আরও ত্রাণ সহায়তা চেয়েছে স্থানীয় পৌরসভার জনপ্রতিনিধিরা।

তবে জেলা প্রশাসনের দাবি পৌরসভার জনপ্রতিনিধিদের ত্রাণ বিতরণে নিরপেক্ষতা ও আরও স্বচ্ছতার প্রয়োজন রয়েছে। অনেক কাউন্সিলরের অদক্ষতার কারণেই ত্রাণ প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত থাকছে স্থানীয়রা এমন দাবি করে জেলা প্রশাসনের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ত্রাণ পাওয়ার যোগ্য এমন পরিবারদের তালিকা দিতে বলা হলেও গত ১০ দিনেও তালিকা জমা দেয়নি পৌর কাউন্সিলররা।

পৌর এলাকার স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে শহরের অনেকগুলো এলাকাতে এখনো পর্যন্ত এক তৃতীয়াংশ বাসিন্দা খাদ্য সহায়তা পায়নি। কাউন্সিলররা জানান, পৌর এলাকায় সহায়তা প্রাপ্তির যোগ্য প্রায় ৩৩ হাজার ৭শ পরিবার রয়েছে। এ পর্যন্ত রাঙামাটি পৌরসভার পক্ষ থেকে গত ২৯ মার্চ থেকে এ পর্যন্ত সহায়তা প্রদান করা হয়েছে মাত্র ৬ হাজার ৪শ পরিবারকে।

এদিকে রাঙামাটি পৌরসভার নয়টি ওয়ার্ডের কাউন্সিলরদের সাথে আলাপ করে জানা গেছে, ত্রাণ সহায়তা প্রয়োজন এমন পরিবারগুলোর মধ্যে ১নং ওয়ার্ডে ৩৫শ পরিবারের মধ্যে ত্রাণ দেওয়া হয়েছে ১০০৫ পরিবারকে। ২নং ওয়ার্ডে ৫ হাজারের মধ্যে ত্রাণ পেয়েছে ৫০৫ পরিবার। ৩নং ওয়ার্ডে ৩ হাজার পরিবারের মধ্যে ত্রাণ পেয়েছে ৬’শ পরিবার। ৪নং ওয়ার্ডে ২৫’শ পরিবারের মধ্যে ত্রাণ পেয়েছে ৯০৫ পরিবার। ৫নং ওয়ার্ডে ৩ হাজার পরিবারের মধ্যে ৫০৫ পরিবারকে ত্রাণ দেওয়া হয়েছে। ৬নং ওয়ার্ডে ৩৫শ পরিবারের মধ্যে ত্রাণ পেয়েছে ৬শ পরিবার। ৭নং ওয়ার্ডে ৩ হাজার পরিবারের মধ্যে ত্রাণ পেয়েছে ৮৪৫ পরিবার। ৮নং ওয়ার্ডে ৯ হাজার পরিবারের মধ্যে ত্রাণ দেওয়া হয়েছে ৫০৫ পরিবারকে। ৯নং ওয়ার্ডে ১২শ পরিবারের মধ্যে ৫০৫ পরিবারকে ত্রাণ প্রদান করা হয়েছে।

পৌর কাউন্সিলরগণ জানিয়েছেন, আমাদের এলাকার দরিদ্র পরিবারগুলোর তুলনায় বরাদ্দ অত্যন্ত কম হয়েছে। সকলের দ্বারে দ্বারে ত্রাণ পৌঁছে দিতে হলে বরাদ্দ আরও বাড়ানোর দাবিও করেছেন পৌর কাউন্সিলররা।

সরকারি-বেসরকারিসহ স্থানীয় রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্যোগে পৌর এলাকার বিভিন্ন স্থানে ত্রাণ বিতরণ করা হলেও মূলতঃ সমন্বয়হীনতা আর স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের নিরপেক্ষতার অভাবসহ তাদের অদক্ষতার কারণেই হয়তো ত্রাণ বঞ্চিত হচ্ছে অনেকেই। এমনটাই মনে করছে রাঙামাটি জেলা প্রশাসন কর্তৃপক্ষ। জনপ্রতিনিধিদের বারংবার তাগাদা দিয়েও ত্রাণ বিরতণ করানো যায় না। অনেকটা প্রেসার দিয়েই তাদেরকে দিয়ে ত্রাণ দেওয়াতে হচ্ছে।

পৌর মেয়র আকবর হোসেন চৌধুরী জানিয়েছেন, বুধবার পর্যন্ত পৌর এলাকায় সর্বমোট ৬ হাজার ৪শত পরিবারের মাঝে ৬৪ মেট্রিক টন খাদ্যশষ্য ও নগদ অর্থসহায়তা প্রদান করা হয়েছে।

রাঙামাটির জেলা প্রশাসক একেএম মামুনুর রশিদ জানিয়েছেন, আমাদের কাছে পর্যাপ্ত ত্রাণ রয়েছে। আমরা এ পর্যন্ত রাঙামাটি পৌরসভাকে ৬৪ মেট্রিক টন খাদ্যশস্য এবং প্রায় চার লাখ টাকা বরাদ্দ দিয়েছি।

বৃহস্পতিবার (৯ এপ্রিল) আবারো নতুন করে ৪০ হাজার টাকা দিয়েছে শুধুমাত্র শিশু খাদ্য (দুধ-বিস্কুট) বিতরণের জন্য। তিনি জানান, ইতোমধ্যে সিলেটি পাড়া, রাজমুনি পাড়া এমন অনেক দূরবর্তী স্থানেও ত্রাণ পৌঁছে দিয়েছি। এছাড়াও পৌরবাসীর জন্য আমরা ১০ টাকা কেজি দরের চাউল বিক্রি চালু করেছি। এতে করে ১০ হাজার ৮শ পরিবার এই সুবিধার আওতায় আসবে। এখনো পর্যন্ত পর্যাপ্ত পরিমাণে বরাদ্দ রয়েছে জানিয়ে জেলা প্রশাসক বলেন, প্রয়োজনে আরো ত্রাণ দিবো। ইতোমধ্যেই যারা যারা ত্রাণ পায়নি তাদের জন্য জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ চালু করেছি। অনলাইনের মাধ্যমে ফরমে আবেদন করলে খোঁজ-খবর নিয়ে ত্রাণ পৌঁছে দিবে রাঙামাটি জেলা প্রশাসন।

   

পর্দা উঠলো ঐতিহ্যবাহী ডিসি সাহেবের বলীখেলার ৬৯তম আসরের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কক্সবাজারে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী ঐতিহ্যবাহী ডিসি সাহেবের বলীখেলা ও বৈশাখী মেলা। এটি এই খেলার ৬৯তম আসর। 

শুক্রবার (১০ মে) বিকেলে বেলুন উড়িয়ে কক্সবাজারের বীর শ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন স্টেডিয়ামে খেলা ও মেলার উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান। শনিবার (১১ মে) বিকেলে পুরস্কার বিতরণের মাধ্যমে বলী খেলা সমাপ্ত হবে।


জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক মো. জসিম উদ্দিন জানান, এবার দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রায় ৪০০ জন বলি খেলায় অংশ নিতে রেজিস্ট্রেশন করেছেন। এবছর বলি খেলার অন্যতম আকর্ষণ চট্টগ্রামের জব্বারের বলি খেলার চ্যাম্পিয়ন বলি বাঘা শরীফের অংশগ্রহণ। তিনি কুমিল্লার বাসিন্দা। এছাড়াও, বিগত আসরের চ্যাম্পিয়ান উখিয়ার নুর মোহাম্মদ বলি, শামসু বলি ও জীবন বলি খেলায় অংশ নিচ্ছেন।


এদিকে, বলি খেলার পাশাপাশি আয়োজিত বৈশাখী মেলায় রয়েছে- নাগরদোলা, হস্ত, কুটির, তাঁত শিল্পসহ নানা ধরনের পণ্যের স্টল।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. জাহিদ ইকবাল, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) বিভীষণ কান্তি দাস, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইয়ামিন হোসেন ও জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রট, বলী খেলা উপ-কমিটির সদস্য সচিব হেলাল উদ্দিন কবির প্রমুখ।

প্রসঙ্গত, কক্সবাজারের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের এক অনন্য অংশ ডিসি সাহেবের বলি খেলা। ১৯৫৬ সালে কক্সবাজার মহকুমা থাকাবস্থায় ‘এসডিও সাহেবের বলি খেলা’ নামে এ খেলার প্রবর্তন হয়। ১৯৮৪ সালে কক্সবাজার জেলায় রূপান্তর হওয়ার পর ‘এসডিও সাহেবের বলী খেলার’ নাম বদলে ‘ডিসি সাহেবের বলি খেলা’ করা হয়।

;

ময়লার ঝুড়িতে মিলল ৭০ লাখ টাকার সোনা



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম ব্যুরো
ময়লার ঝুড়িতে মিলল ৭০ লাখ টাকার সোনা

ময়লার ঝুড়িতে মিলল ৭০ লাখ টাকার সোনা

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম শাহ আমানত বিমানবন্দরের বাথরুমের কমোডের পাশের ঝুড়িতে মিলল ২৪ ক্যারেটের ৭টি সোনার বার। ৮১৬ গ্রামের ওই সোনার দাম প্রায় ৭০ লাখ টাকা।

শুক্রবার (১০ মে) রাত ৯টা ২০ মিনিটে গোপন তথ্যের ভিত্তিতে এনএসআই চট্টগ্রাম বিমানবন্দর টিম এবং শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের যৌথ অভিযান চালিয়ে এসব সোনার বার উদ্ধার করে।

স্বর্ণগুলো এয়ার এরাবিয়া এয়ারলাইন্সের জি৯-৫২০ ফ্লাইটে আসা কোনো যাত্রী নিয়ে এসেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে এ ঘটনায় কাউকে আটক করা যায়নি।

শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের একজন কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বিমানবন্দরের আন্তর্জাতিক আগমনি ১ নম্বর কনভেয়ার বেল্টের পাশের ওয়াশরুমের ঝুড়িতে একটি সিগারেটের প্যাকেটে স্বর্ণগুলো ছিল। একটি সোনার বারের দাম প্রায় ১০ লাখ টাকা। সে হিসেবে ৭টি বারের দাম ৭০ লাখ টাকা।

;

পার্বত্য চট্টগ্রামে তুলা চাষ বাড়াতে কৃষক সমাবেশ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বান্দরবান
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

পার্বত্য চট্টগ্রামে তুলা চাষ বৃদ্ধি ও কৃষকদের দারিদ্র্য বিমোচন প্রকল্পের আওতায় বান্দরবানের আলীকদম উপজেলায় কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার (১০ মে) দুপুর ২ টায় বান্দরবান তুলা উন্নয়ন বোর্ডের আয়োজনে আলীকদম উপজেলার সদর ইউনিয়নের কলারঝিরি জবিরাম কারবারি পাড়া হলরুমে ১০০ জন কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

এই সময় তুলা উন্নয়ন বোর্ডের বান্দরবান জোনের প্রধান তুলা উন্নয়ন কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. আলমগীর হোসেন মৃধা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, প্রকল্পের তুলা উন্নয়ন কর্মকর্তা নুম্যামং মার্মা ও তুলা চাষিরা।

এই সময় প্রধান অতিথি তুলা উন্নয়ন কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. আলমগীর হোসেন মৃধা বলেন, তুলা একটি অর্থকরী ফসল। পার্বত্যাঞ্চলের মাটি তুলার সঙ্গে মিশ্র চাষে উপযোগী। পাহাড়ের অনাবাদি ও জুমে মিশ্রচাষে সম্ভাবনার ফসল তুলা। এটি চাষ করে এখানকার চাষিরা অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হতে পারে। আলীকদম উপজেলা থেকে প্রায় বছরে ৩ টন তুলা উৎপাদন হচ্ছে। প্রতি কেজি ৯৫ টাকা বিক্রি করছেন চাষীরা। 

;

কেএনএফ'র বিরুদ্ধে হুশিয়ারি দিলো বম সোশ্যাল কাউন্সিল



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, বান্দরবান
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অবিলম্বে বান্দরবানের রুমা উপজেলার সোনালী ব্যাংকের লুট হওয়া ১৪টি অস্ত্র ফেরত ও সন্ত্রাসী তৎপরতা ছেড়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে না এলে পাহাড়ের কুকিচিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) বিরুদ্ধে গ্রামে গ্রামে জন প্রতিরোধ গড়ে তোলা হবে বলে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছে বম সম্প্রদায়ের সংগঠন বম সোশ্যাল কাউন্সিলের নেতৃবৃন্দ।

শুক্রবার (১০ মে) বান্দরবানে শহরের নিউ গুলশান এলাকার বাংলাদেশ খ্রিস্টান চার্চ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক সভার পর ভিডিও বার্তায় বম সোশ্যাল কাউন্সিলের নেতৃবৃন্দ কেএনএফের প্রতি এই হুঁশিয়ারি বার্তা দিয়েছেন।

সংগঠনের সভাপতি লালজারলম জানিয়েছেন কেএনএফের সন্ত্রাসী তৎপরতার কারণে বম সম্প্রদায় অধ্যুষিত পাড়াগুলোতে এখন খাদ্য সঙ্কটসহ মানবিক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। সেখানকার লোকজন এখন জুম চাষ করতে পারছে না বাগানে উৎপাদিত ফল বিক্রি করতে পারছে না। অনেকে টিকতে না পেরে ২০০-এর বেশি বম সম্প্রদায়ের নারী পুরুষ পার্শ্ববর্তী ভারতের মিজোরামে আশ্রয় নিয়েছে।

এ অবস্থায় আমরা কেএনএফের প্রতি আহ্বান জানিয়েছি তারা যাতে অবিলম্বে ব্যাংকের লুট হওয়া ১৪টি অস্ত্র ফেরত দেয়। এছাড়া সন্ত্রাসী তৎপরতা ছেড়ে তারা যাতে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসে। আর যদি তারা তাদের কর্মকাণ্ড চালিয়ে যায় তবে তাদের বিরুদ্ধে গ্রামে গ্রামে সাধারণ বম সম্প্রদায় প্রতিরোধ গড়ে তুলবে। ইতোমধ্যে ২০০ যুবক প্রতিরোধে অংশ নেয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছে।

বম সোশ্যাল কাউন্সিলের নেতৃবৃন্দ আরো জানিয়েছে কেএনএফ অস্ত্র ফেরত দিয়ে আলোচনায় বসতে চাইলে বম সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ সহায়তা করবে এবং আলোচনার জন্য সরকারের দোয়ার সব সময় খোলা রয়েছে।

ওই সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বম সোশ্যাল কাউন্সিলের সভাপতি লাল জারলম বম, সাধারণ সম্পাদক লাল থান জেল বম, বান্দরবান জেলা পরিষদের সদস্য জুয়েল বমসহ বম সম্প্রদায় ও ইয়ং বম অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ। বম সম্প্রদায়ের নিজস্ব ভাষায় ভিডিও বার্তাটি দেয়া হয়।

উল্লেখ্য, বান্দরবানে গত ২ ও ৩ এপ্রিল রুমা ও থানচিতে ব্যাংক ডাকাতি, মসজিদে হামলা, টাকা-অস্ত্র লুটের ঘটনায় মামলায় অভিযুক্ত ‘কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ)’র সংশ্লিষ্টতা থাকার অভিযোগে সমগ্র বান্দরবান জুড়ে যৌথ বাহিনীর চিরুনি অভিযান চলমান রয়েছে।

;