বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজ-বিলস এর উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য, বিশিষ্ট পার্লামেন্টেরিয়ান ও সাবেক হুইপ, সংগ্রামী ট্রেড ইউনিয়ন নেতা আশরাফ হোসেন শনিবার (১৮ জুলাই) ভোর রাত ৩টা ২০ মিনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেছেন (ইন্না লিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮০ বছর। তিনি দুই ছেলে ও এক কন্যাসহ, আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, সহকর্মী সহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। আশরাফ হোসেন নিকুঞ্জ-২ এর ১১ নম্বর রোডে থাকতেন।
আশরাফ হেসেনের মৃত্যুতে বিলস পরিবারের পক্ষ থেকে গভীর শোক প্রকাশ করে চেয়ারম্যান মোঃ হাবিবুর রহমান সিরাজ এবং মহাসচিব নজরুল ইসলাম খান বলেন, তার মৃত্যুতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ট্রেড ইউনিয়ন আন্দোলনের অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে। তারা তার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বলেন আশরাফ হোসেন সারাজীবন মেহনতি মানুষের কল্যানে কাজ করে গেছেন। নেতৃবৃন্দ আশরাফ হোসেনের শোকার্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।
জাতীয় পর্যায়ের বাংলার বৈশাখ, বাংলার নাচ প্রতিযোগিতার সমাপনী
স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুড়িগ্রাম
জাতীয়
কুড়িগ্রামে বাংলাদেশ শিশু একাডেমি আয়োজিত ‘বাংলার বৈশাখ, বাংলার নাচ’ শীর্ষক লোকনৃত্যের আসর 'বৈশাখের রং লাগাও প্রাণে' এর স্কুল পর্যায়ের চূড়ান্ত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (১১ মে) বিকেল ৩টায় কুড়িগ্রাম শেখ রাসেল পৌর মিলনায়তনে এই অনুষ্ঠান হয়।
বাংলার বৈশাখ, বাংলার নাচ প্রতিযোগিতায় এবারে প্রাথমিক পর্যায়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে রংপুর বিভাগের লালমনিরহাট জেলার ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ এবং মাধ্যমিক পর্যায়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ঢাকা বিভাগের পলাশপুর বিদ্যানিকেতন। দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে ময়মনসিংহ বিভাগের ১০৯ নং শেরপুর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। অন্যদিকে ৩য় স্থান অধিকার করেছে বরিশাল বিভাগের জাহানারা ইসরাইল স্কুল এন্ড কলেজ। মাধ্যমিক পর্যায়ে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে সিলেট বিভাগের আলী আমজাদ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। ৩য় স্থান অধিকার করেছে বরিশাল বিভাগের জাহানারা ইসরাইল স্কুল এন্ড কলেজ।
বাংলাদেশ শিশু একাডেমি সূত্রে জানা যায়, বৈশাখের রং লাগাও প্রাণে, কর্মসূচিটি ২০১৯ সালে প্রথমবারেরমতো বাংলাদেশ শিশু একাডেমি আয়োজন করেছিল। তারই ধারাবাহিকতায় ২০২৪ সালে প্রতিযোগিতাটি আয়োজন করা হয়েছে। এবছরের প্রতিযোগিতাটি দুটি শাখায় বিভক্ত ছিল। ক. প্রাথমিক শাখা (১ম থেকে ৫ম শ্রেণী) খ. মাধ্যমিক শাখা (৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণি)। এই প্রতিযোগিতায় সারাদেশের ৩০৫টি স্কুল অংশগ্রহণ করেছিল। যেখানে মোট অংশগ্রহণকারী প্রতিযোগীর সংখ্যা ১ হাজার ৫২৫ জন। যার মধ্যে মেয়ে ১ হাজার ৩৭২ জন এবং ছেলে ১৫৩ জন।
জেলা শহরের প্রতিযোগিতায় প্রাথমিক ও মাধ্যমিক দুটি শাখায় প্রথম স্থান অধিকারী স্কুলকে নিয়ে বিভাগীয় পর্যায়ে প্রতিযোগিতাটি ২৪ থেকে ২৬ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয়। বিভাগীয় পর্যায়ে ১২২টি স্কুল অংশগ্রহণ করেছিল। যেখানে মোট অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা ছিল ৬১০ জন। এর মধ্যে মেয়ে ৫৮০ জন এবং ছেলে ৩০ জন। বিভাগীয় পর্যায়ে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শাখায় বিজয়ী হওয়া ১৬টি স্কুল চূড়ান্ত প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছে। যেখানে মেয়ের সংখ্যা ৭৮ জন এবং ছেলে ২ জন।
শনিবার বিকেলে চূড়ান্ত পর্যায়ে প্রতিযোগিতায় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ শিশু একাডেমির মহাপরিচালক আনজীর লিটন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ শিশু একাডেমি শিশুদের জন্য একটা প্লাটফর্ম তৈরি করেছে, যে প্ল্যাটফর্ম শিশুদের মানসিক ও সাংস্কৃতিক বিকাশে কাজ করে যাবে। আজকের শিশুরাই একদিন স্মার্ট বাংলাদেশের মূল কারিগর হবে। তাই তাদের বিদ্যা-বুদ্ধিতে সাংস্কৃতিক বিকাশের পথ মসৃণ করতেই বাংলাদেশ শিশু একাডেমি নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
চট্টগ্রাম জেলার ইকরা স্কুল এন্ড কলেজের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী আইয়ুশী দেব এশা বৈশাখের রঙ লাগাও প্রাণে প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্বে অংশ নিতে কুড়িগ্রাম এসেছে। এশা জানায়, ছোটবেলা থেকে আমার নাচ করতে ভালো লাগে। এর আগেও আমি দুইবার ঢাকায় নাচ করতে গিয়েছিলাম। কুড়িগ্রামে এবারে প্রথম আসলাম। কুড়িগ্রাম এসে আমার ভালো লেগেছে।
'বাংলার বৈশাখ, বাংলার নাচ' শীর্ষক জাতীয় পর্যায়ের চূড়ান্ত প্রতিযোগিতার পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক মো. সাইদুল আরীফেন সভাপতিত্বে উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কথা সাহিত্যিক ডা. আনোয়ারা সৈয়দ হক। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কুড়িগ্রাম-২ আসনের সংসদ সদস্য ডা. হামিদুল হক খন্দকার, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. রওশন আরা বেগম, একুশে পদকপ্রাপ্ত নৃত্যশিল্পী শামীম আরা নিপা, শিবলী মোহাম্মদ, কুড়িগ্রাম পৌরসভার মেয়র কাজিউল ইসলাম ও স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত সমাজসেবক এসএম আব্রাহাম লিংকন।
পরে বিজয়ী শিশু এবং কুড়িগ্রাম শিশু একাডেমি ও বাংলাদেশ ভাওয়াইয়া একাডেমির পরিবেশনায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গুরুতর আহত অবস্থায় ভর্তি অজ্ঞাত এক শিশুর কান্নার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। যা দেখে কাঁদছে নেটিজেনরাও।
সরেজমিনে শনিবার (১১ মে) ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি এক বছর বয়সী ছেলে শিশুটিকে দেখতে গিয়ে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার (৯ মে) রাতে ভালুকা উপজেলার হবিরবাড়ী ইউনিয়নের স্কয়ার মাস্টাবাড়ি এলাকায় সড়ক দুর্ঘটনায় ওই শিশু ও তার মা গুরুতর আহত হন। পরে পুলিশ নাম পরিচয়হীন আহতদের অ্যাম্বুলেন্সে করে হাসপাতালে নিয়ে আসে। কিন্তু চিকিৎসাধীন মা আজ শনিবার সকালে মারা যান। এদিকে স্বজনহীন আহত শিশুটির কান্না যেন থামছেই না।
শিশুর এমন কান্নার ভিডিও দেখে আলী ইউসুফ নামে এক নেটিজেন লিখেছেন, সড়ক দুর্ঘটনায় মা মারা গেছে। মা হারা শিশুটি এই পৃথিবীতে নিঃস্ব হয়ে গেল। দয়া করে স্বজনের সন্ধান পেতে সহায়তা করুন।
সোহাগ গাজী নামে একজন লিখেছেন, এই শিশুটির মা মারা গেছেন। ময়মনসিংহ মেডিকেলে ভর্তি, কারো পরিচিত হলে দ্রুত যোগাযোগ করুন।
ভরাডোবা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আতাউর রহমান বলেন, ছবিটি আমিও ফেসবুকে দেখেছি। গত বৃহস্পতিবার রাত আনুমানিক আড়াইটা থেকে তিনটার দিকে স্কয়ার মাস্টার বাড়ি এলাকায় ওই শিশু ও তার মা সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হন। তবে, কিভাবে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে, তা জানা যায়নি। পরে ৯৯৯ কল পেয়ে পুলিশ ওই শিশু ও তার মাকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ভালুকা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন।
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দায়িত্বরত পুলিশ সদস্য আমিনুল ইসলাম বলেন, আজ সকালে ওই শিশুটির মায়ের মৃত্যু হয়েছে। তার মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে। ওই নারীর ফিঙার প্রিন্ট নিয়ে ঢাকার আগারগাঁও নির্বাচন কমিশন অফিসে পাঠানো হয়েছে।
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী ডা. মো. মাইন উদ্দিন বলেন, ভাইরাল হওয়া ছবিটি দেখে শিশুর খোঁজখবর নিয়েছি। শিশুটি এখন সুস্থ আছে। ওয়ার্ডে কর্মরত কর্মীরা শিশুটির দেখাশোনা করছেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ কে এম আবদুল মোমেনের নেতৃত্বে ১০ সদস্যের সংসদীয় কমিটি কক্সবাজার পৌঁছেছে।
শনিবার (১১ মে) সন্ধ্যা ৬টার কিছু পর কক্সবাজার বিমানবন্দরে এসে পৌঁছালে জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান ফুল দিয়ে তাদের স্বাগত জাগত জানান।
এসময় কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র মাহাবুবুর রহমান, নবনির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যান নুরুল আবছার, ভাইস চেয়ারম্যান রোমেনা আকতার, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহামুদুল করিম মাদু সংসদীয় কমিটির সদস্যদের ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।
এসময় সংসদীয় কমিটির সদস্য হুইপ সাইমুম সরওয়ার কমল জানান এ সফরের উদ্দেশ্য সম্পর্কে। তিনি জানান, সীমান্ত পরিস্থিতি, মিয়ানমারের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্কের ক্ষেত্রে এ সফর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। সংসদীয় কমিটি সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংস্থার কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠক করবেন। এরপর সংসদীয় কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হবে।
সংসদীয় কমিটি আগামীকাল রোববার (১০ মে) সকালে রোহিঙ্গা ক্যাম্প, বিকেলে খুরুস্কুল আশ্রয়ন প্রকল্প, সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড পরিদর্শন করবেন এবং বিকেলে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার কার্যালয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে যোগ দেবেন। বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ উপস্থিত থাকবেন।
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক হতে হবে পারস্পরিক কল্যাণের ভিত্তিতে: পরিবেশমন্ত্রী
স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
জাতীয়
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক দেশে কোন দল ক্ষমতায় আছে, তার ওপর নির্ভর করা উচিত নয়। বরং বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক হতে হবে পারস্পরিক কল্যাণের ভিত্তিতে স্থায়ী বন্ধন।
তিনি বলেন, পারস্পরিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং আঞ্চলিক সমৃদ্ধির উন্নয়নে গঠনমূলক সংলাপ ও সহযোগিতার ভিত্তিতে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বন্ধুত্ব স্থায়ী হবে।
শনিবার (১১ মে) সন্ধ্যায় ঢাকা ক্লাবে ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব মাস কমিউনিকেশন (আইআইএমসি) অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ-এর আয়োজনে অ্যাসোসিয়েশনের দ্বিবার্ষিক সাধারণ সভা এবং ‘ইহসানুল করিম অ্যাওয়ার্ড ফর মিডিয়া এক্সিলেন্স’ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী সাবের চৌধুরী বলেন, উন্নয়ন সাংবাদিকেরা পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং দেশের আর্থ-সামাজিক অগ্রগতিতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। টেকসই উন্নয়নের চর্চা এবং জনমত গঠনের জন্য তারা গুরুদায়িত্ব পালন করেন।
মন্ত্রী দেশের পরিবেশের মানোন্নয়নে সংবাদ পরিবেশন করার জন্য সংবাদকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান।
বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক আজিজুল ইসলাম ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, এমপি, ইউনাইটেড নিউজ অব বাংলাদেশের (ইউএনবি) সম্পাদক ফরিদ হোসেন, সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক জাহিদ নেওয়াজ খান এবং কেন্দ্রীয় কমিটির কোষাধ্যক্ষ ভারত থেকে আগত অনিমেষ বিশ্বাস, প্রমুখ।
বাংলাদেশের বিশিষ্ট মুক্তিযুদ্ধ গবেষক, কলামিস্ট, একুশে পদকপ্রাপ্ত প্রবীণ সাংবাদিক আফসান চৌধুরীকে এ বছর ‘ইহসানুল করিম অ্যাওয়ার্ড ফর মিডিয়া এক্সিলেন্স’ পুরস্কার প্রদান করা হয়। পুরস্কার হিসেবে নগদ ১ লাখ টাকা, ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।
এর আগে দ্বিবার্ষিক সাধারণ সভায় ফরিদ হোসেনকে সভাপতি ও আঙ্গুর নাহার মন্টিকে সাধারণ সম্পাদক করে আইআইএমসি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ-এর ২০২৪-২৬ মেয়াদে ১৩ সদস্য বিশিষ্ট নতুন কমিটি গঠন করা হয়।