নেতা-কর্মীদের দাবির মুখে আমি জাপার চেয়ারম্যান: রওশন এরশাদ



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রওশন এরশাদ বলেছেন, দলের অগনিত নেতা-কর্মীদের একান্ত দাবির মুখে আমি জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব গ্রহণ করতে বাধ্য হয়েছি। আজ আপনারা আমার দায়িত্ব গ্রহণকে অনুমোদন দিয়েছেন। 

শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) আইডিইবি মিলনায়তনে জাপার একাংশের ডাকা বর্ধিত সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। এর আগে ২৮ জানুয়ারি রওশন এরশাদ জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের ও মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুকে তাদের পদ থেকে অব্যাহতি দেন। একই সঙ্গে নিজেকে জাপার চেয়ারম্যান ঘোষণা করেন। এরপর ৯ মার্চ জাতীয় পার্টির কাউন্সিল ঘোষণা করেন রওশন এরশাদ। সেই কাউন্সিলকে সামনে রেখে সিরিজ কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে। তারই অংশ হিসেবে বর্ধিত সভা ডাকেন রওশন এরশাদ। 


তিনি আরও বলেন, আপনারাই জাতীয় পার্টির সকল ক্ষমতার উৎস। আপনারা যেভাবে চাইবেন, পার্টি সেভাবেই পরিচালিত হবে। জাতীয় পার্টিতে পূর্ণাঙ্গ গণতান্ত্রিক চর্চা হবে। আগামী ৯ মার্চ জাতীয় পার্টির দশম জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। এই সম্মেলনের বিরুদ্ধে অনেক ষড়যন্ত্র হতে পারে। কোনো ষড়যন্ত্র, কোনো বিভ্রান্তিতে আপনারা কান দেবেন না।

তিনি বলেন, সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের নীতি-আদর্শ, তার চেতনা-প্রেরণা হচ্ছে জাতীয় পার্টির অস্তিত্ব। সেই অস্তিত্বকে যারা মূছে দিতে চায়-তারা জাতীয় পার্টির পরিচয় দেয়ার অধিকার রাখে না। এবারের নির্বাচনী ইশতেহারের মলাট থেকে এরশাদের ছবি মুছে ফেলা হয়েছে। জাতীয় পার্টি প্রতিষ্ঠার পর এবার নির্বাচনে পার্টির প্রার্থীদের পোস্টারে ছবি ব্যবহার করতে দেয়া হয়নি। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী তাঁর নির্বাচনী পোস্টারে বঙ্গবন্ধুর ছবি রেখেছেন। অথচ জাতীয় পার্টির সাবেক চেয়ারম্যানের পোস্টারে এরশাদের ছবি জায়গা পায়নি। এটা জাতীয় পার্টির অগনিত নেতা-কর্মীর মনে আঘাত দিয়েছে, হৃদয়ে রক্তক্ষরণ করেছে। তারা ভোট কেন্দ্রে যাবার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। 

রওশন এরশাদ বলেন, আপনাদের ভোটে জয়লাভের সম্ভাবনা ছিল-এমন সব প্রার্থীদের যদি মনোনয়ন দেয়া হয়নি। এসব জনপ্রিয় ও যোগ্য নেতা এবং অভিভাবকহীন অসংখ্য নেতাকর্মী ও প্রার্থীদের বিপদে রেখে আমি নির্বাচনে যেতে পারি না। আমার ছেলের আসন যদি কেড়ে নেয়া হয়, তাহলে আমি কি নির্বাচনে যেতে পারি? নিশ্চয় না। তারপরও আমি সব কিছু মেনে নিতে পারতাম- যদি নির্বাচনে জাতীয় পার্টির ভরাডুবি না হতো। জাতীয় পার্টিকে ধ্বংসের শেষ সীমানায় পৌঁছে দেয়া হয়েছে। এটা আমি কীভাবে মেনে নেবো?

তিনি বলেন, ৯ মার্চের সম্মেলন সফল করতে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। সম্মেলনের জন্য রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বরাদ্দ নেয়া হয়েছে। পুলিশ প্রশাসনের অনুমতি পাওয়া গেছে। আপনারা সকাল দশটার মধ্যে প্রত্যেক কাউন্সিলর এবং ডেলিগেটদের নিয়ে সম্মেলন স্থানে উপস্থিত হবেন। ওই দিন আপনারাই জাতীয় পার্টির নেতৃত্ব নির্বাচিত করবেন।

তিনি বলেন, আজ আমার হৃদয় কানায় কানায় ভরে গেছে। আপনারা আমার ডাকে সাড়া দিয়ে সকল জেলা থেকে অল্প সময়ের মধ্যে এই বর্ধিত সভায় এসে যোগ দিয়েছেন। আপনারা প্রমাণ করেছেন এরশাদের জাতীয় পার্টি হারিয়ে যায়নি, হারিয়ে যাবে না। আপনারা পার্টিকে আবার সুসংগঠিত করে এরশাদের স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করবেন। 

বক্তব্যের শেষ পর্যায়ে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বেগম রওশন আজ আপনাদের পেয়ে আমার মনোবল দ্বিগুণ বেড়ে গেছে। যতদিন বেঁচে আছি আপনাদের মাঝেই বেঁচে থাকতে চাই। এরশাদের স্বপ্ন বাস্তবায়নের সংগ্রামই হবে আমাদের সকলের পথ ও পাথেয়। ৯ মার্চ জাতীয় সম্মেলন সফল করার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করবেন।

তিনি বলেন,  সাংবিধানিকভাবে দেশে একটি সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে উল্লেখ করে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও সাবেক বিরোধী দলীয় নেতা বেগম রওশন এরশাদ বলেছেন, নতুন সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এই সরকারের সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে অশনি সংকেত শোনা যাচ্ছে। সরকার যদি তা মোকাবেলা করতে না পারে- তাহলে দেশে বড় বিপর্যয় নেমে আসতে পারে। 

রওশন এরশাদ বলেন, দ্রব্যমূল্য এখনই সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে। আর রমজানকে সামনে রেখে অসাধু ব্যবসায়ীরা ওঁৎ পেতে বসে আছে। এক্ষেত্রে সরকারের প্রধান কাজ হবে- দ্রব্যমূল্য সহনীয় পর্যায়ে রাখতে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া। খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ভেজাল বিরোধী অভিযান জোরদার করতে হবে। দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থাকে উন্নত করতে হবে। বেকার সমস্যা সমাধানের দিকে প্রাধান্য দিতে হবে। যুবকরা কাজের সন্ধানে অবৈধ পথে বিদেশে পাড়ি দিতে গিয়ে মর্মান্তিকভাবে প্রাণ হারাচ্ছে-এটা কোনোভাবে মেনে নেয়া যায় না।

   

গরম কমলে বড় আন্দোলনে নামবো: মান্না



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গরম কমলে আরো বড় আকারে আন্দোলনে নামার ঘোষণা দিয়েছেন গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষ নেতা ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেন, এই আন্দোলন আওয়ামী লীগকে সরিয়ে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার আন্দোলন নয়। এ আন্দোলন হবে জিনিসপত্রের দাম কমানোর, ঋণের বোঝা কমানোর।

শুক্রবার (১০ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত বিদ্যুৎ-জ্বালানি ও রেলের ভাড়া বৃদ্ধির প্রতিবাদে এবং বেগম খালেদা জিয়াসহ সকল রাজবন্দীর মুক্তির দাবিতে প্রতিকী অবস্থান কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। অবস্থান কর্মসূচির আয়োজন করে বাংলাদেশ নাগরিক অধিকার আন্দোলন।

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, শেখ হাসিনা সরকারের সাথে কোনো আপস নেই। এ সরকারকে মানি না এবং মানবোও না। এ সরকার যা-ই করুক তাদেরকে মানার কোনো প্রশ্নই আসে না। দেশের মানুষের জন্য আমাদেরকে লড়াই করতে হবে।

মান্না আরও বলেন, আওয়ামী লীগ সারাদেশের জনগণকে অসুস্থ করে নিজেদের চেহারা ভালো করেছে। আগামী তিনমাস বিদেশ থেকে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র আমদানি করার টাকা পর্যন্ত এসরকারের কাছে নেই। আমাদের রপ্তানি ভাড়ানোর আর কোনো সুযোগ নেই। কেবলমাত্র বিদেশিরা যদি আমাদের ডলার দেয় তাহলে এদেশ বাঁচতে পারে, নাহলে এদেশ বাঁচতে পারবে না।

বাংলাদেশ নাগরিক অধিকার আন্দোলনের আহবায়ক এম জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে এবং বাংলাদেশ নাগরিক অধিকার আন্দোলনের সদস্য সচিব ইঞ্জিনিয়ার মোফাজ্জল হোসেন হৃদয়ের সঞ্চালনায় অবস্থান কর্মসূচিতে আরও উপস্থিত ছিলেন, বিএনপি'র যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, বিএনপি'র যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মুয়াজ্জেব হোসেন আলাল, কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম খান বাবুল, বিএনপি'র জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ, আদর্শ নাগরিক আন্দোলনের সভাপতি মীর আমির হোসেন আমু প্রমুখ।

;

নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশ আজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসা ও নিঃশর্ত মুক্তিসহ নেতাকর্মীদের মুক্তি ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে রাজধানীর নয়া পল্টনে সমাবেশ করবে বিএনপি। শুক্রবার (১০ মে) বিকেল ৩টায় নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এ সমাবেশে অনুষ্ঠিত হবে।

বিএনপির চেয়ারপার্সনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার জানান, সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখবেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। এছাড়া বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা সমাবেশে বক্তব্য রাখবেন।

দিদার বলেন, সমাবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। পূর্বের ঘোষণা অনুযায়ী সমাবেশ হবে।

এদিকে সমাবেশ সফল করতে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি কয়েক দফায় যৌথ সভাও করেছে।

উল্লেখ্য, গতকাল বৃহস্পতিবার ১৯টি শর্তে নয়াপল্টনে বিএনপিকে সমাবেশ করার অনুমতি দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। ডিএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার (অপারেশন্স) মো. আবু ইউসুফের স্বাক্ষর করা এক চিঠিতে বলা হয়, বিএনপির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ১৯ শর্ত যথাযথভাবে পালন সাপেক্ষে ১০ মে বিকেল ৩টায় নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করার অনুমতি দেওয়া হলো।

;

আওয়ামী লীগের যৌথসভা বিকেলে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ ও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ এবং সকল সহযোগী সংগঠনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকগণের যৌথসভা আজ শুক্রবার বিকেলে অনুষ্ঠিত হবে।

আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে একথা জানানো হয়।

এতে বলা হয়, আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ ও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ এবং সকল সহযোগী সংগঠনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকগণের যৌথসভা অনুষ্ঠিত হবে।

আরও বলা হয়, শুক্রবার (১০ মে) বিকেল ৪টায় ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউস্থ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ ও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ এবং সকল সহযোগী সংগঠনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকগণের এক যৌথসভা অনুষ্ঠিত হবে।

সভায় সভাপতিত্ব করবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

এতে সংশ্লিষ্ট সকলকে যথাসময়ে উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ জানান আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক।

;

বিএনপিকে ১৯ শর্তে নয়াপল্টনে সমাবেশের অনুমতি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াসহ নেতাকর্মীদের মুক্তি ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে রাজধানীর নয়া পল্টনে ১৯টি শর্তে সমাবেশ করার অনুমতি দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্য ও দফতরের চলতি দায়িত্বে থাকা সাইদুর রহমান মিন্টু বরাবর ইস্যু করা এক চিঠিতে এ অনুমতি দেয় ডিএমপি।

চিঠিতে বলা হয়, আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ১৯ শর্ত যথাযথভাবে পালন সাপেক্ষে ১০ মে বিকেল ৩টায় নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বিএনপিকে সমাবেশ করার অনুমতি দেওয়া হলো।

শর্তগুলো হলো-

১) এই অনুমতিপত্র স্থান ব্যবহারের অনুমতি নয়, স্থান ব্যবহারের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট থেকে অনুমোদন নিতে হবে।

(২) স্থান ব্যবহারের অনুমতিপত্রে উল্লেখিত শর্তাবলী যথাযথভাবে পালন করতে হবে।

(৩) অনুমোদিত স্থানের মধ্যেই সমাবেশের যাবতীয় কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখতে হবে।

(৪) নিরাপত্তার জন্য নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পর্যাপ্ত সংখ্যক স্বেচ্ছাসেবক (দৃশ্যমান আইডি কার্ডসহ) নিয়োগ করতে হবে।

(৫) অনুমোদিত স্থানের বাইরে বা সড়কের পাশে মাইক/সাউন্ডবক্স ব্যবহার করা যাবে না।

(৬) অনুমোদিত স্থানের বাইরে বা সড়কের পাশে প্রজেক্টর স্থাপন করা যাবে না।

(৭ ) অনুমোদিত স্থানের বাইরে রাস্তায় বা ফুটপাতে কোথাও লোক সমবেত হওয়া যাবে না।

(৮) আযান, নামাজ ও অন্যান্য ধর্মীয় সংবেদনশীল সময় মাইক/শব্দযন্ত্র ব্যবহার করা যাবে না।

(৯) ধর্মীয় অনুভূতির উপর আঘাত আনতে পারে এমন কোন বিষয়ে ব্যঙ্গচিত্র প্রদর্শন বক্তব্য প্রদান বা প্রচার করা যাবে না।

(১০) অনুমোদিত স্থানের আশপাশসহ রাস্তায় কোনো অবস্থাতেই সমবেত হওয়াসহ যান ও জন চলাচলে কোনো প্রকার প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা যাবে না।

(১১) সমাবেশস্থলে পতাকা, ব্যানার, ফেস্টুন বহনের আড়ালে কোন ধরণের লাঠি-সোটা, রড ব্যবহার করা যাবে না।

১২) আইন-শৃঙ্খলা পরিপন্থি ও জননিরাপত্তা বিঘ্নিত হয় এমন কার্যকলাপ করা যাবে না।

১৩) রাষ্ট্র বিরোধী কোনো কার্যকলাপ ও বক্তব্য প্রদান করা যাবে না।

(১৪) উস্কানিমূলক কোনো বক্তব্য প্রদান বা প্রচারপত্র বিলি করা যাবে না।

( ১৫) জন দুর্ভোগ সৃষ্টি করে মিছিল সহকারে সমাবেশস্থলে আসা যাবে না।

১৬) পার্কিংয়ের জন্য নির্ধারিত স্থানে গাড়ি পার্কিং করতে হবে, মূল সড়কে কোনো গাড়ি পার্কিং করা যাবে না।

(১৭) সমাবেশস্থলে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি হলে আয়োজনকারী কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে।

(১৮) উল্লিখিত শর্তাবলী যথাযথভাবে পালন না করলে তাৎক্ষণিকভাবে এই অনুমতির আদেশ বাতিল বলে গণ্য হবে।

(১৯) জনস্বার্থে কর্তৃপক্ষ কোনো কারণ দর্শানো ব্যতিরেকে এই অনুমতি আদেশ বাতিল করার ক্ষমতা সংরক্ষণ করেন।

;