‘অভিমান কাটাতে’ ১৪-দলের সঙ্গে বসছেন প্রধানমন্ত্রী



রুহুল আমিন, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অসাম্প্রদায়িক ও গণতান্ত্রিক রাজনীতি প্রতিষ্ঠাকল্পে ২০০৫ সালে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে গঠন হয় ১৪-দলীয় জোট। তবে টানা ক্ষমতায় থাকার ফলে জোট-শরিকদের অবহেলা ও অবমূল্যায়ন করা হচ্ছে বলে অভিযোগ নেতাদের অনেকের। সে ‘অভিমান কাটাতে’ বৈঠক ডেকেছেন জোটনেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আগামী বৃহস্পতিবার (২৩ মে) সন্ধ্যা ৭টায় গণভবনে হবে এ বৈঠক। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ১৪-দলের সমন্বয়ক-মুখপাত্র ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু।

১৪-দলীয় জোটের কোন বৈঠক না হওয়া ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শরিকদের পরাজিত হওয়ার ফলে চরম ক্ষোভ ও হতাশা দেখা দেয় দলগুলোর নেতাদের মধ্যে। তবে সে ক্ষোভ ও হতাশা কাটাতে জোটপ্রধান শেখ হাসিনার সঙ্গে বার বার দেখা করার চেষ্টা করে শরিকরা। অবশেষে সে সাক্ষাৎ পেয়ে সবার দৃষ্টি এখন প্রধানমন্ত্রীর দিকে।

বৈঠক বিষয়ে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু বার্তা২৪.কমকে বলেন, আগামী ২৩ মে প্রধানমন্ত্রী আমাদের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। আমরা সেখানে যাবো, সেখানে জোট নেত্রী কী বলেন, কী প্রস্তাব দেন সেটা আমরা শুনবো। পরবর্তীতে আমরা দলগতভাবে সিদ্ধান্ত নেবো।

বৈঠকের বিষয়ে জোট নেতারা প্রকাশ্যে কিছু বলতে না চাইলেও একটি বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, জাতীয় নির্বাচনের পরে যেহেতু এটাই প্রথম বৈঠক তাই সেখানে আলোচনা করা হতে পারে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে। এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে জোটকে অবমূল্যায়ন করা বিষয়েও হতে পারে আলোচনা। আলোচনা হতে পারে রাজনীতির মাঠে জোটকে সক্রিয় করার প্রসঙ্গেও।

জানা যায়, গত ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে শরিকদের ভোটে ফলাফল বিপর্যয়ে চরম ক্ষোভ ও হতাশা দেখা দেয়। যেখানে তিনটি দলকে মাত্র ৬টি আসনে ছাড় দেয় ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। যার ৪টিতেই পরাজিত হন আওয়ামী লীগ নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থীদের কাছে। বাকি দুটি আসনে স্বল্প ভোটে জয়ী হন ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন ও জাসদের স্থায়ী কমিটির সদস্য এ কে এম রেজাউল করিম।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধরাশায়ী হওয়ার পর আশা ছিলো সংরক্ষিত আসন ও মন্ত্রিসভায় স্থান পাওয়া নিয়ে। সে আশাও পূরণ হয়নি জোট নেতাদের। সংরক্ষিত আসনে একটি আসন পেলেও মন্ত্রিসভায় স্থান পাননি কেউ।

এর আগে, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে আসন সমঝোতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাক্ষাৎ প্রত্যাশা করেছিলেন শরিকরা। তবে সাক্ষাৎ করতে পারেননি তারা। পরে দ্বাদশ সংসদে পরাজিত হওয়ার পর আবারও সাক্ষাৎ প্রত্যাশা করে আসছিলেন শরিক দলের নেতারা। অবশেষে সাক্ষাৎ পেয়ে জোট নেত্রীর নির্দেশনার অপেক্ষায় তারা।

বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, প্রধানমন্ত্রী ও ১২-দলীয় জোটনেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে শরিকদের এই বৈঠকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে প্রতি দলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে। সেই সাথে ১৪-দলের সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, দলের উপদেষ্টামণ্ডলী ও সভাপতিমণ্ডলীর কয়েকজন সদস্যকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

বৈঠকে জোটনেত্রীর সঙ্গে কী বিষয়ে আলোচনা করবেন জানতে চাইলে বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারী বার্তা২৪.কমকে বলেন, সামনে ১৪-দল কীভাবে এগিয়ে যাবে, বর্তমান বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট ও বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আমাদের আলোচনা হবে। এছাড়াও বৈঠকে আমাদের জোটনেত্রী কী প্রস্তাব দেন, কী বলেন তার ওপর ভিত্তি করে আমরা কথা বলব।

   

ছাত্রদলের ২৬০ সদস্যের নতুন কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মো. রাকিবুল ইসলাম রাকিবকে সভাপতি এবং নাছির উদ্দীন নাছিরকে সাধারণ সম্পাদক করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সংসদের ২৬০ সদস্য বিশিষ্ট আংশিক পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন করা হয়।

শনিবার (১৫ জুন) দুপুরে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।

ছাত্রদলের কমিটিতে রয়েছেন যারা-

সিনিয়র সহ-সভাপতি আবু আফসান মোহাম্মদ ইয়াহইয়া। সহ-সভাপতি- জহরি রায়হান আহমদে, এবিএম ইজাজুল কবির রুয়েল, মন্জুরুল আলম রিয়াদ, রিয়াদ উর রহমান, খোরশেদ আলম সোহেল, শাকির আহমেদ, এমএম মুসা, এইচএম আবু জাফর, শাফি ইসলাম, সোহেল রানা, শাহজাহান শাওন, তৌহদিুর রহমান আউয়াল, আরফিুল ইসলাম আরিফ, সজীব মজুমদার, হাসান আল আরিফ, নাজমুল হক, লটিন এআর খান, মশিউর রহমান মামুন, শ্রী মিঠুন কুমার দাশ, আবু সুফিয়ান, শফিকুল ইসলাম, আশিকুর রহমান, মো. নিজাম উদ্দীন, রেহেনা আক্তার শিরিন, আনোয়ার পারভেজ, ইব্রাহিম খলিল ফিরোজ, সাইদ আহমেদ, হাবিবুল বাশার,, হাফিজুর রহমান সোহান, মো: জুয়েল মৃধা, মাকসুদুর রহমান সুমিত, জকির উদ্দীন আবির, মো: কাজী জিয়া উদ্দীন বাসেত, হাসিবুল ইসলাম সজিব, রেজোয়ানুল হক সবুজ, মোহাম্মদ হাফিজুল্লাহ হীরা, মো, অলিউজ্জামান সোহেল, আপেল মাহমুদ, মো. মাসুদ রানা রিয়াজ, মো. জহরিুল ইসলাম ও দিপু পাটোয়ারী।

ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে নিয়োগ পেয়েছেন শ্যামল মালুম। এছাড়া যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে নিয়োগ ১১০ জনকে নিয়োগ দিয়েছে বিএনপি। সহ-সাধারণ সম্পাদক পাদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে ৫৩ জনকে। এছাড়া আরও বেশ কয়েকটি পদে দেওয়া হয়েছে।

;

সরকারের ব্যর্থতার জন্যই সেন্টমার্টিনের দুরাবস্থা: ফখরুল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর

  • Font increase
  • Font Decrease

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের দাসসুলভ আচরণ ও নতজানু পররাষ্ট্রনীতির কারণেই দেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিনে দুরাবস্থা চলছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

মিয়ানমার সেন্টমার্টিন দ্বীপ দখলের চেষ্টা করছে বলে দাবি করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, সেন্টমার্টিনে চরম খাদ্য সংকট চলছে। মিয়ানমার গুলি চালাচ্ছে, কাউকে প্রবেশ করতে দিচ্ছে না অথচ সরকার এ বিষয়ে একেবারে চুপ।

শনিবার (১৫ জুন) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদপত্রের কালো দিবস উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।

ক্ষমতা ধরে রাখতে মরিয়া বর্তমান সরকার দেশের মানুষের কথা চিন্তা করে না অভিযোগ করে মির্জা ফখরুল বলেন, দেশে গণতন্ত্র নেই বলে মানুষ আজ তাদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত।

এ সময় দেশ ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ারও আহ্বান জানান মির্জা ফখরুল।

সম্প্রতি সেন্টমার্টিন থেকে টেকনাফ রুটে চলাচলকারী একাধিক ট্রলার লক্ষ্য করে মিয়ানমার থেকে গুলি চালানো হয়। নাফ নদীর মোহনায় এই ঘটনাগুলো ঘটে। এরপর থেকে সেন্টমার্টিনের পথে নৌযান চলাচল করছে না বললেই চলে।

;

আক্রান্ত হলে ছেড়ে দেব না: সেন্টমার্টিন নিয়ে ওবায়দুল কাদের 



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সেন্টমার্টিন সীমান্তের উত্তেজনা প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, 'আমরা আক্রান্ত হলে ছেড়ে দেব না। আমরা আক্রমণ করব না। আমাদের প্রস্তুতি আছে।' 

শনিবার (১৫ জুন) দুপুরে আওয়ামী লীগের সভাপতি ধানমন্ডিস্থ রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন। 

তিনি বলেন, 'দুঃখজনক। জাতিসংঘ এখন নখদন্তহীন। তাদের কথা ইসরায়েল শোনে না। বড় বড় দেশগুলো শোনে না।' 

ওবায়দুল কাদের বলেন, 'আমাদের প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারের অভ্যন্তরে কিছু সংঘর্ষ হচ্ছে। ৫৪টা কমিটি রয়েছে। এদের সাথে কারো মিল নেই। রাখাইন- আরাকান বিদ্রোহীরা প্রকাশে বিদ্রোহ করে যাচ্ছে। ওদের অভ্যন্তরীণ সংঘাতের জন্য আমরা যদি সাফার করি, সেটাও তো অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক।' 

'বর্তমান সরকারের মিলিটারি গভর্নমেন্ট। তাদের সাথে আমাদের কোনো বৈরিতা নেই। আলাপ আলোচনার দরজা এখনো খোলা আছে। আমরা কথা বলতে পারি। যতক্ষণ কথা বলা যাবে, আলাপ আলোচনা করা যাবে, উই আর নট এ মুভ ডাউন, এমন পর্যায় না হলে আমরা আলাপ আলোচনা মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করছি এবং করে যাবো।'

সেন্টমার্টিন বেদখল হয়ে গেলে বাংলাদেশ কোন প্রক্রিয়া সার্বভৌমত্ব রক্ষা করে? এমন প্রশ্নের উত্তরে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, 'আমরা আক্রান্ত হলে সেই আক্রমণের জবাব দেব। আমরা আমাদেরকে এত খাটো করে দেখি কেন? আমরাও প্রস্তুত। আমরা আক্রমণ করব না। কিন্তু আক্রমণ হলে কি আমরা ছেড়ে দেবো? তখন তো আমাদের ডিপেন্ড করতে হবে।'

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, 'সরকার পরিবর্তনের জন্য গণঅভ্যত্থান বা নির্বাচন করতে হবে। আমাদের দেশের সরকার পরিবর্তনের মাধ্যমটা নির্বাচন। জনগণের ভোটে সরকার পরিবর্তিত হয়। ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি নির্বাচন হয়ে গেছে। এখন প্রসঙ্গ হল গণঅভ্যুত্থান। তারা তো বলে কয়েকদিনের মধ্যেই সরকারের পতন ঘটবে। এটা হাস্যকর। তাদের নেতা কর্মীদের তো এখন আন্দোলন করছেন না। তাদের পার্টির নেতাকর্মীদের আন্দোলনের মানসিকতা নেই। জনগণ যে আন্দোলনের সম্পৃক্ত থাকবে না, সেটা কোনদিন গণঅভ্যুত্থান হতে পারে না। এদেশের '৬৯ সালে গণঅভ্যুত্থান হয়েছে, এরপর কোন গণঅভ্যুত্থান হয়নি। '৯০ এর আন্দোলনকে আমি গণআন্দোলন বলব।  এরশাদ সরকারের যে আন্দোলনের মুখের পদত্যাগ করতে হয়। স্বৈরাচার পতন দিবস ৬ ডিসেম্বর আমরা পালন করে থাকি।' 

তিনি বলেন, রোহিঙ্গা পুনর্বাসনে এদেশ প্রশংসিত হলেও বিশ্ব সংকটের কারণে রোহিঙ্গাদের বিষয়টি এদেশের জন্য বাড়তি চাপ। রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে সর্বাত্মক চেষ্টা করছে সরকার। 

পশুবাহী গাড়ি ও সড়কের পাশে পশুর হাটের কারণে সড়কে কিছুটা চাপ ও যানজট আছে তবে ভোগান্তি বিহীন ঈদ যাত্রায় মাঠে আছে সরকার। 

বৈশ্বিক পরিস্থিতি ও মুদ্রাস্ফীতির কারণে দেশে সংকট আছে তবুও অনেক দেশের তুলনায় ভালো আছে বাংলাদেশ। 

এসময় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, সুজিত রায় নন্দী, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, উপ প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল আউয়াল শামীম, কার্যনির্বাহী সদস্য শাহাবুদ্দিন ফরাজী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

;

বিএনপির উপদেষ্টা-নির্বাহী কমিটিতে ব্যাপক রদবদল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকার পতনের এক দফার আন্দোলনে কার্যত ব্যর্থ বিএনপির উপদেষ্টা ও নির্বাহী কমিটিতে ব্যাপক রদবদল আনা হয়েছে।

শনিবার (১৫ জুন) সকালে দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলে আনা হয়েছে জহির উদ্দিন স্বপন, ব্যারিস্টার এ এইচ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, মজিবুর রহমান সরোয়ার, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, হারুন অর রশিদ ও আসলাম চৌধুরী এফসিএ, রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, ডা. সাখাওয়াত হাসান জীবন, বেবী নাজনীন, খালেদ হোসেন চৌধুরী পাহিনকে।

বিএনপির বিশেষ সম্পাদক ড. আসাদুজ্জামান রিপনকে ভাইস চেয়ারম্যান করা হয়েছে। যুগ্ম মহাসচিব হয়েছেন আব্দুস সালাম আজাদ, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী।

সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে কাজী সাইয়েদুল আলম বাবুল (ঢাকা বিভাগ), সৈয়দ শাহীন শওকত খালেক (রাজশাহী বিভাগ), জি কে গউছ (সিলেট বিভাগ), শরিফুল আলম (ময়মনসিংহ বিভাগ) মনোনীত হয়েছেন।

প্রচার সম্পাদক করা হয়েছে সুলতান সালাউদ্দিন টুকুকে। এছাড়া ড. মোর্শেদ হাসান খানকে গণশিক্ষা সম্পাদক; শামীমুর রহমান শামীমকে গবেষণা বিষয়ক; আমিরুল ইসলাম খান আলীমকে সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক (রাজশাহী বিভাগ; নজরুল ইসলাম আজাদকে সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক (ঢাকা বিভাগ); অধ্যাপক আমিনুল ইসলামকে সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক (রংপুর বিভাগ); মীর হেলাল উদ্দিনকে সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক (চট্টগ্রাম বিভাগ); আবু ওয়াহাব আকন্দকে সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক (ময়মনসিংহ বিভাগ); মিফতাহ সিদ্দিকীকে সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক (সিলেট বিভাগ) পদে মনোনীত করা হয়েছে।

সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক পদে নাহিদ খান; সহ-স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে মুহাম্মদ আমান উল্লাহ; সহ-তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক পদে এস এম সাইফ আলীকে মনোনীত করেছে বিএনপি।

পদ থেকে সরিয়ে কেন্দ্রীয় কমিটিতে কেবল সদস্য হিসেবে রাখা হয়েছে জালাল উদ্দিন মজুমদার (সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক, চট্টগাম বিভাগ); সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম (সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক, রংপুর বিভাগ); সায়েদুল হক সাঈদ (সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক, কুমিল্লা বিভাগ); চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল ফারুক (সহ-কৃষি বিষয়ক সম্পাদক); এস এম গালিব (সহ-তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক)।

এছাড়া কয়সর এম আহমেদ (সাধারণ সম্পাদক, যুক্তরাজ্য বিএনপি); মহিউদ্দিন আহমেদ ঝিন্টু (সুইডেন) গাজী মনির (ডেনমার্ক), রাশেদ ইকবাল খানকে (সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি, ছাত্রদল) কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মনোনীত করা হয়েছে।

;