শেষ দুই দল হিসেবে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কা ও স্কটল্যান্ড



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছরের ৩ অক্টোবর থেকে বাংলাদেশের মাটিতে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে নারীদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আসর। গতকাল রবিবার সকল ম্যাচের সূচিও আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেছে আইসিসি। টুর্নামেন্টে আট দল এর আগেই জায়গা করে নিলেও বাছাইপর্বের বাঁধা পেরিয়ে সবশেষ আরও দুই দল পেল বিশ্বকাপের টিকিট।

বাছাইপর্বের সেমিফাইনালে মুখোমুখি হয় স্কটল্যান্ড-আয়ারল্যান্ড এবং শ্রীলঙ্কা-আরব আমিরাত। যেখানে যার যার ম্যাচে জয় তুলে নেয় স্কটল্যান্ড ও শ্রীলঙ্কা। আগামীকাল মঙ্গলবার ফাইনাল ম্যাচে মাঠে নামবে এই দু’দল।

বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত হলেও এই দুই দলের মধ্যে কে কোন গ্রুপে খেলবে তা নিশ্চিত হবে ফাইনাল ম্যাচের ফলাফলের ওপর। ফাইনালে যারা জিতবে তারা খেলবে গ্রুপ ‘এ’-তে, যেখানে আছে ভারত, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড ও পাকিস্তান।

অপরদিকে বাছাইপর্বের রানার্স-আপ দল খেলবে গ্রুপ ‘বি’-তে। যেখানে স্বাগতিক বাংলাদেশ ছাড়াও আছে দক্ষিণ আফ্রিকা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও ইংল্যান্ড। 

আগামী ৩ অক্টোবর থেকে শুরু হতে যাওয়া বিশ্বকাপের টুর্নামেন্টটি চলবে টানা ১৮ দিন। ২০ অক্টোবর ফাইনাল ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে ঢাকায়।

   

বিশ্বকাপের আগে পিতৃত্বকালীন ছুটিতে বাটলার



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ মাঠে গড়ানোর বাকি মাত্র ৫ দিন। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড তাদের বিশ্বকাপ মিশন শুরু করবে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে। যেই ম্যাচটি মাঠে গড়াবে আগামী ৪ জুন। তবে তার আগে গত আসরের রানাসআপ পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলে প্রস্তুতি সারছে ইংল্যান্ড। আগামীকাল মাঠে গড়াবে সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি। যদিও সেই ম্যাচে পাওয়া যাচ্ছে না ইংলিশ অধিনায়ক জশ বাটলারকে। পিতৃত্বকালীন ছুটি নিয়ে পরিবারের কাছে গেছেন তিনি।

পাকিস্তানের বিপক্ষে ৪ ম্যাচের সিরিজে অবশ্য ১-০ তে এগিয়ে আছে ইংল্যান্ড। সিরিজে প্রথম ম্যাচ বৃষ্টিতে ভেস্তে গেলেও দ্বিতীয় ম্যাচে দারুণ জয় পেয়েছে জশ বাটলারের দল। যেখানে বাটলার খেলেন ৫১ বলে ৮৪ রানের ইনিংস। এমন একজন ব্যাটারকে তাই তৃতীয় ম্যাচে মিস করবে ইংলিশরা। তবে আপাতত ছুটি তৃতীয় ম্যাচের জন্য হলেও সেটা বেড়ে যেতে পারে কোনো জটিলতা তৈরি হলে। ফলে বাটলারকে ঠিক কবে নাগাদ পাওয়া যাচ্ছে তা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।

বাটলার ছুটিতে থাকায় দলকে নেতৃত্ব দেবেন মঈন আলী। তিনি অবশ্য নেতৃত্ব দেওয়ার প্রস্তুতিটা নিয়ে রেখেছেন আগেভাগেই। সেটা বিশ্বকাপের মঞ্চে হলেও খুব বেশি দুশ্চিন্তার কারণ দেখছেন না তিনি। তবে প্রত্যাশা করছেন ঠিক সময়েই পৃথিবীতে আসবে বাটলারের সন্তান। এবং বাটলারও খুব দ্রুতই দলের সঙ্গে যোগ দেবেন। যদিও বাটলার জানিয়ে রেখেছেন তিনি কেবল বাবা হওয়ার সময়টাতেই স্ত্রীর পাশে থাকবেন। এরপর যতদ্রুত সম্ভব যোগ দেবেন দলের সঙ্গে।

অবশ্য কোনো কারণে বাটলারের ফিরতে বিলম্ব হলেও নেতৃত্ব ভার নিতে প্রস্তুত আছেন সহ-অধিনায়ক মঈন আলী। মঈন বলেন, ‘অবশ্যই যদি আমাকে নেতৃত্ব দেওয়া হয়, তাহলে এটা আমার জন্য একটা বড় সম্মানের বিষয়। যেমনটা সবসময় হয়। আমি অধিনায়ক হিসেবে ভাল থাকব। কিছুই খুব বেশি পরিবর্তন হবে না। এরপর যখন সে ফিরে আসবে, তখন সে দায়িত্ব নিবে। তবে আমি আশা, শিশুটি সঠিক সময়ে আসবে। তার খুব বেশি ম্যাচ মিস করতে হবে না।’

;

ক্রিকইনফোর আইপিএল একাদশে নেই হায়দরাবাদের কেউ 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পুরো ৬৬ দিনের আইপিএলের এবারের আসর শেষ হয়েছে গতকাল। সেখানে সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে ৮ উইকেটে হারিয়ে টুর্নামেন্টের তৃতীয় শিরোপা জেতে কলকাতা। আইপিএলের লম্বা এই আসর শেষের পরের দিন পুরো মৌসুমে পারফর্ম বিবেচনায় এবারের আসরের সেরা একাদশ ঘোষণা করেছে ক্রিকেট বিশ্লেষণভিত্তিক ওয়েবসাইট ইএসপিএনক্রিকইনফো। তবে অবাক করা মতো বিষয় হলো, তাদের একাদশে জায়গা মেলেনি রানার্স-আপ হায়দরাবাদের কোনো ক্রিকেটারের।

আইপিএলের এবারের আসরের প্রথমপর্বে ব্যাট হাতে রীতিমত তাণ্ডব চালিয়েছেন সানরাইজার্স হায়দরাবাদের ব্যাটাররা। এই আসরেই তারা আড়াইশ পেরোনো দলীয় সংগ্রহ পেয়েছে তিনবার। যা কোনো ফ্রাঞ্চাইজির পুরো আইপিএল ইতিহাস মিলেও নেই। তবে প্লে-অফে খুব একটা সুবিধা করতে পারলো না তাদের ব্যাটাররা। কোয়ালিফায়ারের বাঁধা দ্বিতীয়বারে উতরে গেলেও ফাইনালে কলকাতা নাইট রাইডার্সের কাছে অনেকটা একপেশেভাবেই হেরেছে তারা। 

ক্রিকইনফোর এই আইপিএল একাদশের সঙ্গে দুটি ইমপ্যাক্ট-সাবের নামও প্রকাশ করেছে তারা। সব মিলিয়ে হিসেব করলে সর্বোচ্চ চারজন ক্রিকেটার আছেন চ্যাম্পিয়ন কলকাতা থেকে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তিনজন আছেন রাজস্থান থেকে। দুজন করে জায়গা মিলেছে বেঙ্গালুরু ও দিল্লি থেকে এবং একজন করে আছেন মুম্বাই ও লক্ষ্ণৌ থেকে। তবে জায়গা মেলেনি চেন্নাই, হায়দরাবাদ, গুজরাট ও পাঞ্জাবের কোনো ক্রিকেটারের। 

ক্রিকইনফোর প্রকাশ করা একাদশের দুই ওপেনার বেঙ্গালুরুর বিরাট কোহলি ও কলকাতার সুনীল নারাইন। ১৫ ম্যাচে ৬২ ছুঁইছুঁই গড় ও ১৫৪.৬৯ স্ট্রাইক রেটে আসরের সর্বোচ্চ ৭৪১ রান করেন কোহলি। এদিকে আরেক ওপেনার নারাইন তো জিতলেন টুর্নামেন্ট সেরার খেতাব। ৪৮৮ রান ছাড়াও তিনি উইকেট নিয়েছেন ১৭টি। 

একাদশে তিনে জায়গা মিলেছে রাজস্থানের সঞ্জু স্যামসনের। দলের উইকেটরক্ষক ছাড়া অধিনায়কও তিনিই। দল দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে বাদ পড়লেও ব্যাট হাতে আসরটা ভালোই কেটেছে রাজস্থানের অধিনায়কের। ১৬ ম্যাচে তার মোট রান ৫৩১, যা আসরের পঞ্চম সর্বোচ্চ। চারের জায়গাটিও রাজস্থানের দখলে, যেখানে আছেন রিয়ান পরাগ। মৌসুমে নিজেকে অন্য মাত্রায় নিয়ে গেছেন তিনি। ১৬ ম্যাচে রান করেছেন ৫৭৩, যা আসরের তৃতীয় সর্বোচ্চ। 

পাঁচে আছেন ক্যারিবীয় ব্যাটার নিকোলাস পুরান। ১৪ ম্যাচে তার রান ৪৯৯। ব্যাটিং গড় ৬২.৩৭, যা আসরের সেরা দশ ব্যাটারের মধ্যে সর্বোচ্চ এবং স্ট্রাইক রেট প্রায় ১৮০। ছয়ে আছেন দিল্লির ট্রিস্টান স্টাবস। ১৪ ম্যাচে তার রান ৩৭৮ এবং স্ট্রাইক রেট ১৯০ এর ওপরে। 

অলরাউন্ডার কোটায় সাতে আছেন আন্দ্রে রাসেল। ব্যাট হাতে মৌসুমটা খুব একটা ভালো না কাটলেও (১৪ ম্যাচে ২২২ রান) বোলিংয়ে ১৯টি উইকেট নিয়েছেন তিনি, যা যৌথভাবে আসরের চতুর্থ সর্বোচ্চ উইকেট সংখ্যা। 

আটে আছেন দলের একমাত্র বাঁহাতি স্পিনার কুলদীপ যাদব। ১১ ম্যাচে তিনি উইকেট নিয়েছেন ১৬টি। বাকি তিন জায়গায় পেসারের। কলকাতার হারশিত রানা, মুম্বাইয়ের যশপ্রীত বুমরাহ ও রাজস্থানের সন্দ্বীপ শর্মা। তাদের মধ্যে ১৩ ম্যাচে আসরের তৃতীয় সর্বোচ্চ ২০টি উইকেট নিএয়ছেন বুমরাহ। এদিকে সমান ম্যাচে হারশিতে উইকেট সংখ্যা ১৯ এবং ১১ ম্যাচে সন্দ্বীপ নিয়েছেন ১৩ উইকেট। 

ইমপ্যাক্ট-সাব হিসেবে আছেন ব্যাটার রজত পাতিদার ও স্পিনার বরুণ চক্রবর্তী। এর মধ্যে পাতিদার ১৫ ম্যাচে করেন ৩৯৫ এবং এবং বরুণ ১৫ ম্যাচে নিয়েছেন আসরের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২১ উইকেট।

;

ফ্রাঞ্চাইজি ক্রিকেট বেশি খেলতে ওয়ানডেতে অবসরের ইঙ্গিত স্টার্কের 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মিচেল স্টার্ক। সময়ের অন্যতম তারকা পেসারদের একজন। তার বাঁ হাতের ইন-সুইং, ইয়োর্কার ব্যাটারদের কাছে যেন দুঃস্বপ্নের মতো। ২০১০ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেকের পর থেকেই অজি পেস ইউনিটের অন্যতম ভরসার নাম স্টার্ক। 

আধুনিক ক্রিকেটে নিজেদের তারকা খ্যাতি বাড়াতে ফ্রাঞ্চাইজি ক্রিকেটে নাম লেখান ক্রিকেটাররা। তবে স্টার্ক হেঁটেছিলেন ভিন্ন পথে। জাতীয় দলের দায়িত্বে মনোনিবেশ করতে ২০১৬ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত বিশ্বের অন্যতম ফ্রাঞ্চাইজি লিগ আইপিএল থেকে নিজেকে সরিয়ে রেখেছিলেন। তবে আট বছর পর এবারের ২০২৪ আসরে নাম লেখান আইপিএলে এবং এখনো যে তার চাহিদা আকাশচুম্বী তার প্রমাণ মেলে নিলামেই। রেকর্ড ২৪ কোটি ৭৫ লাখ রুপিতে তাকে দলে নেয় কলকাতা নাইট রাইডার্স। 

আসরের শুরুতে বল হাতে সেভাবে নিজেকে মেলে ধরতে না পারলেও প্লে-অফে নিজের জাত চেনান এই অজি পেসার। এর মধ্যে প্রথম কোয়ালিফায়ারে স্বদেশী ট্রাভিস হেড এবং ফাইনালে অভিষেক শর্মার বোল্ড ছিল দেখার মতো একটা পারফেক্ট ডেলিভারি। এবার কলকাতার হাতেই উঠল শিরোপা এবং ফাইনালে ম্যাচসেরা স্টার্ক। সেই ম্যাচের পরই জানালেন এখন নতুন করে ফ্রাঞ্চাইজি ক্রিকেট নিয়েই ভাবছেন তিনি এবং সেখানে বেশি মনোযোগ দিতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে কোনো একটা ফরম্যাটকে বিদায় বলবেন। 

গতকালের ফাইনালের পর সংবাদ সম্মেলনে স্টার্ক বলেন, ‘গেল ৯ বছর আমি অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটকেই বেশি গুরুত্ দিয়েছি। শরীরকে বিশ্রামের সুযোগ দিয়েছি এবং ক্রিকেট থেকে দূরে থেকে স্ত্রীর সঙ্গেও কিছুটা সময় কাটিয়েছি। মূলত সেই নয় বছরে আমার লক্ষ্য সেটিই ছিল।’ 

তবে ৩৪ বছর বয়সে এসে লক্ষ্যটা এবার পাল্টাতে চান স্টার্ক। আগের চেয়ে বেশি ফ্রাঞ্চাইজি ক্রিকেট খেলতে চান। কারণ বয়সটা যে অবসরের দিকেই। ‘দেখুন, আমি ক্যারিয়ারের শেষ প্রান্তে এসে গেছি। একটা সংস্করণ এবার হয়তো বাদ দেব। পরবর্তী (ওয়ানডে) বিশ্বকাপ অনেক দূরে এবং এই সংস্করণটা আমি চালিয়ে যাব কি না...এটা হয়তো ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটের দরজা আরও খুলে দেবে।

২০১৪ ও ২০১৫ আসরের পর এটি ছিল আইপিএলে স্টার্কের তৃতীয় আসর। সেখানে ১৪ ম্যাচে ১৭টি উইকেট নিয়েছেন তিনি। এর আগের দুই আসরে রয়্যাল চ্যালেজার্স বেঙ্গালুরুর হয়ে ২৭ ম্যাচে নিয়েছিলেন ৩৪ উইকেটে। 

;

আইপিএল শেষে কোন দল পেল কত টাকা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট মানেই অনেকে বলেন টাকার খেলা। আসলেও তো তাই। বিশ্বের প্রায় প্রতিটি ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট লিগ মানেই টাকার ছড়াছড়ি। টিভি স্বত্ত্ব, ক্রিকেটারদের মূল্য, প্রাইজমানি, স্পন্সরশীপসহ সবকিছুতেই টাকার ঝনঝনানি যেন চলতেই থাকে।

ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগের টাকার এই ছড়াছড়িটা যে দিন দিন আরও বাড়ছে। চলতি আইপিএলের আসরে আয়োজকরা খরচ করেছেন বিপুল অঙ্কের অর্থ। চলুন জানা যাক এবারের আইপিএলে প্রাইজমানি কেমন ছিল, কোন দল কত টাকা পেল, চ্যাম্পিয়ন কলকাতা নাইট রাইডার্স ও তাদের ক্রিকেটাররাই বা কি পরিমাণ টাকা পেল।

আইপিএলের এবারের আসরে অংশ নেওয়া দশ দলের জন্য মোট অংশগ্রহণ ফি বরাদ্দ ছিলো সাড়ে ৪৬ কোটি ভারতীয় রুপি। বাংলা টাকায় যেটা প্রায় ৬৫ কোটি ৬৮ লাখ টাকা।

চ্যাম্পিয়ন কলকাতা পেয়েছে ২০ কোটি রুপি। টাকার পরিমাণে যেটা ২৮ কোটি ২৫ লাখ টাকার মতো। এদিকে রানার্স-আপ হওয়া সানরাইজার্স হায়দরাবাদ পেয়েছে সাড়ে ১২ কোটি রুপি। টাকায় যেটা ১৭ কোটি ৬৬ লাখ টাকা।

আসরের তৃতীয় দল রাজস্থানের একাউন্টে ঢুকেছে ৭ কোটি রুপি বা ৯ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। চতুর্থ হওয়া বেঙ্গালুরু পেয়েছে ৬ কোটি রুপি বা প্রায় সাড়ে ৮ কোটি টাকা।

বল হাতে ১৭ উইকেট আর ব্যাট হাতে ৪৮৮ রান করে দলের শিরোপা জয়ে এবার বড় ভূমিকা পালন করেছেন সুনীল নারাইন। হয়েছেন প্লেয়ার অব দ্য টুর্নামেন্ট। এছাড়াও জিতেছেন আলটিমেট ফ্যান্টাসি প্লেয়ারের খেতাব। দুটোর জন্য ১০ লাখ করে মোট ২০ লাখ রুপি পেয়েছেন নারাইন। যা সবমিলিয়ে প্রায় ২৮ লাখ ২৫ হাজার টাকা।

সর্বোচ্চ ৭৪১ রান করা বিরাট কোহলি অরেঞ্জ ক্যাপ জেতার সুবাদে পেয়েছেন ১০ লাখ রুপি বা ১৪ লাখ ১২ হাজার টাকা। বল হাতে সর্বোচ্চ ২৪ উইকেট নিয়ে পাঞ্জাবের হার্শাল প্যাটেলও পেয়েছেন কোহলির সমান ১৪ লাখ ১২ হাজার টাকা।

আসরের সর্বোচ্চ ৪২ ছক্কার জন্য অভিষেক শর্মাও পেয়েছেন কোহলি-হার্শালদের সমান অ্যামাউন্ট। সর্বোচ্চ ৬৪ চারের জন্য ট্র্যাভিস হেডও পেয়েছেন সমান অংকের রুপি।

সেরা উদীয়মান ক্রিকেটার হয়েছেন তাদেরই টিমমেট নিতিশ কুমার রেড্ডি। তাদের দল সানরাইজার্স হায়দরাবাদও দশ লাখ রুপি পেয়েছে ফেয়ারপ্লে অ্যাওয়ার্ডের জন্য। বেস্ট পিচ অ্যান্ড গ্রাউন্ড অব দ্য সিজন জিতেছে তাদের ভেন্যু রাজিব গান্ধী ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়াম। এতে তারা জিতেছে ৫০ লাখ রুপি। 

এছাড়া ১০ লাখ রুপি পেয়েছেন কলকাতার রামানদ্বীপ সিং। উপলক্ষতা হচ্ছে আসরের সেরা ক্যাচ। সুপার স্ট্রাইকার অব দ্যা সিজনের জন্য ১০ লাখ রুপি পেয়েছেন জ্যাক ফ্রেজার ম্যাগার্ক।

ফাইনালে ম্যাচসেরা হয়ে মিচেল স্টার্ক পেয়েছেন ৫ লাখ রুপি। মানে ৭ লাখ ৬১ হাজার টাকা। সঙ্গে আলটিমেট ফ্যান্টাসি প্লেয়ার অব দ্য ম্যাচের জন্য পেয়েছেন এক লাখ রুপি। এছাড়াও ফাইনালের অন্যান্য অ্যাওয়ার্ডগুলোর এমাউন্টও ছিল সর্বনিম্ন এক লাখ রুপি করে।

;