বঙ্গবন্ধু কাপ কাবাডিতে খেলবে শক্তিশালী কোরিয়া-পাকিস্তান



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

 

২০২১ সাল থেকে বঙ্গবন্ধু কাপ আন্তর্জাতিক কাবাডি টুর্নামেন্ট আয়োজন করছে বাংলাদেশ। নিয়মিত হওয়ায় আন্তর্জাতিক কাবাডি ফেডারেশনের বর্ষপঞ্জিতেও অর্ন্তভূক্ত হয়েছে বাংলাদেশের এই প্রতিযোগিতা। এবং বিশ্বকাপের বাছাইপর্ব হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। আগামী ২৩ থেকে ৪ জুন অনুষ্ঠিত হবে টুর্নামেন্টের চতুর্থ আসর। ইউরোপ, আফ্রিকা ও এশিয়া এই তিন মহাদেশের ১১টি বিদেশি দলের সাথে অংশ নিবে স্বাগতিক বাংলাদেশ। ইউরোপের পোল্যান্ড, আফ্রিকার কেনিয়া এবং এশিয়ার দক্ষিণ কোরিয়া, পাকিস্তান, জাপান, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, ইরাক, শ্রীলঙ্কা, নেপাল ও স্বাগতিক বাংলাদেশ।

প্রথমবারের মতো অংশ নিবে সবশেষ দুই বিশ্বকাপে সেমিফাইনাল খেলা দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান ও থাইল্যান্ড এবং এশিয়ান কাবাডির পরাশক্তি পাকিস্তান- আজ সোমবার ডিএমপি হেডকোয়ার্টার্স সভাকক্ষে বৈঠক শেষে জানান ডিএমপি কমিশনার ও টুর্নামেন্ট কমিটির সদস্য সচিব হাবিবুর রহমান, তিনি কাবাডি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক। বিভিন্ন কারণে আসছে না লাতিন আমেরিকার আর্জেন্টিনা, ইউরোপের ইংল্যান্ড ও এশিয়ার চাইনিজ তাইপে।

বিদেশি দলগুলো আসবে ২৩ ও ২৪ মে, ২৫ মে ম্যানেজার্স মিটিংয়ে হবে গ্রুপিং ও ফিকশ্চার। খেলা হবে মিরপুর শহীদ সোহরাওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়ামে।

২০২১ সাল বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশনের ৫০ বছর পূর্তি। সে কারণে বঙ্গবন্ধু কাপ আন্তর্জাতিক কাবাডি টুর্নামেন্টের চতুর্থ আসরকে বর্ণিল রুপ দিতে চায় ফেডারেশন। সারাদেশে একযোগে কাবাডি উৎসব করার পরিকল্পনা রয়েছে, হবে আতশবাঁজি- জানিয়েছেন কাবাডি ফেডারেশনের যুগ্ম সম্পাদক ও টেকনিক্যাল কমিটির চেয়ারম্যান গাজী মো. মোজাম্মেল হক।

প্রথম আসরে অংশ নিয়েছিল ৬টি দল। ২০২২ সালে দ্বিতীয় আসরে ৮টি ও ২০২৩ সালে তৃতীয় আসরে অংশ নেয় ১২টি দল। গত তিন আসরের চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ। প্রথম দুইবার ফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ছিল কেনিয়া। ২০২১ সালে ৩৪-২৮ ও ২০২২ সালে ৩৪-৩১ পয়েন্টে জিতেছিল লাল-সবুজ দল। আর গত আসরে চাইনিজ তাইপেকে ২৮-৪২ পয়েন্টে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় স্বাগতিকরা। তিনবারই বাংলাদেশ দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তুহিন তরফদার।

   

ফ্রাঞ্চাইজি ক্রিকেট বেশি খেলতে ওয়ানডেতে অবসরের ইঙ্গিত স্টার্কের 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মিচেল স্টার্ক। সময়ের অন্যতম তারকা পেসারদের একজন। তার বাঁ হাতের ইন-সুইং, ইয়োর্কার ব্যাটারদের কাছে যেন দুঃস্বপ্নের মতো। ২০১০ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেকের পর থেকেই অজি পেস ইউনিটের অন্যতম ভরসার নাম স্টার্ক। 

আধুনিক ক্রিকেটে নিজেদের তারকা খ্যাতি বাড়াতে ফ্রাঞ্চাইজি ক্রিকেটে নাম লেখান ক্রিকেটাররা। তবে স্টার্ক হেঁটেছিলেন ভিন্ন পথে। জাতীয় দলের দায়িত্বে মনোনিবেশ করতে ২০১৬ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত বিশ্বের অন্যতম ফ্রাঞ্চাইজি লিগ আইপিএল থেকে নিজেকে সরিয়ে রেখেছিলেন। তবে আট বছর পর এবারের ২০২৪ আসরে নাম লেখান আইপিএলে এবং এখনো যে তার চাহিদা আকাশচুম্বী তার প্রমাণ মেলে নিলামেই। রেকর্ড ২৪ কোটি ৭৫ লাখ রুপিতে তাকে দলে নেয় কলকাতা নাইট রাইডার্স। 

আসরের শুরুতে বল হাতে সেভাবে নিজেকে মেলে ধরতে না পারলেও প্লে-অফে নিজের জাত চেনান এই অজি পেসার। এর মধ্যে প্রথম কোয়ালিফায়ারে স্বদেশী ট্রাভিস হেড এবং ফাইনালে অভিষেক শর্মার বোল্ড ছিল দেখার মতো একটা পারফেক্ট ডেলিভারি। এবার কলকাতার হাতেই উঠল শিরোপা এবং ফাইনালে ম্যাচসেরা স্টার্ক। সেই ম্যাচের পরই জানালেন এখন নতুন করে ফ্রাঞ্চাইজি ক্রিকেট নিয়েই ভাবছেন তিনি এবং সেখানে বেশি মনোযোগ দিতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে কোনো একটা ফরম্যাটকে বিদায় বলবেন। 

গতকালের ফাইনালের পর সংবাদ সম্মেলনে স্টার্ক বলেন, ‘গেল ৯ বছর আমি অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটকেই বেশি গুরুত্ দিয়েছি। শরীরকে বিশ্রামের সুযোগ দিয়েছি এবং ক্রিকেট থেকে দূরে থেকে স্ত্রীর সঙ্গেও কিছুটা সময় কাটিয়েছি। মূলত সেই নয় বছরে আমার লক্ষ্য সেটিই ছিল।’ 

তবে ৩৪ বছর বয়সে এসে লক্ষ্যটা এবার পাল্টাতে চান স্টার্ক। আগের চেয়ে বেশি ফ্রাঞ্চাইজি ক্রিকেট খেলতে চান। কারণ বয়সটা যে অবসরের দিকেই। ‘দেখুন, আমি ক্যারিয়ারের শেষ প্রান্তে এসে গেছি। একটা সংস্করণ এবার হয়তো বাদ দেব। পরবর্তী (ওয়ানডে) বিশ্বকাপ অনেক দূরে এবং এই সংস্করণটা আমি চালিয়ে যাব কি না...এটা হয়তো ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটের দরজা আরও খুলে দেবে।

২০১৪ ও ২০১৫ আসরের পর এটি ছিল আইপিএলে স্টার্কের তৃতীয় আসর। সেখানে ১৪ ম্যাচে ১৭টি উইকেট নিয়েছেন তিনি। এর আগের দুই আসরে রয়্যাল চ্যালেজার্স বেঙ্গালুরুর হয়ে ২৭ ম্যাচে নিয়েছিলেন ৩৪ উইকেটে। 

;

আইপিএল শেষে কোন দল পেল কত টাকা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট মানেই অনেকে বলেন টাকার খেলা। আসলেও তো তাই। বিশ্বের প্রায় প্রতিটি ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট লিগ মানেই টাকার ছড়াছড়ি। টিভি স্বত্ত্ব, ক্রিকেটারদের মূল্য, প্রাইজমানি, স্পন্সরশীপসহ সবকিছুতেই টাকার ঝনঝনানি যেন চলতেই থাকে।

ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগের টাকার এই ছড়াছড়িটা যে দিন দিন আরও বাড়ছে। চলতি আইপিএলের আসরে আয়োজকরা খরচ করেছেন বিপুল অঙ্কের অর্থ। চলুন জানা যাক এবারের আইপিএলে প্রাইজমানি কেমন ছিল, কোন দল কত টাকা পেল, চ্যাম্পিয়ন কলকাতা নাইট রাইডার্স ও তাদের ক্রিকেটাররাই বা কি পরিমাণ টাকা পেল।

আইপিএলের এবারের আসরে অংশ নেওয়া দশ দলের জন্য মোট অংশগ্রহণ ফি বরাদ্দ ছিলো সাড়ে ৪৬ কোটি ভারতীয় রুপি। বাংলা টাকায় যেটা প্রায় ৬৫ কোটি ৬৮ লাখ টাকা।

চ্যাম্পিয়ন কলকাতা পেয়েছে ২০ কোটি রুপি। টাকার পরিমাণে যেটা ২৮ কোটি ২৫ লাখ টাকার মতো। এদিকে রানার্স-আপ হওয়া সানরাইজার্স হায়দরাবাদ পেয়েছে সাড়ে ১২ কোটি রুপি। টাকায় যেটা ১৭ কোটি ৬৬ লাখ টাকা।

আসরের তৃতীয় দল রাজস্থানের একাউন্টে ঢুকেছে ৭ কোটি রুপি বা ৯ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। চতুর্থ হওয়া বেঙ্গালুরু পেয়েছে ৬ কোটি রুপি বা প্রায় সাড়ে ৮ কোটি টাকা।

বল হাতে ১৭ উইকেট আর ব্যাট হাতে ৪৮৮ রান করে দলের শিরোপা জয়ে এবার বড় ভূমিকা পালন করেছেন সুনীল নারাইন। হয়েছেন প্লেয়ার অব দ্য টুর্নামেন্ট। এছাড়াও জিতেছেন আলটিমেট ফ্যান্টাসি প্লেয়ারের খেতাব। দুটোর জন্য ১০ লাখ করে মোট ২০ লাখ রুপি পেয়েছেন নারাইন। যা সবমিলিয়ে প্রায় ২৮ লাখ ২৫ হাজার টাকা।

সর্বোচ্চ ৭৪১ রান করা বিরাট কোহলি অরেঞ্জ ক্যাপ জেতার সুবাদে পেয়েছেন ১০ লাখ রুপি বা ১৪ লাখ ১২ হাজার টাকা। বল হাতে সর্বোচ্চ ২৪ উইকেট নিয়ে পাঞ্জাবের হার্শাল প্যাটেলও পেয়েছেন কোহলির সমান ১৪ লাখ ১২ হাজার টাকা।

আসরের সর্বোচ্চ ৪২ ছক্কার জন্য অভিষেক শর্মাও পেয়েছেন কোহলি-হার্শালদের সমান অ্যামাউন্ট। সর্বোচ্চ ৬৪ চারের জন্য ট্র্যাভিস হেডও পেয়েছেন সমান অংকের রুপি।

সেরা উদীয়মান ক্রিকেটার হয়েছেন তাদেরই টিমমেট নিতিশ কুমার রেড্ডি। তাদের দল সানরাইজার্স হায়দরাবাদও দশ লাখ রুপি পেয়েছে ফেয়ারপ্লে অ্যাওয়ার্ডের জন্য। বেস্ট পিচ অ্যান্ড গ্রাউন্ড অব দ্য সিজন জিতেছে তাদের ভেন্যু রাজিব গান্ধী ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়াম। এতে তারা জিতেছে ৫০ লাখ রুপি। 

এছাড়া ১০ লাখ রুপি পেয়েছেন কলকাতার রামানদ্বীপ সিং। উপলক্ষতা হচ্ছে আসরের সেরা ক্যাচ। সুপার স্ট্রাইকার অব দ্যা সিজনের জন্য ১০ লাখ রুপি পেয়েছেন জ্যাক ফ্রেজার ম্যাগার্ক।

ফাইনালে ম্যাচসেরা হয়ে মিচেল স্টার্ক পেয়েছেন ৫ লাখ রুপি। মানে ৭ লাখ ৬১ হাজার টাকা। সঙ্গে আলটিমেট ফ্যান্টাসি প্লেয়ার অব দ্য ম্যাচের জন্য পেয়েছেন এক লাখ রুপি। এছাড়াও ফাইনালের অন্যান্য অ্যাওয়ার্ডগুলোর এমাউন্টও ছিল সর্বনিম্ন এক লাখ রুপি করে।

;

ব্যাটিং-বোলিং-ফিল্ডিং তিন ক্ষেত্রেই অবদান রাখতে চাই: রিশাদ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরুর আগে নিজেদের লক্ষ্য, ভাবনা ও উদ্দেশ্য নিয়ে ‘গ্রিন রেড স্টোরি’ শিরোনামে বিশেষ ধারাবাহিক সাক্ষাৎকার প্রকাশ করছে বিসিবি। সেখানে এবার নিজের ক্রিকেট যাত্রার শুরু এবং বর্তমানে নিজের বোলিংয়ের উন্নতি নিয়ে কথা বলেছেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেন।

বিশ্বকাপে খেলাটা সব ক্রিকেটারেরই একটা বড় স্বপ্ন। বিশ্বকাপ স্কোয়াডে থাকতে পারাটাই রিশাদের জন্য বিশাল এচিভমেন্ট, এমনটাই জানিয়েছেন তিনি। নিজের সর্বোচ্চটা দিয়েই মাঠে পারফর্ম করতে চান তিনি।

বর্তমানে বাংলাদেশ দলের স্পিন বোলিং কোচ মুশতাক আহমেদের সঙ্গে নিজের বোলিং নিয়ে কাজ করছেন রিশাদ। কোচের থেকে নতুন অনেককিছু শিখতে পারছেন তিনি, ‘উনার অভিজ্ঞতাগুলো শেয়ার করছেন যে ওইসময় উনি বিশ্বমঞ্চে কেমন দাপুটে ছিলেন। উনি বলেছেন যে বিশ্বমঞ্চে যত ঠান্ডা মাথায় থাকা যায় তত ভাল পারফর্ম করা যায়। ইনশাল্লাহ আমি চেষ্টা করব সেরকমটাই করার।‘

লেগস্পিনার হিসেবে ক্রিকেটটা শুরু করলেও এখন ব্যাট হাতেও ছন্দে আছেন রিশাদ। অলরাউন্ডার হিসেবে সামনের দিনগুলোতে দলের হয়ে ভূমিকা পালন করতে চান তিনি। এ প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘দলের প্রতি আমি ব্যাটিং-বোলিং-ফিল্ডিং তিন সাইডেই অবদান রাখতে চাই। কারণ আমার মনে হয় দেশকে কিছু দিতে হলে আমাকে সবদিক থেকেই দিতে হবে। যার জন্য আমাকে একটু হার্ড ওয়ার্ক করতে হবে। আমি চেষ্টা করছি ব্যাটিংটা তাই একটু ইম্প্রুভ করার।‘

কন্ডিশন নিয়ে না ভেবে নিজেদের খেলাটার দিকে ফোকাস করতে হবে, এরকমটা জানালেন রিশাদ, ‘কন্ডিশন যেমনই হোক আমাদের যা সামর্থ্য আছে তা দিয়েই ডেলিভারি করতে হবে। চেষ্টা করব আমরা আপাতত কন্ডিশন নিয়ে না ভাবার আরকি।‘

বিশ্বকাপের মঞ্চে নিজেকে মেলে ধরতে চান রিশাদ, ‘নামের পাশে আমি ওয়ার্ল্ডকাপের হাইয়েস্ট উইকেট টেকারের খেতাব দেখতে চাই। অলরাউন্ডার হিসেবেও আমি নিজেকে আরও কয়েক ধাপ উপরে উঠতে চাই। তার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টাটাই করব।‘

;

গৌতমকে ব্ল্যাংক চেক দিলেন শাহরুখ খান



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সোমবার রাতে আইপিএলের এবারের আসরের ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স ও সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। যেখানে হায়দরাবাদকে হেসেখেলে হারিয়ে ৮ উইকেটের সহজ জয় তুলে নিয়েছে কলকাতা। এ নিয়ে আইপিএলে নিজেদের তৃতীয় শিরোপা ঘরে তুলল কলকাতা।

কলকাতার দুর্দান্ত পারুফরম্যান্সের এই আসরে তাদের মেন্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন কলকাতার সাবেক অধিনায়ক ও ভারত জাতীয় দলের সাবেক ব্যাটার গৌতম গম্ভীর। তার অধীনে কলকাতার দারুণ এই ফর্ম দেখে বেশ খুশি সবাই। এমনকি ইএসপিএনক্রিকইনফোর দেওয়া তথ্যমতে, গম্ভীরকে ভারত জাতীয় দলের পরবর্তী কোচের দায়িত্বটাও নাকি দিতে চায় বিসিসিআই।

নিজের কোচিং ক্যারিয়ারে বেশ অল্প সময়েই সবার নজর কেড়েছেন গম্ভীর। ২০২২ ও ২০২৩ সালের আইপিএলে লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টসকে তিনি নিয়ে গিয়েছিলেন শীর্ষ তিন পর্যন্ত। এবার তো কলকাতাকে চ্যাম্পিয়নই করালেন। তাই তাকে সহজে ছাড়তে চায় না কলকাতা।

ভারতীয় গণমাধ্যম দৈনিক জাগরণের একটি প্রতিবেদন অনুসারে, গম্ভীরের হাতে আগামী ১০ বছরের জন্য কলকাতা নাইত রাইডার্স দলের দায়িত্ব দিয়েছেন শাহরুখ খান। যার পরিবর্তে তার হাতে দিয়েছেন ব্ল্যাংক চেক! অর্থাৎ, বেতন হিসেবে গম্ভীর যা দাবী করবেন তা দিতেই রাজি আছে কলকাতা।

শেষ পর্যন্ত গম্ভীরের সিদ্ধান্ত হয় এবং ফ্র্যাঞ্চাইজির সঙ্গে তিনি কোন চুক্তিতে অগ্রসর হন সেটি এখন সময়ই বলে দিবে।

;