বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞায় শ্রমিকদের জোর আপত্তি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
নৌযান শ্রমিকদের সাথে মতবিনিময় সভায়  বক্তব্য রাখছেন মৎস প্রতিমন্ত্রী মো. আশরাফ আলী খাঁন খসরু/ ছবি: বার্তা২৪.কম

নৌযান শ্রমিকদের সাথে মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখছেন মৎস প্রতিমন্ত্রী মো. আশরাফ আলী খাঁন খসরু/ ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নৌযান শ্রমিক, ট্রলার মালিক ও ব্যবসায়ীদের জোর আপত্তি সত্ত্বেও বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরা বন্ধের অটল সিদ্ধান্তের কথা ব্যক্ত করেছেন মৎস ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী মো. আশরাফ আলী খাঁন খসরু।

তিনি শ্রমিকদের ‍উদ্দেশে বলেন, ‘উপকূলের নৌযান শ্রমিকদের পুনর্বাসনের লক্ষ্যে সরকার বৃহৎ কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। শ্রমিকদের জীবিকা নির্বাহের লক্ষ্যে ছাগল, ভেড়াসহ বিভিন্ন উপকরণ প্রদানসহ ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে প্যাকেট জাতীয় খাবার প্রদান করা হবে।’

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) দুপুরে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজের সম্মেলন কক্ষে নৌযান শ্রমিকদের সাথে মতবিনিময় সভায় অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

আগামী ২০ মে হতে ২৩ জুলাই পর্যন্ত ৬৫ দিন বঙ্গোপসাগরে সকল ধরণের মাছ ধরা নিষিদ্ধ করেছে সরকার। সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন ও নৌযান শ্রমিকদের সহায়তা চেয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় এ সভার আয়োজন করেন।

সভার শুরুতে নৌযান শ্রমিকরা জানান, বছরের বেশকিছু সময় প্রতিকূল আবহাওয়া ও জলদস্যুদের কারণে মাছ ধরা বন্ধ রাখতে হয়। নতুন করে ৬৫ দিন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করলে তাদের অনেকে বিভিন্ন অপরাধ কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়বে।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘প্রতিবেশী দেশ ভারত, মিয়ানমার, চীনসহ বিভিন্ন দেশে মৎস্য সম্পদ আহরণের লক্ষ্যে একটি সময় মাছ ধরা বন্ধ রাখা হয়। বাংলাদেশেও কাছাকাছি সময়ের সাথে মিল রেখে মাছ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এতে মাছের প্রজনন বৃদ্ধিসহ উৎপাদনে ভূমিকা রাখছে।’

তিনি বলেন, ‘মাছ ধরতে না পেরে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কায় থাকা জেলে রিবারগুলোর জন্য সরকার বেশকিছু প্রকল্প নিয়েছে। এর মধ্যে কৃষকদের কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে সমুদ্রের এক প্রকার শ্যাওলা, যা সবজী হিসেবে প্রসিদ্ধ লাভ করেছে, এটিকে জনপ্রিয় ও রফতানির কার্যক্রম নেওয়া হয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন প্রণোদনার ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে।’

সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে সিটি করপোরেশনের মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন নৌযান শ্রমিকদের স্বার্থে মাছ বন্ধের সিদ্ধান্তটি কোনোভাবে কমানোর যায় কিনা জানিয়ে মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টি আর্কষণ করেন।

এমনকি জেলা প্রশাসক মো. ইলিয়াস হোসেনও বেঁধে দেওয়া সময়টি এগিয়ে আনা কিংবা পেছানোর বিষয়ে প্রতিমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ করেন।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব রইছুল আলম মণ্ডল সভার সভাপতিত্ব করেন। সভায় বিভিন্ন নৌযান ও ট্রলার মালিক সংগঠনের প্রতিনিধি, নৌ পুলিশ, কোস্টগার্ডসহ মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন উচ্চপর্দস্থ কর্মকর্তারা অংশ নেন।

এদিকে মতবিনিময় সভার পূর্বে সার্কিট হাউসের মূল ফটকে প্রায় পাঁচ শতাধিক শ্রমিক অবস্থান নেন। তারা ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা মানেন না বলে স্লোগান দেন। পরিস্থিতি মোকাবিলায় সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। অনুষ্ঠান শেষে বের হওয়ার পথে প্রতিমন্ত্রীর গাড়ি রোধ করার চেষ্টা করেন নৌযান শ্রমিকরা।

   

উপজেলা নির্বাচনে কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের শোচনীয় পরাজয়



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার 
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী এবং সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমানের শোচনীয় পরাজয় হয়েছে। নির্বাচনে দুইজনই চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন।

কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি এডভোকেট ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী কুতুবদিয়া উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে লড়েছেন এবং কক্সবাজার সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে লড়েছেন সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান। 

বুধবার (৮ মে) রাত ৯টার দিকে কক্সবাজার পাবলিক লাইব্রেরির শহীদ সুভাষ হলে জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং কর্মকর্তা নাজিম উদ্দীন ঘোষণা করেন চূড়ান্ত ফলাফল।

ফলাফল অনুযায়ী জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি এডভোকেট ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী পেয়েছেন ৩ হাজার ৭৪৬ ভোট। ফরিদুল ইসলাম চৌধুরীর আপন ভাতিজা ঘোড়া প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে অংশ নিয়ে ব্যারিস্টার মোহাম্মদ হানিফ বিন কাশেমের কাছে পরাজিত হন তিনি। ব্যরিস্টার মোহাম্মদ হানিফ বিন কাশেমের প্রাপ্ত ভোট ২৭ হাজার ৩৯৪। বেসরকারিভাবে কুতবদিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জয়ী হন তিনি। নির্বাচনের তিন দিন আগে এডভোকেট ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে কুতুবদিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ ভর্তি করানো হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে প্রথমে কক্সবাজার সদর হাসপাতাল পরে হেলিকপ্টারে করে ঢাকায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। বর্তমানে তিনি ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। 

অপরদিকে কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান পরাজিত হন বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল আবছারের কাছে। ৫ ইউনিয়ন ও ১ পৌরসভার ৮২টি কেন্দ্রে মোটর সাইকেল প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী নুরুল আবছার পান ৩৪ হাজার ৯৭৪ ভোট  এবং আনারস প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা মুজিবুর রহমান পান ২৬ হাজার ৫৫ ভোট।

পরাজিত জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি এডভোকেট ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী বর্তমানে কুতুবদিয়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হিসেনে দায়িত্ব পালন করছেন। অপরদিকে জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান ২০১৮ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত কক্সবাজার পৌরসভার মেয়রের দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

এছাড়াও কক্সবাজার সদর উপজেলায় বেসরকারিভাবে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন রশিদ মিয়া এবং সংরক্ষিত ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন অধ্যাপক রোমেনা আক্তার। আর কুতুবদিয়া উপজেলায় বেসরকারি ভাবে ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন আকবর খান এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন হাসিনা আকতার।

অপরদিকে মহেশখালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দোয়াতকলম প্রতীকে ৩৮ হাজার ৬৯০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন জয়নাল আবেদীন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী হাবিব উল্লাহ টুপি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৭১৫ ভোট। এই উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আবু ছালেহ এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মনোয়ারা কাজল। 

এ তিন উপজেলায় মোট ভোটার ৫ লক্ষ ৭৭ হাজার ৪৯৬ জন৷ যার মধ্যে সদর উপজেলায় ২ লক্ষ ২২ হাজার ৮শ ৬৮ জন। মহেশখালী উপজেলায় ২ লক্ষ ৫৭ হাজার ৪৫৮ জন এবং কুতুবদিয়া উপজেলায় ৯৭ হাজার ১৭০ জন ভোটার। এ তিন উপজেলায় মোট ভোট কেন্দ্র ২০৪ টি; যার মধ্যে সদরে ৮২ টি, মহেশখালীতে ৮১ টি এবং কুতুবদিয়ায় ৩৭ টি কেন্দ্র।

;

খাগড়াছড়িতে আওয়ামী লীগ সমর্থিতদের জয়জয়কার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, খাগড়াছড়ি
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে খাগড়াছড়ির ৪ উপজেলায় ৩ টিতেই আওয়ামী লীগ সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থীদের জয়জয়কার।

বুধবার (৮ মে) রাত ৮ টার পর থেকে রামগড়, লক্ষ্মীছড়ি, মানিকছড়ি ও মাটিরাঙ্গা উপজেলা পরিষদ গুলোর কন্ট্রোল রুম থেকে বেসরকারি ফলাফল ঘোষণা করা হয়। বেসরকারি ফলাফলে রামগড়ে বর্তমান চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক বিশ্ব প্রদীপ কুমার কার্বারী, মানিকছড়িতে বর্তমান চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. জয়নাল আবেদীন, লক্ষ্মীছড়িতে উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাথোয়াইঅং মারমা বিজয়ী হয়েছেন।

অন্যদিকে, মাটিরাঙ্গায় ব্যবসায়ী আবুল কাশেম ভূঁইয়া নির্বাচিত হয়েছেন। খাগড়াছড়ির জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং অফিসার কামরুল আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

খাগড়াছড়ির ৪ উপজেলায় প্রথম ধাপের নির্বাচনে মোট ভোটার ছিল ২ লাখ ১৩ হাজার ৮ শ ৯৭ জন। চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান পদে মোট প্রার্থী ছিলেন ৩৭ জন।  

;

মেহেরপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মেহেরপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

মেহেরপুরের মুজিবনগরের বল্লভপুর নামক স্থানে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবুজ হোসেন (২৪) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (৮ মে) রাত পৌনে দশটার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় মোটরসাইকেলের আরেক আরোহী তোফিক উমর (২০) গুরুতর আহত হন।

নিহত সবুজ হোসেন মেহেরপুর সদর উপজেলার বাড়িবাকা গ্রামের পাখি শেখের ছেলে।

জানা গেছে, মুজিবনর উপজেলার বাগোয়ান গ্রাম থেকে মোটরসাইকেলযোগেবাড়ি ফিরছিলেন সবুজ ও তার বন্ধু তৌফিক উমর। মুজিবনগর-দর্শনা সড়কের বল্লভপুর নামক স্থানে পৌঁছুলে দ্রুত গতির মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারায়। এ সময় মোটরসাইকেলসহ আরোহীরা রাস্তার পাশের এক সাইনবোর্ডের সাথে সজোরে ধাক্কা খান। এতে মাথায় আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে ঘটনাস্থলেই সবুজের মৃত্যু হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় তৌফিক উমরকে মুজিবনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান স্থানীয় লোকজন।

তৌফিকের শারীরিক অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে কুষ্টিয়া মেডিকেল করেজ হাসপাতালে রেফার করেছেন চিকিৎসকরা।

দুর্ঘটনার বিষয়ে মুজিবনগর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উজ্জল দত্ত বলেন, ঘটনাস্থলে পুলিশের একটি টিম পাঠানো হয়েছে। মৃত্যুর বিষয়ে কোন অভিযোগ পেলে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

 

;

মণিরামপুরে উপজেলা চেয়ারম্যান হলেন আমজাদ হোসেন লাভলু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে যশোরের মণিরামপুর উপজেলায় শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট গ্রহণ শেষে ৬ হাজার ৫শ’ ৫৫ ভোটের ব্যবধানে চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন লাভলু আনারস মার্কায় ৫৯ হাজার ২শ’ ৭৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।

তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক ফারুক হোসেন পেয়েছেন ৫২ হাজার ৭শ’ ১৮ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে সন্দীপ ঘোষ ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে পুনরায় কাজী জলি আক্তার বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।

বুধবার সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে শেষ হয়েছে বিকাল ৪টায়। ভোটকেন্দ্রগুলোতে সকালে ভোটার উপস্থিতি কম থাকলেও বেলা বাড়ার সাথে সাথে উপস্থিতি বাড়তে থাকে। এবার মণিরামপুর উপজেলায় ভোট গ্রহণ করা হয়েছে ইলেক্ট্রনিক্স ভোটিং মেশিন বা ইভিএমের মাধ্যমে। মণিরামপুরে এবারই প্রথম ইভিএমে ভোট নেয়া হয়েছে।

উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, মণিরামপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ১৬৫টি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ ইলেকট্রিনিক্স ভোটিং মেশিনে ইভিএমে অনুষ্ঠিত হয়।

উপজেলায় মোট ভোটার ৩ লাখ ৬০ হাজার ৭৩৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ৮২ হাজার ৪১১ জন, নারী ভোটার ১ লাখ ৭৮ হাজার ৩২২ জন এবং হিজড়া দু’জন ভোটার রয়েছেন।

;