গত অর্থ বছরে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়ে যাওয়ায় বাজেট কমেছে নির্বাচন কমিশনের। এতে সামগ্রিক বাজেট বিদায়ী অর্থবছরের চেয়ে এক- তৃতীয়াংশ কমিয়ে আসন্ন অর্থবছরে ১২শ ২৯ কোটি ৮৩ লাখ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। যা গত অর্থবছরে ছিলো চার হাজার সাতশত ৬৯ কোটি পাঁচ লাখ টাকা।
নতুন অর্থবছরের বাজেটে পরিচালন খাতে মোট বরাদ্ধের ব্যয় হবে ৭৯৩ কোটি ৩ লাখ টাকা আর উন্নয়ন খাতে ব্যয় করবে ৪৩৬ কোটি ৮০ লাখ টাকা।
বৃহস্পতিবার (৬ জুন) বিকেল ৩টায় জাতীয় সংসদের অধিবেশনে প্রস্তাবিত বাজেট পেশ শুরু করেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। অর্থমন্ত্রী হিসেবে এটি তার প্রথম বাজেট।
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে শুরু হওয়া অধিবেশনে উপস্থিত রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রস্তাবিত বাজেটে জানানো হয়, এবার ইসিতে বরাদ্ধ দেওয়া বাজেট ব্যয় হবে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি নির্বাচন, ১০ উপজেলা সাধারণ নির্বাচন, ইউপি, স্থানীয় সরকার ও সংসদের উপনির্বাচনে বেশি টাকা ব্যয় হবে। এছাড়া এনআইডি মিনি আর্কাইব বা লাইব্রেরী নির্মার্ণের জন্য ব্যয় করা হবে।
কেন্দ্রীয় ও মাঠ পর্যায়ে ভোটার দিবস উদযাপন, উন্নত মানের স্মার্ট কার্ড প্রস্তুত, কমিশনের প্রাতিষ্ঠানিক উন্নয়ন ও প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিকগণের এনআইডি প্রদান বিভিন্ন প্রকল্প ও কর্মসূচিতে ব্যয় করার প্রস্তাব করা হয়েছে।