তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) খুচরা মূল্য নির্ধারণের প্রক্রিয়া শুরু করেছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। কোন প্রক্রিয়ায় খুচরা মূল্য নির্ধারিত হবে তা নিয়ে দুই সপ্তাহের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে এ সংশ্লিষ্ট কমিটিকে।
সোমবার (১৬ মার্চ) বিস্ফোরক পরিদপ্তরের অনলাইন সেবা প্রদান কার্যক্রম উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানানা জ্বালানি বিভাগের সচিব আনিছুর রহমান।
অনুষ্ঠানে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, এলপিজির ব্যবহার বাড়ছে, দেশে অর্থনীতি বিকশিত হচ্ছে। গাড়িতে অটোগ্যাস ব্যবহৃত হচ্ছে। বিস্ফোরক অধিদপ্তরের দায়িত্ব বেড়েছে। এলপিজির খুচরা বিক্রেতারা যাতে সিলিন্ডারের নিরাপত্তা নিয়ে সচেতন হয় সে দিকে নজর দিতে হবে। জেলায় জেলায় কার্যক্রম চালু করতে হবে।
এলপিজি মজুদ এবং বটলিং প্লান্টের বাল্ক এলপিজি আমদানি, এলপিজি স্থাপনা, প্রাকৃতিক গ্যাস পরিবহন, অটোগ্যাস স্টেশন, পেট্রোল পাম্প এলপিজি মজুদকরণ, পেট্রোলিয়াম শ্রেণিভুক্ত দাহ্য রাসায়নিক পদার্থ আমদানির লাইসেন্স, অনুমতি ও অনাপত্তিপত্র প্রদান শতাধিক সেবা প্রদান করে থাকে বিস্ফোরক অধিদপ্তর। এখন থেকে এসব সেবার জন্য অনলাইনে আবেদন করা যাবে।
অনুষ্ঠানে প্রধান বিস্ফোরক পরিদর্শক মঞ্জুরুল হাফিজ ও জ্বালানি বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।