তফসিল ঘোষণার আগে ও পরে এ পর্যন্ত ১৪ জন প্রার্থীকে রাজনৈতিক হয়রানিমূলক গায়েবি মামলায় কারারুদ্ধ করে রাখা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট।
সোমবার (১৭ ডিসেম্বর) নির্বাচন কমিশনে (ইসি) দেয়া বিএনপির মহাসচিব ও ঐক্যফ্রন্টের মুখপাত্র মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে আটক প্রার্থীদের মুক্তির দাবি জানানো হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, ঠাকুরগাঁও-২ আসনের মাওলানা আব্দুল হামিদ, রাজশাহী-৬ আসনের মোহাম্মদ আবু সাঈদ চাঁদ, মাগুরা-১ আসনের মো. মনোয়ার হোসেন, খুলনা-৬ আসনের আবুল কালাম আজাদ, সাতক্ষীরা-২ আসনের মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক, সাতক্ষীরা-৪ আসনের কাজী নজরুল ইসলাম, টাঙ্গাইল-২ আসনের সুলতান সালাহ উদ্দিন টুকু, গাজীপুর-৫ আসনের এ কে এম ফজলুল হক মিলন, নরসিংদী-১ আসনের খায়রুল কবীর খোকন, গোপালগঞ্জ-৩ আসনের এস এম জিলানী, কুমিল্লা-১০ আসনের মনিরুল হক চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৯ আসনের ডা. শাহাদাত হোসেন, চট্টগ্রাম-১৫ আসনের আ.ন ম. শামসুল ইসলাম, কক্সবাজার-২ আসনের এ এইচ এম হামিদুর রহমান আযাদকে অবিলম্বে মুক্তির ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
অবাধ সুষ্ঠু ও প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচনের স্বার্থে অবিলম্বে সকল প্রার্থীদের জামিনে মুক্তির ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছে দলটি। এছাড়া হয়রানিমূলকভাবে প্রার্থীদের গ্রেফতার না করার নির্দেশনা প্রদানের অনুরোধ জানানো হয়।