শখের বসে ছাদ বাগানে বনসাই

, ফিচার

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, ঢাকা | 2023-09-20 17:27:12

নগরে ইট-কাঠের স্থাপনার মধ্যে এক টুকরো সবুজের উপস্থিতি যেন প্রাণের সঞ্চার করে। স্বল্প পরিসরে সহজ যত্নে পালন করা যায় বলেই বৃক্ষপ্রিয় মানুষের কাছে বনসাইয়ের গ্রহণযোগ্যতা বেড়ে গেছে। বনসাই গাছগুলো অন্যান্য গাছ থেকে কিছুটা নমনীয়।

শখের বসে ছাদ বাগানে বনসাই লাগিয়ে সময় কাটান টুঙ্গি সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ সেরাজুল ইসলাম। 

সেরাজুল ইসলাম বলেন, ‘যেখানে বা যেই দেশে বনসাই করা হবে, গাছটিকে সে স্থানের আবহাওয়ার উপযোগী হতে হয়। বনসাই গাছের আকার সৃজনশীলভাবে নির্ধারণ করা বেশ কঠিন। কেউ যদি বনসাই সম্পর্কে পরিষ্কারভাবে না জানেন অথবা কোনো প্রকার প্রশিক্ষণ না নিয়ে থাকেন, তাহলে তার জন্য বনসাই নির্দিষ্ট আকারে রাখা বেশ কঠিন।’

তিনি আরো বলেন, ‘আমি একজন সাবেক অধ্যক্ষ। আমি আমার অবসর সময় কাটানোর জন্য এই ছাদ বাগান করেছি। এক বছর যাবত এই কাজ করি। প্রতিদিন আছর নামাজের পর থেকে মাগরিব পর্যন্ত আমি এটার পিছনে সময় ব্যায় করি ।  যেহেতু আমি একজন অবসরপ্রাপ্ত মানুষ, তাই আমি এই কাজ করে সময় কাটাই এবং বাকি জীবন এভাবে থাকতে চাই।’

যেসব গাছের বৃদ্ধি দেরিতে হয়; কাণ্ড হয় মোটা; বয়স হলে ছাল মোটা হয়ে যায় এবং শিকড় কেটে দিলে ঝুরি গাছের শিকড় হিসেবে কাজ করে- এ ধরনের গাছ বনসাইয়ের উপযোগী।

এ সম্পর্কিত আরও খবর