সারাবিশ্বে দৈনিক সর্বোচ্চ আক্রান্তের সংখ্যা ১ লাখ ৩৬ হাজার পর্যন্ত রেকর্ড করা হয়েছে। মহামারির ছয় মাসের মাথায় আছি আমরা। কোনো দেশকে এখনই নিশ্চিন্ত হওয়ার কিছু নেই। বিশ্বব্যাপী মহামারি ক্রমশ খারাপের দিকে যাচ্ছে বলে সতর্ক করেছেন ডব্লিউএইচওর মহাপরিচালক তেদরোস আধানোম গেব্রেয়াসুস।
‘যদিও ইউরোপের পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে কিন্তু বিশ্বব্যাপী করোনা পরিস্থিতি আরও খারাপ হচ্ছে। মোট আক্রান্তের ৭৫ শতাংশ অর্থাৎ ১০টি দেশ থেকে ১ লাখ ৩৬ হাজার আক্রান্ত হচ্ছে। এই দশটি দেশ আমেরিকা ও দক্ষিণ এশিয়ার।’
ডব্লিউএইচওর জরুরি কর্মসূচির প্রধান মাইক রায়ান বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আক্রান্ত শুরু হওয়ার আগে মহামারি প্রতিরোধে আমাদের এখন কী করা উচিত সেদিকে মনোনিবেশ করতে হবে। এক্ষেত্রে মহামারি মোকাবিলায় পূর্ববর্তী গবেষণাগুলো কাজে লাগতে পারে।
তিনি বলেন, মধ্য আমেরিকার দেশগুলোতে সংক্রমণ এখনও বাড়ছে। ‘জটিল’ মহামারি আকার ধারণ করেছে। আমি মনে করি এটি অত্যন্ত উদ্বেগের সময়।
এসব অঞ্চলের জন্য সরকারের শক্তিশালী নেতৃত্ব ও আন্তর্জাতিক সহায়তার আহ্বান জানান মাইক রায়ান।
ডব্লিউএইচওর ভাইরাস সম্পর্কিত টেকনিক্যাল প্রধান মারিয়া ভ্যান কেরখোভ বলেন, দক্ষিণ আমেরিকায় একটি ‘বিস্তৃত পদ্ধতির’ প্রয়োজনীয়তা ছিল। যদিও ভাইরাস থেকে এখন অনেক দূরে। ভাইরাসের সংক্রমণ কম বলে মনে হয়।