হেফাজত ইসলামের সাবেক যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হকসহ ৪৩ জনের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মামলা করেছে রাজধানীর ভাটারার ‘আল মাদরাসাতু মুঈনুল ইসলাম’ মাদরাসা কর্তৃপক্ষ।
মাদরাসার পক্ষে মঙ্গলবার (১৫ জুন) ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে মামলাটি দায়ের করেন মাওলানা আবদুর রাজ্জাক কাসেমী।
পরে আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে মামলাটি পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নির্দেশ দেন।বুধবার (১৬ জুন) আদালতের সংশ্লিষ্ট সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন- মাওলানা আতাউল্লাহ, মাহফুজুল হক, মুফতি সেলিম উল্লাহ, মাওলানা শাহরিয়ার মাহমুদ, মুফতি মামুনুর রশিদ, মাওলানা হানজালা, হানজালা বিন জোবায়ের, হাজি জসীম উদ্দিন ঢালি, হাজি আফতাব উদ্দিন, মামুন ঢালি, ফারুক হোসেন, মাওলানা ফখরুল ইসলাম, ফজলুর রহমান, ফেরদৌস ঢালি, হাফিজুর রহমান সুমন, আল আমিন, আব্দুর রহমান, রফিকুল ইসলাম, মাওলানা মাহমুদুল হাসান, মাওলানা বিন ইয়ামিন, মো. ওসমান, হাফিজুর রহমান, সুলাইমান, মাওলানা তালহা, মাওলানা গোলাম মুকতাদির, মাওলানা মুঈনুদ্দিন, মাওলানা নুর আলম, মাওলানা আলী, মাওলানা ইউসুফ, মাওলানা ফয়সাল, মাওলানা তারেক, বায়েজিদ, মো. হুমাইন আহামদ, মো. ইয়াসিন, মাওলানা আব্দুর রাজ্জাক, হাফেজ মো. আবু সায়েম, মাওলানা আব্দুর আজিজ, মাওলানা মো. আলী, মুফতি জসীম উদ্দিন, মাওলানা জাকির হোসেন, মাওলানা আনোয়ার হোসেন ও মাওলানা আনিসুর রহমান।
মামলায় অভিযোগে বলা হয়েছে, আল মাদরাসাতু মুঈনুল ইসলামের প্রতিষ্ঠাতা মরহুম মুহতামিম মুফতি আতাউর রহমানের মৃত্যুর আগে বিভিন্ন সময় ছাত্র-শিক্ষকদের খাবার হিসেবে চাল, ডাল এবং ভবন নির্মাণে রড-সিমেন্টসহ মাদারাসায় বিভিন্ন ধরনের খরচ দেখিয়ে আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ২০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন।