তিতাগ গ্যাসের প্রি-পেইড মিটারের গ্রাহকদের জরুরি ব্যালান্স ২শ’ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২ হাজার টাকা করা হয়েছে।
বর্তমান করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গ্রাহকদের যেন দুর্ভোগ পোহাতে না হয়, সে কারণে এমন উদ্যোগ নিয়েছে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি।
গ্যাস ফুরিয়ে গেলে আগের পদ্ধতিতেই এই জরুরি ব্যালান্স নিতে পারবেন গ্রাহকরা। পরবর্তী রিচার্জের সময় এই ব্যালান্স কেটে নেওয়া হবে।
করোনায় লকডাউন অবস্থাতেও নির্ধারিত কিছু ব্যাংকের শাখা ও রিচার্জ পয়েন্ট খোলা থাকছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। এর আগে পোস্টপেইড মিটারের বিলের ক্ষেত্রে ফেব্রুয়ারি থেকে মে পর্যন্ত ৪ চার মাসের বিল জুন মাসে দেওয়ার বিষয়ে নোটিশ জারি করা হয়। বিলম্ব মাশুল ছাড়াই এ চার মাসের বিল দেওয়া যাবে।
গ্রাহকদের জনসমাগম এড়াতে এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে জ্বালানি বিভাগ থেকে।
এ ছাড়া কার্ড হারিয়ে যাওয়াসহ অন্যান্য জটিল পরিস্থিতি সহজেই সমাধানের জন্য বিশেষ হটলাইন চালু করেছে গ্যাসের বৃহৎ এই বিতরণ কোম্পানিটি।
অন্যদিকে বিদ্যুতের বিলও বিলম্ব মাশুল ছাড়া জমা দেওয়ার বিষয়ে এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন আদেশ জারি করেছে।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী এক বিবৃতিতে বলেছেন, যে কোন অবস্থায় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সেবা নিরবচ্ছিন্ন রাখা হবে।