করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়তে সক্ষম এমন ভ্যাকসিন আবিষ্কারের কথা জানিয়েছেন গ্লোব ফার্মাসিউটিক্যালসের সহযোগী প্রতিষ্ঠান গ্লোব বায়োটেক লিমিটেড।
বৃহস্পতিবার (২ জুলাই) একটি সংবাদ সম্মেলনে ভ্যাকসিন আবিষ্কারের দাবি করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
ভ্যাকসিনের অগ্রগতির কথা তুলে ধরে তারা জানায়, ইতোমধ্যে ভ্যাকসিনটি প্রাথমিক ট্রায়ালে প্রাণীর শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে।
ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শেষে এ পর্যায়ে ভ্যাকসিনটির দ্বিতীয় ধাপের ট্রায়ালের দিকে এগোচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। এজন্য ৬ থেকে ৮ সপ্তাহ সময় লাগবে। এরপরই ভ্যাকসিনটি মানবদেহে ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে যাবে। মানুষের শরীরে ট্রায়াল শুরু করার আগে কোম্পানিটি সরকারি কর্তৃপক্ষের কাছে অনুমতি চাইবে। অনুমতি পেলেই তারা ট্রায়ালে যাবে।
এর আগে বুধবার গ্লোব বায়োটেক লিমিটেড এক বিবৃতিতে জানায়, এনসিবিআই ভাইরাস ডাটাবেজ অনুযায়ী, ৩০ জুন পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী ৫ হাজার ৭৪৩টি সম্পূর্ণ জিনোম সিকোয়েন্স জমা হয়েছে। যার মধ্যে বাংলাদেশ থেকে জমা হয়েছে ৭৬টি। উক্ত সিকোয়েন্স বায়োইনফরম্যাটিক্স টুলের মাধ্যমে পরীক্ষা করে গ্লোব বায়োটেক লিমিটেড তাদের টিকার টার্গেট নিশ্চিত করে। যা যৌক্তিকভাবে এই ভৌগোলিক অঞ্চলে অধিকতর কার্যকরী হবে বলেই আশাবাদী তারা।