২৪৪ রানের পুঁজি নিয়ে বোলিংয়ে শুরুটা ভালোই করেছে বাংলাদেশ। শুরুর ১৭ ওভারে লাগামছাড়া হতে দেয়নি আফগানিস্তানকে। ইতোমধ্যেই তুলে নিয়েছে ২ উইকেট। স্বাগতিকরা এ সময় তুলেছে ৭৭ রান।
সেদিকউল্লাহ আতালকে সঙ্গে নিয়ে রহমানউল্লাহ গুরবাজ শুরুটা অবশ্য খারাপ করেননি। ওপেনিং জুটিতে উঠে গিয়েছিল ৪১ রান। দুজন মিলে রানও তুলছিলেন বেশ দ্রুতগতিতে।
তবে এরপরই নাহিদ রানা আতালকে ফেরান ইনিংসের অষ্টম ওভারে। তার পেসের কাছে পরাস্ত হয়ে আফগান ওপেনার বোল্ড হন ব্যক্তিগত ১৪ রানে।
তার আগে থেকেই নাসুম আহমেদ চাপে রেখেছিলেন আফগানদের। দুটো আলাদা স্পেল মিলিয়ে ৫ ওভারে তিনি রান দিয়েছেন মোটে ১৫। আতালের উইকেট পতনের পেছনে নিয়ামক হিসেবে কাজ করেছে এই বোলিংয়ের চাপও।
সব চাপ উপেক্ষা করে রহমানউল্লাহ গুরবাজ অবশ্য ভালোই খেলছেন। ফিফটির খুব কাছে আছেন তিনি। ওপাশে রহমত শাহকে ফিরিয়েছেন মুস্তাফিজুর রহমান, তার বলে ফিরতি ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন আফগান অভিজ্ঞ এই ব্যাটার।
গুরবাজকেও আউট করার সুযোগ এসেছিল। মুস্তাফিজের হঠাত লাফিয়ে ওঠা বলে ব্যাটের কানায় লেগে ক্যাচ উঠেছিল পয়েন্টে, তবে রিশাদ হোসেন তা তালুবন্দি করতে পারেননি। যার ফলে গুরবাজ এগোচ্ছেন ভালো গতিতেই। তবে এরপরও ওপাশে ব্যাটারদের চাপে রাখায় আফগানদের ওপর নিয়ন্ত্রণটা ধরে রাখতে পেরেছে বাংলাদেশ। আফ