প্রায় ৩০০ মডেলের পণ্য নিয়ে  বাণিজ্য মেলায় মার্সেল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শুরু হলো ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার ২৪ তম আসর। এটি দেশের সর্ববৃহৎ পণ্য ও শিল্প মেলা হিসেবে পরিচিত। এবার ক্রেতা-দর্শণার্থীদের জন্য বিশেষ চমক এনেছে দেশীয় প্রতিষ্ঠান মার্সেল। মেলায় ৩০ টিরও বেশি ধরনের ইলেকট্রনিক্স, ইলেকট্রিক্যাল, হোম ও কিচেন অ্যাপ্লায়েন্সেস প্রদর্শন ও বিক্রি হচ্ছে মার্সেল প্যাভিলিয়নে। এসব পণ্যের রয়েছে প্রায় ৩০০ বৈচিত্র্যময় মডেল।

মেলায় আগত ক্রেতা-দর্শনার্থীরা যাতে এক ছাদের নিচেই তাদের দরকারি সব প্রযুক্তি পণ্য দেখতে এবং কিনতে পারেন সেজন্যই এতো সংখ্যক মডেলের পণ্য এনেছে মার্সেল প্যাভিলিয়ন। কর্তৃপক্ষ জানায়, মার্সেল ফ্রিজ, টিভি, এসিসহ বিভিন্ন হোম ও ইলেকট্রনিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্সেসের গ্রাহকপ্রিয়তার উল্লেখযোগ্যহারে বাড়ছে।

মার্সেল প্যাভিলিয়নের ইনচার্জ মো: সাইফুল ইসলাম জানান, সকল শ্রেণি, পেশার ক্রেতাদের চাহিদা, রুচি ও ক্রয়সক্ষমতার কথা বিবেচনা করে মেলায় প্রায় ৩’শ মডেলের পণ্য এনেছেন তারা। এর মধ্যে নতুন বছর ও বাণিজ্য মেলা উপলক্ষ্যে বেশিরভাগ পণ্যেই যুক্ত হয়েছে নতুন মডেল। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এসব পণ্যের প্রযুক্তি, ডিজাইন ও কালারে আনা হয়েছে নতুনত্ব। প্রদর্শন করা হচ্ছে আপকাপিং মডেলেরও পণ্য। এই তালিকায় রয়েছে ফ্রস্ট ও নন-ফ্রস্ট ফ্রিজ, গ্যাস স্টোভ, ইস্ত্রি, রিচার্জেবল ল্যাম্প, টর্চ লাইট ও ব্যাটারি।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jan/10/1547134323873.jpg

মেলা প্রাঙ্গন ঘুরে দেখা গেছে, বঙ্গবন্ধু প্যাভিলিয়নের পশ্চিম পাশেই ৫ হাজার বর্গফুট জায়গায় নির্মান করা হয়েছে দুইতলা বিশিষ্ট সুদৃশ্য মার্সেল প্যাভিলিয়ন। এটি নির্মানে অনুসরণ করা হয়েছে গ্রিন টেকনোলজি মেথড । অর্থাৎ মেলা শেষে প্যাভিলিয়ন স্ট্রাকচারাল, ইন্টেরিয়র ও এক্সটেরিয়র ডেকোরশনে ব্যবহৃত স্টিল এবং এসিপি বোর্ডগুলোর ৯০ শতাংশই পরবর্তীতে দীর্ঘস্থায়ী কাঠামো নির্মাণে কাজে লাগবে। নিরাপত্তার বিষয়টিকে অধিক গুরুত্ব দিয়ে ইন্টেরিয়র ডেকোরেশনে ফায়ার রেসিস্ট্যান্ট এসিপি (এ্যালুমিনিয়াম কম্পোজিট প্যানেল), গ্লাস এবং স্টিলের ফ্রেম ব্যবহার করেছে দেশীয় প্রতিষ্ঠানটি।

প্যাভিলিয়নের দ্বিতীয় তলায় প্রদর্শন ও বিক্রি হচ্ছে মার্সেলের নিজস্ব কারখানায় বিশ্বের লেটেস্টে প্রযুক্তিতে তৈরি ব্যাপক বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব ৭২ মডেলের ফ্রিজ। এর মধ্যে রয়েছে ৫৮ মডেলের ফ্রস্ট ফ্রিজ, ইনভার্টার প্রযুক্তির ২ মডেলের নন-ফ্রস্ট ফ্রিজ ও ১২ মডেলের ডিপ ফ্রিজ। 

মেলায় ক্রেতা-দর্শণার্থীদের জন্য চোখ ধাঁধানো ডিজাইনের টেম্পারড গ্লাস ডোরের ১৪ মডেলের ফ্রস্ট ফ্রিজ এবং সাইড বাই সাইড ডোরের গ্লোবাল মডেলের নতুন ফ্রিজ এনেছে তারা।

প্রদর্শন ও বিক্রি হচ্ছে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও ফিচারসমৃদ্ধ এয়ার কন্ডিশনার। এর মধ্যে রয়েছে বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকে মোবাইল ফোনে নিয়ন্ত্রণযোগ্য ব্যাপক বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ইনভার্টার প্রযুক্তির স্মার্ট এসি। আরো রয়েছে আয়োনাইজার প্রযুক্তির এসি। এটি রুমের বাতাসকে করবে ধূলা-ময়লা ও ব্যাকটেরিয়ামুক্ত। মার্সেল এসিতে ফোর-ডি কুলিং প্রযুক্তি সংযোজন করায় রুম ঠান্ডা হয় দ্রুত।

মার্সেল প্যাভিলিয়নের নিচ তলায় প্রদর্শন ও বিক্রি হচ্ছে ৪২ মডেলের এলইডি ও স্মার্ট টিভি, ৭ মডেলের এয়ার কন্ডিশনার, ৬ মডেলের মাইক্রোওয়েব ওভেন, প্রেসার কুকার এবং আয়রন বা ইস্ত্রি মেশিন, এলপিজি ও ন্যাচারাল গ্যাসচালিত সিঙ্গেল ও ডাবল বার্নারের ২৭ মডেলের গ্যাস স্টোভ, ২৪ মডেলের এলইডি লাইট, ১৪ মডেলের ব্লেন্ডার, ৯ মডেলের রিচার্জেবল টেবিল ফ্যান, ৭ মডেলের সিলড লিড এসিড রিচার্জেবল ব্যাটারি, ৫ মডেলের ইলেকট্রিক কেটলি, কিচেন কুকওয়্যার ও সিলিং ফ্যান, ৪ মডেলের রুম হিটার, ২ মডেলের ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার, অটোমেটিক ভোল্টেজ প্রোটেকটর ও রিচার্জেবল টর্চ লাইট। আরো রয়েছে ওয়াশিং মেশিন, এয়ার কুলার, ইন্ডাকশন কুকার, দেয়াল ফ্যান।

মার্সেলের হেড অব সেলস ড. মো: সাখাওয়াৎ হোসেন বলেন, দেশের বাজারে মার্সেল পণ্যের গ্রাহকপ্রিয়তা দ্রুতহারে বাড়ছে। সেইসঙ্গে বাড়ছে মার্কেট শেয়ারও। এরই প্রেক্ষিতে মার্সেল প্যাভিলিয়নের প্রতি ক্রেতা-দর্শণার্থীদের আগ্রহ থাকবে বেশি। গ্রাহকদের এই আগ্রহের কথা বিবেচনায় নিয়ে মেলায় সর্বাধুনিক প্রযুক্তির অসংখ্য বৈচিত্র্যময় মডেলের পণ্য এনেছে মার্সেল। তার প্রত্যাশা- মেলায় ক্রেতাদের হাতে বিশ্বমান সম্পন্ন সব পণ্য তুলে দিয়ে বিক্রিতে শীর্ষে থাকবে মার্সেল প্যাভিলিয়ন। 

   

ইসলামী ব্যাংকের নোয়াখালী জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির নোয়াখালী জোনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়ে কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার ( ২৬ এপ্রিল) ম্যাজিক প্যারাডাইস পার্ক এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. মাকসুদুর রহমান-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী, ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ শাব্বির এবং সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট আবু ছাঈদ মো. ইদ্রিস।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন নোয়াখালী জোনপ্রধান এ. এফ. এম আনিছুর রহমান। সম্মেলনে ব্যাংকের কুমিল্লা জোনপ্রধান মো. মুনিরুল ইসলাম, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট খালেদ মাহমুদ রায়হান, এফসিসিএ সহ প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী, নোয়াখালী জোনের অধীন শাখাসমূহের প্রধান, উপ-শাখা ইনচার্জ, সর্বস্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন।

;

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, নিন্দনীয় দৃষ্টান্ত: টিআইবি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বাংলাদেশ ব্যাংক

বাংলাদেশ ব্যাংক

  • Font increase
  • Font Decrease

আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান এবং জনগণের অর্থের শেষ অবলম্বন বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিয়ন্ত্রণ আরোপের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।

এমন পদক্ষেপকে জনস্বার্থে ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতের তথ্য প্রকাশে গণমাধ্যমের পেশাগত দায়িত্ব পালনের পথে অভূতপূর্ব প্রতিবন্ধকতা উল্লেখ করে অবিলম্বে তা প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।

গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী, ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতের তথ্য সংগ্রহে গণমাধ্যম ও সংবাদকর্মীরা বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশের ক্ষেত্রে প্রায় মাসাধিককাল ধরে বাধার সম্মুখীন হচ্ছিলেন। এক্ষেত্রে নিরুপায় হয়ে সমস্যা সমাধানে গভর্নরের সহায়তা চাইলেও ইতিবাচক কোনো ফল আসেনি।

এটিকে জনগণের তথ্য জানার আইনসিদ্ধ অধিকার নিশ্চিতের পথে অনৈতিক ও স্বেচ্ছাচারী পদক্ষেপ উল্লেখ করে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান প্রশ্ন রাখেন, ‘খেলাপি ঋণ, আর্থিক প্রতারণা ও জালিয়াতি এবং সার্বিক সুশাসনের অভাবসহ নানাবিধ সংকটে ব্যাংকিং খাত যখন জর্জরিত তখন তথ্যের অবাধ প্রবাহ বন্ধের সিদ্ধান্তের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের শীর্ষ নেতৃত্ব সবার কাছে কী বার্তা দিতে চান? কিংবা এর মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক কী অর্জন করতে চায়? তবে কি খাদের কিনারায় উপনীত ব্যাংকিং খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় নিজেদের ব্যর্থতার তথ্য গোপন করতেই এই উদ্যোগ? না-কি যারা ঋণখেলাপি ও জালিয়াতিসহ এ খাতের সংকটের জন্য দায়ী-তাদের স্বার্থ সুরক্ষার প্রয়াস এটি।’ 

বিগত কয়েক বছরে আর্থিক খাতের হাজার হাজার কোটি টাকা কেলেঙ্কারির যে সব তথ্য জনস্বার্থে প্রকাশিত হয়েছে তার বেশিরভাগই এসেছে গণমাধ্যমকর্মীদের বাংলাদেশ ব্যাংকে অবাধ প্রবেশাধিকারের সূত্র ধরে, এমন কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ড. জামান বলেন, ‘তবে কি ধরে নিতে হবে, বাংলাদেশ ব্যাংক এ খাতের অনিয়মের সঙ্গে জড়িত ঋনখেলাপি, জালিয়াতি ও অর্থপাচারের মতো অপরাধী মহলের অব্যাহত সুরক্ষা নিশ্চিতে কাজ করছে এবং চক্রটির হাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি ও নেতৃত্ব যে জিম্মি হয়ে পড়েছে, তা গোপন করতেই এহেন নিন্দনীয় পদক্ষেপ নিয়েছে।’

ব্যাংকিং খাত নিয়ে জনমনে যখন আস্থার প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে, কিংবা ব্যাংকের গ্রাহকদের স্বার্থ সুরক্ষার নামে ব্যাংক একীভ‚তকরণ নিয়ে যখন কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিজেই দৃশ্যমান কিংকর্তব্যবিমূঢ়, তখন গোপনীয়তার ঘেরাটোপ আরো বড় বিপদ ডেকে আনতে পারে বলে মনে করে টিআইবি। গণমাধ্যমকর্মীরা নিরুপায় হয়ে সমস্যা সমাধানে গর্ভনরের সহায়তা চাইলে ব্যাংকিং খাতের তথ্যের স্পর্শকাতরতা বিষয়ে গনমাধ্যম ও সংবাদকর্মীদের প্রশিক্ষণের নামে আমলাতান্ত্রিক দীর্ঘসূত্রিতার মাধ্যমে মূলবিষয়কে এড়িয়ে বাস্তবে সাংবাদিকদের বাধাহীন তথ্য সংগ্রহের সুযোগ ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করতে যে বাংলাদেশ ব্যাংক নারাজ, তা পরিষ্কার বলে উদ্বেগ প্রকাশ করছে টিআইবি। যা শুধু স্বেচ্ছাচারিতার বহিঃপ্রকাশই নয়, বরং ঔপনিবেশিক মানসিকতারও পরিচায়ক আখ্যা দিয়ে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলছেন, ‘সমস্যার সমাধান না করে গভর্নর যে পাসনির্ভর ব্যবস্থা চালু করার কথা বলছেন, প্রশিক্ষণের প্রস্তাব দিচ্ছেন, তা আর যা-ই হোক, গণমাধ্যমকর্মীদের পেশাগত দায়িত্ব, বিশেষ করে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের তথ্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে বাস্তবে অপ্রতিরোধ্য নিষেধাজ্ঞা আরোপই শুধু নয়, বরং এর ফলে বাংলাদেশ ব্যাংকের যে কোনো পর্যায়ের কর্মকর্তাই সাংবাদিকদের সাক্ষাত প্রদানে বিরত থাকতে চাইবেন। কেননা সাক্ষাতের পর সংশ্লিষ্ট সাংবাদিক প্রতিবেদন প্রকাশ করলে নির্দিষ্ট কর্মকর্তাকে যে প্রশাসনিক জবাবদিহির নামে হয়রানির মুখোমুখি হতে হবে, তা না বললেও চলে। অর্থাৎ তথ্য প্রাপ্তির সুযোগ কার্যত রুদ্ধ হবে, জনগণ ব্যাংকিং খাতে কী হচ্ছে, কেনো এবং কারা জনগণের অর্থ লোপাটের ফলে লাভবান হচ্ছেন, তা জানার অধিকার থেকে বঞ্চিত হবেন। যা কোনোভাবেই সুবিবেচকের কাজ হতে পারে না। বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃপক্ষের মনে রাখতে হবে, তাঁরা জনস্বার্থের সুরক্ষার ভূমিকা পালনের কথা, ঋণখেলাপি আর ব্যাংকিং খাতের সংকটের জন্য দায়ী মহলের নয়।

সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক নেতৃত্ব কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সাংবাদিকদের বাধাহীন প্রবেশের পরিস্থিতি নিশ্চিতে অবিলম্বে উক্ত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করার ঘোষণার মাধ্যমে অবাধ তথ্য প্রকাশের পথকে সুগম করবেন-এমনটাই প্রত্যাশা করে টিআইবি।

;

ঢাকা-কুয়ালালামপুর যাত্রা শুরু করলো ইউএস-বাংলার এয়ারবাস ৩৩০-৩০০



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বহরে যুক্ত হওয়া এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ প্রথমবারের মতো ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুরের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ১১টা ২৫ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৪২২ জন যাত্রী নিয়ে কুয়ালামপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় এয়ারবাসটি।

আবার কুয়ালালামপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ৪০৯ জন যাত্রী নিয়ে এয়ারবাসটি ছেড়ে আসে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৮টা ১৫মিনিটে। ইউএস-বাংলার বহরে ২টি এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ সহ মোট ২৪টি এয়ারক্রাফট রয়েছে, যা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের এগিয়ে যাওয়ার সূচককে নির্দেশ করে।

এদিন এয়ারবাস দিয়ে ঢাকা থেকে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম গন্তব্য দুবাই রুটেও ফ্লাইট পরিচালিত হবে। এখন থেকে প্রতিদিন সকাল ১০টা ৫০মিনিটে ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুর ও রাত ৯টা ৫০ মিনিটে ঢাকা থেকে দুবাই রুটে এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ দিয়ে ফ্লাইট পরিচালিত হবে।

বর্তমানে আন্তর্জাতিক রুট কুয়ালালামপুর, দুবাই ছাড়াও শারজাহ, আবুধাবী, দোহা, মাস্কাট, সিঙ্গাপুর, ব্যাংকক, মালে, গুয়াংজু, চেন্নাই, কলকাতা রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।

;

ইসলামী ব্যাংকের ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর পরিচালনা পর্ষদ ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০২৩ সালে ১০% ক্যাশ ডিভিডেন্ড সুপারিশ করেছে। ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভার অনুমোদন সাপেক্ষে এ ডিভিডেন্ড প্রদান করা হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) ব্যাংকের চেয়ারম্যান আহসানুল আলম-এর সভাপতিত্বে পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় ভাইস চেয়ারম্যান তানভীর আহমেদসহ অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা এবং অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও কোম্পানি সেক্রেটারি জে কিউ এম হাবিবুল্লাহ, এফসিএস উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ২৫ জুন ২০২৪, মঙ্গলবার ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। লভ্যাংশ প্রাপ্তি এবং সাধারণ সভায় যোগদানের ক্ষেত্রে রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ মে ২০২৪। এ ছাড়া সভায় অন্যান্য আলোচ্যসূচির সাথে ৩১ মার্চ শেষ হওয়া ২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুমোদন করা হয়।

;